‘ধ্যুৎ!এই প্রজেক্টটা খুবই ঝামেলার!অনেক রিসার্চ করতে হচ্ছে ।এত কাজ আর ভাল লাগেনা!’ স্যান্ডউইচে কামড় বসাতে বসাতে বলল লুবনা।
‘অত ঝামেলায় যাচ্ছেন কেন ? এখানে তো ফাঁকিজুকির অনেক স্কোপ আছে।আপনি জাস্ট…’ এতদূর বলে কথাটা আর শেষ করেনা রোহান।নোমানের উপস্থিতি টের পেয়ে চুপ মেরে যায়।ইঙ্গিতটা বুঝতে পারে লুবনা।সাথে সাথে কথা ঘোরায়।
‘হুম… রোহান ভাই।এই ক্যাফের স্যান্ডউইচটা একেবারে বাসি! এখন থেকে বাসার খাবার আনা ছাড়া গতি নেই।’
তাদের অফিস লাগোয়া এই ক্যাফেটার একটা ফাঁকা টেবিলে বসে পড়ে নোমা্ন।ইচ্ছা করেই সে তার কলিগদের সাথে অন্য টেবিলগুলোতে বসল না।এর কারণ দু’টো।অফিসের সবার সাথে তার মৌখিক সদ্ভাব থাকলেও অন্তরঙ্গতা নেই তেমন।আর কিছুটা গোপণ কোন আলোচনা থাকলে কেউই তা নোমানের সামনে করতে চায়না।অফিসে তাকে ‘স্পাই’ নামে ডাকে অনেকে।এসব নিয়ে সবসময় অস্বস্তিতে ভোগে নোমান।পারতপক্ষে অন্যের ব্যাপারে নাক গলায় না।কেউ সাহায্য চাইতে আসলে সাধ্যমত সাহায্য করে ঠিকই,কিন্তু আগ বাড়িয়ে সাহায্য করতে যায়না।কে জানে,যদি এর মাঝেও ওরা সন্দেহের গন্ধ খোঁজে!কেউ কেউ আবার দরকারের বেলায় ওর সাহায্য নেয়,আবার আড্ডায় বসলে অন্যদের সাথে সমান তালে বদনাম করে যায়।নোমান মাঝে মাঝে অবাক হয়ে ভাবে চারপাশে এত শত্রু নিয়ে সে টিকে আছে কীভাবে !
মাসদুয়েক আগে একটা প্রজেক্ট চালু হওয়া নিয়ে এর সূত্রপাত।অফিসের নেতা গোছের আব্দুর রহিম সেসময় মোটা অঙ্কের একটা টাকা হাতানোর চেষ্টা করেছিল।অনেকেই ব্যাপারটা টের পেলেও টু শব্দটি করেনি।আব্দুর রহিমের মত প্রভাবশালী লোককে ঘাঁটাতে চায়নি কেউ।আর তাদেরই বা কী ঠেকা পড়েছে কে দুর্নীতি করল বা না করল তা নিয়ে মাথা ঘামানোর ! তবে নোমান চুপ থাকতে পারেনি।তদন্তকমিটি যখন্ তাকে প্রশ্ন করেছে সে সত্যটাই জানিয়েছে।সে একটা গা বাঁচানো উত্তর দিতে পারত ঠিকই,কিন্তু পারেনি তার বসের কথা ভেবে।তার বর্তমান বসের সাথে তার স্কুলজীবন থেকে পরিচয়।বস সবসময় তাকে স্নেহের চোখে দেখে এসেছেন তার সততা আর কর্মদক্ষতার জন্য।বসের কাছে তার এই পরিচয়টা খোয়াতে চায়নি সে।সেবার আব্দুর রহিমের চাকরি চলে গেলেও তার সাঙ্গপাঙ্গরা বহাল তবিয়তেই আছে।আব্দুর রহিম বেশ আড্ডাবাজ লোক ছিল।তার বন্ধু-বান্ধবের সংখ্যা কম না।তারাও ব্যাপারটাতে রুষ্ট হল।তাদের সাথে নোমানের ঠাণ্ডাযুদ্ধ চলে।সরাসরি কথা বলতে বাধো বাধো ঠেকে দু’পক্ষে্রই।এ ঘটনার পর থেকে সবার মাঝে নোমান ভীতি কাজ করা শুরু করল।টুকটাক দু’নম্বরী সবাই করে।নোমান যে কখন কোনটা ফাঁস করে দেবে কে জানে!নোমানের স্পাই পদবীটা জুটতে তাই দেরি হলনা !সেটা পাকাপোক্ত হল তার পরের মাসে।বসের বিরুদ্ধে ঘোঁট পাকাচ্ছিল ক’জন।তার নামে একটা মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করার পাঁয়তারা চলছিল।কীভাবে যেন ঘটনাটা বসের কানে পৌঁছে যায়।এ ব্যাপারটা ঘূণাক্ষরেও জানত না নোমান।কিন্তু ‘যত দোষ নন্দঘোষ’র মত সন্দেহের তীর গিয়ে পড়ে নোমানের ওপরই।
অফিস থেকে একটা পার্টি দেয়া হয়েছে অফিসার্স ক্লাবে।দেশের বাইরে থেকে দু’জন ডেলিগেট এসেছেন।পার্টিতে ঢুকেই অস্বস্তিতে পড়ে নোমান।বিভিন্ন গ্রুপে ভাগ হয়ে আড্ডা দিচ্ছে সবাই।একটা গ্রুপে গিয়ে দাঁড়াল ও।শেয়ার বাজার নিয়ে বেশ গরম আলোচনা চলছে।ওর উপস্থিতি গ্রাহ্য করলনা কেউই।নিজেকে কেমন অপাঙ্ক্তেয় মনে হতে থাকে ওর।আবার পার্টিতে একা একা দাঁড়িয়ে থাকাটাও অশোভন।বসের সাথে দেখা করতে গেল ও।বস ওর অবস্থা কিছুটা আঁচ করতে পারেন ।তার সাথেই থাকতে বলেন বাকি সময়টা।সেই সুযোগে বিদেশী ডেলিগেটদের সাথে একটা সখ্যতাও গড়ে ওঠে ওর।
অফিসে একটা নতুন প্রজেক্ট এসেছে।বেশ বড় আকারের।যে দায়িত্বটা পাবে তার একটা মোটা অঙ্কের উপড়ি আয় হবে।জল্পনা-কল্পনা চলছে এ প্রজেক্টটা কাকে দেয়া হবে।দু’জনের নাম আসছে সবার আগে।জয়নুল আর রঞ্জন।দু’জনেরই এধরণের কাজের অভিজ্ঞতা আছে।জয়নুল সব ধরণের কাজেই খুব দক্ষ।হেন কাজ নেই যা সে পারেনা।আর রঞ্জন কাজ-কর্মে মোটামুটি হলেও বেশ স্মার্ট।ভাল নেটওয়ার্ক আছে। কথায় চিঁড়ে ভেজানোর স্বভাবটা সে ভালই রপ্ত করেছে।সম্ভ্রাব্যদের তালিকায় নোমানের নামটাও কেউ কেউ যোগ করছে।সেটা শুধুমাত্র বসের সাথে নোমানের ঘনিষ্টতা বিবেচনা করে।তবে নোমানের এ ধরণের কাজের কোন অভিজ্ঞতা নেই,আর সে রঞ্জন এবং জয়নুল দু’জনেরই জুনিয়র বলে তার সম্ভাবনাকে খুব একটা পাত্তা দিচ্ছেনা কেউ।
ভেতরে ভেতরে নোমানের খুব ইচ্ছে এ ধরণের একটা কাজ করার।বিভিন্ন দিক বিবেচনা করলে জয়নুলই এ কাজের জন্য যোগ্যতম ব্যাক্তি।কিন্তু জয়নুল বড় যান্ত্রিক।দায়িত্ব আর টাকা-পয়সার খাতিরে ও যন্ত্রের মত কাজ করে যায়।নোমান জয়নুলের মত দক্ষ হয়ে ওঠেনি এখনও।কিন্তু ও কাজ করে ভালবেসে।দায়িত্বের সাথে ও আবেগকে মেশায়।কোন কাজ শেখায় ধৈ্র্য নিয়ে পড়ে থাকার প্রবণতা ওর আছে।
জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে নোটিস এল ।নোমানকে বাছা হয়েছে প্রজেক্ট ম্যানেজার হিসেবে।কর্তৃপক্ষ দক্ষতার চেয়ে বিশ্বস্ততা আর আনুগত্যকেই বেশি প্রাধান্য দিয়েছে।পুরো অফিসে আবার একটা ঝড় বয়ে গেল।বরাবরের মত এবারও নোমানই ‘হটকেক’।
‘অফিসে এত লবিং চললে চলবে কেমন করে ?’
‘রাম-শ্যাম-যদু-মধু সবাইকে একটা কাজ দেয়া হল আর হয়ে গেল?’
‘নোমানের রাজত্ব চলবে নাকি অফিসে? ওকে বয়কট করি চলেন।’
‘আচ্ছা,ওকে ডেকে সবাই মিলে কয়েকটা কথা শোনালে কেমন হয়?’
টানা কয়েকদিন লাঞ্চ আওয়ারে এসব টুকরো টুকরো কথা নোমানের কানে আসতে লাগল।
নোমান বুঝতে পারে তার সামান্যতম ভুলত্রুটিও কত বড় ভাবে দেখা হবে।সবাই তীক্ষ্ণ দৃষ্টি দিয়ে লক্ষ্য করবে ওর প্রতিটি পদক্ষেপ।আজকাল অফিসে কারও সাথে কথা বলার আগে ও দু’বার ভেবে নেয়।কখনো মুখ ফসকে কিছু বললে সেটা রাষ্ট্র হতে সময় লাগবে না।
কাজে হাত দিয়ে নোমান দেখে পদে পদে ও আটকে যাচ্ছে।সবার সমালোচনায় আত্মবিশ্বাস অনেকখানি কমে গেছে।অফিসের কারো কাছে কাজ দেখিয়ে নিতেও যেতে পারেনা।কাজে ভুল হচ্ছে।বস একদিন তাকে ডেকে কড়া কথা শুনিয়েছেন।সরগরম অফিসের মাঝে নিঃসঙ্গ নোমান মাঝে মাঝে ভাবে ,এই প্রজেক্টের দায়িত্ব নেয়াটা কি তার ভুলই হয়েছে?বস যখন এ কাজের প্রস্তাবটা তাকে দেন,সে খুব খুশি মনেই কাজটা নিয়েছিল।সৌজন্যবোধ থেকেও বসের সামনে জয়নুলের নামটা তোলেনি। জয়নুলকে বঞ্চিত করার মাশুল কি দিতে হচ্ছে তাকে?
নোমান কাজটা ঠিকভাবে করার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে।অফিসে যতক্ষণ থাকে প্রজেক্টে ডুবে থাকে।নিজেই ফিল্ডওয়ার্কে বেরিয়ে পড়ে।বাড়িতে গিয়েও তার কাজের রেশ কাটেনা।প্রতিদিনকার অভ্যাস – খবরের কাগজ পড়া,বিবিসি নিউজ দেখা বন্ধ হয়ে যায়।ধীরে ধীরে কাজটার ভেতরে ঢুকে যায় ও।হারানো আত্মবিশ্বাস খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হলেও ফিরে আসে।চোখ-কান খোলা রেখে কাজটা এগিয়ে নিয়ে যায় ও।ভুলগুলো শোধরাতে থাকে দিনে দিনে।
শেষমেষ প্রজেক্টটা শেষ হয়।এবং খুব ভালভাবেই।বস মনখুলে প্রশংসা করেন। কলিগদের দৃষ্টির সেই ব্যাঙ্গাত্মক ভাবটা স্তিমিত হয়।দু’একজনের চোখে প্রশংসার নীরব দৃষ্টিও চোখে পড়ে।সবাই বলাবলি করে,নোমানটা যে কীভাবে এই কাজটা এত ভালভাবে করল আল্লাহ মালুম!
অফিসের মাসিক মিটিংয়ের শেষের দিকে বস নোমানকে দাঁড়াতে বললেন।কাজটা সুন্দরভাবে শেষ করার জন্য অভিনন্দন জানালেন।নোমানের আনন্দটা মাটি হল তখন যখন খেয়াল করল হাততালির আওয়াজটা বড় ক্ষীণ।তিন-চারজনের বেশি হাততালি দিচ্ছেনা।বসও খেয়াল করলেন ব্যাপারটা।তার ভ্রূ কুঁচকে উঠল।নোমান আর নিজেকে সামলে নিতে পারেনা।জোর গলায় বলে ওঠে, ‘আপনাদের জন্য একটা সুসংবাদ।আমি সামনের মাসে চাকরি ছেড়ে দিচ্ছি।এবার অন্তত সবাই জোরে হাততালি দিন!’ তারপর ঝড়ের বেগে সেখান থেকে বেরিয়ে আসে।
নোমান চাকরি খুঁজতে থাকে।প্রজেক্টের কাজ করতে গিয়ে ওর বেশ জানাশোনা হয়েছে।একটা চাকরি খুঁজতে বেগ পেতে হয়না।নোমান অফিস থেকে কোন ফেয়ারওয়েল নিতে রাজি হয়না।সেটা নিয়ে আলোচনা চলতে থাকে। অফিস থেকে চলে যাওয়ার পরও ওকে নিয়ে আলোচনা থামেনা।ওর নতুন চাকরিটা কেমন,স্যালারিটা কেমন তা নিয়ে সবার কৌ্তূহল।ভাল স্যালারির চাকরি পেয়েছে বলে অনেকে চোখ টাটায়।মাঝে মাঝে কে যেন নোমানের সব নিত্য-নতুন খবর নিয়ে আসে।ঝিমিয়ে পড়া অফিসটা তখন আবার জেগে ওঠে।
বাহ, প্রথম ব্লগ হিসেবে খুবই চমৎকার লিখেছ পিয়া। স্পেশালি নামের সিলেকশন গল্পতাকে বাস্তবের কাছাকাছি নিয়ে গেছে। গল্পটা পড়তে পড়তে নিজের ডিপার্টমেন্টের চিত্র দেখলাম যেন।
আচ্ছা তুমি কোন হাউসে ছিলে?
আর অবশ্যই অবশ্যই বিভাগে 'ময়মনসিংহ' ট্যাগ যোগ করো 🙂
আপা,আমি সদাচার হাউসে ছিলাম 🙂
সাম্প্রদায়িকতা বন্ধ এই ব্লগে স্যাম! :grr:
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
কুনো লাভ নাই জনাব লাবলু ভাই, দূরে গিয়ে মিষ্টি খান 😀
অনেকদিন পর নিজের হাউজের নাম শুনলাম। খুব ভাল হয়েছে পিয়া। শুভ সূচনা।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
ব্লগে স্বাগতম 🙂 গল্প ভালো হইছে :clap:
গল্পটা আগে পড়ছি। অনেক ভাল লাগছে তখন। :just: একটাই অনুরোধ, নিয়মিত লিখিস। আমাদের ব্যাচে লেখক / লেখিকার অভাব আছে মনে হয় 🙁
বাঠ , ইঊ ড়ক ! 😛 😀 :clap: :clap: হ্যাপি ব্লগিং !
দুর্দান্ত একটা গল্প; শুরু থেকে যেভাবে দাঁড় করিয়েছো, ধীরে ধীরে কাহিনীর মোড়ক ছাড়ানো- সবটাই ভালো লাগার মতো। কেবল শেষটায় এসে কেমন যেন একটু হোঁচট খেলাম, সহসাই শেষ হয়ে গেল যেন।
বেশি বেশি লেখালেখি চালিয়া যাও 😀
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
রাকিব ভাইয়ের সাথে সহমত। প্লট খুবই ভালো লেগেছিলো , কিন্তু গল্পটি হঠাৎ করেই শেষ হয়ে গেল, থিমের একটা অভাববোধ জাগে তখন।
তবে প্রথম ব্লগ হিসেবে :clap: :clap:
আমার কাছে থিমে সমস্যা মনে হয়নি; কিন্তু পাঠক-মন গল্পের শেষটায় হয়তো আরো কিছু খুঁজছিল; একই সমাপ্তি কিন্তু আরেকটু টোকা দেয়া আর কী।
যাউজ্ঞা, আজকাল স্বভাব খারাপ হয়ে গেছে, চান্স পাইলেই খালি লোকজনের সমালোচনা করি। অবশ্য এই গল্পটায় সমালোচনার মূল কারণই হলো গল্পটা ভাল্লাগছে। :grr:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
ভুল বলেছেন বলব না, কারন মনে হয় এটাই। তবে সমালোচনা চালায়ে যান ভাই, বিভিন্ন ব্লগে সমালোচনার বড়ই অভাব।
ব্লগ এ স্বাগতম পিয়া ।প্রথম লেখা সুপাঠ্য হয়েছে ।এবার হাত খুলে লেখা শুরু করো ।নোমান নামক হট কেক দিয়ে লেখা শুরু , তো এবার ঠাণ্ডা কিছু হয়ে যাক ।এক কাজ করো ১০ টা :frontroll: লাগাও ।আর :frontroll: দেয়া শেষ হলে চাঁদ মামার ক্যান্টিন থেকে আমার নাম করে একটা আইস্ক্রিম কিনে নিও । 😀
হ্যাপি ব্লগিং । 🙂
কয়েক লাইন পড়েই বুঝেছিলাম যে, গল্পটা আগেই পড়েছি। কিন্তু কোথায় যে পড়েছিলাম, ঠিক মনে করতে পারলাম না। যাই হোক। লিখতে থাক।
এইখানে দেখেছিলাম।
স্বাগতম নতুন ব্লগার পিয়া। লেখা সুখপাঠ্য হয়েছে। :thumbup:
কিন্তু খবরদার, বয়েজ ক্যাডেটদের মতো :frontroll: দিও না। খালি প্যারেড গ্রাউন্ডটা ৫ চক্কর মটর সাইকেল............ কুইক!! :-B
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
কেমনে দেই ভাইয়া 🙁 ? বাইসাইকেলই চালাতে পারিনা,আবার মোটরসাইকেল !!!
প্রথম গল্প হিসেবে চলতে পারে। কিন্তু লুবনার চরিত্রটার যতার্থতা বুঝিনি। আরও অনেক ভাল লেখা আশা করছি। I liked the part that u wanted to be a writer despite of having fin background.
ভাইয়া , এখানে লুবনা একটা গৌণ পার্শ্ব চরিত্র । নোমানের সাথে তার কলিগদের সম্পর্কটা কেমন তা বোঝাতে এটা এসেছে।
ধন্যবাদ লেখাটা পড়ার জন্য।
ভাল লাগলো...। :boss: :boss:
স্টার্টিং ভালো হল, কন্টিনিউ করতে থাক কী-বোর্ডে ঝড় তুলে :thumbup:
ভালো হয় নাই।।।।খুব খ্রাপ।।।খুব খ্রাপ!
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
আরে গল্প টা তো অনেক সুন্দর হইছে।।আমি তো প্রথমে বুঝি ই নাই কি নিয়া গল্প টা হবে।।। carry on apu
জানি সত্য নয়,শুধু কল্পনায়...ইচ্ছের ঘুড়ি আমরা ওড়াই...স্বপ্ন গুলো সত্যি হবে তারি অপেক্ষায়
গল্পের বাক নেয়াটা অসাধারন। বাঁক নেয়ার ব্যাপারটাই একেকটা গল্পকে অসাধারন করে তোলে। :thumbup: