আমার মনে হয় আজকালকার যুগে একটা ছেলে এবং একটা মেয়ের মধ্যে অদৃশ্য একটা ইগো প্রব্লেম সবসময়ই কাজ করে। ব্যাক্তিগতভাবে জিনিসটা আমি খুব উপভোগ করি। সাদা চোখে দেখলে মনে হয় হয়ত কারও না কারও ভুল আছে। কিন্তু আমার কাছে মনে হয় ভুল কারোর ই না অথবা ২ জনের সমান সমান। ডুয়েল পারসোনালিটি ডিসঅর্ডার ও একটা বড় ভুমিকা রাখে। যেকোনো স্পর্শকাতর ব্যাপার নিয়ে যখন বিপরীত লিঙ্গের কারও সাথে আমাকে কথা বলা কিংবা পজিটিভ আর্গুমেন্ট এ যেতে হয় তখন জিনিসগুলো টের পাই।
মানুষ মাত্রই আলাদা। সবার প্রতি সম্মান রেখেই বলছি প্রকৃতিগতভাবে মেয়েরা সন্দেহপ্রবন এবং সেটা চারপাশের পরিবেশের কারনেই হয়ে থাকে। আর ছেলেরা ডোমিনেট করতে পছন্দ করে। ধরা যাক একটা সমবয়সী সম্পর্কে একটা কারনে সবসময়ই ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি হল। এর পর যতই সেটার অবসান ঘটুক কিংবা আবার আগের মত হয়ে যাক একটা ক্ষয় থেকেই যায়। সম্পর্কের শুরুতে কেউ স্থায়িত্ব নিয়ে ভাবেনা, ভাবে সেটার স্থিরতা নিয়ে, কখন অস্থির প্রেম থেকে মেয়েটির হ্যা আসবে সাময়িক স্থিরতার জন্য। এছাড়াও বিপরীত লিঙ্গের মানুষের যেকোনো কথার প্রতি প্রাথমিক সম্মানের ব্যাপারটি ও অনুপস্থিত থাকে। আর এটার কারন হল মানসিক দাসত্ব যেটা মন-মানসিকতা কে ছোট করে রাখে।
মানসিকতার একটা বিরাট অংশ পরিবার থেকে আসে। খারাপ পরিবারে জন্ম নেয়া ছেলে বা মেয়েটি সেভাবেই বেড়ে উঠে এটা না জেনেই যে ভালো আসলে কি। সমাজে অনেকের মাঝে যখন তাকে ছেড়ে দেয়া হয় তখন অজান্তেই পরিবেশকে দূষিত করে। আর অন্য এক বিরাট অংশ-আমার যেটা মনে হয় সেটা হল নিজের বোধশক্তি কে কাজে লাগিয়ে পারসোনালিটি যাকে ব্যাক্তিত্ব বলে বাংলায় সেটা গঠন থেকে হয়।এই জায়গায় কিছু জেনেটিকাল ব্যাপার থাকে যেগুলোর কারনে মানুষভেদে বোধশক্তির মাত্রা কমবেশি হয়।
তবে আজকালের আধুনিক সভ্য সমাজের অসভ্য নাগরিকদের জন্য ব্যাপারটা প্রযোজ্য নয়। রুচিবোধ ব্যাক্তিত্ব বিকাশের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক যেটা সমাজের শ্রেণীবৈষম্যের কারনে আলাদা এবং ক্ষেত্র বিশেষে হাস্যকর ও হয়। এখানে উল্লেখ্য যে রুচিবোধের মধ্যে একজন মানুষের পোশাক,খাওয়া,চলাফেরা,বন্ধু নির্বাচন,ব্যাবহার, এমনকি জীবনসঙ্গী/সঙ্গিনী নির্বাচন ইত্যাদি সবই অন্তর্ভুক্ত।
প্রথমত,যে মেয়েটি মধ্যবিত্ত পরিবারে বড় হয়ে সমাজের তথাকথিত আধুনিকতা কে স্মার্টনেস ধরে নিয়ে নিজের সম্মানকে সুক্ষ কিন্তু স্পষ্টভাবে বিসর্জন দিয়ে আধুনিক পোষাকে নিজেকে সজ্জিত করে মানসিক স্বস্তি অর্জন করে সেটা যেমন বিব্রতকর তেমনি আধুনিক লাল প্যান্ট পড়ুয়া হ্যান্ডসাম ছেলেদের ও বাজার বেশ ভালই…!
দ্বিতীয়ত, চলাফেরার ব্যাপারটি যদিও যার যার ব্যাক্তিগত ব্যাপার তবুও এক্ষেত্রে চারপাশে যাদের সাথে চলাফেরা করা হয় তাদের নির্বাচন করা জরুরি বলে লেখক মনে করে।আপনার স্ট্যাটাস ই যদি আপনার গণ্ডি হয়ে থাকে তাহলে নিশ্চিতভাবে এই লিখাটি আপনার জন্য নয়।
তৃতীয়ত,আপনার ব্যাবহার আপনার ব্যাক্তিত্বের বড় পরিচায়ক। ভালো ব্যাবহার তখন ই আপনি আশা করতে পারেন যখন আপনি সেটা মানুষের সাথে করতে শিখবেন। যেকোনো মানুষ এমনকি আপনার শত্রুর সাথেও ভালো ব্যাবহার করা আপনার দৃঢ় ব্যাক্তিত্বের নিদর্শক। নিজের রাগকে শক্তিতে পরিনত করতে শিখা উচিৎ, এতে আপনার ই লাভ।
চতুর্থত, বন্ধু এবং জীবনসঙ্গী নির্বাচন। মানুষ খুব তরল প্রাণী, জীবন পুরাটুকু না দেখেই সে জীবন বুঝে ফেলে। বন্ধুত্ব জিনিসটা পৃথিবীর সবচেয়ে পবিত্রতম সম্পর্ক। পৃথিবীর সমস্ত রকমের ভালোবাসার সম্পর্ক সেটা সন্তান-বাবা/মা, ছেলে-মেয়ের প্রেম, ভাই-ভাই, ভাই-বোন ইত্যাদি যত রকমের সম্ভব সবকিছুর মূল ভিত্তি বন্ধুত্ব। যদিও আজকাল শব্দটার অপমান ই হয় বেশি। তারপর ও এখানে বেশ কিছু ফ্যাক্ট আছে বলে মনে হয়-
১. বায়োলজিকাল কারনেই মূলত বিপরীত লিঙ্গের সাথে বন্ধুত্ব করার প্রবনতা সবসময়ই বেশি থাকে সবার।মানুষের কিছু নিচু প্রবৃত্তি থাকে সবসময় ই। আজকাল কার যুগের অনেক বন্ধুত্বের সম্পর্ক বিবেচনায় এনে আমি একমত যে-একটা সমবয়সী ছেলে যখন কোন মেয়েকে বন্ধু হিসাবে কল্পনা করে তখন তার বেশিরভাগ সময় ই সেটা প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষভাবে উদ্দেশ্যমূলক। সেটা প্রেম নিবেদন করার প্রথম ধাপ হিসাবে হতে পারে কিংবা সে সুযোগ না থাকলে সুন্দরী বান্ধবীর সাময়িক সান্নিধ্য পাবার আশা ও হতে পারে, কিংবা বিপরীত লিঙ্গের মানুষের প্রতি সুধুই তীব্র আকর্ষণ থেকেও হতে পারে। এখানে মেয়েদের চলাফেরা এবং অন্যান্য কাজকর্মও প্রভাবক হিসাবে কাজ করে।
২.মেয়েদের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা একটু সহজলভ্য বলে হয়ত বন্ধুত্বের অপমান টাও ক্ষেত্রবিশেষে বেশি। যেহেতু প্রবণতার প্রকাশটা ছেলেদের দিক থেকে বেশি তাই এখানে না চাইতেই অনেক সুবিধা যেগুলো বন্ধুত্বের আড়ালে ঢাকা পড়ে যায় সেগুলো পেতে পেতে মেয়েরা অজান্তেই সেগুলোকে তাদের অধিকার ভাবে এবং তার অপব্যাবহার করে যেগুলো হয়ত তাদের প্রিভিলেজ কিন্তু অধিকার না।হয়ত সবাই নয় কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সেটা হয়ে থাকে,কেউ যদি আমাকে জিজ্ঞাশা করে সেটার পরিমান তাহলে আমি বলব ৯৫ ভাগ ক্ষেত্রেই এমন হয় কারন এটা প্রকৃতি প্রদত্ত একটা খারাপ দিক মেয়েদের।
জীবনসঙ্গী নির্বাচনের ব্যাপারটা সত্যি আলাদা ক্ষেত্রবিশেষে কারন প্রত্যেক মানুষের চাওয়া আলাদা। কিন্তু মনে রাখা উচিৎ যে চাওয়াগুলো আপনার কাছে নরমাল সেটা কি সত্যি ই চাওয়া হিসাবে থাকা উচিৎ কিনা সেটা ভাবা ও আপনার কর্তব্য। সমবয়সী ছেলেদের জীবনসঙ্গী করার ব্যাপারে বেশিরভাগ মেয়েই নেতিবাচক মনোভাব পোষণ করে। কারন হিসাবে একাধিক জায়গায় আমি যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি-
১. সমবয়সী মেয়েদের তুলনায় নাকি ছেলেরা কম অভিজ্ঞ থাকে, তাই প্রেম করার সময় বন্ধু ভালো আর বিয়ের সময় নাকি সিনিয়র ভালো।
২.সামাজিকভাবে মেয়েদের মনে ঢুকিয়ে দেয়া হয় সমবয়সী ছেলেরা নাকি তাদের সাথে মানায় না কারন বিয়ে একটি গাম্ভীর্যপূর্ণ সিরিয়াস সম্পর্ক যেটা বহন করার ক্ষমতা নাকি সমবয়সী দের থাকেনা।
খুব হাস্যকর হলেও আমার নিজের মনে হয় যে এত পড়াশুনা করে জুনিয়র একটা মেয়েকে বিয়ে করে তাকে খাওয়ানোর কোন মানে হয়না, বিয়ের কাবিন যদি কোন দায়িত্ব নেয়ার রশিদ হয়ে থাকে তাহলে আমি সারাজীবন লিভ-টুগেদার এ বিশ্বাসী কারন আমার বিশ্বাস আজকালের সমাজে একটা মেয়ের মানসিকতা এভাবেই বেড়ে উঠছে যেখানে বেশিরভাগ ই সে বুঝতে পারছে যে তার জন্য এস্টাব্লিশড কোন ছেলে আসবে যেকিনা তার ভালোবাসার যৌতুক স্বরূপ তার দায়িত্ব নিবে। এই ক্ষেত্রে ইসলামের কিছু হাদিস এর ভুল ব্যাখ্যা করা বিষয় টাকে আরও শক্ত স্থায়িত্ব দিচ্ছে দিন দিন। ইসলামে বলা আছে যে বিয়ের পর স্ত্রীর দায়িত্ব স্বামীর কিন্তু এটা কোথাও বলা নাই যে- বিয়ের আগে সমবয়সী দের সাথে প্রেম করে বিয়ের জন্য সিনিয়র স্বামীর অপেক্ষা করা যেকিনা তার দায়িত্ব নিতে আগ্রহী। আমার মনে হয় সবাই যদি এভাবে চিন্তা করত তাহলে নিজেদের ভিতরের নোংরামি গুলো খুব সহজেই চোখে পড়তো। আর তখন যে কোন সম্পর্ক এত দ্রুত যেমন তৈরি হতনা তেমনি ভেঙ্গে যাবার সময় ভালো-মন্দ বিবেচনার বোধটুকু নষ্ট করে দিয়ে যেত না।
ভালোবাসা কখনো কোন কন্ডিশন দিয়ে হয়না, কেন হয় সেটা জানলে আমরা কেউ ই ভালবাসতাম না, এটাকে নিয়ে খেলার আগে ভেবে দেখা উচিৎ আসলে আপনি আপনাকে নিয়েই খেলছেন যেখানে আপনার শরীর এবং মন দুটোই নষ্ট হচ্ছে।
আমি যতদূর জানি মানুষ খুব স্বার্থপর প্রাণী, সে সবসময় নিজেকে ভালো রাখতে চায়। ভেবে দেখবেন আসলে জীবন কি আর কতটুকু তে পরিপূর্ণ?
আর আপনি কতটুকু তে সুখী???
বিষয় পছন্দ হইছে।
পুরাটা পড়ে কমেন্ট করবো।
তবে সমস্যাটা সব যুগেই ছিলো।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
ধন্যবাদ রাজিব ভাই। আপাতত এই লিখা এতোটুকুই...!!! আপনার কমেন্ট আশা করি লিখাটা সম্পর্কে। 🙂
:teacup:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
মেয়েদেরকে একটু চাপিয়ে দেয়া হল। 😐
তবে যা লিখেছেন সত্যি ই।
জীবনবোধ থেকে লেখা বলে মনে হচ্ছে... :boss:
মুক্তি হোক আলোয় আলোয়...
