নিরানব্বই সালের ৩রা জুন, আমার অদ্ভুত একটা ফিলিং এর জন্ম হলো, সারা কলেজ ঘুরাঘুরি করে আসার পর প্যারেড গ্রাউন্ডে ওস্তাদজীরা (আমরা স্টাফদের ওস্তাদজী বলতাম) আমাদের ফল ইন করে দাঁড় করিয়ে দিয়েছেন। আম্মু আব্বু একটু দূর থেকে হাসিহাসি মুখ করে খাকি ড্রেস পরা নিজের মেয়েকে দেখছে, লাইন ধরে দাঁড়িয়ে আছে, বিশাল গর্বের ব্যাপার। আমি তখনো বুঝিনাই এখুনি আমাকে আলাদা করে দেবে। হঠাৎ দেখি বলে উলটা ঘোর, জলদি চল। দেখি আম্মু আব্বু দূরে চলে যাচ্ছে, দুই একজন _ শুরু করে দিয়েছে, পিনপিনে আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে।
হঠাৎ করে আমি বুঝতে পারলাম আমার আম্মু আব্বুর সাথে আর দেখা হবে না। আমার মাথাটা একটু খানি ঘুরে উঠলো, আরি, আমি তো আল্লাহ হাফিয বলি নাই! আম্মুর আদর নেই নাই! আমি এখন যাইতে চাই না, চাই না, না।
অনেক দিন পর, ২০০৫ সালে আবার ঠিক একই অনুভূতিটা জন্ম নিলো, নতুন করে কিন্তু ঠিক একই ভাবে।
আমাদের ব্যাচ মোটামুটি মোস্ট ইনডিসিপ্লিন ব্যাচ বলে পরিচিত হয়ে গেছে ততদিনে, প্রিন্সিপাল থেকে শুরু করে লেকচারার পর্যন্ত, আমরা সবার দুচোখের বিষ। আমাদের সাথে কথা বলতে গেলেই টীচাররা কোন না কোন ভাবে আমাদের গাইড ব্যাচের কথা তুলে আনবেন, এবং দুই মাইল লম্বা নিঃশ্বাস ফেলে বলতে থাকবেন তাঁরা কোন কোন দিক দিয়ে ভালো ছিলেন, তাঁদের কোন কোন দিক আমাদের অনুসরণ করা উচিৎ, কেন আমরা বের হয়ে উনাদের মত ভালো করবো না ইত্যাদি ইত্যাদি।
কিন্তু দুম করে টুয়েলভের শেষের দিকে টিচারদের খুব কাছাকাছি চলে গেলাম আমরা, হঠাৎ করে আবিষ্কার করলাম এই অপদার্থ, ইন্ডিসিপ্লিন ব্যাচটার জন্যও টীচারদের মনে অসীম মমতা জমে ছিলো এতদিন, রাত তিনটার সময় ঘুম থেকে উঠে দেখি পায়ের কাছে জাহানারা ম্যাডাম বসে আছেন, যেই এডজুটেন্টের চৌদ্দ গুষ্টি উদ্ধার করে ছাড়তাম তাকে দেখি পুরা সপ্তা ভোরের গ্রাউন্ড টাইম ক্লোজ করে দিয়েছেন, রাতে ঘুমাতে না পারা আমরা যেন সকালের দিকটাতে একটু ঘুমাতে পারি, আমাকে আজীবন দুই চোখে দেখতে না পারা নায়না ম্যাডাম যখন আমার গায়ে হাত বুলিয়ে আদর করে দেন তখন আমি অবাক বিস্ময়ে উনার মুখটার দিকে তাকিয়ে থাকি, মুখটাকে বড় সুন্দর মনে হয় হঠাৎ করে।
এই রকম অবস্থায় হঠাৎ করে আমাদের কলেজ থেকে বের হওয়ার ডেট চলে আসে, আমরা দমটাকে ভালো করে চেপে নিয়ে হাউসের সামনের দাঁড়াই। সামনে লাইন ধরে দাঁড়িয়ে আছে পুরা কলেজ, প্রথমে ক্যাডেটস, তারপর টীচারস।
ধীরে ধীরে এগিয়ে যাই সবার সাথে কোলাকুলী করতে করতে। মাঝে মাঝে হাসি পেয়ে যায়, নিজেকে কুরবানীর খাসীর মত মনে হয়, নাকি চিড়িয়াখানার বাঁদর? কে জানে…
শেষে দাঁড়িয়েছেন টীচাররা, আমাদের দিকে যে চোখে তাঁকিয়ে আছেন তা থেকে ঝরছে একরাশ মায়া আর মমতা… হায়, এতদিন কলেজে থেকেও এই চোখের মর্ম আমি খুজে বের করতে পারিনি।
প্রিন্সিপাল স্যার সবার হাতে একটা করে চকলেট গুজে দেন, আমরা ব্যাপারটা ঠিক বিশ্বাস করতে পারিনা, আমরা হেসে দেই। আমরা তখনো কাঁদি না। আমরা জানি কেঁদে কিছুর শেষ আসে না, শেষটা আসে বুকের গভীর থেকে, হঠাৎ করে। আমরা চুপ করে থাকি।
কলেজের বিশাল লম্বা লাইন শেষ হতেই চায় না, শেষ হয় একাডেমী ব্লকের শেষ মাথায়, যেখান থেকে এডমিনিস্ট্রেশন শুরু। এবার আমরা ক্লাসমেটরা দাঁড়াই কিছুক্ষণ, ঢাকা পার্টি বাসে উঠবো, আর লোকালদের প্যারেন্টস নিয়ে যাবে। আমি, লুনা, শৈলী, সুষমা একে অন্যের দিকে তাকায় হাসি দেই, নির্মল হাসি, এতে কষ্ট নেই, আমরা কষ্ট কি জানিনা। আমরা গোল হয়ে দাঁড়াই, কাধে কাধ মিলিয়ে, আমাদের কয়েকজনের মাথা এক হয়ে যায়।
হঠাৎ ওস্তাদজী ডাক দেয়, এই ঢাকা পার্টি, এদিকে এদিকে। আমি একটু এগিয়ে যাই, কিছু বোঝার আগেই বাসে উঠে যাই কয়েক জনের সাথে। হঠাৎ মাথা ঘুরাই, আরি! ওদেরকে তো বিদায় জানানো হলো না! কিছু বলাও হলো না, আমি ওদের কতটুকু ভালোবাসি বা এইরকম ভাবআলা কিছু একটা!
বাস চলতে শুরু করে। আমরা ঠিক করি কেউ কান্নাকাটি করবো না। যেইভাবে প্রতিবার বাসায় গিয়েছি এইবারও ঠিক সেইভাবেই বাসায় যাবো, প্রতিবারের মত আয়োজন করে গানের কলি ধরা হয়। যারা ঘুমানোর চেষ্টা করে তাদের কানের কাছে গিয়ে গান গাওয়া হয়। বাসের সামনে বসে থাকা ডিউটিপ্রাপ্ত টীচার অবাক হয়ে তাকিয়ে তাকিয়ে আমাদের কান্ড দেখেন, হয়তো ভাবেন এদের আগামাথা কোনদিনই খুজে পাওয়া যাবেনা।
(এই ব্লগটা পুরাপুরি আগের পোস্টটার চোথা মেরে লিখা, এর জন্য আমি দায়ী নই)
প্রচন্ড নস্টালজিক।
"আমরা জানি কেঁদে কিছুর শেষ আসে না, শেষটা আসে বুকের গভীর থেকে, হঠাৎ করে। আমরা চুপ করে থাকি।"
-অদ্ভূত সুন্দর হইসে লাইন দুইটা।
vai,
darun nostaljik...er moto nostaljik ar kissu hoite pare na...
হাসনাইনের কথাগুলোই বাস্তব।
ছেলে হলেও আমাদের মন (feelings) বলে কিছু আছে, it is proved now.
বুকের গভীর থেকে যেটা আসে, এরই নাম আবেগ, এরই অপ্রতিরোধ্য ফলাফল হলো কান্না।
যার মনে আবেগ নেই সে ভালবাসবে কী করে?
যার মনে ভালবাসা নেই সে মেয়ে হলো কেন??
ato sundor likhatar nam 'chothamara post'!!!oi tor kandogan boila kisu nai?
