সন্ধ্যার অন্ধকার, সতর্ক বেড়ালের মত এসে
কেমন বদলে দেয় পরিচিত শহরের ছবি।
গোধুলীর কনে দেখা আলো মিলে গেলে পর,
আকাশে থোকায় থোকায় ফোটা অসংখ্য তারাফুল,
নিশ্চল মেঘের ঢেউ আর ত্রস্তে ঘরে ফেরা পাখী;
ধোঁয়াটে ছাঁয়ার রহস্যে আচ্ছন্ন করে চারিদিক।
খোপের বারান্দায় মূর্তির মত বসে ধ্যানী কবুতর,
আরামকেদারায় কিছু দূরে আমি; যখন মগ্ন হই
আজানের শব্দঘেরা গম্ভীর অমর্ত্য আঁধারে,
পথে পথে নামে যেন পরিচিত মৃতের মিছিল,
চারিদিক ভরে ওঠে এক অদ্ভুত বিরহ বিষাদে।
মনে হয়, কতনা না বলা কথা বুকে চেপে নিয়ে,
অলক্ষ্যে চলে গেল আহা আরেকটি চিত্রল দিন!
জীবনঘড়ির কাঁটা চুপি চুপি বদলায় ঘর,
গোরস্থানের বুকে গাঁঢ় হয় ঝিঁঝিঁ’দের ডাক,
সন্ধ্যার আলোছাঁয়া মিশে যায় রাতের কালোয়।
আজকে কেউ ফাষ্ট হয় না কেন?
:goragori:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
😀
অসম্ভব সুন্দর...অসাধারণ.... :boss: :boss: :thumbup: :thumbup:
থেঙ্কু... 😀
অভিলাষী মন চন্দ্রে না পাক,
জ্যোস্নায় পাক সামান্য ঠাঁই,
কিছুটাতো চাই, কিছুটাতো চাই।
কি আছে জীবনে ... 😐
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
কিছুই নাইক্ক্যা...স্যার...মইরাই ওঁম শান্তি।
অভিলাষী মন চন্দ্রে না পাক,
জ্যোস্নায় পাক সামান্য ঠাঁই,
কিছুটাতো চাই, কিছুটাতো চাই।
ভাইয়া, দারুণ লাগল।
দারুণ লাগল এই অংশটা। :thumbup:
অঃটঃ ভাইয়া, "নিশ্চল মেঘের ঢেউ আর ত্রস্তে ঘরে ফেরা পাখী"- পাখী কি ইচ্ছে করে এই বানানে লিখেছেন?
বাংলা একাডেমী'র 'প্রুফ এডিটর' হিসেবে জয়েন করতেছিস কবে ??
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
সিরিয়াস কমেন্টের বেইল নাই। (কঃরাঃ- তাইফুর ভাই) 🙁
সঠিক... ইচ্ছা করেই লিখেছি...
অভিলাষী মন চন্দ্রে না পাক,
জ্যোস্নায় পাক সামান্য ঠাঁই,
কিছুটাতো চাই, কিছুটাতো চাই।
😀 😀 :boss:
ধন্যিবাদ
অভিলাষী মন চন্দ্রে না পাক,
জ্যোস্নায় পাক সামান্য ঠাঁই,
কিছুটাতো চাই, কিছুটাতো চাই।
চমৎকার। পড়ে ভাল লাগলো ভাইয়া। :clap:
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
:thumbup:
😀
অভিলাষী মন চন্দ্রে না পাক,
জ্যোস্নায় পাক সামান্য ঠাঁই,
কিছুটাতো চাই, কিছুটাতো চাই।
দারুণ দারুণ।
মুগ্ধ হয়ে পড়লাম।
আরো লেখা চাই।
থেঙ্কু ভাই। আমারে চিনছেন তো! আমি কিন্তু সাজিদ, জাস্ট ভোল পাল্টাইছি আর কি...
অভিলাষী মন চন্দ্রে না পাক,
জ্যোস্নায় পাক সামান্য ঠাঁই,
কিছুটাতো চাই, কিছুটাতো চাই।
চিনবোনা ক্যান?
আগেই চিনে গেছি...
😀
😀 😀 😀 থেঙ্কু ভাইয়া।
অভিলাষী মন চন্দ্রে না পাক,
জ্যোস্নায় পাক সামান্য ঠাঁই,
কিছুটাতো চাই, কিছুটাতো চাই।
দারুন একটা ছবি আঁকছেন । কবিতা আমার কাছে ছবির মতো মনে হয় ।
তাইলে এইটার নাম দেই 'ছবিতা'।
অভিলাষী মন চন্দ্রে না পাক,
জ্যোস্নায় পাক সামান্য ঠাঁই,
কিছুটাতো চাই, কিছুটাতো চাই।
ভাইয়া দারুন লেগেছে। দেরীতে পড়া হলো যদিও, 🙂
ভাবী, আপনি পড়ছেন এই খুশিতেই আমি এক্কেরে আটখান 😀 😀 😀
অভিলাষী মন চন্দ্রে না পাক,
জ্যোস্নায় পাক সামান্য ঠাঁই,
কিছুটাতো চাই, কিছুটাতো চাই।
আমার তো শিরোনামটাই দুর্দান্ত লাগলো! পুরোপুরি কবিতাটা পাঠ করছি। একেবারেই অন্যরকম কবিতাটা, বার বার পড়তে ইচ্ছা করছে।
আপনি এমন কবিতা আরো লেখেন সাজিদ ভাই। আমার পড়তে খুবই ভালো লাগে! 🙂
ভাই রে... এরকম জোস কমেন্টস অনেকদিন পাই না। উৎসাহ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
অভিলাষী মন চন্দ্রে না পাক,
জ্যোস্নায় পাক সামান্য ঠাঁই,
কিছুটাতো চাই, কিছুটাতো চাই।