সে অনেক অনেক অনেক কাল আাগের কথা, বাপ-দাদাদের জম্মেরও মেলা আগে নিরাশপুর নামে যে এক দেশ ছিল, ঐ যে! যে দেশের রাজার নাম একাব্বর বাদশা। সে ছিল আটকুঁড়ে। আটকুঁড়ে বাদশার মুখ দেখলে রাজ্যের অমঙ্গল হয় তাই বাদশা স্বেচ্ছায় বনবাসে চলে যাবার সিদ্ধান্ত নেয়। প্রজা সকলের মঙ্গল কামনা করে যথা সময়ে বাদশা বনে নির্বাসিত হয়। একদিন গভীর বনের মধ্যে নিজের অজান্তেই, অনিচ্ছাকৃতভাবে বাদশা ধ্যানরত এক সাধুর ধ্যানভঙ্গ করেন। বাদশার এহেন অপরাধের জন্য সাধু তাকে অভিশাপ দেয়। সেই অভিশাপের ফলে বাদশা তার ১২ দিনের ছেলে রহিম বাদশার সাথে ঐ রাজ্যের উজিরের ১২ বছরের মেয়ে রূপবানকে বিয়ে দিয়ে বনবাসে পাঠাতে বাধ্য হয়। শুরু হয় অসম বয়সী এক দম্পত্তির অভিশপ্ত ১২ বছরের করূণ জীবনাচরন। এত সব প্রতিকূলতার মধ্যেও রূপবান রহিমকে ৫ বছর বয়সে স্কুলে ভর্তি করে দেয়। ঘটনাচক্রে রহিমের সাথে পরিচয় হয় ছায়েদ বাদশার মেয়ে তাজেলের সাথে। কুচক্রী ছায়েদ বাদশা রূপবানকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে প্রত্যাখাত হলে তাদের দু’জনকেই সে বন্দী করে কারারুদ্ধ করে রাখে। ঐ দিকে রহিম বাদশার বাবা একাব্বর বাদশা জংলী রাজার সহযোগীতায় ছায়েদ বাদশাকে আক্রমণ করলে পর ঘটনাক্রমে রহিম-রূপবানের আসল পরিচয় বের হয়ে আসে। এদিকে সাধুর অভিশাপের ১২ বছরও শেষ হয়ে যায়। রহিম-রূপবান আবার রাজ্যে ফিরে সুখে-শান্তিতে জীবন কাটাতে থাকে। আমরা আমাদের নানী-দাদীদের কাছে রহিম-রূপবানের এই কেচ্ছা শুনে বড় হয়েছি। রহিম-রূপবান কেচ্ছার সাথে জড়িয়ে আছে কুমিল্লার ‘রূপবান মুড়া’র নাম।
কোটবাড়ি-কালির বাজার রাস্তার দক্ষিণে ও বাংলাদেশ একাডেমী ফর রুরাল ডেভলপমেন্ট (BARD)’র পশ্চিম সীমানা প্রাচীর সংলগ্ন সমতল থেকে আনুমানিক ৬-৮ মিটার উঁচুতে রূপবান মুড়া অবস্থিত। কুমিল্লার স্থানীয়রা সাধারনতঃ মাটির উঁচু ঢিবিকে মুড়া বলে থাকেন। আর অনেকেই মনে করেন যে, রূপবান এখানে বসবাস করতেন তাই এর নাম রূপবান মুড়া।
