আকাশ জিনিসটা আসলেই বিস্ময়কর। প্রাচীনকালের মানুষদের মত বললাম আর কি। সে সময় তো মানুষ আকাশকে একটা জিনিসই মনে করতো। সকল পৌরাণিক কাহিনী এবং ধর্মগ্রন্থেই তার প্রমাণ আছে। এই সেদিন আমরা আকাশের বাস্তব রূপ আবিষ্কার করেছি। কিন্তু জ্যোতির্বিজ্ঞানের সাথে যে পুরাণ আর প্রাক-ইতিহাস জড়িয়ে আছে তা মাঝে মাঝেই ফিরে আসে। সেটা হয়ত আমাদের উপর কোন প্রভাব বিস্তার করে না, কারণ আমরা জানি সেসবের কোন অর্থ নেই। কিন্তু শুনতে বা পড়তে খুব মজা লাগে।
এক গ্রহণ নিয়েই কত পুরাণ আছে, আছে কত ধর্মকথা আর কত গল্প-উপন্যাস। একেবারে প্রথমদিককার একটি কল্পবিজ্ঞান গল্পের কথা শুনেছিলাম। গল্পের লেখক ইয়োহানেস কেপলার। তখনও জ্যোতির্বিজ্ঞানের সাথে জ্যোতিষ শাস্ত্রের পার্থক্য সূচিত হয়নি। তাই কেপলারের মত বিজ্ঞানীরাও প্রেত চর্চায় আগ্রহ পেতেন। কেপলারের একটি কল্পবিজ্ঞান গল্প অনেকটা এরকম ছিল: মর্তের মানুষকে ডাইনী বুড়ি চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদে নিয়ে যায়। যাওয়ার পদ্ধতিও তিনি লিখেছিলেন। গ্রহণের সময় চাঁদের ছায়া পৃথিবীতে পড়ে, সেই ছায়া বেয়ে বেয়েই ডাইনী বুড়ি তাকে নিয়ে গিয়েছিল।
এসব গল্পকথা পড়তে আমাদের এখনও ভাল লাগে, ভবিষ্যতেও ভাল লাগবে। সেই আগ্রহ আর ইতিহাস-প্রেমের কারণেই বোধহয় আমরা সূর্য আর চন্দ্রগ্রহণের কথা বলি, এখনও। প্রেমিকার কলঙ্ক দেখতে কি কারও ভাল লাগে, মনে হয় না। কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে সূর্যের শৌর্য্য আর চন্দ্রের কৌমার্য্যকে ভালবাসা সত্ত্বেও আমরা তাদের কলঙ্ক দেখতে ভালবাসি। কোন বস্তু আর তার কলঙ্ককে কি একসাথে ভালবাসা যায়? জানি না। কেউ জানলে জানাবেন আশাকরি।
ভাবের কথা ছেড়ে এখন কাজের কথায় আসি। আর একটু পরেই অর্থাৎ আর মাত্র দেড় ঘণ্টা পরই আংশিক সূর্যগ্রহণ শুরু হতে যাচ্ছে। ভারত উপমহাদেশের দক্ষিণাঞ্চল থেকে এটা দেখে যাবে। আমরাও সেই দক্ষিণাঞ্চলে পরি। তাই বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে। আকাশে মেঘ নেই। কুয়াশাও অনেক আগে কেটে গেছে। তাই স্পষ্টই দেখা যাওয়ার কথা। বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল এসোসিয়েশন ঢাকাস্থ “রুশ বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি কেন্দ্র”-এ সূর্যগ্রহণ দেখার আয়োজন করেছে। ৫০০ টাকা ফিস দিয়ে যারা এই অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছে তাদেরকে একটি করে বিশেষ চশমা দেয়া হয়েছে। সেই চশমা দিয়ে সরাসরি সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে।
আমি অবশ্য যেতে পারিনি। কারণ ক্লাস-ল্যাব সবই আছে। তারপরও ভাবছি ল্যাব শেষে এসে এক পলক দেখে নেব। সূর্যগ্রহণ দেখার কয়েকটা সহজ পদ্ধতিও আছে। সেই পদ্ধতিগুলোই থেকেই একটা কাজে লাগাবো। মিস করার কি দরকার। দেখতে যখন ইন্টারেস্টিং লাগে তখন কোন কারণ ছাড়াই জীবনের একটা ইন্টারেস্ট ত্যাগ করার তো কোন মানে হয় না।
আসছে ২২শে জুলাই-ও সূর্যগ্রহণ হবে। সেই গ্রহণ অবশ্য আজকেরটার বাপ। আজকেরটা আংশিক, ২২শে জুলাই হবে পূর্ণ সূর্যগ্রহণ। আরও চমক আছে। ২২শে জুলাইয়ের সূর্যগ্রহণ হবে একবিংশ শতাব্দীর দীর্ঘতম গ্রহণ, আর বাংলাদেশ থেকে দেখা একবিংশ শতকের একমাত্র পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ। সেটার প্রস্তুতি নেয়ার জন্যই আজকেরটা ভাল করে দেখে নেব ভাবছি।
নিজে কি ভাবছি না ভাবছি, কি করবো না করবো, কেবল সেটা লেখার জন্য আসিনি। সবার সুবিধার জন্য সূর্যগ্রহণ দেখার সহজ পদ্ধতিগুলো বলে দেই। অনেকেই জানেন। তারপরও আরেকবার ঝালিয়ে নেয়া আর কি। আর খালি চোখে যে সূর্যগ্রহণ দেখা যায় না সেটাও সবাই জানেন। তারপরও একবার হুশিয়ার করে দেই: খালি চোখে ভুলেও তাকাবেন না। কখন কি হয়ে যায় বলা যায় না। এমনকি কোন স্থায়ী ক্ষতি হয়ে যেতে পারে।
বিশেষ ধরণের চশমা
সূর্যগ্রহণ দেখার জন্য বিশেষ ধরণের চশমা পাওয়া যায়। বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল এসোসিয়েশন “রুশ বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি কেন্দ্রে” এখনও সেটা বিক্রি করছে বোধহয়। কিন্তু এই স্বল্প সময়ে সে পর্যন্ত যাওয়া বোধকরি সম্ভব না।
আয়না
আয়না থাকলে তো কথাই নেই। আয়না তে সূর্য আনুন এবং সেটাকে তোন স্থির দেয়ালে ফেলুন। আয়নায় প্রতিফলিত সূর্যের আলো দেয়ালে পড়বে। দেয়ালের দিকে চোখ রাখলে কোন অসুবিধাই নেই। গ্রহণটাও দেখা যাবে। কিন্তু আবারও সাবধান, আয়নার দিকে সরাসরি তাকাবেন না।
কাগজের ফুটো দিয়ে
দুইটি কাগজ বা হার্ডবোর্ড দিয়ে গ্রহণ দেখা সম্ভব। প্রথমে একটি কাগজের মাঝখানে পেন্সিল বা সরু কাঠি দিয়ে সরু ছিদ্র করুন। এবার এই কাগজের এক বা দুই ফুট নিচে আরেকটি কাগজ রাখুন। প্রথম কাগজের ফুটো দিয়ে সূর্যের আলো দ্বিতীয় কাগজে বড় হয়ে পড়বে। এই আলোর মাধ্যমে আংশিক বা পূর্ণ সূর্যগ্রহণ দেখা সম্ভব।
বাইনোকুলার
বাইনোকুলার থাকলে আরও ভাল। এক্ষেত্রেও একটি কাগজ লাগবে। কাগজটিকে বাইনোকুলারের আইপিসের ১ ফুট পেছনে স্থাপন করুন। আইপিস হয়ে সূর্যের উজ্জ্বল আলো কাগজে পড়বে, ঠিক প্রজেক্টরের মত। এই আলো অনুসরণ করেই গ্রহণ দেখতে পাবেন।
পরিশিষ্ট
