খাতা নিয়ে কিছু কথা…আর কিছু মনে পড়ছে না, অন্যান্য কলেজ গুলো এটাকে টেনে নিয়ে যাবে আশা করি।
সাধারণ জ্ঞান একটা পরীক্ষা হত, ফর্ম ক্লাসে। নম্বর যোগ হত না। সুতরাং এইখানে ক্যাডেটদের অপিরিসীম জ্ঞানের সুবিশাল ভান্ডারের খোজ পাওয়ার পরম সৌভাগ্য লাভ করতেন শিক্ষকেরা।
*পৃথিবীর দ্রুততম মানবী কে?
উঃ দূরদানা ফিরোজ খান ( বাঁধন আপা, ১০০মি স্প্রিন্টে ফার্স্ট)
ধর্ম খাতায় প্রায়ই বিভিন্ন মনিষীর কোটেশন খুজে পাওয়া যেত, বেশির ভাগই ইংরেজীতে। একবার এক আপার খাতা জিওগ্রাফী ম্যাডামের খুব পছন্দ হলো, এত নীট আর সুন্দর হাতের লেখার খাতা অনেক দিন উনি পাননি। ক্লাসে পড়ে শুনাচ্ছেন, হঠাৎ, “সুউচ্চ ভিসুভিয়াস পর্বতের চূড়ায় বসে আছেন মিসেস খাদিজা আক্তার…###!!!!****????” (ওই ম্যাডামের নাম, ছদ্মনাম)।
একবার প্রিটেস্টে ঘুমাতে গিয়ে ধর্ম খাতায় লিখে ফেলেছিলাম…”দুইটা ব্যাটারী সংযোগ দিলে হয় আআআ”…
etto chotto likso keno?jao motor cycle start dao....hurry up....(issh ami college e thakle ei punishment ta JCC te chalu kortam.....fattafati akta punishment.......)
হজ মুসলনামদের জন্য একটি গুরুত্বপুর্ণ কাজ। হজে যাবার জন্য আমাদের প্রথমে বিমানে উঠতে হয়। বিমান থেকে নীচে তাকালে অনেক সুন্দর লাগে।হজ মুসলনামদের জন্য একটি গুরুত্বপুর্ণ কাজ। হজে যাবার জন্য আমাদের প্রথমে বিমানে উঠতে হয়। বিমান থেকে নীচে তাকালে অনেক সুন্দর লাগে।হজ মুসলনামদের জন্য একটি গুরুত্বপুর্ণ কাজ। হজে যাবার জন্য আমাদের প্রথমে বিমানে উঠতে হয়। বিমান থেকে নীচে তাকালে অনেক সুন্দর লাগে।হজ মুসলনামদের জন্য একটি গুরুত্বপুর্ণ কাজ। হজে যাবার জন্য আমাদের প্রথমে বিমানে উঠতে হয়। বিমান থেকে নীচে তাকালে অনেক সুন্দর লাগে।হজ মুসলনামদের জন্য একটি গুরুত্বপুর্ণ কাজ। হজে যাবার জন্য আমাদের প্রথমে বিমানে উঠতে হয়। বিমান থেকে নীচে তাকালে অনেক সুন্দর লাগে।হজ মুসলনামদের জন্য একটি গুরুত্বপুর্ণ কাজ। হজে যাবার জন্য আমাদের প্রথমে বিমানে উঠতে হয়। বিমান থেকে নীচে তাকালে অনেক সুন্দর লাগে।হজ মুসলনামদের জন্য একটি গুরুত্বপুর্ণ কাজ। হজে যাবার জন্য আমাদের প্রথমে বিমানে উঠতে হয়। বিমান থেকে নীচে তাকালে অনেক সুন্দর লাগে।
আমাদের মেহেদি একবার এইচারটা লাইন ২ পাতা জুড়ে লিখে দিয়েছিল।
:khekz: :gulti: :khekz: :gulti: :khekz: :gulti:
খালি ইমো দিয়া কমেন্ট দেওয়া আর সাদা খাতা জমা দেওয়া একই অপরাধ।এর শাস্তির বিধান থাকা উচিৎ
😛 ইমো দিতে ভুইল্লা গেছিলাম 😛
সাধারণ জ্ঞান পরীক্ষায় প্রশ্ন আসছে- এই বছর পদার্থে নোবেল প্রাইজ কে পাইসে।
আমাদের আসিফ লিখসিলো- জনাব আব্দুল খালেক(ছদ্মনাম)
উল্লেখ্য এই স্যার টা A ফর্মের ফর্ম মাস্টার ছিল এবং খাতা গুলা তিনিই দেখসিলেন।
ফলাফল= ৩*ইডি
****
একবার এক বাংলা সেকেন্ড পেপার পরীক্ষার কথা।খুরশিদা ম্যাডাম খাতা নিয়ে আসছে ফর্মে।এসে বলতেসে তোমাদের ফর্ম তো জনৈক কবিতে ভইরা গেসে।
কাহিনি কিছুইনা- বর্ষাকাল রচনায় আমি পাঁচটা কবিতার কোটেশন দিসিলাম।পাঁচটাই জনৈক কবি পরীক্ষার হলে বসে বসে লিখে দিসেন আর আমি কপি করসি।
ধন্যবাদ।
একটা কথা মনে পরে গেলো আমরা ক্লাশ ৯ এ।একবার সাধারন জ্ঞান খাতা দিলো।হঠাত্ত করে দেখি ভি পি (the one and only)আবু সায়ীদ বিশু
আস্লেন।এবং যথারীতি কথা " রহিম আমার বেত তা নিয়া আয়।"
তার পরে দেখি যে দুই জন পরিচিত মুখ।
তাদের দোষ হলো তাদের একজন লিখসে "কোন ফলে ভিটামিন কম থাকে ?"
উত্তরঃপরিক্ষার ফল
অন্য জন লিখসে
"আমুক দেশের প্রধানমন্ত্রি কে?"
উত্তরঃজনাব বিশু
তার পরে উনারা যথারীতি ইডি।
😉
সবগুলা পড়েই মজা পাইলাম। এই ঘটনা গুলা কমেন্ট বক্সে না দিয়ে ব্লগ লিখে ফেলাও ভাইয়েরা, আমরাও মজার মজার ব্লগ পাই।
খাতার জোক্সগুলা আসলেই অতুলনীয়।
হাহাহা.. সবগুলো ঘটনাই জটিল !
besi josh ... ha ha ha
মেহেদি ভাই, আছেন কেমন?
moja pailam poira.
খুব ই মোজার মোজার ঘটনা। আমার ও কিছু ঘটনা জানা আছে। ইনশাল্লাহ্ ব্লগ আকারে লিখে পোষ্ট করবো as few of you asked so.
weak in bengali writing. please accept my mistakes now, i will take care of it.
For : মোজার
Read: মজার
হা হা হা...সবগুলি ঘটনাই মজার। আমিও এগ্রি করি...কমেন্টে না লিখে যে যার মত ব্লগে লিখে ফেললে ভালো হতো 😛
আমাদের সাদ সাধারন জ্ঞান এ খুব এ ভাল ছিল ৫০/৫০ এর মতন। একবার আরেকজনের সাথে বাজী ধরসে এ পরীক্ষায় ০ পাবে। পাইসিলো ও।
খাতা টা দেখার মতো ছিল। মনে নাই এখন আর ঠিক।