হেরে যাওয়া, জিতে যাওয়া

ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লীগে কলকাতা নাইট রাইডার্সের পরাজয় আর সুর্য পূর্ব দিকে ওঠার মধ্যে কোন তফাত নেই! দুটোই যে নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। হেরেই চলেছে বলিউড বাদশাহ শাহরুখ খানের কলকাতা নাইট রাইডার্স আর আমার মনে হচ্ছে আমরা মনে হয় জিতেই যাচ্ছি! আমরা মানে বাংলাদেশের মানুষ, যারা ক্রিকেট ভালোবাসি, রোদে দাঁড়িয়ে ব্ল্যাকে টিকেট কিনে স্টেডিয়ামে গিয়ে খেলা দেখি, পরাজয়ে গ্লাস ভেঙ্গে ফেলি, আর বিজয়ে পতাকা ওড়াই।
প্রথম দিকে বেশ আফসোস হতো কলকাতা দলে মাশরাফি নেই , এখন হয় না। কারণ কলকাতা নাইট রাইডার্স আসলে একদল ভাঁড় বা সং ছাড়া আর কিছুই নয়। মাশরাফি এখানে নেই এটাই ভালো লাগছে, থাকলে আরো বেশী কষ্ট পেতাম।
সামনে জুনের ৫ তারিখ থেকে ইংল্যান্ডে শুরু হচ্ছে টুয়েন্টি ২০ ক্রিকেটের বিশ্বকাপ। আর সেখানে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ বর্তমান বিশ্ব চ্যাম্পিয়ান ভারত। আশার কথা হচ্ছে এখন পর্যন্ত ভারতের বিরুদ্ধে ওডিআইতে আমাদের যে দুটো জয় তার দুটোই মাশরাফির হাত ধরে আসা। ২০০৭ এর ৫০ ওভারের বিশ্বকাপের আগে ভারতে ব্যপক প্রচারণা শুরু হয়, নামীদামী কোমল পানীয় কোম্পানী বিশ্বকাপের জন্য পুরষ্কার, বিশেষ ফ্লেভার অনেক কিছুই বের করে। কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে প্রথম রাউন্ডেই বাড়ী ফেরে ভারত। এবারো ভারতীয় মিডিয়ার প্রচারণা ‘এই কাপ আর কোথাও যাবে না’।
মঞ্চটা মাশরাফীর জন্য এখন তৈরী। বঞ্চনার জবাব বল হাতে দিতে পারলেই মাশরাফি এই আইপিএল সার্কাসের জ্বালা মেটাতে পারবেন। তাই কেন জানি মনে হচ্ছে আমরা মনে হয় জিতেই যাচ্ছি।
একটা বাংলা প্রবাদ আছে, পাগলা কে সাঁকো নাড়াতে না বলা । আর জানেন তো, বাংলাদেশ দলে মাশরাফির নিকনেম কিন্তু পাগলা!

২,০৪১ বার দেখা হয়েছে

২৮ টি মন্তব্য : “হেরে যাওয়া, জিতে যাওয়া”

  1. কাইয়ূম (১৯৯২-১৯৯৮)

    টি টুয়েন্টি ওয়ার্ল্ডকাপ নিয়া ডর একটাই, আমাদের টিমটার একসাথে প্র্যাকটিস একেবারে হলইনা 🙁 এখন এ টিমের সাথে প্র্যাকটিস ম্যাচগুলাতে জাতীয়দলের খেলোয়াড়দের পারফর্মেন্স খুবই এলার্মিং।
    দেখা যাক, আশায় বুক বাধি তারপরেও। ইন্ডিয়া আর স্কটল্যান্ডের সাথে গ্রুপ পার্ট ডিঙ্গানো উচিত সহজেই।


    সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!

    জবাব দিন
  2. আহসান আকাশ (৯৬-০২)

    আইপিএল এর শুরু থেকেই কোলকাতা সম্ভবত আমাদের দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল, সেটাই স্বাভাবিক। তবে আমি কখনোই কলকাতা সাপোর্ট করিনি, তবে এন্টি কোলকাতা ছিলাম না, তবে এবার আইপিএল এ আমি কিভাবে যেন প্রথমত এন্টি কোলকাতা হয়ে গিয়েছি :grr: টুর্নামেন্ট শুরু হবার আগে থেকেই,বুকানান এর কার্যকলাপ আর গাভাস্কার সহ অন্যান্য ক্রিকেটারদের কটাক্ষ করে শাহরুখের বক্তব্য এর পিছনে বড় ভূমিকা রেখেছিল। আফসোস হচ্ছিল কেন যে মাশরাফিকে কিনল এরা। কোলকাতার হার দেখতে দেখতে ভালই এনজয় করছি আইপিএল :grr:

    আর সাপোর্ট করছি মুম্বাই ( শচীনের জন্য) আর দিল্লি ( এবি ডিভিলিয়ার্স এর জন্য) ... এদের ভেতর যদি ফাইনাল হতো :dreamy:


    আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
    আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷

    জবাব দিন
  3. আব্দুল্লাহ (২০০৪-২০০৮)

    ভাইয়া আই,সি,এল এ খেলার জন্য যে সব ক্রিকেটারদের বহিষ্কার করা হয়েছে তাদের নিষেধাজ্ঞা তুলে দেওয়া উচিত। তাহলে বিশ্বকাপে ভালো পারফরমেন্স দেখাতে পারবে বলে আমার ধারণা।

    জবাব দিন
    • আহসান আকাশ (৯৬-০২)

      মানতে পারলাম না, দুঃখিত... তাদেরকে ফিরে আসার সুযোগ দেয়াতেই জাতীয় দলের বর্তমান খেলোরারদের ভিতরে অনেকে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে, তারা ফিরলে টিম স্পিরিটের বারোটা বেজে যাবে...... আর ওরাও জাতীয় দলে খেলতে ইচ্ছুক না... তারা এবার আমেরিকান লীগে খেলতে যাচ্ছে......


      আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
      আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷

      জবাব দিন
      • কামরুলতপু (৯৬-০২)

        আমিও আকাশের সাথে একমত।
        যারা অপরাধ করে তারা নিজেরাই যে শুধু সাফারার হয় তা না আশেপাশের মানুষকেও একটু ভুগতে হয়। আমাদের জাতীয় দলের আফতাব,অলকের অভাব ও সেইরকম একটা জিনিস। কিছু করার নেই মেনে নেওয়া ছাড়া। অনেকে হয়ত অপরাধ কথার জন্য অসন্তোষ প্রকাশ করতে পারেন, তবে আমার কাছে তাদের জাতীয় দল থেকে অবসর নিয়ে আইসিএলে খেলতে যাওয়া অপরাধই মনে হয়েছে। তর্কে যাব না। আমার মতামত শুধু বললাম।

        জবাব দিন
        • কাইয়ূম (১৯৯২-১৯৯৮)

          ঘটনা যেটাই হোক আইসিএল পার্টিও বুঝে যে তাদেরকে সহজে আর জাতীয় দলে ফেরানো হবেনা। অর্থনৈতিক নিরাপত্তা দেখে আরেক ইল্লিগ্যাল লীগ এমেরিকান টি টুয়েন্টির দিকে ঝুকে যাওয়াও সেটাই ইন্ডিকেট করছে, তার উপর বিদ্রোহী-বিদ্রোহী ভাই ভাই থিওরিতে আইসিএলও এই লীগকে সাপোর্ট দিচ্ছে প্লেয়ার ধার দিয়ে। তাই এটা অনেকটাই নিশ্চিত আমাদের আইসিএল পার্টি ব্যাক করছেনা।
          কিন্তু আমার দুঃখটা অন্য জায়গায়। আমাদের গরীব দেশের ক্রিকেট টা ইন্ডিয়ান অনুমোদিত কিংবা বিদ্রোহী দুটো বেনিয়া বাণিজ্যেই প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ ভাবে আক্রান্ত। আর কারো কিছু হোক না হোক, বিশ্বকাপের আগে গুরুত্বপূর্ণ সময়টাতে আমাদের অধিনায়ক আর তার ডেপুটি বেঞ্চে টাইম কাটাচ্ছে, আর এর আগের আসরের সম্ভাবনাময় কিন্তু এখন বেশ পোক্ত কিছু টুয়েন্টি টুয়েন্টি ক্রিকেটার গায়ে নিষিদ্ধ সীল নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। শেষ মেশ ধরা এই আমরাই 🙁


          সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!

          জবাব দিন
          • আহসান আকাশ (৯৬-০২)
            শেষ মেশ ধরা এই আমরাই

            সহমত 🙁 আশা করি ওয়ার্ড কাপে অ্যাশ+ম্যাস এর জবাব দিয়ে দেবে, সেই সাথে তামিম, সাকিব আর পুরো দল :dreamy:


            আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
            আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷

            জবাব দিন
            • আমিন (১৯৯৬-২০০২)

              ম্যাশ বুঝলাম অ্যাশের উপর তো অবিচারের কিছু দেখলাম না।
              মুম্বাই দলে যারা খেলে তারা অ্যাশের চেয়ে যোগ্যতর বলেই খেলে। পোলককে আমি ব্যক্তিগতভাবে পছন্দ করি বলেই হয়তো বললাম।
              তবে কলকাতা টিমে যা হয় তা ক্রিকেট না বরং ব্যবসা আর রেসিজম।
              এই দলটা হারলে মজাই লাগে।
              জন চালাক(বোকা নন মানে তো চালাক) এই সব ঝামেলার হোতা। মাশরাফি না খেলাই ভালো। ও খেললে ভয়ে থাকি কখন আবার ইনজুরিতে পড়ে।

              জবাব দিন
        • আমিন (১৯৯৬-২০০২)

          তপু, সরি কথাটা বলে ফেললাম বলে। কিন্তু তোর অপরাধ শব্দটি ব্যবহার নিয়ে আমি অসন্তোষ নয় বরং আপত্তি জানাচ্ছি।
          আমাদের ক্রিকেট বোর্ডের ইন্ডিয়ার চামচামির শিকার আমাদের ক্রিকেট। তবে এক জায়গায় আমিও তোর সাথে একমত। আফতাব অলকদের জাতীয় দলে নেয়ার বিরোধী আমিও। কিন্তু তাদের উপর ঘরোয়া ক্রিকেটে যাতে অবিচার না করা হয় সেটাও বিষয়।
          আসলে এই বিষয়টা নিয়ে আগে অনেক আলোচনা হয়েছে। তাই নতুন করে তর্কের সূত্রপাত করলাম না। তবে শেষ কথা হলো অপরাধ শব্দটা ব্যবহার করাটা ঠিক হয়নি তোর।

          জবাব দিন
          • একটা জিনিষ পরিষ্কার,ICL vs IPL....এখানে টাকা মুখ্য,খেলা নয়।কোনোটাই আমি ব্যাক্তিগতভাবে পছন্দ করিনা...
            এই IPL ক্রিকেটটাকে সম্পুর্নভাবে দূষিত করেছে,সেদিন দেখি চিয়ারগার্ল পিচের উপর দাঁড়িয়ে পিচ রিপোর্ট করছে,আবার ২দিন আগে দেখি পিচ রিপোর্ট করে দুধের বাচ্চা।।
            তাইলে লক্ষন শিবরামা,গ্রেগ ব্লিউয়েট কেন? x-(
            ক্রিকেটকে ফ্যাশনের মাধ্যমে প্রচার করা যেতে পারে,কিন্তু সেটা যে পদ্ধতিতে হচ্ছে সেটা রুচিকর হতে হবে তো!!!
            ১০ ওভার পর ১টা ব্রেক দিয়ে খেলার ফ্লো নষ্ট করে দেয়া হচ্ছে।আবার ১০ ওভারের সেই ব্রেকের মাঝখানে কিছু আধা উলং* নারীর বিশ্রী হাসি দেখে দেখে খেলা দেখার প্রতি ঘেন্না ধরে যাচ্ছে।
            কোটা আরেকটি বিরক্তিকর অধ্যায়।৭:৪ অনুপাতে নিম্নমানের ভারতীয় খেলোয়াড় পুরো টুর্ণামেণ্টের মান অনেক নিচে নামিয়েছে।সেদিক হতে আবার ICL ঠিক আছে।ওখানে সেরকম কোন বাঁধাধরা নিয়ম নেই।
            আমাদের অলক,আফতাবরা চলে গিয়ে আমাদের ক্ষতি করেছে এটা আমি মানি,কিন্তু IPL,ICL কিন্তু পুরো ক্রিকেটেরই ভয়াবহ ক্ষতি করে যাচ্ছে।
            ICL কে নিষিদ্ধ করার অন্যতম কারন হল বিসিসিআই এর ব্যবসায়িক ধান্দা। ICL এর টাকার পুরোটাই যাবে জ়ি-নেটওয়ার্কের পকেটে,১টাকাও ভারতীয় বোর্ড পাবে না।আক্রোশের শুরু সেখানেই।অথচ এই জি-নেটওয়ার্কই ২০০৭ ক্রিকেট বিশ্বকাপ সম্প্রচারের অনুমতি চেয়েছিল।অনভিজ্ঞতার অজুহাত দিয়ে ICC ও ভারতীয় বোর্ড সে সময় তার অনুমতি দেয়নি।তাই জি-নেটওয়ার্ক ICL এর মাধ্যমে দেখিয়ে দিতে চাচ্ছে,তাঁরাও পারে।
            আমাদের কিছু খেলোয়াড় চলে গিয়ে প্রমান করেছে যে,তাঁরা অর্থলোভী।কিন্তু সবাই না।এদের মাঝেই অনেক খেলোয়াড় আছে যারা অনেকদিন যাবত জাতীয় দলে ডাক পান না,তাদেরও তো অর্থনৈতিক নিরাপত্তা দরকার!!ক্রিকেট ছাড়া তাদের আর কোন আয়ের উপায় নেই।একসাথে এত টাকার হাতছানি তাদের এই টুর্নামেণ্ট খেলার ব্যাপারে প্রলুব্ধ করেছে।আর যারা অবসর নিয়েছে,এখন ICL খেলছে,তাঁদেরকে দোষীর কাঠগড়ায় দাঁড়া করানো ঠিক হবে না।

            জবাব দিন
            • আহসান আকাশ (৯৬-০২)

              ক্রিকেটের মতো খেলা থেকে টাকা বের করতে হলে নতুন এই ভার্সনের দরকার ছিল... পিওর ক্রিকেট কখনই এতো দর্শক, স্পন্সর, টাকা আনতে পারবে না... টেস্ট তো দুরের কথা ওয়ানডে ক্রিকেটই দর্শক ধরে রাখতে পারছে না। আর খেলোয়ারদের মাঝেও পরিবর্তন চলে এসেছে, গেইল অলরেডি বলে ফেলেছে, আস্তে আস্তে বাকিরাও ভদ্রতার মুখোশ খুলে আসল কথা বলবে... তবে বাংলাদেশের জন্য মনে হয় ভালই হবে, টেস্ট থেকে ২০/২০ তে আমাদের সম্ভাবনা অনেক বেশি।

              ক্রিকেটের ভবিষ্যতের জন্য শুভ কামনা :grr: :grr: :grr:


              আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
              আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷

              জবাব দিন
  4. মাসরুফ (১৯৯৭-২০০৩)

    মাশরাফিকে বাদ দিলো ভাল কথা কিন্তু ওর বদলে জেই জোকার গুলাকে খেলাইলো সব কয়টার পারফরম্যান্সের অবস্থাই তো তথৈবচ।নূন্যতম ক্রিকেট জ্ঞ্যান থাকা মানুষেরও এইটা বোঝা উচিত যে অস্ট্রেলিয়ান হলেই সবাই স্টিভ ওয়াহ হয়না-যেমনটা জন বোকানন ভাবেন।মাশরাফির মত পরীক্ষিত পারফর্মারকে বসিয়ে রেখে কিভাবে তথাকথিত অজ্ঞাতকুলশীল অস্ট্রেলিয়ান আন্ডার নাইন্টিনের ওই প্লেয়ারকে খেলায় সেইটা কোচ আর দলের মালিক চকলেট খানই ভাল বলতে পারবে।

    মনের কথা লিখছস রে সামিউর...
    কিন্তু বেশি ছোট হয়া গেছে x-(

    জবাব দিন
  5. ব্লগ পড়লাম......
    সারা লেখাতে একটা সংশোধন আছে...
    বলিউড বাদশাহ না...হবে আসলে বলিউড হিজড়া(ও তাঁর সাম্প্রতিক সময়ে ওভার এক্টিং করতে গিয়ে হিজড়ার মতই অভিনয় করে 😛 )।

    জবাব দিন
  6. আহসান আকাশ (৯৬-০২)

    আহ, আমাদের মাশরাফি যে খেলা টা দেখালো আজ, ৪ ওভারে ৫৮, লাষ্ট ওভারে টার্গেট ছিল ২১ ও দিল ২৬ 😮 সাব্বাশ ব্যাটা, বাঘের বাচ্চা... কয়জন পারে ...( কোলকাতা হারায় আমি বরাবরের মতোই খুশি, থ্যাঙ্কু ম্যাশ 😛 )


    আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
    আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : সানাউল্লাহ (৭৪ - ৮০)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।