শতবর্ষী বটের পাতার অন্ধকারে ঝুলে থাকা বাদুড়ের মত-
নিরিবিলি দিনের আলোয় ফন্দি আঁটে ওরা বিশ্রামের ছলে।
অতঃপর আধুনিক রাত্রিতে জমে উঠে প্রাসাদ আরোহণের কল্প,
ক্রীড়াচ্ছলে ছুঁড়ে মারা ভাংতি পয়সায় জনপ্রিয়তার বিকি-কিনি।
নিঃস্বের দীর্ঘঃশ্বাসের আড়ালে পাচার হয় অগণিত কচকচে মুদ্রা-তোড়,
দিনরাত্রির আলো-আধারে এখানে বদলায় না কিছু, সে বহু যুগ।
বিশ্বাসঘাতক মগজের দ্বৈত আনুগত্যে বেঁচে থাকে গোপন পশ্চিমা প্রভু,
বিকল শোষণের যন্ত্রগুলো তড়িৎ দক্ষতায় সেরে তোলে ওদের হাত।
তবুও
নিরুপায়, শস্য মাথায় নড়বড়ে বাঁশের সাঁকোয় পার হয় প্রবীণ চাষি,
বড় রাস্তার প্রাসাদমুখী পরিবাহীতে দৌড়ে তুলে দেয় জীবনের রসদ।
কঠিন কঠিন লাগলো - বোধ না, ভাষা।
'বাঁদুর', না বাদুড়?
আয়-হায়, বোধটা নিয়েই সংশয় ছিল!
বানান নিয়ে আর পারি না, একটা বাংলা অভিধান ডাউনলোড দিব।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ বস 🙂
অনেক সুন্দর হইছে ভাই.........।