প্রিয় ভাইবোনেরা
সালাম নিবেন। আমাদের সবার প্রিয় এই সাইটের উন্নতিকল্পে আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান থেকে কিছু মাশোয়ারা দিলাম। যে কেউ নাক গলাতে পারেন, নিশ্চিন্তে।
প্রথমত একটা কথা না বললে চলেই না, তা হলো আমি কারো ‘চমত্কার’ লেখাতেও ‘উত্সাহ’ দিতে পারছিনা, কারণ আমি “খন্ড ত” টাইপ করতে পারিনা। আমার জানামতে আপনারা যতবার “খন্ড ত” লিখতে গেছেন, বেচারা একটা বক্স বা আয়তক্ষেত্র শো করে, কাহিনী কী? এইটার প্রতিকারই বা কি? (নাকি এটা আমার কোনো অজ্ঞতা?)
এটা যেহেতু এক্স-ক্যাডেটদের মিলনক্ষেত্র, অতএব এখানে সিনিয়র/জুনিয়র ব্যাপারটা এসেই যায় (স্পেশালি সম্বোধনের সময়)। যেমন দু’দিন আগে জনৈক ভাইজান অপর ব্লগারের বক্তব্যের জবাবে লিখেছিলেনঃ Prince47…apnake/tomake chinte parchi na…which intake? real name?
এইটা একটু দৃষ্টিকটু। সাইটের পক্ষ থেকে যদি সবার ব্যাচ ডিউরেশন আশেপাশে কোথাও প্রকাশ করার ব্যবস্থা থাকতো, তবে আপনি-তুমি’র এ সমস্যা হতোনা বলে মনে করি।
ক’দিন আগে রায়হান একটা প্রস্তাব দিয়েছিল, সেরা লেখা বাছাইয়ের। এটা নিয়ে কোন স্টেপ নেয়া হবে বলে আশা রাখি। এতে করে জিহাদ, সামিয়া, তারিক এসব প্রথিতযশা উদীয়মান ব্লগারদের ‘সাহসের’ সঞ্চার ঘটবে বলেই বিশ্বাস।
বেশ কিছু লেখা কমেন্টশূন্য পড়ে আছে। লোকজন অন্যদের লেখায় প্রেরণা দিতেসে না। এটা কি ঠিক? অনেকক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, শুধুমাত্র ক্লাসমেট/কলেজমেটদের লেখায় কমেন্ট করা হচ্ছে। আমরা সবাই কি একই লেভেলে আসতে পারিনা?
আমি মনে করি সবাই এক্স-ক্যাডেট হিসেবে এখন একই স্ট্যান্ডার্ডের অধিকারী। আমরা সবাই একই উদ্দেশ্য নিয়ে এখানে মিলিত হয়েছি। অতএব সবাই মিলেমিশে এখানে একটা আনন্দঘন পরিবেশ তৈরি করতে পারি আমরা। তাই নয় কি?
এবারে বলবো অক্ষর/font বিষয়ে। আমি যখন নোটপ্যাডে “প্রসঙ্গ এডজুটেন্টস” টাইপ করি, কী পরিষ্কার দেখা যাচ্ছিলো, কিন্তু ব্লগে ঢুকে যাবার পর সেটাই দেখি ছোট ছোট অক্ষর হয়ে গেছে। আসলে সাইটের default font sizeটা কী? সেখানে অক্ষরগুলো আরেকটু বড় করার কিংবা বোল্ড করবার সুযোগ আছে কি? (নাকি এটাও আমার কোনো অজ্ঞতা?) তা না হয় প্রিয় সাইটটা নিয়ে সারাদিন বসে থাকতে থাকতে চোখেরতো কাম সারা।
সবশেষে আরেকটা মাশোয়ারা। এক্স-ক্যাডেটদের বিভিন্ন কৃতিত্ব বা প্রাপ্তি নিয়ে আরেকটি বিভাগ খোলা যেতে পারে, “আমাদের অর্জন” নামে। উদাহরণস্বরুপ মুহাম্মদের লেখা “তত্বাবধায়ক সরকারে এক্স-ক্যাডেট তামিম” ব্লগটি সেখানে স্থান পেতে পারে।
ব্যস, আমার কথা শেষ। এবার আপনারা কথা বলুন। মডারেটরগণ বিষয়গুলো বিবেচনা করবেন বলে আশায় রইলাম।
ইতি, আপনাদেরই সঙ্গী
আলম, ‘৯৭-‘০৩, ককক।
১। আমি বুঝলাম না খন্ড ত নিয়ে আপনার সমস্যাটা কি।আমার এখানে তো আপনার লেখা খন্ড ত বেশ চমৎকারই দেখা এবং বোঝা যাচ্ছে।
২।আমাদের কথাটা আজকালের মধ্যেই আপডেট করে দিব।ওখানে গেলেই বোঝা যাবে কে কোন ব্যাচের এবং কলেজের।নামের সাথে ইনটেক ইয়ার লাগানোর কথা একবার ওঠানো হয়েছিল।কিন্তু অনেকেই সেটা পছন্দ করেনি।আর নিক নির্বাচনের ব্যাপারটা না হয় লেখকের হাতেই থাক।সেটাই সবচে ভাল হয়।আর আরো জানার জন্য আমাদের কথা সেকশন তো থাকলোই।
৩।সেরা লেখা বাছাই করা যেতে পারে।ব্যক্তিগত ভাবে এতে আমার সহমত বা দ্বিমত কোনটাই নেই।সবাই রাজি হলে আমিও রাজি।
৪। ক্লাসমেটের পোস্টে বেশি কমেন্টস পড়ছে আর অন্য পোস্ট গুলো খাঁ খাঁ করছে এটা ঠিক মেনে নিতে পারলাম না।তাহলে মাসরুফ ভাইয়ের পোস্টে সর্বাধিক কমেন্ট পড়লো কিভাবে।কিংবা আপনি তপু ভাইয়ের লেখাগুলোই পড়ুন। আসলে একটু খেয়াল করে দেখবেন যারা কমেন্টস দিচ্ছেনা তারা কোনটাতেই দিচ্ছেনা।ক্লাসমেট বা জুনিয়র সিনিয়র ডিফারেন্স টাইপ কিছু কাজ করছেনা।অনেকেই পড়াশুনা বা প্রজেক্ট নিয়ে দৌড়ের উপর আছে এই জন্য এই দশা।আর আগের পোস্ট গুলোতে বেশি মন্তব্য পড়ার কারণ তখন দেখা যেত অনেকেই একসাথে অনলাইন থাকতাম আর জমিয়ে আড্ডা দেয়া হত কোন একটা পোস্টের কমেন্টবক্সে।এই হইলো কাহিনি।যাদি ভাবেন জুনিয়র সিনিয়র ভেবে কাউকে ইগনোর করা হচ্ছে সেটা পুরোপুরি ভুল ধারণা।আমরা চাইই এখানে সবাই আসুক,লিখুক।সবার আগে আমাদের সবচে বড় পরিচয় আমরা সবাই এক্স ক্যাডেট।
৫।ফন্ট সাইজের ব্যাপারটা ব্রাউসার সেটিংস এ গিয়ে ঠিক করে নিতে হয়।আপনি যে ব্রাউসারে এই সাইটটি দেখছেন সেটাতে অপশনস এ গিয়ে ফন্ট সাইজ নিজের প্রয়োজন মত বাড়িয়ে বা কমিয়ে নিন।তাহলেই সমস্যা হবার কথা না।
৬। আমাদের অর্জন নামে নতুন একটি বিভাগ তৈরি করে দেয়া হল।আশা করি আপনিই প্রথম সেই বিভাগের সদ্ব্যবহার করা শুরু করবেন। 😆
ধন্যবাদ।
নোটপ্যাডে খন্ড 'ত' লিখতে গেলে রেক্টানহুলার দেখাইলেও ওয়ার্ডপ্রেস এডিটরে পেস্ট করলে আবার খন্ড 'ত' হয়ে যায়। 🙂 আর ওয়ার্ড প্রসেসর ইউজ করলে এই প্রবলেম টা হয়না।
syed shafi
BCC/1986-92
আমাদের কথা আপডেট করে দেয়া হয়েছে।কারো কোন ব্যাপারে সমস্যা চোখে পড়লে দয়া করে জানানোর অনুরোধ করছি।
আপডেটেড 'আমাদের কথা' দেখলাম। আমিই ব্লগের সবচেয়ে প্রবীণ সদস্য এইটাও বুঝলাম। Time does fly! অথচ মনে হয় এইতো সেইদিনের কথা...আমি কলেজ গেইট দিয়া প্রথম ঢুকতেসি...হায়রে সময়!
শফি ভাই, মন খারাপ কইরেন না। 😥
লন একটা টিস্যু লন 🙂
:((
@ Zihad
Sabbir (923) ar Ami (895) amra to ak bach - 18, Then ami ki 11 thakte out hoye gecilam ??? ( Thaole SUH Cultuter Prefect ke cilo??) amake ken 1995-2000 likco vai???
Thanks man.
Mehedi - 18 - BCC - 895 - SUH
শফি ভাই, আপনি কিসে জব করতেসেন? আই মিন কি রিলেটেড জব?
@মেহেদি ভাই- এইখানে আসলে একই নামের অনেকেই আসে।এই জন্যে হয়তো গোলমাল হয়ে গেসে।যাই হোক।আমি ঠিক করে দিতেসি।স্যরি ভাই।ভুল হয়ে গেসে।এইবারের মত পাঙ্গা থেকে মাফ দেয়া যায়না? 😥
জিহাদ ভাইয়া
তোমার ১ এবং ৫ নং পয়েন্টের জন্য ধন্যবাদ। তবে তোমার ১ম বাক্যের "খন্ড ত" আমি দেখতে পাচ্ছিনা, সেখানে rectangular shape দেখা যাচ্ছে!
খুশির কথা যে, "আমাদের কথা" আপডেট করা হয়েছে। এতে করে 'লেখকদের' সাথে পরিচিত হওয়া যায়। কিন্তু বেশ কিছু সদস্য আছেন যারা লেখক নন শুধুমাত্র কন্ট্রিবিউটর হিসেবে কমেন্টই করে যাচ্ছেন(যেমন আমার বন্ধু শাহেদ), তাদেরকে চিনার কোনো ব্যাবস্থা করা যায় কি?
Regarding comments, এই মাসে লেখা এবং মন্তব্য উভয়ই মার্চের চেয়ে কম হয়েছে। হয়তোবা তোমাদের ব্যস্ততাই এর কারণ। Its ok.
ধন্যবাদ।
যারা শুধু মাত্র কমেন্টস করে যাচ্ছেন তারা কমেন্ট এর শেষে কিংবা কমেন্টে নাম দেয়ার ক্ষেত্রে নাম,কলেজ এবং সাথে ইনটেক ইয়ার ব্যবহার করতে পারেন।
যেমন আমার ক্ষেত্রে ব্যাপারটা এরকম হবেঃ zihad_99_MCC
আর "আমাদের কথা"য় লেখক ছাড়া আর কারো নাম এড করতে চাচ্ছিনা।কারণ খুব ঘন ঘণই একেক জন একেক সময়ে কমেন্ট করে যান।সবার নাম আবার আলাদা ভাবে প্রদর্শন করা একটা সমস্যাই বটে।
@ zihad
I'm working with a British gas & oil exploration company in their IT Department as Network Administrator.
for further info : www.tullowoil.com
Syed Shafi
BCC/1986-92
can anyone tell me Selina Madam & Mahfuzur Rahman Sir who were from chemistry.......where are they now?
syed shafi
BCC/1986-92
কুমিল্লায় ছিলো রসায়নের সেলিনা ম্যাডাম। তাঁর সম্পর্কে জানতে চাইলে অমিতাভের লেখা "মজনু" পড়ে নিতে পারেন।
(তবে আপনি বোধহয় তাঁর ব্যাপারে জানতে চাননি। কারণ তিনি জয়েন করেন ২০০০এ।)
salina madam and mahfuzur rahman sir were couple and both were from chemistry......last i know that they were in MGCC.....they had a daughter named adrita.
oops..
Then ১১২৭ will in4m u soon.
ভাইজানেরা, সেরা লেখা বাছাইয়ে আগাইয়া আসেন। আপনারা রাজি হলে মডারেটরেরা কাজ শুরু করবে। কেউ নারাজ থাকলে আওয়াজ দিবেন।
কুচ্ছিত হাঁসের ছানাটা কোথায় হারাইয়া গেল? কাকে তুইল্যা নিয়া যাইব কিন্তু। 🙄
শিক্ষনীয়ঃ সালামের জবাব দেয়া ওয়াজিব। 😯
ভাইরা. আমি ফাহিম মোর্শেদ. গৌরনদী বরিশালের বাসিন্দা। আ থাকি গৌরনদী। আমি নতুন। ওয়ার্ডপ্রেস আমার ভাল লেগেছে। http://murshed.ecv.ms
ভাল থাকবেন।
"৬। আমাদের অর্জন নামে নতুন একটি বিভাগ তৈরি করে দেয়া হল।আশা করি আপনিই প্রথম সেই বিভাগের সদ্ব্যবহার করা শুরু করবেন।"
এই রকম কোন কিছু তো আমার চোখে পড়তেছে না্,,,,,,,,,,
কানা হইয়া গেলাম নাকি? ? ? ???
@ শফি ভাই, স্যার, ম্যাডাম দের সাথে তাদের মেয়ের নামও মনে রাখছেন,,,,,,খুব ভালো। 😉
জিহাদ কি চাপা মারলো নাকি?
@ sabbir
in fact adrita was 3/4 years old at our time and used to attend programs with her parents like annual cultural programs, annual dinners etc. আর আমাদের ক্লাসে সেলিনা ম্যাডাম প্রমিনেন্ট ছিলেন কারণ আমাদের এক সহপাঠী তাঁর বিরাট ফ্যান ছিল। আমার মনে হয় একই সাব্জেক্টে একই দম্পতি একই প্রতিষ্ঠানে একই পেশায় বিরল। কনফেশণঃ ক্যাডেট কলেজে ম্যাডামদের একটা এক্সট্রা সেন্সেশান তো থাকেই। 😉
ভাইয়া আমরা কলেজ থাকা সময় তেমন কোন ম্যাডাম পাই নাই 🙁
তবে তিন/চার জন স্যার এর মেয়ে ছিল যারা কিনা আমাদের বয়সী 😀 ,,,,,,, so স্যার দের মেয়ে দের কথা বললে কেমন কেমন জানি সন্দেহ লাগে।
মাইন্ড কইরেন না ভাইজান!!!!!
@সাব্বির ভাই
আপনিও কোনো সন্দেহের কাম করসিলেন নাকি? থাকলে আমাদের জানাতে পারেন, একটা রোমান্টিক ব্লগ পড়তে ইচ্ছা হয়। 😕
@শফি ভাই
কুমিল্লায় ছিল বাংলার বিখ্যাত জুটি, ডঃ জয়নুদ্দীন এবং আনিস হাসিনা ম্যাডাম। (তাঁদের ছেলে রংপুরের এক্স-ক্যাডেট কথন)। আমরা অবশ্য তাঁদেরকে 'নানা-নানী' বলেই ডাকতাম।
এঁরাও 'বিরল' প্রজাতির অন্তর্ভুক্ত।
@ মাহ্মুদুল
মাহ্ফুজ স্যার নিজ়েও ছিলেন ফৌজদারহাটের এক্স-ক্যাডেট
শুনেছিলাম আদ্রিতা নাকি পরে এমজিসিসি তে ভর্তি হয়েছিল।
নাহ মাইয়া মানুষই যত সব নষ্টের গোড়া 😉 সব এখন ব্লগিং বাদ দিয়া কি সব নিয়া চিন্তা করতেসে 😆
@সাব্বির ভাই- ওয়ার্ড প্রেস এডিটর এর নিচে ক্যাটাগরি সেকশন এ all categories এ ক্লিক করলেই অন্যান্য বিভাগের সাথে আমাদের অর্জন বিভাগটাও পাবেন।
ভাই আমার চাপা বেশি শক্ত না।কাজেই বুঝে শুনেই মারি... 😉
ভুল কথা। মানি না। মাইয়া মানুষের কোনো দোষ নাই। 😉
শফি ভাই চালাইয়া যান, আদ্রিতার গল্প।
@শফি ভাই, উনার নাম সেলিমা ম্যাডাম। ম্যাডাম আর স্যার দুইজনেই অসাধারণ টীচার ছিলেন, সাথে অসাধারণ মানুষও। আদৃতা আপা ২০০৪ এর এইচ এস সি। ২০০৫ পর্যন্ত এমজিসিসিতে ছিলেন দুইজনেই, পরে পোস্টিং হয়েছে। কোথায়, বলতে পারবো না।
@ ১১২৭
আসলে সময়ের ধুলোয় অনেক কিছুই মলিন হয়ে যায়, তাই ম্যাডামের নামে একটু ভুল করে ফেলেছি। দুঃখিত। ধন্যবাদ সামিয়া তোমার information এর জন্যে। আর একটা কথা, তুমি বেশ ভালো আঁকিয়ে। ব্লগের হেডারে তোমার আঁকা ছবিটা চমৎকার। ছবিটা দেখে আমার ক্যাডেট কলেজ এর ঘনিষ্ঠ বন্ধু আখলাকের কথা মনে পড়ে গেল। আখলাকও খুব ভালো আঁকে। ও এখন আর্মির মেজর। ঢাকায়ই পোস্টেড। ক্যাডেট কলেজ ব্লগে আমাকে দেখে আখলাকও সাবস্ক্রাইব করেছে। অচিরেই হয়তো তোমরা ওর লেখা ব্লগে দেখতে পাবে।
@আলম,
"আপনিও কোনো সন্দেহের কাম করসিলেন নাকি?"
- না ভাই সন্দেহ করার মত কিছু করি নাই। ১২ এ থাকাকালীন সময় লাঞ্চ এর পর আমরা সবাই জানালার সামনে আপেক্ষা করতাম কখন সেই ২/১ জন বিষেশ মানুষ যাবে আর আমরা একটু দেখব। সব ক্লাসমেটরাই তাদের প্রেম এ হাবুডুবু খাইতাম। কি exciting ছিল সেই দিন গুলো, সেই আপেক্ষার প্রহর গুলো।
@সাব্বির ভাই
কথা সত্য। সেই হাহাকারের দুনিয়াতে অল্প পেলেই তুষ্ট হয়ে যেতাম আমরা।
মনে পড়ে, প্রিন্সিপালের মেয়ের সাথে চিঠি চালাচালি... কী exciting ছিল তখন! (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) একজনতো warning পর্যন্ত খাইসিলো। কী যে মজা লাগতেসিল! হাউসের জানালা থেকে তাকে দেখা, ইশারায় কথা বলা, নীচে ঝোপের কাছে চিঠি রেখে আসা, সেখান থেকেই আবার রিপ্লাই রিসিভ করা... আরো কতো কি।
@রায়হান
লেখা বাছাইয়ের ভোটাভুটির ব্যবস্থা নাও।
আর আমাদের নতুন বাড়ীর কতদূর?
টি-শার্টের আলোচনাটাও কোথায় হারিয়ে গেল।
@ আলম ভাই...
লেখা বাছাইয়ের ব্যাপারে কিভাবে ভোটাভুটি হবে সেইটা একটু আলোচনা করুন...
নতুন বাড়ির পাসোয়ার্ড পাওয়া গিয়েছে...আর একটু...
টি শার্ট এর অর্ডার দেওয়া হয়েছে...
আবীর বা অন্য মডারেটরস,
(ভোটাভুটির ব্যাপারে ব্যক্তিগত মতামতঃ)
তোমরা কেউ একজন একটা 'ঘোষণা ব্লগ' পোস্ট করতে পার। সেখানে সেরা ১০টি লেখার নাম চেয়ে মন্তব্য লিখতে বলবা।
পাঠকগণ তাঁদের পছন্দের ১০টি রচনার নাম (তার লেখকের নামসহ) serially জানাবেন। জবাব প্রদানের জন্য ৭-১০ দিন সময় দিতে পার।
নির্ধারিত সময় শেষ হলে তোমরা সবার পাঠানো লিস্ট গণনা করে overall result প্রকাশ করবা।
আমি সেরা লেখা বাছাই এর খুব একটা দরকার দেখছি না। দরকার কি সেরা লেখা বাছাই করার। যার যার পছন্দ তার তার কাছেই থাকুক। আর যদি করতেই হয় তাহলেও এইভাবে না করে ৩-৪ জনের একটা কমিটি করে(তদন্ত কমিটি নয়) তাদের হাতে দায়িত্ব দেওয়া হোক প্রাথমিক বাছাইএর এরপর পোল দিলেই চলবে। কিন্তু খুব কি একটা দরকার আছে?
আমার মতামতও অনেকটা তপু ভাইয়ের মতই।তবে এরকম কিছু হলেও আপত্তি নেই।
আমিও অতটা আগ্রহী ছিলাম না। প্রস্তাবটা সাপোর্ট করেছিলাম আর কি।
তবে আপনারা আগে ভেটো দিলেই পারতেন।
@জিহাদ সাহেব,
"সহমত বা দ্বিমত" বলতে কী বুঝায়?