(এই লিখাটার মেইন থিম reader digest থেকে নেয়া। ভাবানুবাদটা আমার।)
ভ্যাটিকান সিটির পোপ একবার আমেরিকার প্রেসিডেন্ট এর নিমন্ত্রনে আমেরিকা বেরাতে এসেছেন। পোপ লিমুজিন এ করে এক স্টেট থেকে আরেক স্টেট এ যাবেন, সংগে শুধু লিমুজিনের ড্রাইভার। অনেক দূর চলার পর হটাৎ পোপের মনে হল, এই ড্রাইভার ও তো একজন মানুষ। সে কষ্ট করে পুরো রাস্তা ড্রাইভ করবে আর তিনি নিজে পেছনে আয়েশ করে যাবেন – এটা ঠিক না, ঈশ্বরের দৃষ্টিতে সবাই সমান।
পোপ ড্রাইভারকে বললেন, “কিছু মনে করবেন না, আমি ও গাড়ি চালাতে পারি, আপনি অনেকক্ষন ধরে গাড়ি চালিয়েছেন, এখন আপনি পিছনে এসে বিশ্রাম করুন। আমি কিছুক্ষন লিমুজিন চালাই।“
ড্রাইভার কিছুক্ষন ইতস্তত করে শেষ পর্যন্ত রাজি হলেন। তবে পোপকে সাবধান করে দিলেন স্পীড লিমিটের উপরে গাড়ীর স্পীড না তুলতে।
পোপ ও ড্রাইভার তাদের সিট বদল করলেন, ক্লান্ত ড্রাইভার লিমুজিনের পিছনের সিটে কিছুক্ষনের মধ্যেই ঘুমিয়ে পরলেন।
ভ্যাটিকান খুবই ছোট শহর, রাস্তাগুলোও সরু, খুব বেশি গতিতে গাড়ি চালানো যায় না। পোপ প্রথমবারের মত এত ফাকা হাইওয়ে পেয়ে আনন্দে আটখানা। লিমুজিনের স্পীড কখন যে স্পীড লিমিট অতিক্রম করেছে সেদিকে তার খেয়ালই নেই। তার যখন খেয়াল হল ততক্ষনে হাইওয়ে পেট্রলকারের একজন পুলিশ অফিসার তার গাড়ি থামাতে বলেছে।
পোপ রাস্তার পাশে গাড়ি থামালেন। গম্ভীর অফিসার পোপের কাছে তার ড্রাইভিং লাইসেন্স চাইলেন।
পোপ বললেন,”অফিসার, আমি খুবই দুঃখিত, আমার কাছে ড্রাইভিং লাইসেন্স নেই।”
অফিসার কৈফিয়তের সুরে জানতে চাইলেন, “কে হে তুমি? লাইসেন্স ছাড়া আমার হাইওয়ে তে গাড়ি চালাচ্ছ?”
পোপ অপরাধীর গলায় বললেন, “জি, আমি ভ্যাটিকানের পোপ”
অফিসারকে এখন কিছুটা উদ্দিগ্ন দেখাল, পোপকে সেখানেই অপেক্ষা করতে বলে তিনি তার পেট্রলকারের কাছাকাছি এসে নিকটবর্তি বেস স্টেশনে ওয়্যারলেস এ যোগাযোগ করলেন।
অফিসারঃ স্যার, অতিরিক্ত গতির কারনে আমি এই মাত্র একটি লিমুজিনকে রাস্তার পাশে দাড় করিয়েছি, কিন্তু ভিতরে আরোহী মনে হয় খুবই ভি.আই.পি লোক, আমি কি লিমুজিনকে ছেড়ে দিব, স্যার?
ওপাশ থেকেঃ খুবই ভি.আই.পি লোক বলতে তুমি কি বোঝাচ্ছো? আরোহী কি কোন সিনেটর?
ঃনা স্যার, উনি আরো ভি.আই.পি।
ঃ সে কি কোন দেশের প্রেসিডেন্ট?
ঃনা স্যার, উনি আরো আরো ভি.আই.পি।
ঃ আরো আরো ভি.আই.পি! তুমি কি তাহলে আমেরিকার প্রেসিডেন্টের লিমুজিন আটকিয়েছো?
ঃ জি না স্যার, এর চেয়েও বড় কোন ভি.আই.পি পেছনে বসে আছেন।
বেস স্টেশনের কর্তব্যরত লোককে এখন কিছুটা আতংকিত মনে হলো, ফিসফিস করে তিনি অফিসারকে জিজ্ঞেস করলেন, “আচ্ছা, পেছনে কে বসে আছেন, বলো তো”
অফিসারঃ”স্যার তা আমি জানি না, তবে উনার গাড়ীর ড্রাইভার হচ্ছেন ভ্যাটিকানের পোপ।”
1st
ভাই :)) :)) :)) কি =)) =)) =)) =)) দিলেন :khekz: :khekz:
হাসতে হাসতে :(( পানি বাইর হইয়া :khekz: :khekz: গেল :)) :))
:pira: :pira: :pira:
:khekz: :khekz: :khekz:
মার দাংগা হইছে
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
ঠিক এই রকম একটা জোকস ভারতের এক কমেডি সো'তে শুনেছিলাম। ওইটা ছিলো অমিতাভ বচ্চন রে নিয়া। 😀
ওইটা বলেন ভাই শুনতে ইচ্ছা করতেসে 😀
ভ্যাটিকানের পোপের জায়গায় অমিতাভ বচ্চন পড়। তাইলেই হবে। ;;;
:)) :)) :))
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
=)) =)) 😀 :)) =)) :clap: :clap: মজা পাইছি
:just: :pira:
😀 😀 😀 :)) :)) :))
:just: :pira: :thumbup:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
:pira:
😀 :)) =)) :khekz: =)) :pira:
হাসতে হাসতে সিনিয়ররা :goragori: খায় না। তাদের একটা মান-ইজ্জত আছে। তাই :just: :khekz: :khekz: :khekz:
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
=)) =))
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
:khekz: :khekz:
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
=)) =))
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
মজাক পাইলাম।
একটু হাইসা লই :khekz: :khekz: :goragori: :goragori:
অনেক দিন পর :pira:
:khekz: :khekz: :khekz:
:just: :pira:
=)) =)) =)) :khekz: :khekz: :khekz: :khekz: :awesome: :awesome:
Life is Mad.
😀 :))
গুড ষ্টার্ট তানভীর :clap: :clap: , কিপ ইট আপ :thumbup:
সবাইকে ধন্যবাদ 🙂
কলেজ থেকে বের হয়ে পোলাপান সবাই ভদ্র হয়ে যায়। এই টাইপের জোকস করলে কলেজে ফ্লপ খাইয়া উira যাইতাম 🙁
একদম মনের কথা কইছস... :hug:
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
যাক, আমার নামের একজন চইল্যা আসল। :hug: :hug:
তানভীর, বেশি করে লেখা দিও। তাহলে সবাই ভুলে যাবে যে আমি ছিলাম এবং ফাকিবাজি করছি! 😛 😛
লেখা পড়ে মজা পেলাম। কিপ ইট আপ ম্যান! :thumbup: :thumbup:
ও তানভীর নাকি!! ক্যামন আছস? ;;;
আরেকটু হইলেই ভুইলা যাইতাম ;;;
সবাই খালি আমাকে ভুলে যায়!
কেউ মনে রাখে না! 🙁 🙁
তেত্রিশ বছর কাটলো
কেউ মনে রাখে না...... ;;;
তানভীর ভাই (কুমিল্লা),
আমিতো আপনার লেখা ভেবেই ঢুকসি, ঢুকে দেখি অন্য মানুষের ছবি!
কাহিনী সুন্দর। সব তানভীর-ই কি ব্রিলিয়ান্ট হয় নাকিরে?
😀 😀
:khekz: :khekz: :khekz:
:goragori: :goragori: :goragori: