বালকের মুঠোয় থাকে লক্ষ তারার আকাশ
যেখানে দুরন্ত ঘুড়ি শন শন উড়ে দিনমান
জীবনের ঘনিষ্ঠ জড়াজড়ি জলে কি ডাঙ্গায়
আর থাকে মেঘেদের নিয়মিত পালাগান।
এরপর হঠাৎ কোন অশুভ মাঝরাতে
উঠে ধারালো কাস্তের মত নির্মম এক চাঁদ
জটিল সেই ফাঁদ
ছিঁড়ে ফেলে ছুঁড়ে ফেলে ঘুড়ি ও নাটাই।
হুম!
আশা ভঙ্গের আভাস পেলাম যেন...
দারুন হয়েছে।
জীবনানন্দের প্রভাব আছে।
মাহবুব আবার কবিতা লিখছো?
গ্রেট?
"মাথার উপরে আকাশ নেই"-টা কি এবার শেষ করবা?
শুরু যখন করেছো, ধর ঐটা আবার। একবার।
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.
হ্যা অনেক দিন পর। জীবনানন্দের প্রভাব বেশ স্পষ্ট- ওটা কাটানো বোধহয় কঠিন হবে। উৎসাহ দেবার জন্য কৃতজ্ঞ।
মনে হচ্ছে, কবিতার অন্তর্নিহিত অর্থটা ঠিক ধরতে পারলাম না। তবুও,
"এরপর হঠাৎ কোন অশুভ মাঝরাতে
উঠে ধারালো কাস্তের মত নির্মম এক চাঁদ
জটিল সেই ফাঁদ
ছিঁড়ে ফেলে ছুঁড়ে ফেলে ঘুড়ি ও নাটাই।" - পংক্তিগুলো না বুঝেও বেশ ভালো লাগলো।
অর্থ নামেই বোধ করি লুকিয়ে আছে খায়রুল ভাই।
সেই বয়সের কথাই বোধ হয় হচ্ছে -- যখন ঘুড়ি নাটাই আর আকাশযাপনের দিনগুলোর অবশ্যম্ভাবী মৃত্যুর বারতা আসে ওই আকাশেরই রূপোলী কাস্তে থেকে।
শৈশব ফেলে যৌবনের দিকে এগিয়ে যাবার নিশায় যাকে পায় তার কাছে এক মুহূর্তে এতকালের পরম ধনগুলো কেমন ফেলনা হয়ে ওঠে!
মাহবুব ভাই, ঠিক ব্যাখ্যা দিলাম তো? 😛
একদম ঠিক :thumbup:
ধন্যবাদ নুপূর, এবার বোঝা গেল।
আমার আগে নুপুরই বলে দিয়েছে!
পড়ে মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ খায়রুল ভাই।
বালকের মুঠোয় থাকে লক্ষ তারার আকাশ
অসাধারণ একটি লাইন
যে কথা কখনও বাজেনা হৃদয়ে গান হয়ে কোন, সে কথা ব্যর্থ , ম্লান
হ্যাঁ, এটাও বুঝলাম। অসাধারণ একটা লাইন।
মুঠো ভর্তি আকাশ থেকে কাটা পড়ে ঘুড়ি ও নাটাই
জীবন তুমি কেনো এমন তপ্ত নেহাই !
কেন উড়বার সাধেরে তুমি সহসাই
থামিয়ে কর শুধু এক টুকরো তেহাই ! (সম্পাদিত)