এই গ্রহণ শুধু ফিল্টার করা বিশেষ চশমা ছাড়া অন্য কোন উপায়েই দেখা সম্ভব না। নিচের ছবিটা দেখুন, তবেই বুঝবেন:
পুরো সূর্যের বোধহয় মাত্র ১.৮২% ঢাকা পড়বে। এত ছোট পরিবর্তন সরাসরি তাকানো ছাড়া বোঝা সম্ভব না। এমনিতেই দেখলাম সূর্য মামা মেঘের সাথে লুকোচুরি খেলছে। তাই এনিমেশন দেখেই আশ মেটাই:
এই এনিমেশনে চাঁদের ছায়া দেখা যাচ্ছে। কোন সময় চাঁদের ছায়া কোথায় পড়বে তা দেখানো হয়েছে। বাংলাদেশকে একটু ছুঁয়ে গেছে।
এখানে ধূসর ছাঁয়া যে স্থানগুলোর উপর দিয়ে যাচ্ছে সেগুলো থেকে আংশিক সূর্যগ্রহণ দেখা যাচ্ছে। আর লাল ডটটি যেখান দিয়ে যাচ্ছে সেসব স্থানে পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ দেখা যাচ্ছে। লাল পুরোটাই দেখি সমুদ্রের উপর দিয়ে গেছে। নিচের গ্লোবে বিষয়টি ভাল করে দেখানো হয়েছে:
এই গ্লোবের হালকা ধূসর চিহ্নিত স্থানগুলোতে আংশিক আর গাঢ় ধূসর চিহ্নিত স্থানগুলোতে পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে।
কি দেখব, কেন দেখব, কবে দেখব, কখন দেখব, ক্যাম্নে দেখব, চমৎকার সব ডিটেইলস সহ সূর্য্যদর্শনের এই চমৎকার দাওয়াতের জন্য মুহাম্মদকে অসংখ্য ধণ্যবাদ।
তুই রিয়ালি একটা পিস ... সাবাস।
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
থ্যাঙ্কিউ।
এতকিছু যে লিখছি এটা আপনার কমেন্ট দেখে বুঝলাম। 😀
সিলভার
প্রায় ব্রোঞ্জ
চন্দ্রবিন্দু'র একটা গান আছে
সুর্যের দিকে চেয়োনা
চোখে ঝিলমিল লেগে যাবে
সুর্য গ্রহনের দিকে চেয়না
চোখে ঝিলমিল লেগে যাবে।
দেখি ঝিল্মিল লাগে কিনা 😉
তোরও দেখি ঝিল্মিলের শখ ...
মাস্ফ্যুর তো ঝিল্মিল লাইগাই আছে ...
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
দুই রাকাত নফল নামায পইড়া যায়েন। কখন কি হয়া যায়, বুঝেনই তো... 😀
সূর্যগ্রহণের নানা প্রক্রিয়ার কথা বলে সবাইকে বিভ্রান্ত করার জন্য সুরি 😀
এই গ্রহণ শুধু ফিল্টার করা বিশেষ চশমা ছাড়া অন্য কোন উপায়েই দেখা সম্ভব না। নিচের ছবিটা দেখুন, তবেই বুঝবেন:
পুরো সূর্যের বোধহয় মাত্র ২০ ভাগের ১ ভাগ ঢাকা পড়বে। এত ছোট পরিবর্তন সরাসরি তাকানো ছাড়া বোঝা সম্ভব না। এমনিতেই দেখলাম সূর্য মামা মেঘের সাথে লুকোচুরি খেলছে। তাই এনিমেশন দেখেই আশ মেটাই:
সবাইকে বিভ্রান্ত করার জন্যে মুহাম্মদের উইকিপিডিয়া শুদ্ধা ব্যান চাই
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
এনিমেশন প্রথমবারই দেখা যায়। আবার দেখতে চাইলে এটা পিসিতে সেভ করে তারপর যতবার ওপেন করবেন ততবারই এনিমেশন দেখা যাবে। যারা গ্রহণ দেখতে পারেন নাই তাদের জন্যই এ পুরস্কার, ইনক্লুডেড মি...