সৌরভ তোমার কথার সূত্র ধরেই বলি, তুমিই বল্লা যে যা লিখসি সত্যি, যদি তাই হয় তাহলে মেয়েদের যদি চাপানোর মত কারন থাকে তাহলে চাপানোই উচিৎ বলে আমি মনে করি। এই সমাজে কোনটা প্রিভিলেজ আর কোনটা রাইট এইটা এখনো যারা বোঝেনা তাদের জন্য সহানুভূতির ঝুলি একটু কম ই থাকা উচিৎ।
কমেন্ট এর জন্য ধন্যবাদ। 🙂
ক্লাসমেট বিয়ে করলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মেয়েরা ছেলেদের চাইতে বয়সে বড়ো হয়।
এইটা আমি আমাদের ইয়ারের বেশ কয়েকজনের ক্ষেত্রে দেখ্ছি। এইটা আবার আমাদের সমাজে প্রবলেম।
ছেলেরা ক্লাসমেট মেয়েদের সাথে বেশি মেশার সুযোগ পায় বলে আবার ক্লাসমেটদের প্রেমেই বেশি পড়ে।
(আমার মা আমার বাবার চাইতে বড়ো ছিলেন )
আমাদের সমাজে যেহেতু ছেলেকেই সংসার চালানোর টাকার যোগান দিতে হয় তাই ছেলেটিই সাধারণত মেয়ের চাইতে বড় হয়।
যদিও মেয়েরা অনেক দিন ধরেই চাকুরি করছেন। কিন্তু মূল চালিকাশক্তিই কিন্তু ছেলে। অন্তত আর্থিক ব্যাপারে।
তথাকথিত রূপ যৌবনের কথাও যদি হিসাবে আনি তবে এটা সত্য যে মেয়েরা ছেলেদের চাইতে আগে বুড়িয়ে যায়। তাই ছেলে-মেয়ের উভয়েরই আত্মীয় স্বজনই চান যেনো ছেলে যেনো মেয়ের চাইতে বয়সে বড়ো হয়।
এমনকি যদি তুমি মেনোপজের হিসাবটাও ধরো। অথচ ঐ একই বয়সে ছেলেরা গন্ডায় গন্ডায় পয়দা করতে পারে। চোখের সামনে বেশ কিছু উদাহরণ তো আছেই। (সম্পাদিত)
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
রাজিব ভাই আপনার কথার সাথে একমত। আমি ও সেটা মানি যে জুনিয়র মেয়ে বিয়ে করা ভালো। আমি যেটা বলতে চাই সেটা হল যেহেতু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ছেলেরা ফ্যামিলির খরচ চালায় তাই তাদের সম্মানটা ও একটু বেশি বোঝা উচিৎ মেয়েদের, এটা কোন পুরুষশাসিত মনোভাবের কথা বলতেসিনা, বললাম নরমাল মন থেকেই ছেলেদের জন্য আশা উচিৎ মেয়েদের, কিন্তু হয় উল্টা, এরা মনে করে এটাই নরমাল যে আমরা কামাই করবো আর এরা খাবে। আজকালের মেয়েদের মধ্যে এই প্রবনতা কি পরিমান সেটা আপনি ওপেন কথা না বললে ধারনাও করতে পারবেন না... :/ এদের মধ্যে সেই মানসিকতাই নাই কাউকে সম্মান দেয়ার, এরা ভবিষ্যতে কি হবে আমার জানা নাই। 😕
হয়ত একটু রূঢ় শোনাবে কথাটা কিন্তু তোমার বক্তব্যের মাঝেও কিন্তু আমি মেয়েদের প্রতি যথেষ্ট সম্মান দেবার মানষিকতা চোখে পড়ছে না। নাকি উপার্যনের শতকরা হার বেশি থাকবে বলে সম্মানের হার একটু কম থাকতেই পারে?
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
উপার্জনের শতকরা হার বেশির সাথে সম্মানের কোন সম্পর্ক নাই ভাই সেটা আপনিও জানেন আমিও জানি। আপনার বাকি প্রশ্নের জবাব নিচে দেয়ার চেষ্টা করসি ভাই, আশা করি পড়বেন। 🙂
শতকরা হারের সাথে সম্মানের কোন সম্পর্ক নেই বলছো কিন্তু উপরেই বললে "...যেহেতু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ছেলেরা ফ্যামিলির খরচ চালায় তাই তাদের সম্মানটা ও একটু বেশি বোঝা উচিৎ মেয়েদের... ব্যাপারটা ডাবল স্ট্যান্ডার্ড হয়ে গেল না?
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
এইটার ব্যাখ্যা টা কিভাবে করলে বুঝাতে পারব আমি নিজেও বুঝতেসিনা ভাই, তবে আমি আসলে সম্মান টা দেখানোর সম্মানের কথা বলিনাই, মন থেকে স্বামীর প্রতি একজন স্ত্রীর একটা কৃতজ্ঞতা থাকে বা থাকা উচিৎ কিংবা অন্য কোন শব্দ দিয়ে এটাকে বলেন যাই হোক কিন্তু কিছু একটা উচিৎ সেটা বলসি। ওইটা না যে স্বামীকে হুজুর হুজুর করতে হবে, কোনভাবেই সেটাও না যে বেশি আয়ের বদৌলতে পরিবারে স্ত্রীর কথার দাম থাকবেনা, ব্যাপারগুলো এই অর্থে না...
জানিনা কি বুঝাতে পারসি। তাও নিজের কথাটা চেষ্টা করলাম।
হাজার হাজার বছর ধরে মেয়েদের দাবিয়ে রাখা হইছে।
আর এই দাবিয়ে রাখার মূল কাজ টা করেছে আমাদের পূর্বপুরুষেরা। তাই আমাদের জ্বীনে আমরা তা কিছুটা হলে বহন করে চলছি।
ঈদ বা জুমার নামাযের পর বাসায় এলে বৌ যদি স্বামী কে সালাম করে তবে তা আদায় হয়ে যায়।
একবার ভাবোতো তুমি তুমি তোমার বৌ রে সালাম করবা!!!
যাদের বৌ তাদের স্বামীর চাইতে বেশি উপার্জন করে তারা কি তাদের বৌ কে এক্সট্রা সম্মান করে???
তুমি যদি হুমায়ুন আজাদের নারী না পড়ে থাকো তবে পড়তে পারো।
আর নেটেও পাওয়া যায়। লাগলে জানিয়ো।
তবে তোমার এখন যা বয়স তাতে যে ধারণা পোষণ করছো তা অস্বাভাবিক নয়। পছন্দের অনেকের বিয়ে হয়ে যাবে। প্রেমিকার বিয়ে হয়ে যাবে।
😀
সো সময় হিসাবে একটু কঠিন সময় পার করছ।
বি কুল।
🙂
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
হা হা রাজিব ভাই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিব তার আগে একটু হেসে নেই, আমি কঠিন সময় না নরমাল সময় ই পাড় করতেসি। খাই দাই ঘুমাই, সমস্যা নাই কোন। 😀
আর ভাই বয়সের বিবেচনায় আমাকে যাতে কেউ না ফেলতে পারে এইজন্য আমি অনেক ছোটবেলা থেকেই ভাবি, আজকে আপনার এই প্রশ্ন আমি আরও ৮ বছর আগে ভাবসি, এর উত্তর আমার ভিতর থেকে যেটা আসছে সেটা হল- এই সমাজে যদি ছেলেরা টাকা কামাই এর জন্য অতিরিক্ত সম্মান পায় তাহলে মেয়েরাও পাবে এটা হওয়া উচিৎ, যেহেতু হচ্ছেনা সেটা আমাদের ছেলেদের প্রবলেম। ওই যে বললাম ই তো ডোমিনেশন প্রবলেম, আর ঈদ এর নামাজের ব্যাপারে যেটা আমি জানি এই যুগে খুব কম স্ত্রী ই আছেন যারা স্বামীর পা ছুয়ে সালাম করে যেটা আগের আমলে হত, অন্তত আমি আমার মা কে কখনো দেখিনাই কাজেই আমি নিজেও আমার ভবিষ্যৎ স্ত্রীর কাছ থেকে আশা করিনা সেটা পরিস্কারভাবেই। 🙂
আর নারী পড়সিলাম ক্লাস ৮ এ থাকতে ভাই, তবে মনে নাই। আবার পড়তে চাই। আপনি অনলাইন লিঙ্কটা প্লিজ ফেইসবুকে দিয়ে দিয়েন।
ধন্যবাদ। 🙂
নারী ক্লাস এইটে পড়ার জিনিস না।
ঐটা ১৮ প্লাস জিনিস।
তাও আবার অনেক ৩০ প্লাসের মাথার উপর দিয়া যাবে।
লিঙ্ক দিচ্ছি। নারী
দ্বিতীয় লিঙ্গ
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
আরেকটা ব্যাপার আমি ক্লাস ফাইভে থাকতে ইন্টারন্যাশনাল পলিটিক্স সম্পর্কে ধারণা রাখতাম। কিন্তু তার মানে এইতা না যে সেই ১১ বয়সে আমার বুঝ আর এখন ৩৫ এই আইসা বুঝ একরকম। :-B
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
(সম্পাদিত)
নারী পরসিলাম আমার এক হুমায়ুন আজাদ ভক্ত বন্ধুর জোরাজুরি তে। বলা বাহুল্য বুঝছি কম ই।
আর এটাও ঠিক বয়সের সাথে সাথে চিন্তার পরিবর্তন হয়, কাজেই কোন দ্বিমত নাই। 🙂
পুরো বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে অনেক সময় ও মনযোগ দরকার, আপাতত দুটোরই অভাব থাকায় বিক্ষিপ্ত ভাবে বলছিঃ
০"...প্রকৃতিগতভাবে মেয়েরা সন্দেহপ্রবন এবং সেটা চারপাশের পরিবেশের কারনেই হয়ে থাকে। আর ছেলেরা ডোমিনেট করতে পছন্দ করে।" বর্তমান সময়ে আমার কাছে তো মানুষ মাত্রই সন্দেহপ্রবন মনে হয়, ছেলেরা কোন ভাবেই এদিক থেকে মেয়েদের থেকে পিছিয়ে আছে বলে মনে হয় না। আর ইদানিং তো ছেলেদেরকে আমি বরং দেখি মেয়েদের ডোমিনেশন নিয়ে কমপ্লেন করতে, এটা করো না, ওটা করো না, এর সাথে কত্থা বলো না ইত্যাদি ইত্যাদি থেকে শুরু করে সকল ডিসিশন নাকি মেয়েরাই নেয়, এ নিয়ে ছেলেদের কষ্টের শেষ নাই।
০ আধুনিক পোষাকে নিজেকে সজ্জিত করলে নিজের সম্মানকে স্পষ্টভাবে বিসর্জন দেয়া হয়! সম্মান জিনিষটা এত ঠুনকো যে কিছু পোষাকের কারনেই তার বিসর্জন হয়ে যাবে? নাকি আমরাই সম্মানের মাপকাঠি হিসেবে পোষাককে ঠিক করে নিচ্ছি আর আমাদের নিজেদের প্রহনযোগ্য সীমারেখার বাইরে কোন পোষাক পরলেই তাকে কোন সম্মান দেখানোর প্রয়োজন আমরা মনে করছি না?
০ ৯৫ ক্ষেত্রে মেয়েদের দোষারোপ করলে মেয়েদেরকে অন্যায় সুবিধা নেয়ার জন্য। এখন ছেলেরা যদি শুধু একটু মুখের হাসি, ফোনে একটু কথা, হালকা হাতের ছোঁয়া ইত্যাদি ইত্যাদি পাবার আশায় ঢেড়শ বনে গিয়ে "তোমার জন্য মরতে পারি, ও সুন্দরী..." মটোতে বিশ্বাষী হয়ে ঝুলে পড়ে তাহলে সেটা তাদের সমস্যা।
০ "আজকালের সমাজে একটা মেয়ের মানসিকতা এভাবেই বেড়ে উঠছে যেখানে সে বুঝতে পারছে যে তার জন্য এস্টাব্লিশড কোন ছেলে আসবে যেকিনা তার ভালোবাসার যৌতুক স্বরূপ তার দায়িত্ব নিবে।" খুবই জেনারাইলজড বক্তব্য। আমি বরং এর বিপরিত উধাহরন প্রচুর দেখেছি, মেয়ে নিজে স্ট্যাবলিস্ট হয়ে নিজস্ব একটা পরিচয় তৈরী করতে চাচ্ছে, কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই সেটা আবার ছেলেদের ইগোকে আহত করছে।
আর শেষ দিকে এর মাঝে ইসলাম এবং হাদিস নিয়ে আসলে, আমার জানা মতে ইসলামে এই ছেলে মেয়ের মাঝে অবাধ মেলামেশা, বিবাহপূর্ব বন্ধুত্ত্ব/সম্পর্ক/প্রেম, তথাকথিত আধুনিক পোষাক পরা, নিজে জীবন সঙ্গী নির্বাচন করা এসব কিছুরই নিষেধ আছে, তাই ইসলামি নিয়ম অনুযায়ী আমরা যদি চলি তাহলে এধরনের সকল সমস্যার সমাধান সম্ভব। এটা শুরুতে নিয়ে আসলে এক প্যারাতেই হয়তো সকল সমস্যার সমাধান হয়ে যেত।
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আহসান ভাই আপনার গঠনমুলক সমালোচনার জন্য ধন্যবাদ। এখন আমি বলি- সন্দেহের ব্যাপারটা আপনার কাছে যেটা মনে হয় আমার কাছে সেটা মনে হয়না, তুলনামূলক আমি মেয়েদের বেশি দেখতে পাই, এটার উত্তর শেষ। 🙂
২. ডোমিনেশন এর ব্যাপারটা পুরুষশাসিত সমাজে ছেলেরাই বেশি করে, মেয়েদের চেয়ে এটাই সত্যি আর পোশাকের ব্যাপারে এর আগে অনেক জায়গায় কথা বলসি কাজেই এটা নিয়ে কথা বলতে বলতে ক্লান্ত, ভাই আমি বা আমরা ছেলেরা খারাপ ধরে নিচ্ছি, তাই বলে শালীনতার সীমা অবশ্যই আছে, আপনি যদি সেটাকে বলেন যে মানুশভেদে সেটা আলাদা তাহলে আপনার সাথে আমি পরিষ্কার ভাবে দ্বিমত, কারন শরীরের কোথায় পোশাক দিয়ে ঢেকে রাখা উচিৎ এইটুকু ছেলে-মেয়ে সবাই বোঝে বলে আমার বিশ্বাস, কাজেই শালীনতার অবশ্যই একটা নির্দিষ্ট মানদণ্ড আছে, সেটা ছেলে-মেয়ে সবার জন্যই। আর সম্মানের ব্যাপারটা হল যে পাবার যোগ্য তাকেই আমি দিব অন্য কাউকে নয়।
৩. আপনি ৯৫ ভাগ শব্দটা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন অথচ তার আগের প্যারা তে যে আমি নিজে ছেলেদের সমস্যা গুলো খুলে লিখসি সেটা আপনি প্রশংসা করলে আমি খুশি হতাম, আপনি একটা জিনিস একটু ভুল ধারনা করে হয়তো পুরো মন্তব্য টি লিখেছেন সেটা হল- এটা উদ্দেশ্য বা অনুদ্দেশ্য মুলকভাবে মেয়েদের সমালোচনা করার জন্য একটা লিখা। তবে সত্যি হল- লিখাটার নাম হচ্ছে পারসোনালিটি ডিসঅর্ডার। কোন জেন্ডার ডিসক্রিমিনেশন নাই এখানে। তাই ছেলেরা যা করে সেটা আমি নিজেই লিখসি এবং পড়ে মেয়েদের সমস্যা ও লিখসি। আশা করি বুঝবেন। 🙂
৪. এস্টাব্লিশমেন্ট এর ব্যাপারে ও আপনি "বেশিরভাগ" শব্দটা মিস করে গেছেন ভাইয়া, তাহলে আর ব্যাখ্যা করা লাগবে না আশা করি। 🙂
আর ধর্মের ব্যাপারে আমি একমত আপনার সাথে। কোন দ্বিমত নাই।
অনেক ধন্যবাদ ভাই কমেন্টের জন্য। 🙂
ভেবেছিলাম তোমার সাথে বিষদ যুক্তি তর্কে যাব, কিন্তু তুমি যেভাবে পোস্ট এডিট করে বেশিরভাগ কথাটি ঢুকিয়ে উলটো আমাকে সেটা মিস করার জন্য দোষারোপ করছো, এরপরে আর কোন মন্তব্যে জড়াতে চাচ্ছি না। ভাল থেকো, আশা করবো ভবিষ্যতে এভাবে ব্যাক ডোর ব্যবহার করে তর্কে যেতার চেষ্টা করবে না।ধন্যবাদ।
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
এইটা তো ঠিক হইলো না।
আমি এই কারণে যেইটার ব্যাপারে মতামত দিই সেইটার কপি পেষ্ট কইরা তারপর বলি।
😀
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
হায় হায় আহসান ভাই... 🙁 এখানে আপনাকে দোষারোপ করার কি আছে, আর তর্কে জেতার ব্যাপার নাই কোন। আমি আপনার কথা শুনেই এডিট করে তারপর আপনাকে আবার পড়ার জন্য কমেন্ট লিখসি কারন এখন ঠিক আছে লেখাটা।
তবে কমেন্ট পড়ে নিজেই বুঝলাম যে আপনাকে দোষারোপ করার মতই শোনা যাচ্ছে পুরোটা। আমি দুঃখিত। আমি বুঝাইতে চাইসিলাম কিন্তু প্রকাশ করতে পারিনি। যেখানে আমি দ্বিমত আপনার সাথে সেগুলো কিন্তু আমি লিখসি কাজেই এই একটা জায়গায় চাটুকারিতার আশ্রয় নেয়া আমার উদ্দেশ্য ছিল না।
আশা করি বুঝবেন।
আরেকটা খুব ইম্পরট্যান্ট কথা, সমালোচনা কে প্রশংসার চাইতে অধিকতর পজিটিভলি নিবা।
তাইলে দেখবা হবে
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
অবশ্যই ভাই... কোন সমস্যা নাই। 🙂
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
উপরে আহসানের এলিগেসনটা দেখলাম।
ব্যাপারটা ভালো লাগলো না রাফিউল।
যদি মত চেঞ্জ হয়, সেটা হতেই পারে।
