আজকে এস.এস.সির রেজাল্ট দিয়েছে। প্রতিবছর এইদিনটাতে আমি অতি উদ্বিগ্ন মুখ নিয়ে টিভির সামনে বসে থাকি, বেশির ভাগ সময়ই আমার আত্মীয় স্বজন কেউ থাকে না পরীক্ষার্থীর মাঝে, থাকে এমজিসিসির কয়েকজন বাচ্চা পুলাপাইন।
এবার এমজিসিসির সবাই জিপিএ ফাইভ, সব্বাই।
চোখে পানি চলে আসলো। একদম ঝরঝর করে পানি চলে আসলো।
টিভিতে দেখা গেলো কয়েকটা মেয়ে ইয়েল দিচ্ছে, চেনা মুখ পেলাম না কোন, কি আশ্চর্য! বেশি দিন তো হয়নি কলেজ ছেড়ে আসছি!
শুধু এমজিসিসি না, কুমিল্লা আর মির্জাপুরেরও সম্ভবত সবাই এ প্লাস। আরও কোন কোন কলেজে জানি সবাই এ প্লাস, আমি ঠিক জানিনা।
জিপিএ ফাইভের যৌক্তিকতা, কিংবা পড়াশোনার সিস্টেম-সব কিছু সম্বন্ধে তর্ক ছাপিয়ে আমার এখন আনন্দ হচ্ছে।
অনেক আনন্দ হচ্ছে, অনেক অনেক অনেক।
কলেজের খবরটা তোমার কাছ থেকেই পেলাম। যদিও আমি এই জিপিএ ৫, এ প্লাস...এসবের কোনো অর্থই বুঝিনা। আমার কাযিনদের মধ্যে কেও এস,এস,সি বা এইচ,এস,সি বয়সি নাই। সবাই অনেক বড়। নয়ত অনেক পিচ্চি। আর এই সিস্টেম টা শুরু হইছে ামি বাইরে আসার পর।
তাই বুঝিইনা।কেউ যদি এই মূর্খ রে ইট্টু বুঝায় দিতো। কৃতজ্ঞ থাকতাম!
যেই গ্রেড আজকাল সবাই পায় সেইটাই হইলো A+
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
ঃ) তা তো বুঝলাম। মিনিমাম কত পেলে এ প্লাস? আর গোল্ডেন জি পি এ জিনিস টা কি? আগের দিনের স্ট্যান্ড?
যাই হুক তবু ধন্যবাদ!
A+ হচ্ছে কোন সাব্জেক্টে ৮০+ মার্ক্স পেলে। আগের দিনের লেটার আর কি...
গোল্ডেন জিপিএ ৫ মানে সব সাবজেক্টে A+.
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
থ্যাঙ্কস জিহাদ!
আপা ভার্সিটিতে সেমিস্টার সিস্টেমে যেভাবে গ্রেড করা হয়,এই গ্রেডিং সিস্টেমটা ঠিক সেইটাই। আপনাদের লেটার মার্কস হলো A+ গ্রেড. সবগুলো সাবজেক্টের গ্রেড গড় করে যে গ্রেড আসে সেটাই তার মূল গ্রেড। তবে এখানে একটু ফাঁকিবাজী আছে, সেটা হলো অপশনাল সাবজেক্টের গ্রেডটাও যোগ হয়, যদিও গড় করার সময় এই সাবজেক্টকে ধরা হয় না। মানে ছয়টা সাবজেক্টের গ্রেডকে গড় করতে ভাগ করা হয় পাঁচ দিয়ে।
ও ও ও ও ও! বুঝবার পারছি! 😉 ধন্যবাদ সামিয়া !
সবাই + পাওয়ায় তোরে মাইনাচ।
ভাগ
বরিশাল ৪৫ জন A+ ভালোই মনে হচ্ছে
বস আপনি কি সেই সিরাজ ভাই? যে কিনা সকালে সকালে দাড়ি কাটলে বিকেলে দাড়ির কারণে ইডি খাইতো?
জি ভাইয়া আমি সেই সিরাজ..................।
:khekz: :khekz:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
=)) =)) =)) আমাদের ৩০ ইনটেকের মোস্তফা ভাই আফটার লাঞ্চ সেভ করলে গেমস টাইমে এডজুটেন্টের কাছে দাড়ি নিয়া ধরা খাইত =)) =))
=)) =)) =)) =))
এইটা হইলো আমাদের BCC এর SS হাউসের সিরাজ ভাই,
ডিস্টিং ডিস্টিং ঠা ঠা, , , , , ,
কি খবর সিরাজ ভাই???
ঠা ঠা ঠা...
একটা শব্দ বাদ পরছে তা হলো ডিস্টিং ডিস্টিং ঠা ঠা, , , , , ,
ইঠা ইঠা ইঠা ...।
আমার এসএসসি ছিল ১৯৭৮ আর এইচএসসি ১৯৮০ তে। তেব এখনো পাবলিক পরীক্ষার রেজাল্ট হলে প্রথমে ফৌজদারহাট,পরে অন্য সিসির রেজাল্ট আগে দেখি। ভালো হলে বুক ফুলিয়ে অন্যদের বলি, খারাপ হলে চেপে যাই।
খারাপ তো কখনোই হয়না!!! 😀
😀
রাজশাহীর ৪৩+২=৪৫ জনও এ+। চিয়ার্স...
চিয়ার্স <:-P
মাশ আল্লাহ...............।
মির্জাপুরের সবাই প্লাস পায় নাই। দুইজন বোধহয় বাদ গেছে।
একজন।
Cadets rockzzzzzzzzzzz.............
gotokal paper e dekhlam among all CC only 14 jon sara baki shobai GPA 5 paise!!!...news ta dekhei gorbe buk tin hat ucho hoye gese...tar upor amar college mane CCC r shoabi GPA 5!:)...nijeder SSC result r kothao mone pore gelo....10 yrs hoye gelo, othocho mone hoi matro sedin r kotha...bura hoye jaitesi dekhi, naki already hoye gesi??? 🙁
বাইরের পুলাপাইন সবাই পাস করছে হেইডা লয়া পার্ট লইতে চায় আর আমাগো সবাই gpa5 পাইতেসে কিনা সেইটা নিয়া চেষ্টা...
Cadet College Rules!!!!
samia???....obostha ki tor ??? chinte parsis ???? It's Asif(MCC)....khobor ki tor ?? khub dekhi blogging kortesis .... SCAFE er kotha mone ase ??? hehehehe.....Koththin obostha chilo tore nia amar !!! valo thakis...ami regular ashi na ei site e...(though it's creators are ma own classmates)...time pai na...baal er job kori to..bujhis e to....take care dost
কেমন আছিস রে দোস্ত? স্ক্যাফের কথা ভুলবো কেমনে দোস্ত, কি বললি এইটা। কয়েকদিন আগে স্যাররে ফোন দিসিলাম, খুব করে বললেন বাসায় যেতে। টাইম পাইলে যাস স্যারকে দেখতে, স্যারের কথা শুনছিস নিশ্চুই। আমরা গেলে খুব খুশি হন।
তুই কোথায় আছিস এখন?
take care.
যমুনা ব্রীজের নিচে।
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
:))
ভুলেই গেসিলাম।
টাংকি মারিস না।
আজকাল সবখান থেকে এত বেশি এ+ পায় যে ক্যাডেটদের কে আলাদা করে চেনা যায়না অতটা।
আগে স্ট্যান্ডের যুগে ক্যাডেট কলেজ গুলি থেকে এভারেজে ১০ থেকে ২০ জন স্ট্যান্ড করতো...খবরের কাগজ খুল্লেই মন ভালো হয়ে যেত... 😀
আমাদের আগের ব্যাচ মির্জাপুরের ৩৩তম দের সময় ঢাকাবোর্ডে এসএসসিতে সায়েন্স থেকে ফার্স্ট+সেকেন্ড,আর্টস থেকে ফার্স্ট হলো... 😮 গর্বে আমাদের পা মাটিতে পরা বন্ধ হয়ে গেলো!! :))
বরিশাল...রাজশাহী ওরা রেগুলার এরকম রেজাল্টই করতো কিন্তু ঢাকাবোর্ডে থাকায় আমরা আর গার্লসরা পারতাম না অত আমাদের সময়... 😛
বুঝতার্লাম্না...আগে কি গার্লসরা (মেয়েরা) স্ট্যান্ড করতে পারতো না?
ও কইসে যে, আমরা (এম সি সি এবং এম জি সি সি) ঢাকা বোর্ড এ ছিলাম বলে কম্পিটিশন ছিল হেভী ... অন্যান্য সব স্কুল এবং নিজেরা নিজেরাই। তাই আমাদের মধ্যে দুইটাতেই ফার্ষ্ট বেশি পাওয়া যাইতো না।
হালায় আপনেরে ফাপর দিতেছে।ওরে বাইন্ধা পিডান।
আমাদের কুমিল্লার কিন্ত আমরা সবাই a+,দুই জন ছাড়া সবাই গোল্ডেন!!!
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.