আর কেউ দেখতে পারলে অভিজ্ঞতাটা লিইখেন...
শুরু হইছে মনে হয়। যাই দেইখ্যা আসি 😀
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
দেখবার পারলে অবিজ্ঞতা জানায়েন। ক্যাম্নে দেখলেন সেটাও জানতে চাই।
কাইয়ুম ভাই অবিজ্ঞতা জানাইতে পারবে অবশ্যই, কিন্তু অভিজ্ঞতা মনে হয় জানাইতে পারবে না। 😉
হায় হায় রে.... মরার কিবোর্ডটা আর মানুষ হইল না। কিবোর্ডের ব্যাঞ্চাই
কিবোর্ডরে মানুষ বানানোর চেষ্টা করতাছিস .......ভাল.. ভাল... খুব ভাল
তোর তো বিয়া থা করণ লাগব না। বছর বছর একখান কইরা কিবোর্ড কিনলেই হইব 😉
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
:khekz: :khekz: :khekz:
:goragori:
পোলারাও তো মানুষ ... মানুষ বানানোর পর পোলা হইলে ??
:khekz: :khekz: :khekz:
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
টাইপো নিয়া উড়া ধুড়া কমেন্টের জন্য কামরুলের ভ্যান গাড়ি চাই।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ভাইরে, চাঁদ-সূর্য মিল্যা আমাদের নিয়া কতই না ছিনিমিনি খেলে! 🙁
মুহাম্মদ, তুমি আসলেই একটা পিস! :boss: :boss:
অবুঝ এ মন জানতে চায়...
'পিস' আর 'মাল' এর মধ্যে পার্থক্য কি? :-/
তবে যে, তাইফুর ভাই আর জুনা(কামরুলও আছে নাকি?) রে বড় ভাইয়ারা 'মাল' বলে ডাকেন?
"আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস"
তাইফুর ভাই, জুনা ও কামরুল মাল আর মুহাম্মদ পিস :thumbup: :thumbup:
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
টিটো ভাই, সাকেব ভাইরে বুঝায়া লাভ নাই... :-B
হের নাকি মনই অবুঝ... :thumbdown: 😛
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
অবুঝ মন..মন রে...মন কেনো এত কথা বলে!!! 😛 😛
মালের ব্র্যাকেটে আমার নাম রাখায় সাকেব ভাইয়ের ব্যাঞ্চাই 😉
যাও, ব্র্যাকেটমুক্ত করে দিলাম... B-)
বড় মালঃ তাইফুর ভাই (কপিরাইটঃ ফয়েজ ভাই)
ছোট মালঃ জুনা (কপিরাইটঃ সানা ভাই)
মিডিয়াম মালঃ কামরুল (কপিরাইটঃ আমি 😀 )
ডিসক্লেইমারঃ
১।এইখানে মালের শ্রেণীবিভাগের মানদণ্ড হিসাবে 'কোয়ালিটি' নয়, 'সিনিয়রিটি' বিবেচনা করা হয়েছে 😀 ...
২।উপরোক্ত তথাকথিত 'বড় মাল' এর ব্যাপারে অত্র মন্তব্যকারীর কোনরূপ সম্পর্ক বা দায়-দায়িত্ব নাই 🙁
"আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস"
সাকেবতো পুরা মাল জাজ হয়ে গেলিরে =))
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
সাকেব ভাই হইলেন মালজ্ঞ! 😀
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
মালিস্ট 😉
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
দেখ টিটো এতো নাম কইতে পারুম না। মালজাজ , মালজ্ঞ, না মালিস্ট যে কোন একটা ক 😉 😉
সাকেব তোর খবর আছে ...
একুশে সংবাদ দেখ ...
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
মাল নিয়ে কোন প্রোগ্রাম হচ্ছে নাকি? 😉
:khekz: :khekz:
মালবাহী ট্রেন এক্সিডেন্ট করায় অনেক মালের ক্ষয়ক্ষতি হইছে এইরকম নিউজ হচ্ছে কি??
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
নাহ রে। রান্নার অনুষ্টান হচ্ছে। মালপোয়া বানানো শিখাচ্ছে। 😉
ব্রেক এ এড দেখাচ্ছে এখন, মালটোভার 😀
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
এখন শ্রীলংকার মালিংগা এর বোলিং
এইখানকার মত টিভিতেও দেখি মালের অভাব নাই ... :clap: :clap: :clap:
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
কমেন্ট বাক্স ছোট হয়ে আসছে ...
দয়া করে এই বক্সে আর কেউ কোন কমেন্ট করবেন না ...
পিলিজ লাগে ...
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
একটু পর আধুনিক গানের অনুষ্ঠান মালঞ্চ শুরু হবে ।
ও ... তাইলে ইট্টু আগে রান্নার অনুষ্ঠান দেখে শেখা "মাল্পোয়া" খাইতে খাইতে কামরুল মাল এখন আধুনিক গানের অনুষ্ঠান মালঞ্চ উপভোগ করতেছে।
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
হ ! তারপর দেখাবে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল মুহিতের সাক্ষৎকার। 😉 😉
যাই.মালতীকে নিয়া একটু ঘুরে আসি.. 😉
কামরুল কি তাহলে মালএশিয়াতে যাচ্ছিস কনফার্ম ... ;))
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
হ !! কিন্তু তার আগে আপনি মালদ্বীপ থেকে আসেন। একসাথে যাই 😉
আমি মাল্টা খাপো.. :((
আগে মালাইকারীটা খেয়ে শেষ কর। 😉
মালাইকারী টেস অয় নাই...মালীরে দিয়া দিসি.. 😀
এইডা কি করলি? মালী তো এখন মাল্কোঁচা খুলে মালসায় নিয়ে মালাইকারী খাবে। তারচেয়ে বুয়া মালেকার মা'রে দিতি।
এহহ...মালী আমার পায়ে মালইশ কইরা দিসে,তাই ওরে দিসি.. 😛
এখন হচ্ছে মালাইকার ছাইয়া ছাইয়া...
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
মালয়েশিয়া তে গেলে মালাক্কা তে কিন্তু যাইস
আমরা আসলেই খেলার উপকরণ। সবাই আমগো লয়া খেলতে আছে।
তানভীরের সাথে ছিনিমিনি খেলায় চাঁদ-সুর্যের ব্যাঞ্চাই 😉
ছি! :thumbdown:
চাঁদ-সুর্যের ঘরে কি বাপ-ভাই নাই???? x-(
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
:khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :pira: :pira: :pira: :pira:
জুনা, তুই একটা ছোট মাল! (কপিরাইটঃ লাবলু ভাই)
আছে, কিন্তু তানভীর নাই 😉 😉
আইইউটি-র সাউথ হলের ৫১৮ নাম্বার রুমের সামনের করিডোর থেকে সূর্যগ্রহণ দেখার চেষ্টা করতেই বেরসিক মেঘটা বেঁকে বসলো। ইয়াব্বড়ো এক মেঘ পুরো সূর্য ঢেকে দিয়েছে। কিচ্ছু করার নাই। আর আমি এমনিতে একটা আয়নাও জোগাড় করতে পারি নাই। ভার্সিটির হলে এসব থাকার তো প্রশ্নই ওঠে না।
ব্যাপার না, নেক্সট টাইম...
কি বল!
আমরা ক্লাস নাইনে থাকতে আমাদের এক ক্লাসমেটের একটা স্পেশাল আয়না ছিল, পিছনে মৌসুমীর ঝাকানাকা একটা ছবি লাগানো... 😉
আমরা সারাদিন আয়না দেখতাম...তবে উল্টা কইরা... :awesome:
সরি, বেশি অফটপিক হয়া গেলো :no:
"আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস"
মৌসুমিরে উলটা কইরা দেখার জন্যে সাকেব ভাইয়ের ব্যাঞ্চাই 😉
:thumbup: :thumbup: :thumbup: :thumbup:
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
মৌসুমী তো সোজাই...আয়না সে উল্টা
বি.দ্রষ্টব্যঃ নিন্দুকেরা বলে যে, আয়নার মালিক নাকি থার্ড প্রেপের পর আয়না নিয়ে গোসল করতে যাইত... ;;)
"আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস"
এক আয়নার কত বাহারী ব্যবহার। সোজা করে ধরে সূর্যগ্রহণও দেখা যায়, আবার উল্টা করে ধরে ..... ও করা যায়।
ধন্য আয়না
আইইউটি-তে মেয়ে থাকলে কতইনা ভাল হতো। মেয়েদের রুম থেকে আয়না নিয়ে আসতাম। সেই আয়না দিয়ে সূর্যগ্রহণ দেখে আবার ফেরত দিয়ে আসতাম। গ্রহণটা অবশ্য একসাথেও দেখা যেত 😀
কিন্তু কিচ্ছু করার নাই। পোলাপানের চেহারার দিকে কোন নজর নাই। একটা আয়নাও পালাম না...
কি আর করবি হৃদয়ের আয়না দিয়াই দেখ 😉
হৃদয়ের আয়না দিয়ে দেখতে বলায় কামরুলের ব্যান চাই।
আইইউটিতে মেয়ে থাকার কথা বলায় মুহাম্মদের ব্যান চাই।
মুহাম্মদের ব্যান চাই
মুহাম্মদের ব্যান চাই
মুহাম্মদের ব্যান চাই
:awesome: :awesome: :awesome:
:awesome: :awesome: :awesome:
:awesome: :awesome: :awesome:
সহব্লগারের সম্ভাব্য ব্যানের ঘটনায় এত আনন্দিত হবার জন্য রেজওয়ানের ব্যাঞ্চাই। 😀
এই এনিমেশনে চাঁদের ছায়া দেখা যাচ্ছে। কোন সময় চাঁদের ছায়া কোথায় পড়বে তা দেখানো হয়েছে। বাংলাদেশকে একটু ছুঁয়ে গেছে।
এখানে ধূসর ছাঁয়া যে স্থানগুলোর উপর দিয়ে যাচ্ছে সেগুলো থেকে আংশিক সূর্যগ্রহণ দেখা যাচ্ছে। আর লাল ডটটি যেখান দিয়ে যাচ্ছে সেসব স্থানে পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ দেখা যাচ্ছে। লাল পুরোটাই দেখি সমুদ্রের উপর দিয়ে গেছে। নিচের গ্লোবে বিষয়টি ভাল করে দেখানো হয়েছে:
এই গ্লোবের হালকা ধূসর চিহ্নিত স্থানগুলোতে আংশিক আর গাঢ় ধূসর চিহ্নিত স্থানগুলোতে পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে।
জামাতি টিভি দিগন্ত লাইভ দেখাচ্ছে 🙁
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
খাইছে, জামাতিরাই দেখি আগে ডিজিটাল হয়া গেল। 🙁
=))
জামাতিদের সারা বাংলাদেশ থেকে ব্যান চাই। :thumbdown: :thumbdown:
মুহাম্মদ তো পুরা বায়োস্কোপ দেখাইলি ...
ধণ্যবাদ।
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
:-B :-B :-B :-B :-B
এই পুলাডা কিকৈবার্চায়...???????
জাতির বিবেকের কাছে প্রশ্ন!
সুন্দর লেখা। ভাল লাগলো।
জ্ঞানী পোস্ট।
:clap:
সৈয়দ সাফী
মুহাম্মদ, এইবার তো পারলাম না, পরেরবার। এক সপ্তাহ আগে থিক্কা আওয়াজ দিও।
তুমি যেসব পদ্ধতির কথা লেখছ, ওইগুলা বুইঝ্যা প্রয়োগ করতে আবার টেকি হায়ার করতে অইবো। ওই যে আরেকটা পদ্ধতি আছে, এক্সরে ফিল্ম দিয়া দেখা? ওইডা ঠিক আছে তো?
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"