অকবির অপ্রেমের অকবিতা

এক
ভালবাসি বলিনি কেউ
চোখের তারায় বিরহ শতদল

দুই
পশ্চিমে নির্ঘুম রাত, পূর্বে কাজলচোখে জল

তিন
তোমার অহংকারের রূপটি দেখিওনা, সুদূরিয়া
জানোতো, আমারও আছে অজগর একখানা!

চার
ওষ্ঠে তোমার দ্বিধা কেন?
দ্বিধা নয়তো!
চুম্বনে আর আশ মেটেনা, একলা জেগে রই!

৪,৬৫৭ বার দেখা হয়েছে

৪৩ টি মন্তব্য : “অকবির অপ্রেমের অকবিতা”

  1. পারভেজ (৭৮-৮৪)

    মারহাবা! মারহাবা!!
    এক
    দীর্ঘশ্বাস!!!
    দুই
    হুম!!!
    তিন
    ফিউচার রেফারেন্সের জন্য মনে রাখলাম!!!
    চার
    হুম! এটাও মনে রাখলাম... 😀 😀 😀


    Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.

    জবাব দিন
    • সাবিনা চৌধুরী (৮৩-৮৮)

      ধন্যবাদ, ভাইয়া ::salute::

      একঃ ভালবাসি টাসি কে আর বলে এখন বলো? চোখের তারায় কত কী বলা যায়!

      দুইঃ আহা! বেচারারা

      তিনঃ রেফারেন্স খুবই গুরত্বপূর্ণ, ভাইয়া। আপিসের দেরাজে রেখে দিও, কাজে লাগবে।

      চারঃ মৌবনে চুম্বনে
      উছলিত যৌবনে
      কী যে সুধা কেউ জানে!

      জবাব দিন
      • পারভেজ (৭৮-৮৪)

        এক:
        এক হাজার বার "ভালবাসি" বলার পরেও কেউ কেউ সেটা অস্বীকার করে, জানো?
        বলে ঐ বলাটা সেই বলা ছিল না।
        অনেকটা "এই সাইদি সেই সাইদি না" - টাইপের ঘটনা আর কি!!!
        তো সেখানে, না-বলা "ভালবাসি"-র কি আসলেই কোন বেইল আছে?
        ভাবছি........................
        দুই:
        ব্যাপারটা ভাবতে যদিও ভালই লাগে, কিন্তু কেন যেন মনে হয়, যতই দিন যাচ্ছে, এটা ততই অবাস্তব হয়ে উঠছে।
        তাই ঐ দীর্ঘশ্বাস।
        তবে যাঁদের জন্য এটা এখনো বাস্তব, তাদের জন্য তোমার কথাটা ঠিক আছে...
        তিন আর চার নিয়ে কোনই দ্বিমত নাই।
        যা যা বলেছো, সবটাই সহমত...


        Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.

        জবাব দিন
        • সাবিনা চৌধুরী (৮৩-৮৮)

          একঃ এটোঁকাঁটা ঝুটো দু'হাতে সামলায় যে সে তো বসরাই গোলাপ ছুঁড়ে ফেলবেই। ওতে মন খারাপ করবার কোনই কার্যকারণ দেখিনা।

          দুইঃ দীর্ঘশ্বাসের শেষেই দীর্ঘ আশা জাগে! ঐ যে 'আশা নিয়ে ঘর বাঁধি আশায় পকেট ভরি'

          তিন চারঃ আনন্দলোকে মংগলালোকে 😀

          জবাব দিন
          • পারভেজ (৭৮-৮৪)

            এক
            কারো কারো ঘটনা কিন্তু এতটা খারাপ না ও হতে পারে, জানো?
            হতে পারে, এমন কোন সীমাবদ্ধতা থাকে কারো কারো, যার কথা বলবার না।
            তাই নিজের ঘাড়ে দোষ নিয়ে হলেও প্রেমাষ্পদকে নির্ভার রাখতে ওসব বলা?
            একটা গল্প শুনাই।
            পরিচিত গল্প।
            ক্যান্সারাক্রান্ত এক শিশুকে পরিচর্যার জন্য শিশু ওয়ার্ডে রেখে গেছে বাবা-মা। শিশুটি জানে যে সে নাই হয়ে যাবে আর কিছুদিন পর।
            তারপরেও সবার কাছেই খুবই লক্ষ্মী-বেবী সে। ওয়ার্ডের সবার সাথে চমৎকার তাঁর আচরন। শুধু বাবা-মা এলেই চুড়ান্ত দুর্ব্যবহার করে তাঁদের সাথে।
            কেয়ার-গিভাররা বুঝেই পায় না তার এমন আচরনের কারন।
            একদিন নানা আলাপের ফাঁকে, মেয়েটা কেয়ার-গিভারকে বললো, "আর কিছুদিন পরে তো আমি নাই হয়ে যাবো, তাই না? মা-বাবার লক্ষ্মী মেয়েটা যদি নাই হয়ে যায়, কি কষ্টটাই না পাবেন ওঁরা, আর তা বয়ে বেড়াবেন সারাটা জীবন ধরেই।
            আমি তো আসলে অমন না, তবুও তাদের কাছে অমনটা হই যেন আমি নাই হয়ে যাবার পরে খুব বেশি কোন কষ্ট পেতে না হয় তাদের আমাকে ভুলতে। খুব সহজেই যেন তাঁরা আমাকে ভুলে, নতুন করে শুরু করতে পারেন সবকিছু।"

            দুই, তিন ও চার : এগ্রিড... (সম্পাদিত)


            Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.

            জবাব দিন
  2. জুনায়েদ কবীর (৯৫-০১)

    সাবিনাপা,
    প্রথম দুটো'র সাথে তো আগেই সাক্ষাত হয়েছে।
    আবার নতুন করে চিনলাম।

    ৩ ও ৪ এর সাথে প্রথম পরিচয়।
    দুটোই বেশ ঝাঁঝালো! 😀


    ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ

    জবাব দিন
  3. অরূপ (৮১-৮৭)

    আরে, জোশ।
    ভালো লাগার রেশটা ঘুরে ফিরে ফিরে আসে। আবার পড়ি
    খায়রুল ভাইয়ের সাথে একমত, অপ্রয়োজনীয় অদ্যাক্ষর বাদ দেয়া যেতেই পারে।
    :clap: :clap: :clap: :clap: :clap: :clap: :clap:


    নিজে কানা পথ চেনে না
    পরকে ডাকে বার বার

    জবাব দিন
    • সাবিনা চৌধুরী (৮৩-৮৮)

      অ তে অনুপ্রেরণা, নূপুর!

      তোমাকে অনুপ্রেরণা কি আর এমনি বলি?

      দেখো, তোমার জন্য আমার নান্না মুন্না ভাইয়াগুলো সব ব্লগে ফিরে এসেছে। ছোটবেলায় নতুন বইয়ের গন্ধ শুঁকতাম ফিরে ফিরে। অচেনা একটি সুর, অজানা একটি কাহিনী পড়তে পেতাম সেই বইয়ের সূত্র ধরে। এখন সিসিবিতে এসেই মন ভাল হয়ে যায়। নতুন নতুন মুখ দেখতে পাচ্ছি, পুরনোরাও চির উন্নত মম শির সততই। কী যে ভাল লাগে। হারানো সেই নতুন বইয়ের সুবাসটি টের পাচ্ছি আবারও।

      আমার ভালবাসা জেনো।

      জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : ইশহাদ (১৯৯৯-২০০৫)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।