প্রত্ন-তাত্ত্বিক উৎখননের ফলে আমরা জানতে পারি এটি একটি বৌদ্ধ বিহার। রূপবান মুড়া/রূপবান কণ্যার মুড়া বা বিহার নামেও এটি পরিচিত। প্রাপ্ত বুদ্ধ মূর্তি, রাজা বলভট্টের মুদ্রা ও অন্যান্য আনুষঙ্গিক নিদর্শনাদি পর্যালোচনা করে ধারনা করা সমীচিন যে, বিহারটি খড়গ নৃপতিদের রাজত্ব্যকালে ৬ষ্ট শতাব্দীর শেষভাগে কিংবা ৭ম শতাব্দীর প্রথমভাগে নির্মিত হয়েছিল। সমগ্র বিহার চত্বরটি প্রাচীর ঘেরা ছিল এবং দৈর্ঘ্য-প্রস্থে তা যথাক্রমে ৯০ মিটার ও ৭৫ মিটার। এখানে ছোট আকারের একটি বিহার ও মন্দির আছে। বিহারটি বেশ কৌতুহলোদ্দীপক ও উভয় স্থাপনাই স্বতন্ত্র অস্তিত্ব ধারন করে।
আয়তকার বিহারটি দৈর্ঘ্য-প্রস্থে যথাক্রমে ৩৪.৬২ ও ২৫.২২ মিটার। বিহারের প্রবেশ তোরণটি উত্তর দেওয়ালের মাঝ বরাবর। এর দৈর্ঘ্য ১২.৫ মিটার ও প্রস্থ ৬.৯ মিটার। ৪.৬ মিটার প্রশস্ত প্রবেশ পথটির দু’পাশে বর্গাকার ২টি প্রহরী কক্ষ ছিল। এর প্রতি বাহুর দৈর্ঘ্য ২.৭ মিটার। প্রবেশ পথের সামনে দেওয়াল ঘেরা পূর্ব-পশ্চিমে প্রসারিত সুরক্ষিত একটি অংশ ছিল। আয়তকার (দৈর্ঘ্য-প্রস্থ ১৪ মিটার ও ১২ মিটার)এবং ২য় নির্মাণযুগে নির্মিত হলেও ৩য় নির্মাণযুগে এসে এটি পরিত্যাক্ত হয়ে পড়ে। বিহারের স্থাপত্যশৈলীতে ব্যতিক্রম নকশা পরিলক্ষিত হয়। আর তা হলো, এর দক্ষিণ বাহুর সামনে অনুরূপ আরেক সারির বর্ধিতাংশ রযেছে। স্থানের স্বল্পতা ও বেশী সংখ্যক ঘরের সংখ্যা বৃদ্ধি করাই সম্ভবতঃ এর মূল উদ্দেশ্য। কিন্তু বাঙলার আর কোনো বিহারে এমনটি পরিলক্ষিত হয় না। যাহোক, বর্ধিতাংশের ৪টি সহ এখানে সর্বমোট ২৪টি কক্ষ রয়েছে। ঘরগুলোতে দুই ধরনের পরিমাপ লক্ষ্য করা যায় যথাঃ ৩.৬ মিটার ও ২.৯৫ মিটারের আর ২.৯ মিটার ও ২.৬ মিটার।
ঘরগুলোর পাশের ও পিছনের দেওয়ালে কুলুঙ্গি ছিল। শ্রমণদের ঘুমানোর জন্য এবং প্রহরী কক্ষের ১টিতে যে বিছানা ছিল তা ইট দ্বারা নির্মিত – এমন ধারা এখনো পর্যন্ত অন্য কোথায় দেখা যায়নি। বর্ধিতাংশটি ২য় ও ৩য় নির্মাণযুগে সম্ভবতঃ পরিত্যাক্ত হয়েছিল। বিহারের চারিদিকের অংশে ২.১-২.৪ মিটার পরিমাপের একটি প্রশস্ত বারান্দা ছিল। বারান্দার দিক থেকে ঘরগুলোতে প্রবেশ করা যেতো। বিহারের বাহিরের দেওয়ালের পরিমাপ ২.১ মিটারের মতো। এই বিহারের মধ্যে ১৪.৪ মিটার দৈর্ঘ্যের ও ৫.২ মিটার প্রস্থের একটি উম্মুক্ত আঙ্গিনা ছিল। দক্ষিণের কক্ষসারির মধ্যবর্তী অংশে ২১.৭৫ মিটার ও ৩.৫২ মিটার পরিমাপের একটি ফাঁকা স্থান ছিল। বিহারকে বেষ্টন করে যে সীমানা প্রাচীরটি ছিল তা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শুরুতেই ধ্বংস হয়ে যায়। বিহারটিতে ৩টি নির্মাণযুগের অস্বিত্ব পরিলক্ষিত হয়।
ছোট আকৃতির এই বিহারের মাঝে কোনো মন্দির নেই কিন্তু বিহার চত্বরে একটি বড় মন্দির আছে। সর্বোতভদ্র মন্দিরটি বিহারের উত্তর-পশ্চিম কোণে অবস্থিত। মন্দিরটি প্রাচীর ঘেরা। একটি পূর্বমূখী ১.৫ মিটার প্রশস্ত প্রবেশ পথ দিয়ে ৪টি ধাপ অতিক্রম করে মন্দিরে প্রবেশ করতে হয়, যা পূর্ব প্রাচীরের মাঝখানে অবস্থিত। একেবারের নীচের সিঁড়িটি ১ম ও বাকী ২টি সিঁড়ি ২য়/৩য় নির্মাণামলের চিহ্ন বহন করছে। মন্দিরটি ২৮.১৯ মিটার মাপের বর্গাকারে ক্রুশাকৃতির ভূমি নকশায় নির্মিত। প্রথম নির্মাণ যুগে মন্দিরটি এমন ছিল না, ছিল বর্গাকারের একটি ইমারত শুধু। মন্দিরের তিন দিকের বাহু দু’ভাগে বিভক্ত আর পূর্ব দিকেরটির একটি মাত্র অংশ। দু’ভাগে বিভক্ত অংশের সামনেরটি মন্ডপ আর পেছনেরটি গর্ভগৃহ। পূর্বদিকের অংশটি গর্ভগৃহ হিসাবে ব্যবহৃত হতো। এই অংশে আবার তিনটি প্রকোষ্ট/ঘরে রয়েছে। এর একটিতে বেলে পাথরের তৈরী পাথরের তৈরী বেদীর উপর দন্ডায়মান বুদ্ধ মূর্তি ছিল যা ১৯৮৪ খ্রীঃ এখানেই পাওয়া গেছে এবং এখন ময়নামতি জাদুঘরে সংরক্ষিত। পাশেরটিতে বেদীর উপর ব্রোঞ্জের তৈরী মূর্তির ভাঙ্গা অংশ পাওয়া গেছে। উত্তর ও দক্ষিণ দিকের অংশে মূর্তির ভাঙ্গা অংশ পাওয়ায় ধারনা করা হয় যে, মূর্তিগুলো আদিতে উত্তর ও দক্ষিণ দিকের মন্ডপ/গর্ভগৃহেই ছিল। মন্দিরকে কেন্দ্র করে ২ মিটার প্রশস্ততার একটি ঘোরানো প্রদক্ষিণ পথও ছিল। এই পথের মেঝে ৩য় নির্মাণ যুগে খানিক উঁচু করা হয়েছিল। এই সময় সংস্কার করে মন্দিরের পরিসরও বদল করা হয়েছিল। মন্দিরের বাহিরের দেওয়ালের প্রশস্ততা ১.৩ মিটার।
মন্দিরের পূর্ব দিকে ২.৮ মিটার দূরত্বে একই সরল রেখায় দু’টি নিবেদন স্তুপ পরস্পর থেকে ১১.৬৬ মিটার দূরত্বে অবস্থিত। এর একটি বর্গাকার ও অপরটি আট কোণাকার। বর্গাকার স্তুপটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ। ধারনা করা হয় এটি ২য় নির্মান যুগের কীর্তি। দক্ষিণের আট কোণাকার স্তুপটিও ২য় নির্মাণ যুগে তৈরী করা হয়েছিল। এর প্রতি বাহুর দৈর্ঘ্য ৫.১ মিটার এবং উচ্চতা কমপক্ষে ১ মিটার। স্তুপটি পরিদর্শণের জন্য এর চারিদিকে প্রদক্ষিণ পথ রয়েছে।
তাম্রলিপি, বৌদ্ধ শ্লোক উৎকীর্ণ বেশ কয়েকটি পিষ্টক, খড়গ নৃপতি বলভট্টের আমলেল ৫টি গুপ্ত অনুকরণের স্বর্ণ (খাদ মিশ্রিত) মুদ্রা, ৩টি হরিকেল রূপার মুদ্রা, ৪টি মিশ্রিত ধাতুর মুদ্রা, ধাতব মুদ্রার টুকরা, ২.৪৪ মিটার উচ্চতা বিশিষ্ট আদর্শ মানুষ পরিমাপের বেলেপাথর/স্থানীয় মেটেপাথরে ছেঁটেগড়া দন্ডায়মান বুদ্ধ মূর্তি, ১টি ধ্যানীবুদ্ধ অমিতাভ মূর্তি, ১টি ৮ হাত বিশিষ্ট তারা মূর্তি, ব্রোঞ্জ নির্মিত বিশাল ঘন্টা, ব্রোঞ্জের হাতল, পাথরের শিল নোড়া, লোহার পেরেক, পোড়া মাটির ফলক, নকশা করা ইট, গুপ্ত পরবর্তী কালের বড় আাকারের ১টি বুদ্ধ মূর্তি এখানে পাওয়া গেছে। কথিত আছে যে, এখানে নাকি সাত ঘড়া (কলশী) ব্রোঞ্জের তৈরী ছোট ছোট বজ্রাসনে বুদ্ধ ভট্টারক মূর্তিও পাওয়া গেছে। এই সব মূর্তির উপর বৌদ্ধ মতবাদ নাকি উৎকীর্ণ ছিল। পরবর্তীতে এর মাত্র ১৩টি মূর্তি উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। প্রাপ্ত নিদর্শনসমূহ বিবেচনায় ধারনা করা যায় যে, বিহারটি শুরুতে মহাযানী ও পরবর্তীতে বোধিসত্ত্বযানসহ মাতৃতন্ত্রের প্রভাবে প্রভাবিত ছিল।
বিহারের অবকাঠামো ইট ও কাঁদা-মাটির সংমিশ্রণে তৈরী করা হয়েছিল। কুমিল্লার এই অঞ্চলের বিহারগুলোর মন্দির যে ক্রুশাকৃতির তা প্রথম রূপবান মুড়ায় আবিষ্কৃত হয়। রূপবান মুড়ার কেন্দ্রীয় মন্দিরের গায়ে বাংলার চিরায়ত লোকশিল্পের জীবনগাঁথা পোড়ামাটির ফলকচিত্রে উপস্থাপন করা হয়েছে। এই সব নিদর্শনের নমুনা এখনো দেখতে পাওয়া যায়।
১৯৭১ খ্রীঃ পরপরই আনুষ্ঠানিকভাবে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এখানে খনন কাজ শুরু করে। বাংলার লোকসাহিত্যের রহিম-রূপবান কেচ্ছার রূপবান/রূপবানী চরিত্রের সাথে লালমাই-ময়নামতি পাহাড় শ্রেণির অন্তত ৩টি স্থান সম্পর্কিত আছে। রূপবান মুড়া মন্দির-বিহার ছাড়াও রূপবান কণ্যার বিহার ও রূপবানি মুড়া নামের আরো ২টি প্রত্ন-স্থাপনা রয়েছে। নিশ্চই কালের পরিক্রমায় সে সব ক্রমে উম্মোচিত হবে আর বের হয়ে আসবে আমাদের সভ্যতার গৌরবগাঁথা।
————————————————————————————————————————————————
০৫ জানুয়ারী ২০১৮ খ্রীঃ/
ঢাকা-১২৩০
তথ্যসূত্রঃ
১. বেড়ানোঃ ঐতিহাসিক পুরাকীর্তির নগরী কুমিল্লা, দৈনিক আমার দেশ, ৩১ ডিসেম্বর ২০১২ খ্রীঃ/
২. প্রত্নতাত্ত্বিক ঐম্বর্য্যে সম্মৃদ্ধ কুমিল্লা, ০৪ ফেব্রূয়ারী ২০১৪ খ্রীঃ/
৩. প্রত্নতত্ত্বের সন্ধানে ভ্রমন, খান মাহবুব, দৈনিক যুগান্তর, ১৫ জুন ২০১২ খ্রীঃ/
৪. স্মৃতিবিজড়িত কুমিল্লা, দৈনিক আমার দেশ, ১১ নভেম্বর ২০১৩ খ্রীঃ/
৫. দেখুন ময়নামতিকে, মোহাম্মদ উল্লাহ রিপন/
৬. কোটবাড়িতে দেখে আসুন ঐতিহাসিক নিদর্শন, শ্যামল রুদ্র, দৈনিক প্রথম আলো, ২৭ জানুয়ারী ২০০৪ খ্রীঃ/
৭. ঘুরে আসুন কুমিল্লা, সাহেদ ইব্রাহীম, দৈনিক প্রথম আলো/
৮. ঘুরে আসুন কুমিল্লা, সুমন পাটওয়ারী, দৈনিক প্রথম আলো/
৯. ময়নামতি বৌদ্ধ বিহার এক ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যকীর্তির নাম, রমজান বিন মোজাম্মেল, দৈনিক ইত্তেফাক, ১৩ আগষ্ট ২০০৭ খ্রীঃ/
১০. রূপবান মুড়া ময়নামতি লালমাইর প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন, খায়রুল আহসান মানিক, দৈনিক ইত্তেফাক, ০৩ ফেব্রূয়ারী ২০০৭ খ্রীঃ/
১১. The Remains of a Rich & vibrant Past, Reema Islam, The Daily Star, 10 November 2006 AD/
১২. মনোলোভা শালবন বিহার, গাজীউল হক, দৈনিক প্রথম আলো, ০৮ জানুয়ারী ২০১৫ খ্রীঃ/
১৩. কুমিল্লার লালমাই পাহাড়ে প্রত্নতাত্ত্বিক খনন শুরু, মো. লুৎফুর রহমান, দৈনিক ইত্তেফাক, ৩০ জানুয়ারী ২০১৬ খ্রীঃ/
১৪. মহাস্থান ময়নামতি পাহাড়পুর, ডক্টর নাজিমুদ্দিন আহমেদ, পৃঃ ৬৩-/
১৫. বাঙলাদেশের প্রত্নসম্পদ, আবুল কালাম মোহাম্মদ যাকারিয়া, পৃঃ ৬৪৮/৬৫২-৬৫৬/
১৬. বাংলার প্রাচীন সভ্যতা ও পুরাকীর্তি, খন্দকার মাহমুদুল হাসান, পৃঃ ৮৭/১৪৮/
১৭. Early Terracotta Figurines of Bangladesh, Saifuddin Chowdhury, পৃঃ ১৩০-১৩২/
১৮. পুরাতত্ত্বের বাংলাদেশ ঐতিহ্যের বাংলাদেশ, মোহা. মোশাররফ হোসেন, পৃঃ ১৫৯/
১৯. গ্রাফোসম্যানের ভ্রমণ ব্যবস্থাপনা, ড. ছন্দশ্রী পাল, পৃঃ ৯৪/
২০. হাজার বছরের বাঙালি সংস্কৃতি, গোলাম মুরশিদ, পৃঃ ৩৯৯/
২১. প্রাচীন বাংলার প্রত্নকীর্তি, খন্দকার মাহমুদুল হাসান, পৃঃ ৪৫/
২২. প্রাচীন বাংলার ধুলো মাখা পথে, খন্দকার মাহমুদুল হাসান, পৃঃ ৬০/
২৩. বিশেষ অনুষ্ঠানঃ যাত্রাপালা-রূপবান, সাতদিন ডট কম, ৮ অক্টোবর ২০১৫ খ্রীঃ/