কিন্তু যেই বক্তব্যর বেসিসে তর্ক হচ্ছে সেটা যদি বদলে দেয়া হয় তবে একটা ডিসক্লেইমার দেয়া জরুরী মনে করি। :-B
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
রাজিব ভাই গুলায় ফেলসি। 🙁 করতে চাইসিলাম এক কাজ আর হইসে আরেক কাজ। যাই হোক আহসান ভাই রে আপনি ও আমার পক্ষ থেকে একটু বইলেন, তারে দোষারোপ করার উদ্দেশ্য আমার ছিলনা, বরং তার কথা শুনেই আমি এডিট করসি এবং সে যাতে আবার পড়ে এবং দেখে যে আমি ঠিক করসি সেই জন্য লিখসি- " বেশিরভাগ" শব্দটা মিস করে গেসেন ভাইয়া, তাহলে আমার আর দ্বিমত করা লাগবেনা যখন আপনি এই শব্দটা সহ পড়বেন।
এই ছিল ব্যাপার, হয়ে গেল উল্টা। দুনিয়া ছাইড়া দিতে মন চায়। 😕
jkj
প্রথমত আমাদের পূর্বপুরুষরা ছিলেন সনাতন ধর্মাবলম্বী। সেখানে দেখা যায় পুরোহিত সমাজ খুব কম সময়েই নারীকে তার ন্যায্য অধিকার দিয়েছে। তারপর মুসলিম যুগ আসলেও প্রকৃত ইসলাম আসলো না। কারণটা হয়ত ভাষাগত ব্যাখ্যাদানের ভুল অথবা কিছু সুবিধাবাদীদের প্রদত্ত তথাকথিত মাসয়ালা। যাই হোক আমি নিজে আমার কলেজ লাইব্রেরীতে এক রকম ইফা প্রকাশিত আরেক রকম আর আহলে হাদীস সমাজের আরেক রকম বুখারী শরীফ দেখেছি। মূল আরবী একই থাকলেও অর্থ ও ব্যখ্যাতে আছে আসল কারসাজি। ঈদের নামজের পর স্বামীর পায়ে হাত দিয়ে সালাম করলেই সব আদায় হয়ে যাবে এটা অবশ্যই হাস্যকর ও ভুল ব্যাপার এবং এটি আমাদের সমাজে এভাবেই জায়গা গেড়ে নিয়েছে। নারীবাদীরাও এসব ভুলের পিছু নিয়ে ইসলামকেই মাঝে মাঝে তুলাধুনা করেন। যাই হোক জ্ঞান কম তবে স্বাভাবিক একটা জিনিস তুলে না ধরে পারছি না। মাঝে মাঝে নাটক সিনেমাতে দেখি মেয়েটাকে ইভটিজিং করা হচ্ছে এর জন্যে মেয়ের বাবা প্রতিবাদ করছে আর দর্শক হাত তালি দিচ্ছে। আর তার নিজের মেয়ে যখন টিজ খেয়ে আসে তখন বলেন "তুমি ঠিক থাকলেই হল" ।
আবার আমরা দোষ দেই নারীর পোশাকের। কেউ বিশ্বাস করবেন কিনা জানি না। আমি আমার জীবনে তথাকথিত আধুনিক সাজ পোশাকধারী নারীদের কে টিজ খাইতে দেখি নাই। বিস্ময়করভাবে ভদ্রবেশভূষাধারী নারীটিই এর শিকার। কারণ যে টিজ করে সে খুব ভাল করে জানে যে ওই পোশাক পরার সাহস রাখে ঘুরে এসে গালে জুতা দিয়ে দুইটা বাড়ি দেবারও সাহস রাখে। আর ওই ভদ্রবেশীটি মুখ নিচু করে চলেই যাবে কিছু বলবে না।
যাই হোক ভাই আমার বয়সের সাথে হয়ত এতকিছু যায় না। ভুল বুঝি। আরো একটু বয়স হলে ঠিক হয়ে যাবে আশা করি। তবে ভাই ক্লাসমেট বিষয়ে মেয়েদের যে আচরনের কথাটি বলেছেন একদম সত্য। কিন্তু ছেলেরাও স্মার্ট হয়ে গেছে। তারাও ক্লাসমেটের সাথে ডেটিং করে আর জব সিয়োর করে ফাস্ট ইয়ারকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়।
আপনার লেখা :clap: :clap: :clap:
তোমাকে সালাম ^:)^
বসুন্ধরা সিটিতে একাধিক জুতাপেটা বা থাপ্পড় বা অন্তত চিৎকার চেচামেচি করার ঘটনায় এই বক্তব্যের প্রমান পেয়েছি।
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\