ডিসেম্বর ২০০৪। সেদিন ছিল আমাদের লাস্ট স্পোর্টস ডে। সিপি হবার আগে আমার কোনো ধারনাই ছিলনা যে একটা সাধারন স্পোর্টস ডের এতো কাজকর্ম থাকতে পারে। ছোটোখাটো সবকিছুর খোঁজখবর রাখতে গিয়ে হালুয়া টাইট হয়ে যাছ্ছিল আমার।
আমাদের চিফ গেস্ট ছিলেন ইশতিয়াক আঙ্কেল, আমার আব্বুর কোর্সমেট। ওনার মেয়ে জুহি আপু আবার আমার খুব ভাল ফ্রেন্ড। ওনারা আসার পর জুহি আপুর কাছে যেতেই উনি বললেন, “অর্চি, তোমার জন্য একটা বড়ো সারপ্রাইস আছে!” সারপ্রাইস শোনার সময় ছিলনা, কারন আমাদের রিলে শুরু হবার সময় হয়ে গিয়েছিল। ট্র্যাকে দাঁড়াতে যাবো, হঠাৎ সিলভিয়া এসে বলল, “শারেক ভাইয়া (জেসিসি, ১৯৩০) আসছেন!” বোম পরলেও বোধহয় এতটা অবাক হতামনা। কিভাবে আসলো, আদৌ আসছে কিনা, ধরা পরলে এ্যাডজুটেন্টকে কি বলবো এসব কথা চিন্তা করতে করতে রিলে শুরু হয়ে গেল। সিনেমায় দেখেছি কাছের মানুষের অনুপ্রেরনায় নায়ক/নায়িকা আরো ভালো পারফর্ম করে। আমার ক্ষেত্রে হল উল্টা, জঘন্য একটা দৌড় দিলাম এবং হাউস হল থার্ড! যাইহোক, আমার ইভেন্ট শেষ হবার পর প্লেয়ারদের মার্চ পাস করিয়ে নিয়ে মাঠের মাঝখানে ফল-ইন করালাম। আঙ্কেল বক্তৃতা দিছ্ছেন, এমন সময় জিনিয়া (HP) বললো, “অর্চি শারেক ভাই তো দেখি সত্যি সত্যি এসেছেন!” ততক্ষনে ক্লাসমেটদের দৃষ্টি চলে গেল প্যারেন্টসদের বসার জায়গায় এবং জুনিয়র ক্যাডেটদের মাঝে রীতিমত ফিসফাস শুরু হয়ে গেল! সবার সামনে থাকায় একমাত্র আমারই দেখা হলনা…
প্লেয়ারদের মেডেল দেয়া শেষ হবার পর জুহি আপু এসে আমাকে টেন্ট এর পিছনে নিয়ে গেল আমার সারপ্রাইস গিফট দেখানোর জন্য। যা ভয় করছিলাম তাই, শারেক সত্যি সত্যি কলেজে চলে আসছে!! ওকে যদি এখন এ্যাডজুটেন্ট বা অন্য কোনো টিচার দেখে ফেলে তাইলে কি হবে সেটা চিন্তা করতেই আমার হাত পা ঠান্ডা হয়ে গেল। জিনিয়া কে নিয়ে তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মাঠ থেকে বের হয়ে মসজিদের পিছনের দিকে রওনা হলাম। সেখানে শারেকের গাড়ি আগে থেকেই পার্ক করা ছিল। জিনিয়া শারেকের কাছ থেকে ফোন নিয়ে ততক্ষনে জাভেদের সাথে কথা শুরু করে দিয়েছে! গাড়িতে আসার পর শারেকের কাছ থেকে শুনলাম সে কিভাবে রিমা আপাকে গাড়িতে বসিয়ে আর ও গাড়ির ডিকিতে করে কলেজে ঢুকলো! এতদিন প্যারেন্টস ডেতে সিনিয়র আপাদের BFদের আসার কথা শুনেছি, কিন্তু কলেজের ইতিহাসে কেউ স্পোর্টস ডেতে চলে এসেছে, আমার জানামতে এমনটা শুনিনি কারন স্পোর্টস ডেতে সাধারনত কড়া পাহাড়া রাখা হত।
সিপিদের যদিও চিফ গেস্টদের সাথে ডাইনিং হলে থাকার নিয়ম, আমি শারেক আর জিনিয়ার সাথে গাড়িতেই কাটালাম আমার লাস্ট এবং নিঃসন্দেহে বেস্ট স্পোর্টস ডে। সেদিন পুরা কলেজে কত জায়গায় যে আমাকে খোঁজার চেষ্টা চালানো হয়েছে তা আর কি বলব! কলেজ থেকে চলে আসার আগের রাতে অনেক জুনিয়রের প্রশ্ন ছিল শারেক কিভাবে কলেজে আসল এবং আমরা ওইদিন কোন জায়গায় ছিলাম। সেই প্রশ্নের উত্তর ৩বছর পর কেন লিখতে ইছ্ছা হল বুঝতে পারলাম না।
যাই হোক, সেটা ছিল শারেক আর্মিতে যাবার আগে আমাদের লাস্ট দেখা। ৮মাস পর যখন আবার আমাদের দেখা হল ততদিনে আমাদের জীবনে অনেক পরিবর্তন এসেছে-আমার সবচেয়ে কাছের বন্ধু পলেনের মৃত্যু, শারেকের sudden এ্যাক্সিডেন্ট এবং আর্মি থেকে চলে আসা। তবুও জীবন তো আর থেমে থাকেনা। শুধু স্মৃতিটুকু রয়ে যায়…
ধারনাই ছিলনা যে একটা সাধারন স্পোর্টস ডের এতো কাজকর্ম থাকতে পারে...
ওফফফফফফফফফফফফফ......আবার... 🙁
যেটা কোট করতে চাও সে অংশটা মাউস দিয়ে সিলেক্ট করে তারপর উদ্ধৃতি বাটনে ক্লিক কর।
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
I think she is the most qualified( ~x() College prefect :chup:
হেয় আসছিল এইটা এত দিন পর বলতেসিস কেন?? আগে বললে একটু খাওয়াদাওয়া কইরা নিতাম 😀
আজকে তো দেখি তোর ৪০০মিটার লাগসে...একের পর এক পোস্ট দিতেসিস...
আমারও লাগসে, একটু পর পর এসে ব্লগ পড়ি কমেন্ট পড়ি...
আহ লাইফটা এত আরামের ক্যান? :dreamy:
আপনাদের কি লাস্ট স্পোর্টস ডে তে প্যারেন্টস আসে না নাকি?
আমাদের তো রীতিমতো প্যারেন্টস ডে'র চেয়ে বড় কিছু হয়।চেকিং...ফু-উ-উ-উ!!!!!!
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
ওইবারই ১ম আমার প্যারেন্টস আসেনি ভাগ্যিস!:P
স্যাম,হেয় আসবে সেইটা তো আর আগে জানতামনা! আর তোদের ওর বার্থডেতে যেদিন খাওয়ালাম, সেইদিন তো আমারে ফর্মে বাইন্ধা রাখলি!!! x-(
😀 সত্যি নাকি?? কাহিনী একদম ভুইলা গেসি, ছাড় না দোস্ত, সবাই মিলে শুনি O:-)
ইসস আমারে কেউ কোন দিন দিপালী দি কে দিয়ে ছিঠি লিখল না...কেউ ডিকি কইরা স্পোর্টসেও আসল না... :((
সারা জীবন হাউস মাস্টারের ছিঠি খেয়ে গেলাম 🙁 :grr:
আহারে.... :)) :))
সামিয়াপ্পু, দিপালী করের ঠিকানা আমার এখনো মুখস্ত। লজ্জা পাই বইলা বলতে পারিনা :shy:
অতি পরিচিত নাম 😛
আহা এই জীবনে এমজিসিসিতে প্রেমিক সেজে ঢোকার বাসনাটা পূর্ণ হৈল না...
🙁 🙁 🙁 🙁 🙁 🙁
লিংকন দাঁড়া,সাফিনারে কইতিসি তোর কথা! 😛
জীবন এখনো শেষ হয়া যায়নাই। ধৈর্য ধরো বৎস :grr:
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
হায় হায় এইটা কি বললা জিহাদ?
অর্চি,
সুন্দর উপস্থাপনা...। সুখস্মৃতি পড়তেও সুখপাঠ্য হয়...। তোমার লেখা গুলো তো দেখি বাম্পার হিট সব গুলা...। সাবাস!!! লিখে যাও। যদি কিছু মনে না করো, শারিক কোন কোর্সের ছিলো? কি হয়েছিল ওর?
By the way, pic insert এর ব্যাপারটা আমাকে একটু শেখাও তো ভাইয়া...।আমি গতকাল ও পোলাপান গুলার কাছে জানতে চাইলাম কেউ কিছুই বললো না...।
ছবিটা প্রথমে আপলোড করেন যেকোন সাইটে, www.imageshack.us
www.uploadhouse.com
অথবা আমাদের সিসিবি তেও আপলোডের অপশন আছে।
new post পেজের উপরের দিকে add media option আছে। সেখানেও আপলোড করতে পারেন।
আপলোড সফল হলে একটা কোড পাবেন। সেই কোডটা লেখার যেখানে ছবি শো করতে চান, সেখানে বসিয়ে দিন।
তারপর লেখাটা সেভ করুন।শেষ।
চোরাই পদ্ধতিঃ
যদি ইন্টারনেটের কোথাও ছবিটা আগে থেকেই থাকে, তাহলে আপলোড না করেই ছবিটা আপনার লেখাতে দিতে পারবেন।
ছবিটার উপর রাইট ক্লিক করে copy image addressএ ক্লিক করুন। তারপর img ট্যাগের মধ্যে পেস্ট করুন।
img ট্যাগ মানে, এটা
যেমনঃ আপনার প্রোফাইল পিকচার আমার ব্যবহার করা লাগলে আমাকে আবার আপলোড করার দরকার নেই। কারণ ছবিটা ইন্টারনেটে অলরেডি আছে। দরকার শুধু ছবিটার অ্যাড্রেস। অ্যাড্রেস পাবার জন্য আপনার ছবিটার উপরে রাইট ক্লিক করে copy image address দিলাম।
আপনার প্রোফাইল পিকচারের অ্যাড্রেসটা হল
//cadetcollegeblog.com/wp-content/uploads/userphoto/ahsan.thumbnail.JPG
তারপরে img ট্যাগের মধ্যে সেটা পেস্ট করে বসিয়ে দিলাম।
কোডটা তখন দেখতে হবে এরকমঃ
এই কোডটা আপনার লেখার মধ্যে বসিয়ে দিন।
এই সিস্টেম অন্য সব সাইটেও কাজ করবে।
"A Stolen kiss is the sweetest one"-কোথায় জানি পড়েছিলাম।কথাটা বিশ্বাসও করি।তোমাদের স্টোলেন "ডেট"কি রকম আনন্দময় হয়েছিল কল্পনা করতে পারি।আফসোস,আমার লাস্ট স্পোর্টস ডেতে এমন কিছু ঘটেনি...তবে সেদিন আম্মু আর খালাকে নিয়ে আমার ডর্মে গিয়েছিলাম।আম্মু আমার গোছানো রুম দেখে অবাক(সে কি আর জানে যে ডর্ম গুছানোর কাজ করেছিল বেচারা ক্লাস সেভেনের ৪ তা জুনিয়র!)।
খুব মজা লাগলো আপু!শারেক শয়তানটাকে বল অলসতা কাটিয়ে লেখা টেখা দিতে...নাহলে ধোলাই!!
আমি আজও বুঝি না কি করে একটি ক্যাডেটের প্রেম হয়? সারা বছরে ছুটি হত ১০০ দিন ৪ ভাগে। তো একেক বার গড়ে ২০/২৫ দিন এর ছুটি মাত্র এর মধ্যেও প্রেম? এত fast পরিচয়, ভাল লাগা, মন বিনিময় হত কি করে? তার উপর কলেজে এসে যোগাযোগ রাখাও তো একটা কঠিন ব্যাপার কারণ আমাদের সময় mobile জিনিষটাও ছিল না কিন্তূ । তো কলেজ প্রেমিক/প্রেমিকারা এর কোন উত্তর দিবে?
ভাইজান, ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়।অনেকে ক্যাডেট কলেজে,বিএমএ থাইকাও পেরেম করে।আর অনেকে পেরাইভেট ভার্সিটি তে থাইকাও সিঙ্গেল কাটায়(এই যেমন আমি)।
আমাগো জেসিসি তে দেখতাম প্রেমিক প্রেমিকারা (যাদের ডার্লিং এমজিসিসি তে) চিঠি পাঠাইতো ধোপার ঠিকানায়।ওইদিকের দীপালি দি আর এইদিকে টিপু ভাই(দুই জন দুই কলেজের ধোপী ম্যান/ওম্যান)এর ঠিকানায় রেগুলার ছিঠি যাইতো।উনাদেরকে এই সার্ভিসের জন্য হালকা "বকশিশ" দেওয়া হইতো।আমাগো কলেজে চিড়িয়াখানা ছিল, শুঞ্ছিলাম ওইখানের বান্দরগো কলার লোভ দেখাইয়া লেটার বক্সে চিঠি ফেলার ট্রেনিং ও দেওয়ার কথা ছিল এর বড় ভাইয়ের... :)) :))
হহহহহহাহাহা।।।।।।।।।।।।।।
aigula hoilo galtise mistake hoya jawa...ta adnan vai akhono to shomoy chole jai nai..uthan tir lagan nishana!!! lolzzz..
আদনান ভাই, নিশানা কি আর এত্তদিনে না লাগাই বইসা আছে??
oi miya kare bolla????ami to lagai nai...miss fire hoye gese..haha
যা কইছি ঠিক ই কইছি... 😉
কলেজে থাকতে যে কত আবুল আছিলাম এহন বুজতাসি। দিন দুইন্না কত বদলায় গেসে। পোলামাইয়াপাইন কলেজে বইসা পিরিতি করে।
আহসান ভাই, শারেক ৫৫ লং কোর্সে ছিল।ছাদ থেকে পাইপ ভেঙ্গে পরে ওর বুকের ২টা হাঁড় ডিসপ্লেসড হয়ে গেসিলো।আর্মিতে থাকলে সি ক্যাটেগরি করে রাখবে বলে আঙ্কেল তখনি নিয়ে আসছিলেন।
আদনান ভাই, প্রেম কি সময়/ছুটি দেখে হয় নাকি! ক্যাডেটদের পক্ষে অসম্ভব কিছুই নাই। চোরাই অনেক উপায়ই আসে,জাস্ট খুঁজে বের করতে পারলেই হ্ল। যদিও আমাদের পরিচয় ক্যাডেটে যাবার অনেক আগের থেকেই (যখন আমাদের ৫/৬ বয়স)।আমাদের আব্বুরা কোর্সমেট।
মাসরুফ ভাই,দিপালি দি ধোপি না,হসপিটালের দিদি! :))কত যে টাকা খাইসে হিসাব নাই!
অর্চি আপু, দিপালি দির পরিচয় যে এইভাবে ফাঁস কইরা দিলা, এখনকার প্রেমিক প্রেমিকারা বিপদে পইড়া যাইব না তো আবার?
হ আমারতো মনে হইতাছে দিপালি দি ফেলেট কিন্না ফালাইছে চিঠি আদান প্রদানের টাকা দিয়া।
চরম মজা পাইলাম......।।
ক্যাডায় দিলো?
আগে মনে করতাম পোংটা ক্যাডেট মানে পুলা ক্যাডেট। মেয়ে ক্যাডেট রা হবে বেকুব টাইপের। কিন্তু সামিয়া, অর্চি এদের লেখা পইড়া আমার মনভাব বদলাইতে বাধ্য হইলাম। চোরে চোরে মাস্তুত ভাই-বোন। আমারা সবাই ই পোংটা।
ভাইয়া এই সত্য আপনি এতদিন পর আবিস্কার করলেন! 😮 ক্যাডেট ক্যাডেটই, এর কি কোনো জেন্ডার আসে নাকি!?!
ইউনিভার্সাল ট্রুথ। সাবাস অর্চি ।
"সিনেমায় দেখেছি কাছের মানুষের অনুপ্রেরনায় নায়ক/নায়িকা আরো ভালো পারফর্ম করে। আমার ক্ষেত্রে হল উল্টা, জঘন্য একটা দৌড় দিলাম এবং হাউস হল থার্ড!"
ইসসস...একটুর জন্য নায়িকা হইতে পারলা না...ব্যাপার না..নেক্সট টাইম.. 😉
শারেক ভাইয়া (জেসিসি, ১৯৩০) ...........ভাইয়া আত্তো আগের ক্যাডেট!!!! :grr:
bura cadet der o to shok thakte pare 😛
😛 same to me 🙁 🙁 🙁
না হওয়াই ভালো :clap:
মেহেদী ভাই...চালাইয়া যান...আমনেরে দিয়াও হইব
আহারে আমার লাষ্ট স্পোর্টস ডে তে আমার কেউ আসে নাই... :((
প্রথম বারের মত আমি প্যারেন্টস ছাড়া একটা ডে করছিলাম......
ভেরি গুড শারেক ভাই...শাবাস :boss: :boss:
sorry vai ami gay na =))
আমার খুব ইচ্ছা একবার যাবার 🙁
ওহ না ওরা তো বের হই গেছে :((
আমাদের লাষ্ট স্পোর্টস ডে তে রেজয়ান ভাই আসছিল :)) 😀
মাত্র BMA থেকে বের হইছিল...।কেউ যদি দেখতেন =))
ব্যাপারটা সন্দেহজনক... =))
সন্দেহজনক!! 😕 কিসের সন্দেহ??? 😕
নাজমুল তুই কি পিসিসি? 😛
চমতকার একটা লেখা পরলাম।
শারেক এখন কেমন আছে?কি করছে এখন?
থ্যাংকস ভাইয়া! 🙂 শারেক এখন ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে economics এ পড়ছে, চতুর্থ বর্ষ।
ভালো লিখেছো আপু। 🙂
থ্যাঙ্কস আপু! 😀
''গাড়িতে আসার পর শারেকের কাছ থেকে শুনলাম সে কিভাবে রিমা আপাকে গাড়িতে বসিয়ে আর ও গাড়ির ডিকিতে করে কলেজে ঢুকলো!''
=)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =)) =))
ব্যপক মজা পাইলাম ......।
আমদের রাফ এন্ড টাফ সারেক শেষ পর্যন্ত গাড়ির ডিকিতে......সিনটা কল্পনা করতেই হেভী মজা লাগসে
সবাইকে খবরটা জানাইতে হয় সারেক তোরে পাইছি......
অর্চি সারেক কি সিসিবি তে আছে?????
না ভাই ccb তে আসার সময় ওর নাই, শারেক আর আমি দুজনই এখন অস্ট্রেলিয়ায় মাস্টারস করছি...ওকে ফেসবুকে পাবেন! 🙂
আসলে ক্যডেটরা অলরাউন্ডার।