: একজনের ঘুম কেড়ে নিয়ে নিজে ভোঁস ভোঁস ক’রে ঘুমায়।
এটা কি অবিচার নয়?
তাই সকাল সকাল জাগিয়ে দিলাম, রাগ করলে?
: না, এইতো আরেকটু পরেই উঠতাম।
: আচ্ছা, আমার খুব দেখতে মন চায়, ঘুমিয়ে থাকলে তোমায় কেমন দেখায়?
: বোকাদের যেমন দেখায়, শিশুর মত ঘুমে কাদা হয়ে পড়ে আছে, হা করা মুখ গ’লে লালা বের হয়ে গাল বেয়ে নেমে বালিশ ভিজিয়ে দিচ্ছে!
: যাও, কী সব যে বলো? খুব শখ হয়েছিল, তাই বললাম।
: হুম, বুঝলাম।
: আজও তুমি কি আসবে? মানে, বৃষ্টি হয়ে আমার ছাদে?
: আচ্ছা, আসবো, প্রতীক্ষায় থাকবে?
আমার কালকের কবিতার প্রস্তুতি চলবে সারারাত…
আর তুমি বৃষ্টিতে গান গাইবে, ভিজবে,
নতুন করে পড়বে ভালবাসার ধারাপাত!
: প্রতীক্ষা ব্যাপারটা বেশ থ্রিলিং … তুমি বলেছো, যদি না সেটা অনন্তকালের হয় … এটা আমি বললাম!
: হুম, ভালো বলেছো।
: হুম, কী? বুঝলে কি যা বলতে চাইলাম?
: হুম।
: তুমি বুঝবে না কোনদিনও!
: “কার বা খাঁচা কে বা পাখি
কার জন্য মোর ঝরে আঁখি
পাখি আমার এই আঙিনায় থাকি
আমারে মজাতে চায়…
পাখি কখন জানি উড়ে যায়!
আগে যদি যেত জানা
জংলা কভু পোষ মানে না
আমি তবে উহার প্রেম করতাম না
লালন ফকির কেঁদে কয়।
পাখি কখন জানি উড়ে যায়…”
সেপ্টেম্বর ১০, ২০১৫
টরন্টো, কানাডা।
:boss: :boss:
শিশুর মতোন ঘুমিয়ে কাদা হয়ে পড়ে আছে ইচ্ছেগুলো। অযুত-নিযুত ইচ্ছে কত
ঘুমিয়েই এক জীবন রইলো অধরা অনাগত।
রইলো বাক্সবন্দী
পাঁজরের খাঁচায় মারিজুয়ানায় ঘোর লাগা জীবনের মত।
:salute:
কী ঘর বানাইমু আমি শূন্যের মাঝার ...
নিউরনে আলাপন বেশ ভালোই কবিতা ঝরাচ্ছে।
ধন্যবাদ!
কী ঘর বানাইমু আমি শূন্যের মাঝার ...