আমাদের বাপ-বেটায় মরতুজা ভাইয়ের মন্তব্যের জবাব..

তোমাদের ব্যাচটাকে খুব ভাল মত মনে আছে শুধুমাত্র এই কারনে। তবে আমার জানা ছিলনা এত কিছু। ওই স্যাররা তাদের পুত্রদেরকে নিজ রুমে নিয়ে প্রাইভেট পড়াতেন সেটা জানতাম, কিন্তু এতটা সুবিধা দিতেন তা জানতাম না। তবে আমি অনুরোধ করব এই বিষয়টা নিয়ে না লেখার জন্য। ক্যাডেটদের সম্পর্কে বাইরের লোকদের অনেক খারাপ ধারনা আছে সেটা আমরা সবাই কম বেশি জানি। পরীক্ষায় অন্যায় সুবিধা নেয়া তার মধ্যে অন্যতম। যদিও আমরা সবাই জানি এর কোনটাই আমাদের দরকার নেই সাফল্য পাবার জন্য। কিন্তু এইসব ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ঘটনাগুলো সেই সব সাফল্যকে ম্লান করে দেবার জন্যে যথেষ্ট। পাবলিক ব্লগে এই বিষয়টা আনলে সেই ধারনাটা আরো শক্ত হবে বলেই আমার ধারনা। আশা করি বুঝতে পেরেছ।

[জবাব দিন ]

আপনি যদি “শেবাহা” হাউস প্রিফেক্ট হয়ে থাকেন…তবে আমিও বলি “আপনাদের ব্যাচকে খুব ভাল মত মনে আছে” তবে সে কারনগুলো আমরা সবসময় ভুলে যেতে চাই….কারন আমরা ক্যাডেট..আর ক্যাডেটরা পারে সব খারাপ কিছু ভুলে যেতে..শুধু মনে রাখতে চায় ভাল কিছু স্মৃতি…জমে থাকুক তাদের মনে। যা বাইরের ছেলেমেয়েরা কোনদিনও চাইলেও পারবেনা। আর যারা আমাদের খারাপ বলে তারা হিংসাপরায়ন হয়ে বলে..দেখবেন হয় তাদের ছেলেপেলে অথবা নিজে ক্যাডেট কলেজে চান্সনা পেয়ে তারা একথা গুলো বলে। একটা উদাহরন দেই:
স্কুলে আমার এক ব্যাচ সিনিয়র একজন ক্যাডেট কলেজে রিটেন টিকে ভাইভায় বাদ পড়লো..তখন তার প্যারেন্টস্ বলে বেড়াতে লাগলো ওখানে ভর্তি হতে গেলে ঘুষ লাগে…পরের বার সেই ছেলে আমাদের সাথে চান্স পেল..তখন মানুষ তাকে বলতো “কি মি:X,কত টাকা দিলেন,ছেলে যে ক্যাডেট কলেজে চান্স পেল…..”
…ভাই যতটুকু মনে হয় আপনি বুয়েট অথবা ঢাকা মেডিক্যাল এ পড়াশুনা করেছেন। ওটা তো দেশের সবচেয়ে ভাল পাবলিক শিক্ষালয়…বহু নন-ক্যাডেট ছিল…ওরা নিশ্চয় দেখেছে আপনার ভেতরে কি ছিল।..একটা কাহিনী বলি…একজন ক্যাডেট  ব্যাচের তলানি দিকের ছাত্র..সেও ছোট একটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালযের ছাত্র ছিল..এক সেমিস্টারে সে জিপিএ পেল ২.৫২ (২য় নিচের দিক থেকে)..অনেকে বললো কিরে তুইনা “ক্যাডেট”..তার কাছে এটা তার একার আত্মসম্মানে লাগেনি…মনে হয়েছে সব ক্যাডেটের আত্মসম্মানের প্রতি অপমান…ফলাফল পরের সেমিস্টারে ওই ডিসিপ্লিনের রেকর্ড ৩.৯৩। তখন সে তাদের খালি বলেছিল..ক্যাডেটরা তাদেরকে চিনাইতে একটু রহস্য করে…তাদের ভিতরের আত্মঅহংকারে কখনও নাড়া দিসনা……

অফটপিক: ভাই, অনেক বেয়াদবী করে ফেললাম আরকি,এর জন্য ক্ষমাপ্রার্থী, আমি খালি বলতে চাই..এটা ক্যাডেটদের ব্লগ,,আমরা এখানে আমাদের মনের কথা বলতে এসেছি কে কি বলবে….এই চিন্তা করে করে কিছু লিখতে আসিনি..আমি হাত-পা বেধে সাতার কাটতে পারবোনা…সবাই যদি এই চাইযে, আমি হাত-পা বেধে সাতার কাটি, তাহলে ভাই আমি সরি..আমি তাহলে পারবোনা…

 

২,৭২৮ বার দেখা হয়েছে

২৫ টি মন্তব্য : “আমাদের বাপ-বেটায় মরতুজা ভাইয়ের মন্তব্যের জবাব..”

  1. I remember a very principled Bangla teacher who did not give any sort of favor to his cadet son, but rather he appeared in many ways stricter with him than other cadets. So the problem here is with the character of the teacher, not cadets. Excessive favoritism may have spoiled those teachers sons. Have those sons been doing well after coming out of cadet college? Or were they really spoiled for life - then that would not be good for those teacher fathers.

    জবাব দিন
  2. আরিফ (৯৫-০১)

    ভাই, আপনি কার কথা বলছেন,আমি বুঝতে পারছি...আর আমি যে দুজনের কাহিনী, এখানে বললাম..তারা দুই জনেও স্ব স্ব স্থানে ভাল করছে...আপনারা বিষয়টাকে এত গভীরে নিচ্ছেন কেন? আমি জানিনা..আমাদের সাথে স্যাররা ভালো ব্যবহার করতো,যেমন টি তার ছেলেদের সাথে ছিল...আমি শুধু মজার কাহিনী হিসাবে উল্লেখ করেছি..ব্যাপারটা,এমন কি ওই দুজনের, একজন জানে এই লেখাটার কথা। আমরা এখনও বিষয়গুলো..নিয়ে তাদের সাথে আলোচনা করি..শুধু নিছক মজা পাবার জন্য.ওরাও বিষয় গুলো মজা পায়..ভাই, প্লিজ বিষয়টাকে একটু হাল্কা ভাবে চিন্তা করেন..

    জবাব দিন
  3. তৌহিদ (৯৫-০১)

    আমার মনে হয় লেখকের ডিফেন্স যথারথো । এই ব্লগ এ মন খুলে কথা না বলতে পারলে মজার কোনো কারনি নেই । আর আমাদের সাফল্য আমার ধারনা আজ জাতী্য পর্যায়ে সীকৃত ।কারন ক্যাডেট কলেজ দিন দিন বৃ্দ্ধি পাছছে ।কিছু লোক সারজীবনি আমাদের দুর্নাম বলে বেরাবে ।সুর্যের গায়ে থুথু দিলে তা নিজের গায়েই পরে...।

    জবাব দিন
  4. হায় রে ভাই,এত সিরিয়াস হলে কি চলে???
    এখানে মনের কথা বলার জন্যই তো আসা।এখানেও যদি মানুষের কুটসা রটানর কথা চিন্তা করে মজার মজার কাহিনিগুলি এড়িয়ে যাই...ব্যাপারটা আঁতলামির পর্যায়ে চলে যায় না কি????
    ভাই...যে স্যারদের কথা লিখলেন...আমি আজকে ভাবলাম,এরকম স্যার আমাদের মির্জাপুরে কেন আসে নাই??
    আমাদের কলেজে যত বেরসিক,ফাঁসানো,বজ্জাত প্রকৃতির লোকদের কে টিচার হিসাবে পাঠান হত।এই কারনে কলেজ লাইফটা হেল করে দিয়েছিল।কলেজে এত ওঁত পেতে থাকা শিক্ষকের মাঝে এই রকম ২/১ টা স্যার পেলে দেবতার মত মনে হয়।

    জবাব দিন
  5. সায়েদ (১৯৯২-১৯৯৮)
    আমার মনে হয় লেখকের ডিফেন্স যথারথো । এই ব্লগ এ মন খুলে কথা না বলতে পারলে মজার কোনো কারনি নেই । আর আমাদের সাফল্য আমার ধারনা আজ জাতী্য পর্যায়ে সীকৃত ।কারন ক্যাডেট কলেজ দিন দিন বৃ্দ্ধি পাছছে ।কিছু লোক সারজীবনি আমাদের দুর্নাম বলে বেরাবে ।সুর্যের গায়ে থুথু দিলে তা নিজের গায়েই পরে…।

    থ্যাংকস তৌহিদ,
    যা যা বলতে চেয়েছিলাম সবই কভার করে দিয়েছ :clap: ।


    Life is Mad.

    জবাব দিন
  6. মরতুজা (৯১-৯৭)

    ভাইরে, তুমি যে আমার কমেন্টে কষ্ট পেয়েছ দেখে আমি সত্যি দুঃখিত। আমাদের সাফল্যের জন্য যে কোনপ্রকার অন্যায় সুবিধার দরকার নেই সেটাতো আমি আগেই বলেছি। আমাদের প্রতি হিংসাপরায়ন হয়ে অনেকে অনেক কথা বলে সেটা আমিও জানি। সেই জন্যই আমি বলছি তারা যাতে আরো বেশি কথা বলার সুযোগ না পায় সে জন্যই আমার কমেন্ট। তুমি যে স্রেফ মজা করার জন্যই লিখেছ তাতে আমার কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু এটাত মানবে যে আমরা যেভাবে ভাবি বা জানি অন্যরা সেভাবে ব্যাপারটাকে দেখবে না।

    মনখুলে লেখা এক জিনিস আর অন্যের হাতে আক্রমনের হাতিয়ার তুলে দেয়া অন্য জিনিস। এই বল্গ যদি শুধুমাত্র আমরাই পড়তে পারতাম তাহলে আমার কোন আপত্তি ছিলনা। কিন্তু যেহেতু বিশ্বের যেকেউ এটা পড়তে পারে সেহেতু আমাদের সতর্ক হওয়া প্রয়োজন বলেই আমি মনে করি। আমার সাথে সবাই একমত হবে সেটাও আমি আশা করি না।

    এইসব ঘটনা পরে তারা যদি দুর্নাম করে তাহলে তো তাদের দোষ দেয়া যায় না। আমরা নিছক মজা হিসেবে নিতে পারি, বাইরের লোক তা নেবেনা। এই ঘটনা পড়ে তারা যদি বলে "তোমরা তো বই খুলে পরীক্ষা দাও, তাই এত ভাল ফলাফল কর", তাহলে কি খুব দোষ দেয়া যাবে? বুয়েট ভার্সিটিতে নিজের চেষ্টা আর প্রতিভায় আমরা অনেক ভাল ফল করলেও এস এস সি/ এইচ এস সি পরীক্ষায় আমরা যে নকল করে ভাল ফলাফল করিনি তার প্রমান তো দিতে পারবে না। আমাদের কাছে নিছক মজা হলেও ক্যাডেটদের সম্পর্কে বাইরের লোকদের ধারনা তাতে মোটেও পাল্টাবে না। তারা বলবে আমরা তিন ঘন্টার যায়গায় চার ঘন্টা পরীক্ষা দেই। এখন তুমি যদি বল "অন্যদের থোরাই কেয়ার করি, আমরা জানি আমরা কি পারি, কর্ম ক্ষেত্রে সে প্রমান আমরা সব সময় দিচ্ছি", তাতে পরিস্থিতি খুব একটা বদলাবে না। কোন একটা কম্পানির প্রডাক্ট শুধু ভাল হলেই চলে না, সেটা যে ভাল তার জন্যে প্রচারনাও চালাতে হয়। আর আমি মনে করি এই বল্গ বাইরের দুনিয়ার কাছে আমাদের একটা প্রচার মাধ্যম, শুধুমাত্র মজা শেয়ার করার যায়গা নয়। তুমি না চাইলেও তোমার লেখা বাংলাদেশের সব ক্যাডেটদের জন্যে প্রতিনিধি স্বরুপ। সেই জন্য দায়িত্ব নিয়ে লেখা উচিত বলেই আমি মনে করি। এখন তোমরা যদি আমার মতামত কে স্রেফ আঁতলামি বলে উড়িয়ে দাও তাতে আমার কিছু যাবে আসবে না, আমি আমার যায়গায় যথেষ্ট সফল। তুমিও যে সফল তাতে আমার কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ক্ষতিটা আমাদের সবারই হবে।

    মনের কথা বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করলে কোন দোষ নেই, আমিও করি। কিন্তু সব মনের কথা সবসময় সব যায়গায় বলা যায় না বা উচিৎ না এটাত মানবে। আমার খুব প্রিয় একটা উক্তি হোল "Great power comes with great responsibility"। আমরা যখন জীবন যুদ্ধের সব যায়গায় সফল তখন আমাদের উচিত দায়িত্ব নিয়ে লেখা। পরিক্ষায় বই খুলে লেখার ঘটনা কখনো আমাদের সম্মান বৃদ্ধি করে না, বরং আমাদের ছোট করে। কোন শিক্ষক যখন নিজের ছেলেকে পরিক্ষার প্রশ্ন ফাস করে দেয়, যার ফলে তার পুত্র পরিক্ষায় অন্যায় সুবিধা নিয়ে ভাল ফলাফল করে, সে ঘটনা তোমার কাছে মজার হতে পারে, কিন্তু ক্যাডেটদের সম্মানের জন্য কোন সুখকর ঘটনা হতে পারে না। তোমার লেখার সুত্র ধরেই বলছি, "তার কাছে এটা তার একার আত্মসম্মানে লাগেনি…মনে হয়েছে সব ক্যাডেটের আত্মসম্মানের প্রতি অপমান"। এইসব আপাত দৃষ্টিতে স্রেফ মজা করার জন্যে মন খুলে লেখা আমাদের সবার জন্যে অপমান হিসেবেই প্রতীয়মান হবে। তাই হাত পা বেধে সাতার যদি তুমি না কাটতে চাও, তাহলে আমি বলব তোমার বন্ধুদের আত্তসম্মানের প্রতি স্রদ্ধা রেখেই উচিৎ সাতার না কাটা। দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়া কখনো আত্মসম্মানবোধ সম্পন্ন ব্যাক্তির গুন হোতে পারে না। মজা করার জন্য নিজেদের অপমান করা কোন বুদ্ধিমান ব্যাক্তির কাজ নয়। বাকিটা আমি তোমার বিচার বোধের উপর ছেড়ে দিচ্ছি।

    আর তুমি বোধহয় আমার কমেন্টটাকে ব্যাক্তিগত আক্রমন হিসেবে নিয়েছ। সে ভুল আমি জীবনেও করব না। কলেজে বার বছর আগে কে কাকে পানিশমেন্ট দিয়েছে সেটা মনে রাখার মত নাবালক আমি নই। তখন অপরিপক্ক বয়সে অনেক কিছুই বীরত্বপুর্ন মনে হত। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বিষয়গুলোকে আমরা অনেক বড় করে দেখতাম। এখন আর সেই বয়স নেই। বরং তখনকার নিজেদের কাজগুলোর কথা এখন হাস্যকর বলেই মনে হয়। তবুও সেগুলোই আমাদের বড় সৃতি। ভাল হোক খারাপ হোক, আমি সব সৃতিই মনে রাখতে চাই। তবে কখনই কারো প্রতি বিদ্বেষ পোষন না করে।

    জবাব দিন
  7. জিহাদ (৯৯-০৫)

    মরতুজা ভাইয়ের প্রত্যেকটা কথার সাথে আমি ভীষণ রকম ভাবে সহমত। আরিফ ভাই, আমরা কেউই এখানে বলতেসিনা আপনি হাত পা বেঁধে লেখালেখি করেন। এখানে আমরা সবাই একত্রিত হয়েছি আমাদের স্মৃতিগুলো আবার নতুন করে ঝালিয়ে নেবার জন্য। নিজেদের মধ্যে শেয়ার করার জন্য। কিন্তু আমাদের এই নিছক মজা করার উপাদান থেকে আমরা নিশ্চয়ই কেউ চাইবোনা কলেজ নিয়ে ভুল ইনফরমেশনগুলো আমরা বাইরের পৃথিবীর হাতে তুলে দেই।এতদিন যারা কোন প্রমাণ ছাড়াই চিল্লাচিল্লি করতো আমরা চাইনা তাদের গলার জোর দিনকে দিন আরো বাড়ুক।
    বাথরুমে হেঁড়ে গলায় গান গাইলে সেটা দোষের কিছু না। বরং সে রকম পরিবেশে সেটাই মানানসই। কিন্তু আপনি যখনই স্টেজে উঠবেন গান গাইতে আপনাকে কিন্তু সে অনুযায়ী প্রিপেয়ার্ড হয়েই উঠতে হবে। আপনি যতই বলুন আমার গান আমি গাবো, লোকের কি। সে রকম ভাবনা যে মোটেও মানানসই নয় সেটা বোধহয় আপনি আমি সবাই বুঝি।
    আরিফ ভাই, ভাই প্লীজ আমার কথায় মাইন্ড খাইয়েন না।আমি শুধু আপনাকে উদ্দ্যেশ্য করে না।সবার উদ্দ্যেশ্যেই বলা। ব্লগ এডজুট্যান্ট নামের আড়ালে যে মানুষগুলো আপাত দৃষ্টিতে পোস্ট, বিষয়বস্তু এইসব নিয়ে হম্বিতম্বি করে তারা কিন্তু তাদের ক্ষমতা দেখানোর জন্য মোটেও এমনটি করেনা। কারণ একটাই। আমরা ক্যাডেট। যে ক্যাডেট কলেজ আমাদের এত কিছু দিল তার ঋণ আমরা কোনদিনই শোধ করতে পারবোনা। উপরন্তু তার বিনিময়ে আমরা যদি উল্টো কলেজকে ভুল রুপে সবার সামনে এনে দাঁড় করাই, হোক সেটা নিছক মজা করার ছলে, এর ফলে সেইসব তথাকথিত নিন্দাকারীদের বাইরে একটা নিরপেক্ষ মানুষও যদি কলেজ সম্পর্কে ভুল বোঝে তাহলে তার দায়ভার বইবার মত মনের জোর আমাদের নেই। কোন ক্যাডেট এরই থাকা উচিত নয়। থাকতে পারেনা। আপনি যদি বাংলা ব্লগিং এর সাথে আগে থেকেই কম বেশি পরিচিত থাকেন তাহলে জানার কথা এখানে কেমন কাঁদা ছোড়াছুঁড়ি হয় ।তাহলে আপনিও বুঝতে পারবেন ব্লগ এডজুট্যান্টদের ভয়টা ঠিক কোথায়। কি জন্য এত কিছু বলা। কারণ আমরা সবাই ক্যাডেট কলেজকে ভালবাসি। অনেক অনেক ভালবাসি। ভালবাসার মানুষটাকে নিয়ে কেউ খারাপ কিছু বললে মুখ বুজে সেটা সওয়া যায়? উপরন্তু যখন আপনি জানছেন এই খারাপ কথা বলার সুযোগ করে দেবার পেছনে কোন না কোন ভাবে আপনারও কিছু অবদান আছে?

    আরিফ ভাই, আবারও বলি। আমি এটা আপনাকে ব্যক্তিগত ভাবে বলিনি। বরং সবাইকেই উদ্দেশ্য করে বলা।আপনার ব্লগে বলার জন্য দু:খ প্রকাশ করছি। আশা করি কোন ব্লগ লেখার সময় এই ব্যপারগুলো আমরা সবাই একটু সময়ের জন্য মাথায় রাখবো। ধন্যবাদ।


    সাতেও নাই, পাঁচেও নাই

    জবাব দিন
  8. মাসরুফ (১৯৯৭-২০০৩)

    আমার মনে হয় আমরা যারা ব্লগার তারা সবাই মরতুজা ভাই আর আরিফ ভাইয়ের লেখা থেকে একটা জেনারেল গাইডলাইন পেয়ে গেলাম।আমাদের ব্লগ কিন্তু ধীরে ধীরে হলেও বড় হচ্ছে,আর এই ব্লগকে নিয়ে অনেক অনেক স্বপ্ন দেখি আমরা সবাই।এ ধরণের আলোচনা আসাটাই স্বাভাবিক ছিল এবেং এতে আমরা সবাই উপকৃত হলাম।মরতুজা ভাই এবং আহসান ভাই,আপনাদের দুজনকেই ধন্যবাদ।

    অফ টপিকঃ এই উপলক্ষে এই দুই বড় ভাইরে ধইরা একটা প্রীতিভোজের আয়োজন করলে হয়না? আরিফ ভাই তো দেশেই আছেন আর মরতুজা ভাই ক্ষুদ্রনরম কোম্পানিরে ধইরা আমাগো জন্য ফান্ডের ব্যবস্থা করব... 😀

    জবাব দিন
  9. আহ্সান (৮৮-৯৪)

    অসংখ্য ধন্যবাদ সবাইকে...। অনেকদিন ধরে আমি যে কথাগুলো বলতে চেয়েছিলাম, সেই ব্যাপারগুলো মন্তব্যে চলে এসেছি। আশা করি আমরা ব্যক্তিগতভাবে না নিয়ে সবাই হাত পা খুলে সতর্কভাবে সাতার কাটবো...।

    জবাব দিন

মন্তব্য করুন

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।