পাখি হইতে চাই নাই কখনো৷ এমনকি সুপারম্যানও না৷
তবে ডেভিড কপারফিল্ডের একটা জাদু দেখেছিলাম৷ মঞ্চ থেকে বেরিয়ে দর্শকদের মাথার উপর দিয়ে খানিকক্ষন উড়ে বেড়িয়েছিলেন৷
এইটা দেখে … , না না, জাদুকর না, উড়তে সাধ হয়েছিলো ভীষন৷ একদম- মানুষের মতন- উড়তে- -৷
ছোট্ট থাকতে একটা পাহাড়ের কথা কল্পনা করতাম৷ অনেক উঁচু! সেইটার উপরে থাকবে একটা ঘর৷ প্রত্যেকদিন সকালে সেই ঘর থেকে বের হইলে – সক্কালবেলার সূর্য দেখতে পারতাম যেন, আর … মেঘ৷ মাথার চারপাশে- শরীরের চারপাশে খালি মেঘ৷ হাত বাড়াইলেই যেন ছুঁইতে পারি মেঘেদের – এরম করে- অথবা মেঘেরা হাত বাড়াইলে যেন ছুঁতে পারে আমাকে!
একটাও পূরণ হয় নাই৷ এরোপ্লেনের পেটের মধ্যে বসে উড়েছি, আর জানালা দিয়া দেখেছি সূর্য আর মেঘ … ৷ আমাদের মধ্যে কোন ছোঁয়াছুঁয়ি হয় নাই৷ :-((
অনেক সাধ আছিলো- বড় হয়ে রবীন্দ্রসঙ্গীত লিখব৷
কিন্তু তা-ই বা হইলো কই?
=))দোস্ত চেষ্টা কর তুই মনে হয় পারবি । ;;)
রবীন্দ্রসঙ্গীত না পারেন তো কি হইছে? তারেকসঙ্গীত লিখা শুরু করেন... 😀
আপনের ছোটবেলার স্বপ্নগুলা তো সেইরকম। বাস্তব যদি এই স্বপ্নের হাজার ভাগের একভাগও হয় তাও তো অনেক বড় প্রাপ্তি। স্বপ্ন দিয়াই শুরু করেন,আমার মনে হইতেছে সব হয়ে যাবে।
"অনেক সাধ আছিলো- বড় হয়ে রবীন্দ্রসঙ্গীত লিখব৷" :clap: :clap: :clap:
অই তারেক এইগুলা কি কইলা, আহারে কত সাধ ছিল আমারো...।।আবাহনীর হইয়া ফুটবল খেলুম......।
ছবিটা কিসের দিছ, ইটের ভাটার মত লাগে, হেলিকপ্টারের ছায়াও মনে হয় দেখি একটা।
আমার সাধ ছিল জাতীয় দলের হয়ে ক্রিকেট খেলার...আহারে!!!
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
এখনো সময় আছে জুনায়েদ, :clap: :clap:
আইজকা আরেক জুনায়েদরে [ইমরোজ] মনে চাইছে লংআপ করায়া ব্যাকসাইডে সবকয়টা স্ট্যাম্প ভাংগতে।
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
ফৌজিয়ান ভাই, স্ট্যাম্প ভাঙ্গার সময় কে কোনটা মনে রাইখেন পিলিজ... 🙁
পরে আমারে মাইরা আবার কইয়েন না, 'সরি, রঙ জুনায়েদ...!!!' :bash:
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
আমার ইচ্ছা ছিলো সিনেমার নায়ক হমু, আর শাবনুর ডার্লিংয়ের সাথে লাফাইয়া লাফাইয়া জঙ্গলে গান গামু।
আপছোচ!! আমার ছাঁদ না মিটিলো আছা না পুরিলো। 😉 😉
আলহামদুলিল্লাহ।
রবীন্দ্র সঙ্গীত না লিখতে পারলেও তারেকের বাকী সাধগুলো আমার পূর্ণ হয়েছে। পাখির মত উড়তে পেরেছি...মেঘ ছুঁয়েছি...মেঘ আমাকে ছুঁয়েছে...। সে এক অসাধারণ অনুভূতি। দোয়া করবেন সবাই, আগামী সপ্তাহে আবার উড়ব...মেঘের সাথে আবারো সেই মাখামাখি...। ভাবতেই ভালো লাগছে...।
তারেক, মেঘ ছোয়ার সাধটা মনে হয় সাধ্যের মধ্যেই আছে। একটু টাকা থাকলেই ভারতের দার্জিলিং এ গিয়ে মেঘ স্পর্শ করে আশা যায়! মেঘ ছোয়ার অনুভূতিটা অসাধারণ!
রবীন্দ্রসঙ্গীতের ব্যাপারটা একটু বেশী হয়ে গেল না? 😛 অবশ্য তোর সাহিত্যের প্রতিভার বিচারে এইটা বলা যায় যে, অনেক লেখকই "তারেক সাহিত্য" অনুসরণ করতে চাইবে। 🙂
তারেক ভাইএর প্রতিদিন মেঘ ছোঁয়ার ইচ্ছা তো 'ওয়ান নাইট স্টান্ডিং' টাইপ না...পুরা ম্যারেজ টাইপ...!!!
এই স্বপ্ন পূরন কঠিন... 🙁
তারপরও সেই সব মানুষদেরকে- যাঁরা স্বপ্ন দেখে ও দেখায়...তাঁদেরকে :salute:
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
apnar ei dhoroner lekha porte ki je valo lage. rabindro songgit likhte na paren, ekta tareq songgit likhe felen 😀
chobi ki google earth diya tola??
ফাটাফাটি , ভাইজান :clap: :clap: :clap: :clap: :clap:
ওফ! জবাব দেবার অপশান কাজ করে না ক্যান! কর্তৃপক্ষ আবারও জবাব চাই! :grr:
--------------
আদনান,
রবীন্দ্র সঙ্গীত বাদে বাকিগুলা টেরাই মেরে দেখবো। 🙂
আরিফ,
আবার জিগস!
মুহাম্মদ, রবিন,
ধন্যবাদ।
ফয়েজ ভাই,
ছবি গুগল থেকে চুরি করা। তবে সম্ভবত বাংলাদেশেরই ছবি, মনে নাই ঠিকমত।
জুনায়েদ, ফৌজিয়ান ভাই,
মজা পাইলাম! =))
কামস,!
তুই তো ঐ লাইনেই আছিস। শাবনূরকে একবার প্রপোজ করেই দেখ না!
www.tareqnurulhasan.com
আহসান ভাই,
আপনি বিরাট ভাগ্যের মানুষ! সন্দেহ নাই।
তবে অভিজ্ঞতাগুলা সব আমাদের সাথে শেয়ার করে ফেলেন।
তানস,
হু, যাবো একবার দার্জিলিং অবশ্যই। তুই যাচ্ছিস এবারে?
রায়হান,
ছবি সার্চ করে পাওয়া।
কিন্তু তুমি এইখানে লিখো না কেন?
তৌহিদ,
অনেক ধন্যবাদ।
www.tareqnurulhasan.com