আজ শুক্রবার। সোমবার সকাল ৮ টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হবে। এ উপলক্ষ্যে আগামীকাল তথা শনিবার রাত ১২ টার পর থেকে নির্বাচনী গণসংযোগ বন্ধ হয়ে যাবে। আর রবি বার রাত ১২ টার পর থেকে যান চলাচলের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হবে। এখন থেকে একেবারে সেকেন্ড ধরে কাউন্টডাউন শুরু করা যেতে পারে। কাউন্টডাউনের জন্য সচলায়তনে একটি বিশেষ আয়োজন করা হয়েছে। উপরে যে কাউন্টডাউন ঘড়িটি দেখা যাচ্ছে সেটা সচলায়তনের সৌজন্যেই দেয়া। এখানে কাউন্টডাউন শেষ হলে পরে নির্বাচনী ফলাফলও দেখা যাবে। আপাতত শুধু কাউন্টডাউন, সোমবারের পর থেকেই ফলাফল দেখা যাবে।
কিছু গুরুত্বপূর্ণ লিংক
– প্রার্থীদের পূর্ণ তালিকা, ই-বাংলাদেশ
– নির্বাচন ২০০৮ উপলক্ষ্যে বিডিনিউজ২৪ এর পাতা
– বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন, বাংলা ওয়েবসাইট
– সুশাসনের জন্য নাগরিক: সুজন
– বাংলাদেশের ভোট: ভোটবিডি
– নির্বাচন কমিশন প্রণীত ভোটার তালিকা
– পূর্বতন নির্বাচনগুলোর ফলাফল
– জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রদত্ত ব্যক্তিগত তথ্যাদি, নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে পিডিএফ আকারে ডাউনলোড করা যাবে
– ইলেকশনবিডি
– বাংলাদেশ নির্বাচন ২০০৮, আমারব্লগ ও ই-বাংলাদেশ পরিবেশনা
২০০১ সালে অনুষ্ঠিত ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল
নীল – চারদল, লাল – লীগ, ধূসর – ইসলামী জাতীয় ঐক্য ফ্রন্ট, কালো – তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা
নির্বাচনের বিভাগওয়ারী ভবিষ্যদ্বাণী (“সাপ্তাহিক”)
“সাপ্তাহিক” নামক পত্রিকা এবারের নির্বাচন নিয়ে একটি জরিপ করেছে। জরিপের ফলাফল হচ্ছে:
– ১৪৭ টি আসনে আওয়ামী লীগ
– ৬৪ টি আসনে বিএনপি
– ১৮ টি আসনে জাতীয় পার্টি
– ৫ টি আসনে জামায়াতে ইসলামী জিততে পারে
– ৬০ টি আসনে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে
এছাড়া তারা বিভাগভিত্তিক জরিপ করেছে। এখানে বিভাগভিত্তিক জরিপ নিয়েই মানচিত্র তৈরী করা হয়েছে। রং দ্বারা আলাদা কিছু নির্দেশ করা হয়নি। আলাদা করার জন্যই রং ব্যবহার করা হয়েছে। বিভাগের উপর মাউস নিলে সে জেলায় কতটি আসন আছে এবং কোন দল কতটি আসন পেতে পারে বলে সাপ্তাহিক মনে করছে তা দেখা যাবে।
নয়া দিগন্তের জনমত জরিপ
এই মাত্র জনমত জরিপ জিনিসটার উপর থেকে ভক্তি উঠে গেল। এতে কোন সন্দেহ নেই যে, জনমত বলতে আসলে কিছু নেই, পত্রিকাগুলো সাংবাদিকমত জরিপ চালাচ্ছে। আরও ভাল করে বললে বলতে হয় সম্পাদক মত জরিপ নয়তো মালিকমত জরিপ। যে পত্রিকা যে দলের সে জনমত জরিপের নাম করে সে দলকেই নিরঙ্কুশ বিজয় এনে দিচ্ছে। নয়া দিগন্তের এই জরিপে দেখা গেছে, ১৬৮ টি আসনে চারদল এবং ১০২ টি আসনে মহাজোট জয়ী হবে; ৫ টি আসনে স্বতন্ত্র এবং ২৪ টি আসনে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। ছক আকারে দিচ্ছি:
সাথে মানচিত্রের মাধ্যমেও দিচ্ছি। নীল মানে চারদলীয় জোট আর লাল মানে মহাজোট। উপরে মাউস নিলে ভুয়া জরিপটি দেখা যাবে।
মূল জরিপ দেখতে হলে এখানে যান: নয়া দিগন্তের বিশেষ আয়োজন – নির্বাচন জরিপ ২০০৮
নয়া দিগন্তের জেলাওয়ারী ভবিষ্যদ্বাণী
কোন পত্রিকায় আসনওয়ারী নির্বাচনী ভবিষ্যদ্বাণী পেলাম না। জামাতপন্থী বাবা বাসায় নয়া দিগন্তই রাখেন। এই পত্রিকায় প্রত্যেক আসনে কে জিতবে তার একটি জরিপ ফল প্রকাশ করেছে। বিভাগওয়ারী ভবিষ্যদ্বাণী আগেই উল্লেখ করেছি। এবার আসন গুণে গুণে জেলাওয়ারী একটি ভবিষ্যদ্বাণীও বানিয়ে ফেললাম। নিঃসন্দেহে এটা সত্য হবে না। প্রচণ্ড পক্ষপাতিত্বমূলক জরিপ। এগুলোও আগেই বলেছি। তারপরও মানচিত্রটা দিয়ে দিচ্ছি। দেখা যাক জামাতপন্থীদের এই নীল বাংলাদেশের স্বপ্ন কিভাবে খানখান হয়ে যায়:
নীল – চার দল, লাল – মহাজোট, ধূসর – তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা
:clap: :clap: :clap: :clap: :clap: :clap:
ধইন্যবাদ মুহাম্মদ। :clap: :clap: :clap:
একটু আগে ফেসবুকে আমাদের ক্যাডেট কলেজ ব্লগ গ্রুপে ঘুরতে গিয়ে এইটা দেখলাম। সবার সুবিধার জন্য এখানেই কপি পেস্ট করে দিচ্ছি।
Syed Muhammad Ibrahim লিখেছেন
9:27pm-এ
I was born in October 1949. I am a former student of Faujdarhat Cadet College (1962-68), a freedom fighter of war of liberation, an East Bengal Regiment officer of Bangladesh Army. Currently I am a businessman, a politician and PhD researcher in the University of Dhaka. My life-sketch is available in the website www.bkp-bd.org.
I am ending this note with a fervent appeal to you as one of the progressive persons in the country to kindly vote in my favor. Our symbol is 'Wrist Watch'.
Please convey this message to your family and friends. If you are not a voter in my area, but you know one who is a voter, you may request him/her on my behalf.
You may also watch my speech given in Bangladesh television following the link:
http://www.youtube.com/watch? v=ZfodrgYXV4w
Your valuable feedback is always appreciated.
Sincerely
Maj Gen (Retd) Syed Muhammad Ibrahim, Bir Protik.
Chairman, Bangladesh Kallyan Party
26 December 2008.
আসল মেসেজটা পড়তে হলে যান এখানে।
এটা আমি মেইল আকারে পেয়েছি।স্যারের সাথে আমার মেইলেও কিছু কথা হয়েছে।
ইব্রাহিম ভাইয়ের (ক্যাডেট বইলা কথা) কি কোন সম্ভাবনা আছে? আমি ঐ এলাকার হইলে তাকেই ভোট দিতাম।
না,তার জামানত বাজেয়াপ্ত হওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা আছে।
এই কারণেই বলতে ইচ্ছা করে, যে দেশে এক প্যাকেট বিড়ির বিনিময়ে ভোট বিক্রি হয়, সেই দেশে আর যাই হোক...গণতন্ত্র ....দায়া লাভ নাই।
কিন্তু তাই বলে অন্য কাউকে ভোট দেয়া বা ওই আসনে 'না' ভোট দেয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে না।
অযোগ্য প্রার্থীকে ভোট দেয়া যেমন অন্যায় তেমনি জেনেশুনে যোগ্য কাউকে ভোট না দেয়াও অন্যায়।
ইব্রাহিম ভাই পাশ হয়তো করবে না কারন গড়পড়তা আমরা সবাই ভাবি 'একে ভোট দিয়ে কি হবে , এতো পাশ করবে না।"
আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি এ চিন্তা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসা উচিত। প্রার্থী যোগ্য হলে, পাশ করবে কি ফেল করবে সেটা চিন্তা না করে প্রথম দায়িত্ব হচ্ছে তাকে ভোট দেয়া।
সবাই যদি আমরা আশা ছেড়ে দেই, তাহলে দেশের কি হবে।
আজকে ভালো প্রচারণা হলো ফৌজিয়ান মহলে। ঐ এলাকাগুলোতে প্রায় অনেকেই এক্স ফৌজিয়ান ইব্রাহীম ভাইকে ভোট দেবেন বলছেন 😀
হয়তো উনি পাশ করবেননা। কিন্তু অন্ততঃ যোগ্যতর প্রার্থীকে ভোট দিয়ে বিবেকের কাছে দায়মুক্ত থাকা যাবে।
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
কাইয়ূম ভাই,
আমার ভাইসহ আমিও এই দলের। 😀
:thumbup:
:thumbup:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
কামরুল ভাই,ইব্রাহিম ভাইয়ের জামানত বাজেয়াপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে তার মানে এই নয় যে আমরা ওনাকে ভোট দেবো না। আমি শুধু ওনার জেতার সম্ভাবনা কত কম তা বুঝানোর জন্য কথাটা বলেছি।
চালায়ে যাও মুহাম্মদ। :clap:
সাথে আছি।
প্রথম আলোর রিপোর্টে দেখলাম গ্রামের মানুষের কাছে গিয়ে ভোট চাইতেছে জামাত। সহজ সরল মানুষজন উপদ্রব থেকে বাঁচতে যখন বলে দিমু ভোট দাড়িঁপাল্লায়, তখন তারা বলে, আমাকে ছুঁয়ে বলেন। এই অত্যাচার থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য যেই না মানুষজন ছুঁয়ে বলে ভোট দেয়ার কথা, তখন তাদের বগলের নিচ থেকে কুরান শরীফ বের হয়। বলে, কথা না রাখলে গুনাহ হবে, কুরান শরীফ ধরে ভোট দেয়ার কথা বলছেন। পবিত্র ধর্মগ্রন্থের এইরকম অবমাননা শুধু এরাই করতে পারে।
এটা কি ধরণের প্রতারণা?????
Life is Mad.
এখানে দেখুন। রিপোর্টের শেষে শপথ করানোর কথা আছে।
রিপোর্টটা দেখে মনে হইল শালারে গু'লাগানো জুতা দিয়া পিটাই... x-(
অফ টপিক- এটিএন এর খবরপাঠিকা এই আপুটারে আমি খুব ভালা পাই...ওনার চোখ দুইটা কি সোন্দর... 😀
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
😡
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
আপুটারে আমিও খুব ভালো পাই... 😡
আমিও :shy: :shy: :shy:
আমিও শুনছি জামাতের গুলা নাকি উত্তরবঙ্গে এই রকম ভাবে ভোট চাইতেছে।
জামাতেরগুলা সব জায়গাতেই এই পলিসি খাটায়।
বদমাইশগুলার টোপে এইবার সাধারণ মানুষ পা না দিলেই হয় 🙁
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
পোষ্টটা স্টিকি করে ফেল। আগের ম্যাপটা জুড়ে দিতে পার।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
এই মাত্র জনমত জরিপ জিনিসটার উপর থেকে ভক্তি উঠে গেল। এতে কোন সন্দেহ নেই যে, জনমত বলতে আসলে কিছু নেই, পত্রিকাগুলো সাংবাদিকমত জরিপ চালাচ্ছে। আরও ভাল করে বললে বলতে হয় সম্পাদক মত জরিপ নয়তো মালিকমত জরিপ। যে পত্রিকা যে দলের সে জনমত জরিপের নাম করে সে দলকেই নিরঙ্কুশ বিজয় এনে দিচ্ছে। নয়া দিগন্তের এই জরিপে দেখা গেছে, ১৬৮ টি আসনে চারদল এবং ১০২ টি আসনে মহাজোট জয়ী হবে; ৫ টি আসনে স্বতন্ত্র এবং ২৪ টি আসনে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে।
নির্বাচনের ফল যখন উল্টো হবে তখন বুঝবে ঠেলা। উল্লেখ্য, নয়া দিগন্তে জামাতপন্থী পত্রিকা। দিগন্ত টেলিভিশনও এদের।
তবে সাপ্তাহিক চেষ্টা করেছে মোটামুটি সঠিক জরীপ করার
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
আমিও সেটাই মনে করছি। কারণ সচক্ষেই নৌকার জনপ্রিয়তাটা দেখতে পাচ্ছি।
আমার ব্লগের সৌজন্যে পাওয়া স্লাইড শো। লোড হতে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন।
আজকে একটা মজার কাহিনি ঘটছে। বিখ্যাত দৌড় সালাহউদ্দিন(ঢাকা-৫ আসনে বিএনপি মনোনিত প্রার্থী) আজ আবার তাড়া খেয়েছে। আমাদের বাসার গলিতে ঢোকার পরমূহুর্তে সে মানুষের তাড়া খেয়ে পশ্চাদপসরন করেছে। একেই বলে ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি।
=)) =)) =))
:goragori: :goragori: :gulli2: :gulli2: :guitar: :guitar:
এরপরের অলিম্পিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে যদি সালাউদ্দিন চাচ্চুকে ম্যারাথনে পাঠানো না হয়...তাহলে বাংলাদেশ অলিম্পিক কমিটির সাথে আর কথাই বলব না... :-B 😡
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
=)) =)) =)) :goragori: :goragori: :goragori: :khekz: :khekz:
কাউন্টডাউনের ঘড়িটা ঘন্টায় আসার পর থেকে কেমন জানি টেনশন হচ্ছে...কেমন হবে নির্বাচন??? নির্বাচনের পরেই বা কি হবে??? :-/ :-/ :-/ :-/
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
নির্বাচনের পর আর কিছু হোকনাহোক কাউন্টডাউন ঘড়িটা আর কাজ করবেনা মনে হয় :-B ;))
কি যে আছে বাংলাদেশের কপালে, আসলেই টেনশন হচ্ছে 🙁
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
আপনের জ্বালায় সিরিয়াস থাকার জো আছে??? 🙁
এত জটিল একটা সিরিয়াস কমেন্ট দিলাম, কোন উল্টা-পাল্টা ইমোও দেই নাই...আর আপ্নে... x-( x-(
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
;)) ;))
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
:khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :guitar:
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
নির্বাচন থেকে এর পরের ঘটনাগুলাই বেশি ভাবায়..।। 😕
:-/ :-/
মুহাম্মদ,
আবারো বলছি, দারুন একটা কাজ করছ তুমি :thumbup: । নির্বাচনের দিন আমি এখানেই থাকব। ঠিকমতো আপডেট করো কিন্তু আমাদের। আগেই বলেছি, আমার এখানে কোন বাংলাদেশী চ্যানেল আসে না।
নির্বাচন শুরু হলে এই কাউন্টডাউন ঘড়ি চলে যাবে। এরপর থেকে কাউন্টডাউন ঘড়ির বক্সেই নির্বাচনের ফলাফলের আপডেট দেখা যাবে। এগুলো সচলায়তনই আপডেট করবে। এখানে সেগুলোই দেখা যাবে। আর আমাদের মানচিত্র যুক্ত আপডেট তো থাকবেই।
ভারতীয় মিডিয়ায় এবারের নির্বাচনের প্রশংসা শুনে খুব ভাল লাগল। সচলায়তনে দিগন্তের এই পোস্টে গিয়ে পড়ে দেখতে পারেন:
ভারতীয় মিডিয়ায় বাংলাদেশের নির্বাচন
আমি সেখান থেকে আনন্দবাজারের কিছু কথা তুলে দেই, যেটুকু সবচেয়ে ভাল লেগেছে:
সুনীলের "অর্ধেক জীবন" এর শেষ পৃষ্ঠাটা পড়ে যেমন অনুভূতি হয়েছিল এটা পড়েও সেরকম অনুভূতি হল।
এই গর্ববোধ যেনো আমাদের থাকে এবং গর্বভংগের কারণ যেনো আমরা না হই।
সচলায়তনে রেজওয়ানুল হক নামে একজন নিজে একটি সম্ভাব্য ফলাফল প্রকাশ করেছেন। বেশ ভাল লেগেছে। ব্লগটা সবাই দেখতে পারেন এখানে:
নির্বাচন ২০০৮ – সম্ভাব্য ফলাফল
কিছু ছবি দেয়া শুরু করি, নাকি?
বিবিসি যথারীতি খবর ছাপছে। বিবিসি-র ছবিটাও পছন্দ হইছে। একজন হাসিনা-খালেদার ছবি আঁকতেছে। দুজনের ছবি পাশাপাশি রাখা:
নির্বাচনের পরে কি দুই দল আবার আগের মত একে অন্যের পিছে লেগে যাবে, নাকি মেনে নেয়ার সম্ভাবনা আছে? আমার মন বলছে মেনে না নেয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা আছে। তবে অন্য সময়ের চেয়ে কম। কারণ এবার নৌকার জয়ের ব্যাপারটা অণেকের কাছেই পরিষ্কার। আমরা আশাকরি নির্বাচনের পর নিচের ছবির মত অবস্থাই হোক:
ওফ !! বয়স্কালে ম্যাডাম যা ছিলো না মাইরি !! 😛 😛
সেই দিন কি আর আছে 😛
কি যে কস !! 😉
গোলাপী শিফন শাড়িটাতে এখনো যা লাগে না !! 😮 😮
মাইরি বলছি , মেজর জিয়ার জীবন সার্থক। 😉 😉
অফটপিকঃ
একটা গল্প মনে পড়ে গেলো। সত্যি মিথ্যা জানি না। আমি জিল্লুর রহমানের (লীগের সহ-সভাপতি মনে হয়, প্রয়াত আইভি রহমানের জামাই, যাকে এক সময় তৈলুর রহমান বলা হতো) এক জনসভায় একবার তার মুখে শুনেছিলাম।
৯১-এ নির্বাচনে জিতে প্রধানমন্ত্রী হবার পর সংসদে অধিবেশনে বসে খালেদা জিয়া নাকি বেশি কথা বলতেন না। মানে পারতেন না আর কি। সেইজন্য গোলাপী শাড়ি পড়ে চুপ চাপ বসে থাকতেন। তো লীগের তরুন এবং কম বয়ষ্ক এমপি'রা নাকি এই জন্যে উনাকে পিছন থেকে টিজ করতেন, অ গোলাপী একটা কথা ক, অ গোলাপী একটা কথা ক।
তখন আবার গোলাপী এখন ট্রেনে ছবির ইলিয়াস কাঞ্ছনের এই সংলাপটা খুব জনপ্রিয় ছিলো কিনা।