@1127,
তোমাকে কেউ দায়ী করে নাই।
"মাঝে মাঝে হাসি পেয়ে যায়, নিজেকে কুরবানীর খাসীর মত মনে হয়, নাকি চিড়িয়াখানার বাঁদর" -স্ত্রী লিঙ্গ হবে বোধহয়.........। 😀
ভাল লাগল......। thanku for chotha mara
overall amaro bhalo lagsey......
hi..hi..ho..ho..ha...ha... 😆 😆
@alam bhai,
ato kheippen na bhai.....
alam vai'r sathe amio prosno rakhlam...kano?kano?kano?...
উরে বাপরে, এই কি অবস্থা?? মানুষ জন তো খেইপা খুইপা অস্থির দেখি 😯
@ আলম ভাই, ঠিক বলসেন আপনি, কেন আমি মেয়ে হলাম? তাই তো?
হুমম, আল্লাহ পাক বানাইসে, এখন তো আর ছেলে হওয়া যায় না, কি বলেন?
k koise jai na...?
@হাসনাইন, মাঝে মাঝে দুই একটা ভুল করলে কিছু হয় না, ব্লগে এইসব জায়েজ আছে 😆
@ বন্য, আর বলিসনা, হাসনাইনের লিখাটা পরে এত ভালো লেগে গেলো যে আপনা থেকেই এইসব কথা উঠে আসলো, লিখার পর দেখি পুরা ওর কপি পেস্ট হয়ে গেসে, তাই উক্ত নামকরণ।
আসলে শেষ দিনটা সম্বন্ধে সব ক্যাডেটের ফিলিং বোধহয় একই, সেটা যে কোন কলেজই হোক, তাই না?
@ জিহাদ, থ্যাঙ্কু।
@1127,
ভুল ধরার কোন উদ্দেশ্য আমার ছিল না......
কমেন্ট দিলাম সবার আগে।থ্যাংকু পাইলাম সবার পরে।দুনিয়ায় ইনসাফ বইলা কিছু থাকলোনা।
খেলুম না...
@হাসনাইন- মাথায় কাঠাল ভাইঙ্গা আবার কস আমি করিনাই।
নাহ যুবসমাজ পুরা নষ্ট হয়া গেল...
OPSSSS!!!!!!
করজোড়ে ক্ষমা প্রার্থণা করছি-
🙂
@ হাসনাইন, আহেম, তাইলে কি উদ্দেশ্য ছিলো??
@1127,
এটুকুই বলতে পারি কোন অসৎ উদ্দেশ্য ছিল না, সৎ উদ্দেশ্য ছিল......।। 😆
অফিসিয়ালি ক্ষমা সাবমিট কর।এরপর ভাইবা দেখি কি করা যায়
হবে না হবে না, ক্ষমা চাওয়া সংক্রান্ত কোন স্মাইলি তুমি দাও নাই, সুতরাং অফিসিয়ালী চাইতে পারতেসি না। 😆
দুইটা কাছাকাছি দেওয়া গেলো,
😳
😥
@zihad,
dosto tumi kon somajer lok...... 😀
@sam...jaej bolar age sobar permission nisis??Grrr......
এহহ আইসে আরেকজন...
@fuad,
ami naholey sojjo korlam kintu apni.......
ostadji!! hi hi hi.. 😆
innamal amanu binniati.....
@হাসনাইন-আমিও যুব সমাজের লোক কিন্তু তোর মত বিপথগামী না 😉
@স্যাম- এইবারের মত ছাইড়া দিলাম
ফুয়াদ, মনে হইতেসে ইসলামিয়াতে ডাবল A+ 😉
আবার জিগস!!!
ভালো হয়েছে।
কিন্তু আমার দুইডা কথা আছে...
প্রথম কথা হলো কলেজের লাস্ট ৬ মাস আমার এতো বাজে কেটেছিল যে বলার মতো না। তোরা বীতশ্রদ্ধ হয়ে পরে ভালোবাসা খুঁজে পেয়েছিলি...আমি পাই নাই। ঘৃণা নিয়ে কলেজ থেকে বের হয়ে ছিলাম। ক্যাডেটদের প্রতি না...অথোরিটির প্রতি। বের হয়ে আসার আগের লাইনে স্যারদের সবাই পা ধরে সালাম করতে করতে বের হয়ে যাচ্ছিল...আমি করি নাই...হেঁটে বের হয়ে গেছি...
ক্যাডেট কলেজ টাকে মিস করা শুরু বের হবার অনেকদিন পর। রাতে যখন বাসায় একা একা বসে থাকতাম...প্রচন্ড বোরিং সেই সময়টা কলেজের কথা মনে পড়তো। সিগ্রেট খাওয়ার সময় পোলাপাইনের কথা মনে পড়তো...বিকাল হলে ফুটবল মাঠ...বৃহস্পতিবার রাতটাতে মনে হতো ছুটে চলে যাই...
কলেজের সেই ঘৃণা এখন আর দেই। স্যারদের ব্যাবহার ভুলে গেছি কত আগে...
মাঝে মাঝে ভাবি...কলেজই তো আমার সব...কলেজের বন্ধুরাই তো আমার সব। আর কাউকে ভালো লাগেনা...বাবা মাকেও না...কিভাবে লাগবে...৬টা বছরের সেই ক্রান্তিকালে তো তাদের পাই নাই। সুখে দুখে পেয়েছি মাসুদকে, পেয়েছি নাজমুল, আশরাফ সাজ্জাদ কে...কত জনের কথা বলব। ওরাই তো আমার সব...
আল্লাই জানে কি উলটা পালটা বকতেছি।
আর দ্বিতীয় কথা আলম ভাইকে,
ভাই মাফ করে দেয়া যায়না এবারের মতো...ও আর কখনও এই ভুল করবেনা...
@জিহাদ,
আমি বিপদ্গামী মানে? খোলাসা করে বল...। ❓
@হাসনাইন,আর সহ্য হচ্ছেনা...
@১১২৭,আসার আগে কান্দস নাই!!!ও পাষানী বলে যা কেন তোরা কান্দিস নাই... 😆
@fuad,
control fuad controllllllll.......... 😀
@ফুয়াদ- তোর ইন্টারেও ইসলামিয়াত ছিল!! পুরা গুরু।তাইতো কই বন্য হইলি ক্যামনে!!
@আলম ভাই- আমিও তাই কই।এইবারের মত মাফ করে দেয়া যায়না?ছোট মানুষ,ভুল করে ফালাইসে।তবে ও আর কখনও এই ভুল করবেনা।
@হাসনাইন- সব কিছু খুইল্যা আয়।তারপর খোলাসা করে কইতাসি 😉
@ জিহাদ, থ্যাঙ্কু 🙂 (এইবার দেরি করি নাই)
@রায়হান, এক কাজ কর, কমেন্টটারে ব্লগ আকারে লিখে ফেল 💡 😉
@ বন্য, দোস্ত কইলাম তো আমার আবেগ টাবেগ একটু কম, বিশেষত আলম ভাইয়ের কমেন্ট পড়ার পর থেকে মাথা চুলকাইতেসি, কেন মেয়ে হইলাম?? ❓ ❓ ❓
😉
আর তোরে কিন্তু আমার ব্লগে ব্যান করবো বললাম, এইসব কি উলটা পালটা দোয়া লিখা রাখস?? translate ইনটু বেঙ্গলী, ইহা হয় বেঙ্গলী ব্লগ।
@jihad,
আমি না হয় বিপথগামী । তুই কি উর্ধধগামী নাকি নিম্নগামী .........।। 😉
@হাসনাইন- তুইতো খালি বিপথগামীই শুধু না।নামের বানান zihad থেকে jihad লিখে ভুলপথগামীও হয়ে গেসিস।
আচ্ছা, একটা প্রশ্ন, মানে আলম ভাই রাগ করসে কেন? আলম ভাইয়ের কাছে সবাই আমার হয়ে মাফ চাচ্ছেই বা কেন? ইয়ে মানে আমি কান্দি নাই কেন তাই??
ভাই রাগ কইরেন না, আসলে চোখ থেকে যেই পানি পড়ে তার সাথে শব্দ ফ্রী হইলে বলে কান্না, আর শব্দ না থাকলে? ইয়ে আসলে ওইটার নাম জানি না তাই ব্লগে লিখতে পারিনাই। মাফ করে দিয়েন।
খ্যান?খ্যান?খ্যান?
কলেজে ৬ বসর কাটাই মেন্টালিটি ইউ টার্ন নিসে...আর স্যার গুলা তো লাইফ পার কইরা দিলো!!আহারে...
এ্যাত বান্দরের উৱপাত সহ্য কইরা তাগো যারা এখনো সাইকো হয় নাই..তাদেরই সিএমএইচ পাঠানো দরকার!!!
আমার একটা প্রস্তাব আছে...
ব্লগে অনেক লেখা আছে এখন। আমরা কি এর মধ্যে সেরা দশ সিলেক্ট করে প্রধান পাতায় ঝুলিয়ে দিতে পারি না? আইডিয়াটা কেমন?
@zihad,
good.........dekhlam dhortey parish kina..........fuad thik asey na
😉
@ বন্য ইহা কি লিখলি? কেউ তো এর অর্থ বুঝলো না...আবার লিখ
স্যাম, যেইটাই হোক।কান্না হোক আর হাসি হোক সেইটা কোন কথা না।
আলম ভাই,প্লীজ,এইবারের মত মাফ করে দেন।
আরে আবার মাফ চায়!!! আরে বাপ দোষীই বুঝতাসে না কি করসে, আর বাকিরা সমানে মাফ চায়ে যাইতেসে...দেশটার কি হইল...
@রায়হান, আইডিয়াটা অতি জঘন্য। তখন তোর লিখাগুলা চলে আসবে, আর তুই পার্ট নিবি। এইটা হতে দেয়া যায় না।
alam bhai koi apni....... polapain to maf chaitey chaitey chaitey
chaitei ase......... bhai jekhanei achen taratari aissa maf koira dia jan...
আমাদের অবিলম্বে একটা ফোরাম দরকার, আর কতদিন পোস্টে গুতাগুতি করবো। ওই জিহাদ, একটা কিছু কর।
THIK ACHE AMR EKTA LEKHAO THABE NA. EI BAR???
@জিহাদ,হাছা কইছস!!তোগো হাদীস এর কোসৃটারেও খুব মিস করতেসি.....
@স্যাম,এইটা কইসি রায়হানের লাইগা...
@রায়হান,খবরদার!!!এমন প্রকাশ্য অপমান করবি না!!দোস্ত তোর পায়ে ধরি.... 😥
@সবাই,ওরে রে....রায়হান কি বস আর ড্যাম দেখছস!!!ধিক ধিক ধিক..ওর থেকে শিক্ষা ল...
@স্যাম,তোগো দিকে নাকি চোখ গরম কইরা তাকাইলেই কাইন্দা দিস,তাইলে সেইদিন সহ্য করলি ক্যামনে??হোয়াট ইজ দ্য সিক্রেট অফ ইউর .....???
এহহহহহ...রায়হাইন্যা....কি ভাবটা নিলি রে...পাঙখা...
ঠিক বুঝলাম না, এই অবিস্মরণীয় তথ্য তুই কোন খান দিয়া আবিষ্কার করছস। তোরে তো নোবেল দেয়া দরকার রে, আই সাইটে হিট থাকিলে তা অন্য আইয়ের টিয়ার ঝরায়-হুমম, থিওরী হিসাবে মন্দ না।
ওই চল রায়হানরে ধরে পিটাই, হুদাই পার্ট নেয়। 😆
@oi ami part nilam kokhon? amar moto valo lekhok lekhikadr ( 😉 ) ektu chance dite chailam...koi amare pitaite chay...duniyatai emon... 🙁
এইটা জরিপ করিয়া পাইয়াছি....তুই কি একসেপশনাল কেস নাকি??শীগগীর স্ট্যাটিসটিকস পাঠায়া দে...চেক কইরা দেখি....
@ ফুয়াইদ্দা,
কি কস?
ওই,তুহিন কই রে??ও কি সুন্দর হাসের ছানা হয়্যা গ্যাল???
তার জন্য কয়টা মেয়ের দিকে রাগ রাগ করে তাকাইছিস রে?
তোর তো কপাল খারাপ দেখি...
তোগো আর কোনো কাম নাই!!!এত দিন থাকতে শুক্রবার রাতটারেই কেন বাইছা নিস!!!উফফফফ....
কাইলকাও ক্লাস মিস...
রাগ রাগ করে তাকানো আবার কিরে???ন্যাকামি.....
zao fuad ghumao giya...sokale class korte hobe na 😀
যা হোয়ার তা হয়া গ্যাসে....এইবার আমিও তোগো দলে....
oi sob gelo koi?
ami asi... 😆
অপূর্ব। আমি কমেন্টগুলো পড়তে পড়তে.........
এখানে রাগ হবার মতো কোনোকিছুই হয়নি। হাসনাইন 'আমার কলেজের জুনিয়র' বলেই আমি 'ওর বিরুদ্ধে রচিত' লেখাটার প্রতিবাদ করেছি মাত্র। college feelings...
in fact আমি ১১২৭ এর ভক্ত একজন পাঠক, অতএব ওকে দোষ ধরা আমার লক্ষ্যই ছিলোনা। তবে "আমি, লুনা, শৈলী, সুষমা একে অন্যের দিকে তাকায় হাসি দেই, নির্মল হাসি, এতে কষ্ট নেই, আমরা কষ্ট কি জানিনা..." এই লাইনগুলো পড়ার পর আমার কেমন যেন লাগলো, কলেজের শেষ মুহুর্তটায় একটা "মেয়ের" অনুভূতি এমন হতে পারে?
বন্য ফুয়াদকে ধন্যবাদ যে, ও বিষয়টা বুঝতে পেরেছে।
যাহোক, এতোক্ষনে ১১২৭ নিজের জবাব দিয়ে দিয়েছে, অতএব লেটা চুকে গেলো। jiyo CCCians.
রায়হানের সাথে আমি একমত। সেরা ১০টা লেখা বাছাই করা যায়। তবে ১ম হতে হবে সামিয়ার খাওয়াদাওয়া লেখাটা, ২য় হবে জিহাদের জাহিদ রেজা ভাই, ৩য় "তপু কথন", ৪র্থ শামস ভাইয়েরটা অথবা হাসনাইন।
Think positively.
আলম ভাই, এক নম্বর কথা, আমি হাসনাইনের লিখার বিরুদ্ধে কিছু লিখসি এইটা কেন আপনার মাথায় আসলো আল্লাহ পাক জানে। চোথা মারা মানে হইল কপি করা। যাই হোক, ওর লিখাটা ভীষণ ভালো লাগসিল, ফলাফল হিসাবে নিজের কথা গুলা মনে পরে গেলো, তারও ফলাফল হিসাবে এই ব্লগটা লিখে ফেললাম।
আর কাঁদলেই সব অনুভূতি প্রকাশ হয়ে যায় না, বা 'আমি কষ্ট পাচ্ছি' বললেই বোঝা যায় না আমি কতটুকু কষ্ট পাচ্ছি। প্রতিটা ক্যাডেটের কাছে নিজের কলেজটা নিজের মতন প্রিয়, নিজেকে কেউ ছেড়ে আসতে পারে না, সেইটা ছেলে হোক আর মেয়ে হোক, আপনি কেন মেয়ের অনুভূতির উপরে জোর দিচ্ছেন আমি জানিনা। ছেলেদের আর মেয়েদের অনুভূতি কি আলাদা? আমি সেটাও জানিনা আসলে।
"আমরা কষ্ট কি জানিনা…" লাইনটার মাঝেই আসলে আমার সবটুকু কথা লুকিয়ে আছে, এইটা না বুঝলে করার কিছু নাই।
josh blog
thnx
ভাইয়া আপ্নে এখনো ঘুমান নাই?
গ্রেট।
হার মানলাম।
তবে এটা ঠিক যে, মেয়েদের অনুভূতিগুলো হয় বেশি আবেগঘন।
আর কথা বাড়াইস না....হাউমাউ কইরা কান্না শুরু কর...এছাড়া সবাইরে থামানোর তো কোনো উপায় দেখছি না!!!
আমার কিন্তু মনে হয় নাই কেঊ আমার বিরুধধে লিখসে..আমার বিরুধধে লিখলে ছাইড়া দিতাম নাকি ( :D: ) যাই হোক ভুল বুঝাবুঝি মানুষেরই হয়.......
আলম ভাই কলেজ feelings দেখাইসেন, এই না হলে কিসের কলেজ ভাই...........এর পাশাপাশি আমাদের অন্যদের feelings-কেও সম্মান জানানো উচিত...কারও কলেজ থেকে বের হতে ভাল লাগে না...।। আর কথা না বাড়াই...। আশা করি এই বিষয়ে আর কোন কমেন্ট হবে না...।
....THE END........
কিছু স্পেলিং মিসটেক করেছি, স্মাইলিও ঠিক মত হয়নি...। আশা করি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন সবাই......।
কিয়ের এন্ড!!!চালাও গো ভাইয়েরা......
মুহাম্মদ,তুই কই রে দোস্ত??তোর মন কি আবার 'উচাটন' হই গ্যাছে??? 😆
তুঝসে নারায নেহি যিন্দেগি হয়রান হু ম্যায়,
তেরে মাসুম সাওয়ালোসে পেরেশান হু ম্যায়।
@ আলমভাই,
হুম। সবাই একমত হলে বাছাই করা যাবে। তবে আমার কাছে সামিয়ার পলেন অথবা মারামারি নিয়া একটা ব্লগ আর জিহাদের না বলে চলে যাওয়া প্রিয় মানুষের কথা সেরা মনে হয়। সবাই আগে রাজী হোক...
এখানে লড়াইটা বেশ মজা লাগছে। এটা চলুক না। রায়হানের প্রস্তাবটা পরে আবার উঠাইয়ো।
হাসনাইন, "বিরুদ্ধে" শব্দটা ছিল slip of pen, এছাড়া বাকি কথাগুলো এখনো ঠিকই আছে।
আমি আগেও বলেছি ও আমার প্রিয় লেখিকা, অতএব ওর ফিলিংসে আঘাত দেয়ার কোনো কথাই আসেনি। just ওর যুক্তিটাকে নিয়ে টানা-হেঁচড়া করেছি আমরা। শেষ পর্যন্ত ওর শেষ বাক্যটার (মন্তব্যের) কাছে হেরে গেছি আরকি।
এবার the end করতে পার।
স্যাম,পা মাটি থেকে কয় হাত উপরে আসে রে???
জিনেকে লিয়ে সোচা হি নেহি, দারদ সামহালনে হোঙ্গে
মুসকুরায়ে তো মুসকুরানে কে কারয উতারনে হোঙ্গে।
মসকুরাও কাভি তো লাগতাহে জেসে হোটোপে কারয রাখওয়া হ্যায়।
তুঝসে নারায নেহি যিন্দেগি হয়রান হু ম্যায়,
তেরে মাসুম সাওয়ালোসে পেরেশান হু ম্যায়।
বহুত খুব..বহুত খুব...মারহাবা..মারহাবা...
(কি কইলো????) 😥
কলেজের লাইব্রেরিয়ান ছিল কাসেম স্যার।তার মুখে সারাক্ষন এক কথা...."উসকো নিকালো"!!
এর মাথা কই আর মুন্ডু কই সেই জানে!!!আইজ আবার মনে পইরা গ্যাল....
@ thinkpositively
উর্দু একটু কম বুঝি। বাংলায় বললে ভাল হয়।
@১১২৭
বিশ্বাস করতে কেমন যেন লাগছে যে তোমরা কাঁদ নাই। বাসায় আসার পরও অনেকদিন মন খারাপ ছিল। "ওস্তাদজী" নামটার ভেতর নাচ গানের শিক্ষকের একটা গন্ধ আছে। লেখা ভাল লাগসে।
ওস্তাদজী / উস্তাদজী??? 😆
বয়েজ, "ওস্তাদজী" নিয়ে আমার ব্লগ শিগগির আসছে। এমন গরম টপিক ছেড়ে দেয়া যায়? কিন্তু আফসোস যে, ফুয়াদ এবং ইশতিয়াক ছাড়া আর কেউ ব্যাপারটা মার্ক করলো না ক্যান?
১১২৭ কি এখনো রাগ করে আছে? (সেও কি হিন্দী বুঝেনা? তবু বরফ কেন গলেনা?)
দেড় দিন ধরে ওর সাড়া নাই। ওর সাথে ১টা কথা বাকি ছিলো যে!
আলম ভাই কি ১১২৭ না আসার টাইম কাউন্ট করতেসেন নাকি!!!
দেড় দিন....
দেড় দিন ১ ঘন্টা.....
দেড় দিন ১.৫ ঘন্টা..... 😆
১১২৭,এই প্রচন্ড গরমেও নাকি কিসের বরফ গলতেসে না!!!তুমি যেখানেই থাক এসে বরফ গলিয়ে আমাদের উদ্ধার করে যাও.......
ফুয়াদরে, দেড় দিন ৪ ঘন্টা হলো...সে যে কেন এলো না...
ওর ১০০ পুরা করা দরকার।
হায় হায়...."একটা গোপন কথা" আমারে কইয়া দিলেন ক্যান ভাই!!!
১০০ করতে ওরে লাগব ক্যান!!!এই দ্যাখেন ক্যামনে ১০০ করতে হয়.....
💡
❗
👿
➡
কইরা দিলাম...এইগুলা কোন ব্যাপ্পার... 😉
পাশ করস। এখন... ভাগ এইখান দিয়া।
সব নকলবাজ!!!খালি আমিই রিয়েল.....
এই চমতকার ব্লগটা রেখে সবাই চলে যাচ্ছে। আমি কেবল বসে আছি "না বলে চলে যাওয়া একজন প্রিয় মানুষের" প্রতীক্ষায়, একটা কথা বলা বাকি ছিল বলে।
আহারে..... 😥
ফুয়াদ,
আজ আকাশে চাঁদও নাই, কার সাথে কথা বলি? সেতো এলোই না, তোমার সাথেই একটু গেজাই।
তুমি অনেক দিন পর কাসেম স্যারের কথা মনে করিয়ে দিস, থ্যাংক্স।
ওই "সেতো",
তুই কই??আমারে বাচা!!!আমি তোর প্রক্সি দিতে পারুম না....
আলম ভাই....অনেকেই তো আসি...."সেতো" কে না হইলে হয় না ভাই... 😉
ইশতি,তুই কই???তোরে মিস করতেসি দোস্ত...কিসু কয়্যা যা.... 😉
প্রক্সি দেয়া লাগবনা। চইল্লা যাও। আমাকে নিয়া ভাইবনা, "কপালে যা আছে লেখা..."
এক বাক্স অপেক্ষা...
😆
😆 😆
স্মাইলিটা আমার ছিল না..।... ইশতিয়াক ভুল করে আমারটায় দিয়া দিসে...।
oi alal ghotona ki re beta?tui o ki shesh porjonto "Noresh" hoili? BMA te kintu bikkhato noresh silo toder college er M..sim.....hehehehehe.....
(pulapain "Noresh" name ke jano?haat tulo.....)
noresh er ortho koite parle amar kas thika coupon loya jaish....
ফুয়াদরে, ৩ দিন পুরা হলো। আর কতো ......।
সাগরের খোঁজে পথচলা.........এখনো।
...
...
...
উরে বাবারে
রাত তিনটার সময় ঘুম থেকে উঠে দেখি পায়ের কাছে জাহানারা ম্যাডাম বসে আছেন............ বাক্যটা ক্লিয়ার হয়নি। এই কথাটাই বাকি ছিল।
পলেন যখন মারা যায় তখন অনেক রাত পর্যন্তও কেউ ঘুমাত না, রাতে ঘুম ভেঙ্গে যেত। তখন টীচাররা নিজে থেকেই হাউসে থাকতেন, তাঁদেরকে বলার দরকার হত না। এইরকম এক সময়ের কথা লিখেছি। ভাইয়া আর কোনো কনফিউশন?
Nothing else. শুধু এই কথাটাই বাকি ছিল।
তোমাকে অনেক দিন পর পেলাম। পোলাপাইন + আমি নিজেও অনেক মজা করেছি। Dont take it otherwise. Bye.
it was other way round 4me.after pollen's death i was said not 2 cry at all...so i couldn't.but just after getting on the bus on the last day,all the tears came out which was repressed for 5months...i really miss those days. 🙁
বাপ্রে বাপ!! ম্যাডাম দেখি আম্রিকা যাইয়া বাংগালা কতা ভুলে গেছে... :boss: