ইটালির এক সাগর তীরে, একবার এক ইটালিয়ান তার স্যান্ডেল হারিয়ে ফেলেছে। সে ভাবল কেউ হয়তো নিয়েছে। কাছে-পিঠে দেখল এক বাংলাদেশী তরুণ বসা। ইটালিয়ানটি ভাবলো এই বাংলাদেশীই হয়তো তার স্যান্ডেল নিয়েছে। কিন্তু কথা বলে বোঝা গেল যে বাংলাদেশী তরুণটি ইটালিয়ান ভাষা বোঝেনা। মহা সমস্যা! এবার অপর এক ইটালিয়ান এগিয়ে এল তার সাহায্যে। বলল আমি অনুবাদকের কাজ করি, সামান্য বাংলাও জানি। আপনাকে সাহায্য করার চেষ্টা করতে পারি। খুশী হলো ইটালিয়ানটি, চেষ্টা করুন।
অনুবাদক : তুমি কি এই ইটালিয়ানের স্যান্ডেল নিয়েছে?
বাংলাদেশী : (ক্ষিপ্ত হয়ে) হ্যাঁ, হ্যাঁ, আমার তো খুব দরকার।
ইটালিয়ান : কি বলে?
অনুবাদক : বলে যে, আপনার স্যান্ডেল তার খুব দরকার।
ইটালিয়ান : খুব দরকার? তাহলে, সে স্যান্ডেলের দাম দিক।
অনুবাদক : তুমি এই ইটালিয়ানের স্যান্ডেলের মূল্য দাও।
বাংলাদেশী : (অধিকতর ক্ষিপ্ত হয়ে) আরে বাপরে!!
ইটালিয়ান : কি বলে?
অনুবাদক : বলে আপনি নাকি তার বাবা।
ইটালিয়ান : বাবা যখন ডেকেছে, তখন অর্ধেক দাম মওকুফ করে দিলাম, বাকি অর্ধেক দাম দিক।
অনুবাদক : তুমি এই ইটালিয়ানের স্যান্ডেলের অর্ধেক মূল্য দাও।
বাংলাদেশী : (রাগত স্বরে) ঘোড়ার ডিম দেব।
ইটালিয়ান : কি বলে?
অনুবাদক : শেষ কথাটি ঠিক বুঝতে পারলাম না। তবে যা মনে হচ্ছে, সে টাকা-পয়সা কিছু দেবে না, খাবার জাতীয় কিছু দিতে পারে।
৮ টি মন্তব্য : “কৌতুক ৩ (ভাষা বিভ্রাট)”
মন্তব্য করুন
প্রথম 😀
আমার কি সমস্ত কিছুই হলো ভুল
ভুল কথা, ভুল সম্মোধন
ভুল পথ, ভুল বাড়ি, ভুল ঘোরাফেরা
সারাটা জীবন ভুল চিঠি লেখা হলো শুধু,
ভুল দরজায় হলো ব্যর্থ করাঘাত
আমার কেবল হলো সমস্ত জীবন শুধু ভুল বই পড়া ।
ঘোড়ার ডিম ভাজি খাব। 😀
:))
ভাইয়া, এমন একটা মাত্র জোকস না দিয়ে ৪-৫ টা এক সাথে দিলে ভালো হতো।
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
একটাতে ঠিক আয়েশ মিটে না।
:))
আমিও ইটালী যামু :dreamy:
হার্ড !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
Сайф