তখন সবে এইটে উঠেছি। h.s.c এর আপারা সব পরীক্ষা শেষে farewell নিয়ে চলে যাচ্ছে। যাবার সময় স্যার-ম্যাডামদের সালাম, জুনিয়রদের সাথে গণ হ্যান্ডশেক, জুনিয়র-ক্লাসমেটদের সাথে জড়াজড়ি,কান্নাকাটি, সে কি অবস্থা!! আমি অবাক তাকিয়ে দেখি আর ভাবি,’আদিখ্যেতা! কাঁদতে হবে কেন এত! এক্স-ক্যাডেট হয়ে চলে যাচ্ছে,কী মজা। আর আমার সামনে আরো পাঁচ বছর কারাবাস! বন্ধুদের বলি,”হুহ্,আমি একটুও কাঁদবোনা দেখিস। বের হয়ে মনেই রাখবোনা কলেজকে। ক্লাসমেট ছাড়া আর কারো সাথেই যোগাযোগ রাখবোনা। হলটা কি কলেজে এসে? পানিশমেন্ট আর পানিশমেন্ট,বকার পর বকাই শুধু খেয়ে গেলাম।”
বলব নাই বা কেন? বকা কি আর কম খেলাম? ছোট থেকে এত বড় হয়ে গেছি শুধু বকা খেতে খেতেই। স্যার-ম্যাডাম,স্টাফ,সিনিয়র,হসপিটালের দিদি,কাউকে বাকি রাখিনি। আমাকে না বকে থাকতে পারেনি কেউ। কী করব,ছোট্ট মাথায় কি এত বড় সংবিধান ধরে? “এভাবে হাঁটো,ওভাবে চলো,এভাবে খাবে,ওটা করবে না।”সব ভুলে যেতাম।আর শুনতে হত,”ফাজিল মেয়ে,দুষ্টু মেয়ে।”
অবশ্য আমাকে না বকে উপায়ও ছিল না। একদিন ডাইনিংয়ের কথাই ধরি। সেভেনে,টেবিলের ব্যাপারগুলিতে ধাতস্থ হবার পর,প্রায়ই এদিকওদিক ঘাড় ঘোরাই। দেখি,মানুষজন,কেমন,কি করে তারা,কার চামচ পড়ে গেল,কোন সেভেনটা আমার চাইতেও পঁচা করে খাচ্ছে,এইসব। ক্যাডেট হিসেবে বয়স তখন চার মাস। বসি টেন এর এক আপার পাশে। ব্যাপক সুন্দরী। MGCC এর রীতি অনুযায়ী fan হয়ে যাব ভাবছি,কিন্তু রাগী সিনিয়র হিসেবে ওনার ব্যাপক নামডাক। মুখোমুখি বসেন আরেক টেনের আপা। অতীব মায়াবতী। এত ভাল করে কথা বলে,মনে হয় বড়বোন। কিন্তু,ক্যাডেট কলেজে সিনিয়রকে বোন ভাবা নিষেধ আছে। যাই হোক,তারা দুজন গল্প করে,আমি খাওয়া বাদ দিয়ে তাদের কথা গিলতাম। একদিন একজন বলছেন,”সায়রা সায়েন্টিস্ট জাফর ইকবালের বেস্ট বই। “আরেকজন বলছেন,”না,বাচ্চা ভয়ংকর কাচ্চা ভয়ংকর”। এর মাঝে গাধা আমিটা নির্ভয়ে বলে উঠলাম,”আপা কি যে বলেন,মেকু কাহিনীর উপরে বই আছে নাকি?”বলেই চুপ। টেবিলের সবাই আমার দিকে তাকিয়ে আছে। ওনারা দুজন হতবাক। কথা বন্ধ করে খাওয়ায় মন দিলেন।আমার কথা খাওয়া দুটোই বন্ধ। না জানি কপালে আজ কি আছে! “পিয়া,লান্চের পরে দেখা করবা।” করলাম।ম্যারাথন বকা চলল। তারপর মনটা খুব খারাপ।বকা খেলাম বলে না। এত ভাল আপাটাও শেষপর্যন্ত আমাকে বকতে বাধ্য হল,তাই। এ জীবন আর সহ্য হয় নাহ্!
টিচারদের কাছেও কি কম বকা খেয়েছি? একদিন,রকিমুন্নেসা ম্যাডাম গা্র্হস্থ্য প্রক্সি ক্লাস নিচ্ছেন। নখ চেক করার জন্য একএকজন করে ডায়াসের সামনে ডাকছেন। আমি যাওয়ামাত্রই দেখি,ফর্মের বাইরে এক আপা ডিউটি মাস্টারের থেকে পারমিশান নিচ্ছে,হাউসে যাবে। ভাল করে তাকিয়েই কারন বুঝে গেলাম। আপার একপায়ে সাদা মোজা,একপায়ে কালো। মুখ দিয়ে খিলখিল করে হাসি বেরিয়ে গেল। দুই হাতে মুখ চেপে ধরেও ঠেকাতে পারছিনা। হাসির দমকে কেঁপে উঠছি,হঠাৎ পিঠের উপর দ্রিম। ব্যাথায় দম বন্ধ,চোখে পানি,হাসি গায়েব। সারা কলেজে বিখ্যাত ছিল ম্যাডামের এই কিল। সেদিন মনে মনে ঠিক করলাম,কলেজ থেকে বের হয়ে ভাল কিছু করে ম্যাডামকে সালাম করতে যাব। ম্যাডাম সেদিন মনে করবেন,”আহারে,এত ভাল মেয়েটাকে কিলটা সেদিন না দিলেও হত।”
এরপর আমিও সিনিয়র হয়েছি। বকাও দিয়েছি। একসময় বের হয়েছি কলেজ থেকে। কেঁদেছিও। কাঁদতে কাঁদতেই বের হয়েছি। এখন মনেও পরে সবার কথা,কলেজের কথা,সিনিয়রদের কথা। প্রতিটা বকা খাবার ঘটনা মনে পড়লে কেন জানি ভাললাগায় মন ভরে যায়। কস্টেসৃস্টে ঢাবিতে ইকোনমিক্সে ভর্তি হয়েছি। ভালো কিছু করা হয়নি। ম্যাডামকে সালাম করতে যাওয়াও হয়নি আর।
হঠাৎ একদিন শুনলাম,সেই রকিমুন্নেসা ম্যাডাম,ভলিবল অ্যাথলেটিক্সের মাঠ কাঁপানো রকিমুন্নেসা ম্যাডামের ক্যান্সার,শেষ স্টেজ। মার সাথে গেলাম,দেখতে। CMH এর কেবিনে উঁকি দিয়েই চোখ ঝাপসা হয়ে গেল। ছোট্ট বাচ্চা মেয়ের মত দেখতে লাগছে তাকে,যাকে আমরা ‘জন আব্রাহাম’ নাম দিয়েছিলাম। কথা বলতে চাই,কি বলব খুঁজে পাচ্ছি না। পাশে দাঁড়ানো তার মেয়ে,আমাদেরই জুনিয়র,ওর সাথেই আবোলতাবোল দু একটা কথা বলে চলেছি। চলে যাব ভাবছি। পাশে আম্মু আমাকে ঠেলছে,”যাও,ম্যাডামের গায়ে হাত রাখ,কথা বল।” আমিও চাইছি,ওনাকে একটু ছুঁতে,প্রাণপণে চেষ্টা করছি গায়ে হাত রেখে বলি,”কিছু হয়নি আপনার,ভয় পাবেন না।আমরা আছি,সব ঠিক হয়ে যাবে।” সাহস হয়নি। কিছু না বলেই পালিয়ে আসি সেদিন।
তারপর থেকেই ভালো লাগছেনা কিছু। কাল দুপুরে শামসুন্নাহার হলে গিয়েছি খেতে,অর্ধেক খাওয়া হয়েছে,পাশে এসে দাঁড়ালেন সেই টেবিলমেট সিনিয়রটি,সেই মায়াবতী আপা,যাকে বড়বোনের মত লাগত। আগেও দেখেছি অনেকদিন,সাহস হয়নি কথা বলার। সাহস বস্তুটা যত দিন যাচ্ছে,কমেই যাচ্ছে। অবাক হয়ে শুনি, উনি বলছেন, “তুমি পিয়া না? আগেও দেখেছি,চিনতে পারিনি,এত মোটা হয়েছ কেন?…………..আমি ৫৪১ এ থাকি,মাঝেমাঝে এসো। আর আমার নাম্বারটা রাখো,কোন দরকার হলে ফোন কোর।” ভাললাগায় চোখ ভিজে ওঠে। ক্যাডেট কলেজে পড়েছি বলেই তো দরকারে পাশে পাবার মত এত মানুষ আছে। আকস্মিকভাবেই তাদের দেখা পাওয়া যায়। আপা চলে যাওয়ার পর খাওয়াটা আর শেষ করা হয়নি,খুশিতে পেট ভরে গিয়েছিল।
::salute::
😀
পিয়া, কি যে চমৎকার করে লিখেছো, নিজেই বোধহয় বুঝোনি। খুবই চমৎকার হয়েছে লেখাটা, যদিও ম্যাডামের কথা মনে করে খুবই মনটা খারাপ হলো। ম্যাডামের কথা মনে হলেই আমার মনে হয় বাক্সেটবল হাতে পাশে দাঁড়িয়ে ক্যাডেটদের দাবড়ানি দিচ্ছেন...সেই ম্যাডামকে যে অবস্থায় সেদিন দেখে এসেছি...আমার খুব ইচ্ছে হচ্ছিল একটা কিছু পুশ করে মেরে ফেলা হোক উনাকে...এত কষ্ট কেন মানুষের?
কলেজ থেকে বের হয়েও সম্ভবত ওনার অসুস্থতার কারণেই ওনার সাথে সবচেয়ে বেশি যোগাযোগ ছিল...আমরা কোন ভাবেই মানতে পারছি না বিশাল মনের মানুষটার এত কষ্ট হবে কেন...
তোমার সেই মায়াবতী আপার নাম জানা যাবে কি? 🙂
অনেক কথাই মনে আসে।কখনো লিখব,ভাবিনি।বাংলায় এটা লিখতে ২ ঘন্টা লাগসে।এত কষ্ট কেন করলাম?কাল আপনার সবগুলি লেখা পড়েছি।এত অসাধারণ লিখেন আপনি!তাই আমি একটু চেষ্টা করেছি লেখার।
এখন আপনার কমেন্ট দেখে কি যে ভাল লাগছে,বোঝাতে পারবো না। :goragori: ওহ্!ওনার নাম তন্বী।২২তম ব্যাচ।
পিয়া সেই মায়াবতী আপাটি ইনটেকমেট অথবা জুনিয়র হলে ভাল হত । 😀
ব্লগে স্বাগতম পিয়া... লেখা খুবই সুখপাঠ্য হয়েছে।
শুভ ব্লগিং 🙂
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
থ্যাংকস ভাইয়া। 🙂
ভাল লিখা।
৫ তারা দাগাইলাম।
বেশ কয়দিন এইখানে আসা হয় নাই।
নয়া ব্লগার দেইখা ভাল লাগল।
এই পিচ্চিটা এত্ত ভাল লেখে কেন?
যাই হউক, ওর কোন একজন সিনিওর অরে এখনো ওরিয়েন্টেশন করাইতেসে না ক্যান?
চ্যারিটি বিগিনস এট হোম
MGCC দের ওরিয়েন্টেশন লাগেনা ভাইয়া! 😛 পিয়া, প্রায় ১ বছর পর ব্লগে ধুকে প্রথম তমার লিখাটা পরলাম, অনেক ভাল লাগলো...নস্টালজিক হয়ে গেলাম ফাইনাল পেপার জমা দেবার আগের দিন হাহাহা!!!
🙂 থ্যাংক ইউ আপা।
আপনাকে fbতে এ্যাড করা যায় না কেন? 🙁
:goragori:
গার্লস ক্যাডেট কলেজের আপারা মায়াবতী হয়, কিন্তু বয়েস ক্যাডেট কলেজের ভাইয়ারা মায়াবান(সঠিক বিপরীতার্থক শব্দ জানা নেই) হয় না। আফসোস, ইহ জীবনে মায়াবান কাউকে পেলাম না, নিজেও বোধহয় কখনো হতে পারিনি...
লেখা চমৎকার হয়েছে... (সম্পাদিত)
ভালো বলছেন ভাইয়া...। 😀
কি যে কন না ভাই । আমি যথেষ্ট মায়াবান ছিলাম । :))
পিয়া,কলেজে প্রথম বকা দেয়ার তালিকায় মনে হয় আমিও ছিলাম 😛
অসাধারণ হয়েছে লেখাটা......
বারবার যে কেন ধুর ছাই নস্টালজিক হয়ে যাই ক্যাডেট শব্দ টা শুনলেই...
শুভ ব্লগিং
"পিয়া,কলেজে প্রথম বকা দেয়ার তালিকায় মনে হয় আমিও ছিলাম"-------------------------------------- সুষমা আপু আপনি বকা দিতে পারেন ?আমার কিন্তু মনে হয় না । 😛 :))
অবশ্যই। 😛 কিন্তু আপনার কাছে পার্সোনালি বকা খাওয়া হয়নাই।পুরা ফর্ম মিলে খাইসি,যখন আপনি জুনিয়র প্রিফেক্ট ছিলেন। 🙂
সুখপাঠ্য লেখার জন্য অভিনন্দন.. :clap: :clap:
অট: নামের পাশে সন উল্লেখ করতে হবে। এটাও কি কেউ বকা না দিলে হবে না ? x-(
😛 এখন কেউ বকে না।বকলেও পাত্তা দিই না।
আর আমি সন উল্লেখ করার চেষ্টা করসি।হয়না। :no:
পিয়া প্রথমে প্রোফাইলে যা। এরপর নাম>পুরো নাম>এখানে যেই পরিবর্তন চাস তা কর।সেই খানে তুই পিয়া (২০০৩-২০০৯) লিখ।যা খুশি পরিবর্তন করতে পারিস । এবার আপডেট প্রোফাইল এ টিপি দিবি। এবার নাম>Display name publicly as> এখানে গিয়ে দেখবি পরিবর্তন সহ অপশনটি দেখাচ্ছে। সেটি সিলেক্ট করে দে। চাইলে পুরো নাম চেইঞ্জ করে আগেরটি লিখে দে। তারপর আবার আপডেট প্রোফাইল এ টিপি দে।ইনশাল্লাহ হয়ে যাবে।শুভ ব্লগিং । :thumbup:
::salute:: পিয়া তোর লেখা হৃদয় স্পর্শী ।অসাধারণ লিখছিস ।৫ তাঁরা দিলাম।তোর লেখা দেখে কলেজ লাইফ এর অনেক সৃতি মনে পড়ল ।এই ব্লগ এ এইটা মনে হয় তোর প্রথম লেখা ।অভিনন্দন ।আমি এখনো লেখা শুরু করিনি ।দোয়া করিস আমি যেন তাড়াতাড়ি লেখা শুরু করতে পারি।
পারবি পারবি।আমিই করে ফেললাম সাহস করে,আর তুই পারবি না? 🙂
হয়ত লিখতে পারব কিন্তু তোর মত :gulli2: করে লিখতে পারব না।তুই তো প্রথম বলেই ছক্কা মারলি ।চালিয়ে যা দোস্ত ।থামিস না।শুভ ব্লগিং । :boss:
অসাম শালা।। :)) প্রথম লেখাতেই কোপায়ে দিলি দোস্ত...। :clap: :clap:
এমনে বলিস না দোস্ত।লজ্জা লাগে। :shy:
আজকে সকালে ঘুম ভেংগে একটা শান্তির নিঃশ্বাস ছাড়ছি। কারণ আরেকটু হলেই এডুজুট্যান্ট এর ঝাড়ি খেতে হত। স্বপ্নের মধ্যে কলেজের কোন এক কালচার ফাংশানে আমি ব্ল্যাক শ্যু এর পরিবর্তে সেন্ডেল পড়ে অডিটোরিয়মে গিয়েছি, যখনই এডজুট্যান্ট এর সামনে পড়ছি তখনই ঘুম ভাঙল। আল্লাহ বাঁচাইছে।
তোমার লেখা পড়ে বেশ ভাল লাগল আপু।
নতুল সিসিবিয়ান দের ফ্রন্টরোল দিতে হয় আর এমজিসিসি হলে মোটর বাইক চক্কর ৫টা।
:pira:
মোটরবাইক চক্করটা কি জিনিস ভাইয়া,জন্মেও শুনিনাই।একটা ইন্ট্রো দেন,আমি পাঁচটা দিতেসি। 😛 😛 (সম্পাদিত)
পিয়া, খুব ব্লগ লেখা চলতেসে , না?
আগে তো বাংলায় কমেন্ট দিলে ঝাড়ি মারতি ! x-(
মর শালা। :chup:
আমি এখনো বাংলা লেখতে পারিনা।মাউস দিয়া এক লাইন লেখতে একদিন লাগে। ~x(
ছোটকালে চক শ্লেটের ব্যাপারটাও এরচে ভাল ছিল।
ক্যান ? অভ্র ইউস করেন আপু ।
পিয়া ..... লেখা অসাধারন হয়েছে ............ রকিমুন্নেসা ম্যাডাম আমাদের কলেজেও ছিলেন as geography teacher ,ম্যাডাম আমাদের চার বাঁদরকে খুবই স্নেহ করতেন......এখন তার এ অবস্হা দেখে খুবই খারাপ লাগছে....anyway keep blogging.
পড়ে একবারও মনে হয়নি এটা তোমার প্রথম লেখা। অনেক ভাল লেগেছে পড়তে :thumbup: । ক্যাডেট কলেজ নিয়ে যখনই কেউ স্মৃতিচারণ করে তখনি ফেলে আসা ক্যাডেট লাইফের কথা মনে হয়, সিলেবাসটা একবার রিভেশন হয়ে যায়। এখনো মাঝে মাঝে আবোল-তাবোল স্বপ্ন দেখি ক্যাডেট কলেজে আছি, এই করছি, সেই করছি... ঘুম থেকে উঠে চিন্তা করতে ভাল লাগে।
আশা করি নিয়মিত লিখে যাবে। শুভ ব্লগিং...
ভাই ঐদিন ek frnd self withdraw korte chaise...ok bollam...dost
clg theke bair hoe ami kotota kadsi....ami jotheshto hard ekta sele...amar feelings oneeek kom...college e thakte oneker mon vangsi...onek k onek koshto disi.....oneker jonno ami jahnnam silam.....amar grandpa grandma mara jaoar pore ami kadi nai...scc te mone hoy na amar ebong ahsaner moto keu mair khaise...mair khaia konodin kadi nai...clg e jaia parents er jonno kadi nai...but jeidin shunsi amar kora oi poishachik rajotto amar hat sara hoe gase...oneeekkk kharap lagsilo dost...oneeekkkk....ekhono majhe majhe shopne dekhi...ami abar clg e...abar juniour pitaitesi nirmom vabe...abar manusher biswas vangtesi...manush k kadae poishachik anondo paitesi...fall en e shobar late e twelve er shathe namtesi...dining e late kortesi...march up e twelve er log douraitesi...vaiader shathe terami kortesi....likha gula likhte khub koshto hoitese dost...hat atkae jaitese....civilian will never understand those feelings...ek sader niche thaka ek sader niche khaowa...parents sara notun familyr moto manusher shathe shukh dukhkho share kora.....Ar likhte partesi nare..Khub kharap lagtese...jokhon shopne dekhi ami abar college e khub valo lage re...But jokhon shopno vange..Prochur kharap lage...prochur...... আমি এখনো স্বপ্নে দেখি ।
🙁 🙁 🙁
হ্যাপি ব্লগিং! লেখালিখির জয় হোক।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
.....ভালো লিখেছ। ম্যাডামের সুস্থতা কামনা করছি। কলেজের বাইরে এসে কলেজের প্রতি সকল রাগ পানি হয়ে যায়,আবার ফিরে যেতে ইচ্ছে করে,কিন্তু তা আর পারি না। ভালো যা কিছু শিখে এসেছ,তাই কাজে লাগাও,বহুত ফায়দা হবে। :-B
স্বাগতম, ব্লগে ছেলেরা ডিগবাজী দিতে দিতে ঢুকে আর মেয়েরা কি জানি একখান চক্কর দিতে দিতে ঢুকে। এটা বকা না,ফর্মালিটি। সো দিয়ে ফেল,হারি আপ :chup:
হাত চালিয়ে লিখতে থাক,পাঠক তো আমরাই :thumbup:
শুভ ব্লগিং।
ম্যাডামের জন্য শুভ কামনা।
আচ্ছা ম্যাডামের মেয়ের কি নাম জানা যাবে? সে কোন ব্যাচের ছিল?
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
🙂 ওর নাম তানজিলা।২৬ তম ব্যাচ।
পিয়া,
অসম্ভব সুন্দর হয়েছে লেখাটা... কলেজ নিয়ে অনেক দিন কোণ লেখা পড়িনি। তাই ব্যাপারটা আরো বেশি ভালো লেগেছে। তোমার ভাব প্রকাশের ধরনটা খুব ই ভালো লেগেছে। অপেক্ষায় রইলাম আরো লেখার...
থ্যাঙ্ক ইউ ভাইয়া। 🙂
প্রথম লিখা।মানুষ ভালো বলতেসে।শরম লাগে। :shy: :shy: :shy: :shy: :shy: :shy:
আবার মনে মনে কিন্তু খুবি ভাল লাগে।:dreamy: :goragori:
শরম লাগতে লাগতেই এক সময় বে-শরম হয়ে যাবা...।ব্যাপার না...। কি-বোর্ড ভাইঙ্গা চুইরা লিখতে থাকো...।
আপা আপনি এত ভাল লেখিকা জানা ছিলনা।খুবই সুন্দর লিখছেন। ::salute::
পিয়া আপু আমি আগে থেকেই সামিয়া আপু আর রাব্বি ভাই এর লিখার খুব ফ্যান ।
আজকে আপনার লিখা পইরা আপনার বিরাট ফ্যান হইয়া গেলাম আপু। একটা অটোগ্রাফ দিবেন আপু???? আমার লিখা গুলাও পইরেন ।
ও আরেকটা কথা জুনিওউর দেইখা কইতে লজ্জা লাগতাছে । সবাই সিসিবি টে ফার্স্ট লিখলে ভাইয়ারা :frontroll: :frontroll: :frontroll: দেওয়ায় বাট আপ্নারে কেউ দেয়ায়লো না । মনে মনে বিরাট হিংসা হইতেছে । :dreamy: :dreamy: । অনেএএএএএএক ভালো লিখেন আপু আপনি । অনেএএএএএএক ........................। (সম্পাদিত)
ছেলেটা দেখি বেশি কথা বলে :chup:
আমারে কি :frontroll: দিতে হবে,না? তুমি কেয়ামত পর্যন্ত লং আপ হইয়া থাক,বুঝলা?
:clap: :clap:
O:-)
আপনার লেখা আজই প্রথম পড়লাম। ভালই লাগলো। লিখতে থাকুন।
চাঁদ ও আকাশের মতো আমরাও মিশে গিয়েছিলাম সবুজ গহীন অরণ্যে।
লেখাটা চমৎকার আপু...............
::salute:: :boss: