গণতন্ত্রের তন্ত্র-মন্ত্র – ৩

গণতন্ত্রের তন্ত্র-মন্ত্র – ৩
—————- ডঃ রমিত আজাদ

গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ – প্লেটোর রিপাবলিক ও ফিলোসফার কিং

ভূমিকাংশ:
গণতন্ত্র বর্তমান বিশ্বের সবচাইতে জনপ্রিয় রাজনৈতিক মতাদর্শ বা দর্শন। কি এই গণতন্ত্র, কোথা থেকে এর উদ্ভব, এই দর্শন প্রতিষ্ঠার পিছনে কারা ছিলেন, বিশ্বের অতিত ইতিহাসে গণতন্ত্র কখন কেমন ছিল, কি করে তা রাষ্ট্রযন্ত্রে স্থান পেল, কতটুকু সফল এই রাজনৈতিক মতাদর্শ, এর বিকল্প কিছু আছে কিনা; বিভিন্ন জ্ঞানী, খ্যাতিমান, রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবি ও লেখকেরা এই মতাদর্শের পক্ষে ও বিপক্ষে কি বলেছেন বা লিখেছেন এই সম্পর্কে ধারাবাহিক লিখে যাব। আপনাদের গঠনমূলক মতামত কামনা করছি।

গণতন্ত্রের তন্ত্র-মন্ত্র – ২

গণতন্ত্রের কবলে পড়ে নিহত মহাজ্ঞানী সক্রেটিসের প্রিয় ও খ্যাতিমান ছাত্র ছিলেন প্লেটো । গুরুর মৃত্যুশয্যায় তিনি উপস্থিত ছিলেন। দেবতুল্য গুরুর অনৈতিক মৃত্যুদন্ড তাঁর মনে গভীর ছাপ ফেলে। মহাজ্ঞানী সক্রেটিস রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য গণতান্ত্রিক পদ্ধতিকে যথাযথ মনে করেননি। একটি আদর্শ রাষ্ট্র বা সমাজ ব্যবস্থা গঠনে গণতন্ত্র কোন ভূমিকা রাখতে পারবে না বলেই তিনি বিশ্বাস করতেন। তাই গুরুর মৃত্যুর পর শিষ্য প্লেটো গভীর ভাবে ভাবতে শুরু করলেন ঠিক কি পদ্ধতি প্রবর্তন করলে একটি আদর্শ সমাজ গঠন করা যাবে। এই পর্যায়ে তিনি রচনা করেন তার সবচাইতের গুরুত্বপূর্ণ সংলাপ রিপাবলিক। এর তিনটি অংশের প্রথম অংশটির মধ্যে রয়েছে, একটি আদর্শ রাষ্ট্র গঠনের পরিকল্পনা। কাল্পনিক রাষ্ট্রের মধ্যে এটিই সব চাইতে প্রথম।

রিপাবলিক-এর সিদ্ধান্ত সমূহের মধ্যে অন্যতম হলো, শাসককে (শাসকগণকে) অবশ্যই দার্শনিক হতে হবে। রিপাবলিক-এর সাধারণ উদ্দেশ্য হচ্ছে ন্যায়পরায়ণতাকে সংজ্ঞায়িত করা। যেহেতু প্রতিটি বিষয়কেই ক্ষুদ্র স্থানে দেখার চেয়ে বৃহৎ স্থানে দেখা সহজতর, সেহেতু কোন গুনাবলী একটি রাষ্ট্রকে আদর্শ রাষ্ট্রে পরিণত করে তা অনুসন্ধান করা অধিকতর ভালো হবে। কারণ সবচেয়ে উত্তম কল্পনীয় রাষ্ট্রের গুনাবলীর মধ্যে যেহেতু ন্যায়পরায়ণতা নামক গুন বিদ্যমান থাকে, সেহেতু এ ধরণের রাষ্ট্রের বৈশিষ্ট্য সর্বপ্রথম বর্ণনা করা প্রয়োজন।

প্লেটো রাষ্ট্রের নাগরিকদের তিনটি শ্রেণীতে বিভক্ত করেনঃ সাধারণ মানুষ, সৈনিক ও অভিভাবক। শুধু শেষোক্ত অভিভাবকদের হাতেই রাজনৈতিক ক্ষমতা থাকবে। অভিভাবক শ্রেণী আইনসভা দ্বারা মনোনীত হবেন, এবং পরবর্তীতে তারা বংশানুক্রমে উত্তরাধিকারী হবেন। তবে ব্যতিক্রমী ক্ষেত্রে নিম্ন শ্রেণী থেকে আগত সম্ভাবনাময় শিশুকে অভিভাবক শ্রেণীতে উন্নীত করা যাবে। আবার অভিভাবক শ্রেণী থেকে আগত সম্ভাবনাহীন শিশু বা যুবককে নিম্ন শ্রেণীতে অবনতি দেয়া হবে। অভিভাবক হিসাবে যোগ্যতা লাভ করার জন্য কঠোর অধ্যাবসায়ের মধ্য দিয়ে যেতে হয়।

অভিভাবকগণ আইনসভার সদস্যদের অভিপ্রায় কার্যকর করবেন। এই উদ্দেশ্য তাঁর বিভিন্ন পরিকল্পনা রয়েছে। যেমন – শিক্ষা, অর্থনীতি, জৈবিক ও ধর্মীয় পরিকল্পনা।

প্লেটো প্রথমেই শিক্ষা নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি শিক্ষাব্যবস্থাকে দুভাগে বিভক্ত করেন, সঙ্গীত ও ব্যয়াম। এই দুটি কথাই আজকের চাইতে অনেক ব্যপকতর অর্থে ব্যবহার করা হয়েছিলো। সঙ্গীত বলতে আজকে সংস্কৃতিকে যে অর্থে ব্যবহার করা হয় (গীত, বাদ্য, নৃত্য, ইতিহাস, সাহিত্য, ইত্যাদি), আর ব্যয়াম মানে শারীরিক প্রশিক্ষণ ও শারীরিক যোগ্যতার অন্তর্গত সবকিছু।

সংস্কৃতির উদ্দেশ্য হবে মানুষকে সজ্জন ও অমায়িক মানুষ হিসাবে গড়ে তোলা। নাগরিকদের মধ্যে থাকবে গাম্ভির্য্য, শালীনতা এবং সৎ সাহসের গুনাবলী। এই গুনাবলী চর্চাই হবে শিক্ষার প্রধান উদ্দেশ্য। খুব অল্প বয়স থেকেই যুবকদের কোন কোন সাহিত্য পড়তে দেয়া হবে, কোন কোন সঙ্গীত শুনতে দেয়া হবে সে ব্যপারে থাকবে কঠোর বিধিনিষেধ। হোমার ও হেসিয়ড পাঠ অনুমোদিত হবে না। প্রথমত তারা দেব-দেবীর অনৈতিক আচরণ তুলে ধরেছেন, যা শিশু-যুবকদের নৈতিক ও মানসিক বিকাশের পক্ষে সহায়ক নয়। দেব-দেবী সংক্রান্ত পুরাতন ধ্যান-ধারণা পাল্টে শিশু-যুবকদের এই শিক্ষা দিতে হবে যে দেব-দেবীরা কখনো পাপকার্য্য করেনা। দ্বিতীয়তঃ হোমার ও হেসিয়ড-এর কাহিনীসমূহের কোন কোন জায়গা পড়লে মৃত্যুভয় উপস্থিত হয়। কিন্তু শিক্ষাব্যবস্থা এমন হওয়া উচিত যাতে যুবকগণ যুদ্ধক্ষেত্রে সেচ্ছা মৃত্যুবরণ করতে আগ্রহী হয়। তৃতীয়ত উচ্চহাসি সব সময় শালীনতা বিরুদ্ধ। কিন্তু হোমার দেব-দেবীদের মধ্যে অবিশ্রান্ত হাসির কথা উল্লেখ করেন। করেনা। তাছাড়া চতুর্থতঃ হোমারের কাহিনীর অনেক স্থানে দেব-দেবীদের আড়ম্বরপূর্ণ ভোজ ও কামপ্রবৃত্তির বর্ণনা রয়েছে। এসব পাঠ মিতাচারকে নিরুৎসাহিত করে। এছাড়াও শিক্ষা ব্যবস্থায় পাপীরা সুখী ও পুণ্যবানদের দুঃখী হওয়া সংক্রান্ত কোন গল্প থাকবে না।

শারীরিক প্রশিক্ষণ হতে হবে অত্যন্ত কঠোর। কেউ মাছ খেতে পারবে না, বা রোস্ট করা ব্যতীত রান্না করা মাংস খেতে পারবে না। এবং এগুলো খেতে হবে মশলা বা চাটনি ছাড়াই। প্লেটো মনে করতেন যে, এই স্বাস্থ্যবিধি অনুশীলনের ফলে তাঁর রাষ্ট্রের নাগরিকদের কোন ডাক্তারের প্রয়োজন হবে না।

একটি নির্দিষ্ট বয়স পর্যন্ত যুবকদের কুৎসিত বা ব্যভিচারের দৃশ্য দেখতে দেয়া হবে না। কিন্তু একটি উপযুক্ত সময়ে তাদের নিকট মোহিনীশক্তির দুয়ার উন্মোচন করতে হবে। এর একটি হবে ভীতিজনক, কিন্তু তাতে তারা ভীত হবেনা। এবং অন্যটি হবে আনন্দ উপভোগের, কিন্তু তা তাদের ইচ্ছাশক্তিকে কুকর্মে প্ররোচিত করবে না। এসব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পরই তারা শুধু অভিভাবক শ্রেণিতে উন্নিত হওয়ার উপযুক্ত বলে গণ্য হবে।

প্লেটো অভিভাবক শ্রেণীর জন্য পুর্ণাঙ্গ সাম্যবাদের প্রস্তাব করেন। এই শ্রেণীর জন্য থাকবে ছোট গৃহ ও সাধারণ খাদ্যের ব্যবস্থা। তারা ক্যাম্পে বসবাস করবে ও একত্রে আহার করবে। একান্ত প্রয়োজনীয় জিনিস ছাড়া তাদের কোন ব্যক্তিগত সম্পদ থাকবে না। স্বর্ণ ও রৌপ্য রাখা তাদের জন্য নিষিদ্ধ। ধনী না হলেও তাদের সুখী না হওয়ার কোন কারণ নেই। রাষ্ট্রের উদ্দেশ্য কোন বিশেষ শ্রেণীর মানুষের মঙ্গল সাধন করা নয়, বরং রাষ্ট্রের উদ্দেশ্য সকল শ্রেণীর মানুষের কল্যাণ সাধন

সম্পদের প্রাচুর্য্য ও দারিদ্র‌্য, দুটোই ক্ষতিকর, এবং প্লেটোর রাষ্ট্রে দুটোর কোনটাই থাকবে না।

তিনি আরো বলেন যে, বন্ধুদের মধ্যে স্ত্রী ও সন্তানসহ সবকিছু সমষ্টিগতভাবে থাকবে। এরুপ ব্যবস্থার অসুবিধার কথা স্বীকার করলেও তিনি এই ব্যবস্থাকে অনতিক্রম্য বলে মনে করেন না। তিনি বলেন বালক ও বালিকাদের মধ্যে একই শিক্ষা ব্যবস্থা থাকবে।বালিকারাও বালকদের মতই সঙ্গীত, ব্যয়াম, যুদ্ধবিদ্যা ইত্যাদি শিক্ষালাভ করবে। সর্বক্ষেত্রেই স্ত্রীলোকদের পুরুষদের মতই পূর্ণ মমতা থাকবে। যে শিক্ষা পুরুষদের একজন যথার্থ অভিভাবকে পরিণত করবে, সেই শিক্ষাই একজন নারীকে যথার্থ অভিভাবিকাতে পরিণত করবে। পুরুষ ও নারীতে পার্থক্য আছে নিঃসন্দেহে কিন্তু রাজনীতির সঙ্গে এই পার্থক্যের কোন সম্পর্ক নেই। কিছু কিছু নারী দার্শনিক প্রকৃতির তাই তারা অভিভাবক হওয়ার যোগ্য, এবং কিছু কিছু নারী যুদ্ধপ্রিয় তাই তারা সৈনিক হওয়ার যোগ্য।

আইনসভা কয়েকজন পুরুষ ও নারীকে অভিভাবক হিসাবে মনোনীত করবে। তারপর তারা এই মর্মে শপথ করবে যে, তারা একত্রে বসবাস ও আহার করবে। বিবাহ ব্যবস্থা সম্পর্কে প্রচলিত ধারণার আমূল পরিবর্তন আনতে হবে। সকল অভিভাবিকা নারীরা সকল অভিভাবক পুরুষদের যৌথ স্ত্রী হবে। কারোই কোন ব্যক্তিগত স্ত্রী থাকবে না। সেই অর্থে প্রচলিত পরিবার ব্যবস্থাও অভিভাবক শ্রেণীর মধ্যে থাকবে না। লটারির মাধ্যমে নারী-পুরুষের মিলনের ব্যবস্থা এমনভাবে করতে হবে যেন, সর্বোত্তম পিতার দ্বারা সর্বাধিক সন্তানের জন্ম হয়। জন্মের পরপরই পিতামাতার কাছ থেকে সন্তান এবং সন্তানের কাছ থেকে পিতামাতাদের সরিয়ে নিতে হবে, যেন কোন পিতামাতা জানতে না পারে কে তার সন্তান এবং কোন সন্তান জানতে না পারে কে তার পিতামাতা। যেহেতু কোন সন্তানই জানেনা কে তার পিতা বা মাতা তাই পিতামাতার বয়সী সকলকেই সে পিতা ও মাতা ডাকবে, এবং নিজ পিতামাতার মতই শ্রদ্ধা করবে। অনুরূপভাবে সব পিতামাতাই সন্তান বয়স্যদের নিজ সন্তানের মত স্নেহ করবে।

এইরুপ যৌথ বিবাহ ব্যবস্থা প্রচলনে কিছু সুবিধা পাওয়া যাবে। এতে ব্যক্তিগত ভাবাবেগ ন্যুনতম পর্যায়ে নেমে আসবে । ব্যক্তিগত সম্পদ না থাকার কারণে তারা এই ব্যবস্থা মেনে নেবেন। এতে দুর্নীতি একবারে শূণ্যের কোঠায় নেমে আসে। কারণ পরিবারই দুর্নীতির মূল কারণ।

ন্যয়পরায়নতা বলতে প্লেটো সংজ্ঞায়ন করেন – প্রত্যেক ব্যক্তির নিজ কর্তব্য পালন এবং অন্যের কর্তব্যে হস্তক্ষেপ না করাই হচ্ছে ন্যয়পরায়নতা । একটি রাষ্ট্র তখনই আদর্শ রাষ্ট্রে পরিণত হয় যখন সেই রাষ্ট্রের প্রতিটি শ্রেণী অন্যের কাজে হস্তক্ষেপ না করে নিজ নিজ কর্তব্য পালন করে।

প্লেটোর ফিলোসফার কিংঃ

সক্রেটিসের যুগে এথেন্সে রাষ্ট্রপ্রধান, শাসক ইত্যাদি নির্বাচন করা হতো গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে। সেই গণতন্ত্রকে তিনি পছন্দ করেননি। ঐ স্বৈরাচারি গণতন্ত্রই মহাজ্ঞানী সক্রেটিসকে হত্যা করেছিলো। তাঁর ছাত্র প্লেটো তথাকথিত জনকল্যনমূলক গণতন্ত্রকে ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে, একটি আদর্শ রাষ্ট্রব্যবস্থার ধারণা দেন। এখন প্রশ্ন হলো ঐ আদর্শ রাষ্ট্রে, রাষ্ট্রের প্রধান কে হবেন? কি করে এই প্রধান নির্বাচিত করা হবে?

এক সময় আমার কাছে মনে হতো বাংলা ভাষায় একটি লিমিটেশন আছে। আমরা ইংরেজী ইলেকশন সিলেকশন দুটি শব্দের অর্থই নির্বাচন করে থাকি। অথচ ইলেকশন সিলেকশন এই দুয়ের মধ্যে পার্থক্য ব্যপক। এখন আমার মনে হচ্ছে, না বাংলা ভাষায় এই বিষয়ে কোন লিমিটেশন নাই। নির্বাচন শব্দটিই সঠিক। কি পার্থক্য ইলেকশন সিলেকশন -এ? আমি তো মনে করি নির্বাচন শব্দটিই বরং ব্যপক। অনেকের মধ্যে থেকে একজন বা কয়েকজনকে বেছে নেয়া তো? সেই বছে নেয়া ঠিক কিভাবে হবে? এর কোন আদর্শ পদ্ধতি রয়েছে কি? মনে তো হয়না। আজকের পৃথিবীতেই তো নানা দেশে নানা পদ্ধতির ইলেকশন হয়। সবই তো ইলেকশন। আবার যাকে সিলেকশন বলা হয় তা কি? সেখানে হয় একজন ব্যক্তি অথবা একটি কমিটি কাউকে বা কয়েকজনকে সিলেক্ট করে। এটাকে নির্বাচন বললে কি ভুল হবে। যদি বলি এটাও একটি বিশেষ পদ্ধতির নির্বাচন। আসলে মূল বিষয়টা হচ্ছে একাধিকের মধ্যে থেকে একজন বা নির্ধারিত সংখ্যক কয়েকজনকে বেছে নেয়া। পদ্ধতি যে কোন রকমই হতে পারে। সবই নির্বাচন।

প্লেটোর রিপাবলিকে কিং প্রচলিত গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচিত হবেন না। এবং কেবলমাত্র জনপ্রিয়তা বা লবির ভিত্তিতে যেকোন ব্যাক্তিই (গুনসম্পন্ন বা নির্গুন) কিং নির্বাচিত হবেন না। কিংকে অবশ্যই ফিলোসফার হতে হবে। পিথাগোরাস সৃষ্ট ফিলোসফি শব্দটির অর্থ প্রজ্ঞার প্রতি অনুরাগ (লাভ ফর উইসডম)। ফিলোসফার মানে হলো উইসডম লাভার। প্লেটোর রিপাবলিকের কিংকে অবশ্যই উইসডম লাভার হতে হবে। কিং মিথ্যাচারী হলে হবেনা, বরং তাঁকে হতে হবে পরম সত্যবাদী। প্লেটোর শিক্ষা নীতি অনুযায়ী পঞ্চাশ বছর মেয়াদি শিক্ষা পদ্ধতিতে বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা অর্জনের পর সর্বোত্তম ফিলোসফারগণ রাস্ট্র পরিচালনার যোগ্য হবেন।

(মনে রাখতে হবে রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য প্রয়োজন সস্তা জনপ্রিয়তা নয়, বরং রাষ্ট্র পরিচালনার প্রজ্ঞা ও দক্ষতা)

 

৮১৫ বার দেখা হয়েছে

মন্তব্য করুন

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।