(কেউ দেখি নতুন লেখা দেয়না। এই চামে আমি পুরান একটা লেখা ছাইড়া দিলাম। ক্লাস নাইন বা টেন এ লেখা। ঠিক মনে নাই। )
সেদিন বৃষ্টি ভেজা রাত ছিলো,
হিম হিম হিম শীতল বাতাস
সারা গায়ে কাঁপন তুলে
আলতো ছোঁয়ায় ডাকছিলো।
আধখানা চাঁদ ধীরে ধীরে
আদর মাখা রাত্রি ছিড়ে
চুপটি করে হাসছিলো;
রাতের আঁধার গলে গলে
জানলা ছেড়ে যাবার ছলে
দৃষ্টিসীমার দুয়ার থেকে
পেছন ফিরে চাচ্ছিলো;
সেদিন বৃষ্টিভেজা রাত ছিলো।
রাত প্রহরী হাস্নাহেনা
চাঁদনীমাখা সুবাস বুকে
রাতের ছায়ায় ভাসছিলো।
ছন্নছাড়া মেঘের বেশে
তার স্মৃতি সব এলোমেলো
হাতছানিতে ডাকছিলো;
সেদিন বৃষ্টি ভেজা রাত ছিলো।
হাস্নাহেনা,চাঁদনী ভুলে
দুঃখ প্রিয় বিষন্ন সুর
আপনমনে বাজছিলো।
নীরবতার সঙ্গে বসে
নিরাশ্রিত অশ্রুরা সব
কান্না হয়ে হাসছিলো;
সেদিন বৃষ্টি ভেজা রাত ছিলো।
জিহাদ মনে হয় বৃষ্টি খুব পছন্দ করিস। আরো কিছু লেখা পড়ছি তোর, বৃষ্টি নিয়ে। কবিতা বরাবরের মতই খুব ভাল লাগল।। 🙂
নীরবতার সঙ্গে বসে
নিরাশ্রিত অশ্রুরা সব
কান্না হয়ে হাসছিলো;
very nice, very nice.
জিহাদ
চমৎকার।
বৃষ্টি নিয়া আমারো একটা কবিতা আছে।
টিপ টিপ বারসা পানি, পানি নে আগ লাগায়ি..।
ইশ, কী হট ছিলো ভিডিওটা!! 😛
কামরুল ভাই আপনি আসলেই একটা জিনিস। কমেন্ট করেন তাতেও খুব হাসি আসে। অনেকদিন লেখেন না বস। তাড়াতাড়ি ...
সেদিন সূর্যের আলোময় দিন ছিলো,
আগুন ঢালছিলো উপ্তপ্ত বাতাস
আলতো হাতের তুলতুলে স্পর্শে
চটকানাটা খেয়েছিলো জিহাদ।
<:-P <:-P
চারপাশে আজ সত্যিই বৃষ্টি হচ্ছে। এই মুহূর্তে আরো একবার এই কবিতাটা...... চ্রম চ্রম ভালো লাগছে।
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
জিহাদ। নামটা সুন্দর। লিখেনও ভালো।বৃষ্টি নিয়ে আপনার আর লিখা না পড়লেও এই কবিতা পড়ে মুগ্ধ আমি 🙂 লাস্টের দুই প্যারাতে যেন বুকের মাঝের জমাট বাধা আর্তনাদ বেরিয়ে এসেছে!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। এটা একেবারেই প্রথম দিকের লেখা। আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। বৃষ্টি নিয়ে আমার অবসেশন আছে মনে হয়, আরো কিছু ছড়া আছে বৃষ্টি নিয়ে। ভালো থাকবেন
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই