[লেখার প্রতিটি চরিত্র কাল্পনিক এবং লেখকের কল্পনা প্রসুত। কারো নাম বা কাহিনী তার ব্যাক্তিগত জীবনের সাথে মিলে গেলে তা কেবলই কাকতালীয় মাত্র]
১.
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পরিনত বয়সের প্রেম হয় বিপরীত লিঙ্গের কলিগদের মধ্যে, ইউনিভার্সিটির ছাত্র ছাত্রীরা করেন নিজেদের ক্লাশমেট বা দুই এক বছরের ব্যাবধানে নিজেদের গন্ডীরই কারও সাথে প্রেম, ক্লাশ নাইন টেন বা ইন্টারমিডিয়েটের ছাত্র ছাত্রীরা প্রেমে পড়ে পাড়ার হার্ট-থ্রব নায়ক বা পাড়ার নায়িকার। আর কিশোর বয়সের প্রথম প্রেম সাধারনত হয়ে থাকে আত্মীয়দের মধ্যে। মগকক এর ক্লাশ এইটে পড়া অঞ্জলীর সাথেও প্রথম মন দেয়া নেয়া হয় ক্লাশ নাইনে পড়া রাজীবের। দূর সম্পর্কের চাচাত ভাই বোন। সেই সময় তো আর আজকের দিনের মতো যোগযোগের মাধ্যমগুলো যেমন ইমেইল, এস এম এস, ম্যাসেঞ্জার… ছিল না, কৈশরপ্রেম বলতে বাসায় লুকিয়ে লুকিয়ে বা ফোন-ফ্যাক্সের দোকানে বোসে বোসে ফোনে কথা আর মনের সব গভীর ভাব উজার করা রোমান্টিক সব হাতে লেখা চিঠি, এই ছিল যোগাযোগের উপায়। ভালোই চলছিলো লুকোচুরী প্রেম…মোটামোটি দুরন্ত গতিতেই। কলেজে লুকিয়ে লুকিয়ে হাউস বেয়ারা বা সুইপার কাউকে দিয়ে ১ চিঠি ৫ টাকা রেটে প্রেম ভরা চিঠি পোষ্ট করা, ছুটিতে আসলে বাসায় মিথ্যা বলে বান্ধবীদের সাথে দেখা করার নাম করে টুকিটাকি দেখা করা, কোথাও কোনো পারিবারিক দাওয়াত থাকলে সেটা কোনো ভাবে ফাঁকি দিয়ে বাসায় থেকে ফোনে কথা বলা…সব মিলে সময়টা খারাপ যাচ্ছিল না ততদিন পর্যন্ত, যতদিন না অঞ্জলীর একটা পোষ্ট না করা চিঠি ওর রাফ খাতার ভাজে খালার হাতে ধরা পরল। বাসায় মোটামোটি কেয়ামত, কার্ফ্যু জারী হয়ে গেল… রাজীবকে ডেকে আনা হল, থান্ডা ঝারী গরম ঝারী দিয়ে ব্যাচারা রাজীবের অবস্থা কাহিল করে দিল তারা। কিন্তু কৈশরের রক্ত গরম প্রেম বলে কথা, তার উপর কিছুদিন আগেই কেয়ামত সে কেয়ামত, মায়নে প্যায়ার কিয়া এসব সিনেমা দেখেছে। এতো সহযেই কি ওদের থামান যায়? যায় না, এবং অঞ্জলী আর রাজীবকেও থামান গেল না। কিছুদিন পর অঞ্জলীর অভিভাবক আবারো অনুমান করে ফেললেন যখন ক্লাশ নাইনের শেষভাগে পড়া অঞ্জলীর রেজাল্ট ক্রমাগত খারাপের দকে যেতে থাকল। কড়া নিরাপত্তা বেষ্ঠনীর মধ্যে দিয়ে কাটাতে হল তাকে সেই ছুটিটা, চুলচেড়া ইন্সপেকশন করা হল অঞ্জলীর ব্যাগ এবং অন্যান্য জিনিসের এবং সেখানে আবার রাজীবের লেখা কিছু চিঠি পাওয়া গেল। আর পায় কে… টরাম টরাম যুদ্ধ লেগে গেল রাজীব আর অঞ্জলীদের দুই পরিবারের মধ্যে। এক কথা, দুই কথার মধ্যে যখন এই দুই মিত্র ও পরা শক্তিদ্বয় সীমাবদ্ধ থাকল না এবং একে অপরের উপর মোটামোটি ক্রুড় বাক্যবান চালানো আরম্ভ করলে পরিস্থিতি বেশ ভালই উত্তপ্ত হয়ে উঠল, তখন অঞ্জলি আর রাজীব কোনো বাক্যব্যায় না করে ভালোয় ভালোয় “লুকিং ফরওয়ার্ড ফর বেটার অপরচুনিটি” ভেবে নিজ নিজ পথ আলাদা করে নিল।
২.
ক্যাডেটরা নাকি সিভিলিয়ানদের সাথে সেভাবে মিশতে পারে না, কিন্তু যেখানেই ক্যাডেট ক্যাডেট একসাথে হয়, সেখানেই আড্ডাবাজী তুঙ্গে চলে। ক্লাশ সেভেনে কলেজে চান্স পাওয়ার পর কোনো এক সময় অন্য এক ক্যাডেটের এক ছেলের সাথে পরিচয় হয়েছিল অঞ্জলীর, টুকিটাকি গপ-সপ করেছিল ওরা। ছেলেটির নাম বলেছিল, ড্যানী। এর পর ছেলেটির সাথে কখনও আর কোনো যোগাযোগ হয়নি অঞ্জলীর। ক্লাশ টেনের মাঝামাঝি সময়ের কথা, কলেজের আই সি সি এল এম এর দল ফেরত আসল, স্বাভাবিক ভাবেই এর গল্প শুনতে আগ্রহের কমতি ছিল না আম ক্যাডেটদের মধ্যে, অঞ্জলীও যোগ দিল, ছবি দেখে একজনকে একটু পরিচিত মনে হল, ড্যানী নাকি! আই সি সি পার্টি বলল, না, এটি “অমুক” কলেজের এক ছেলে, ফাটাফাটি এক ইন্সট্রুমেন্ট বাজায়, নাম ড্যানী না, অন্য কিছু হবে। এর দু/তিন দিন পরই অঞ্জলীর নামে এক চিঠি আসল, লিখেছে ডোনা নামের এক কেউ একজন। কিছুটা পত্র মিতালীর ধাঁচে লেখা হলেও চিঠির ভাষা এবং কনটেন্ট খুবই হাস্যরসপূর্ন ছিল। তাই দুই একদিন চিন্তা করে অঞ্জলী একসময় ডোনার চিঠির নীচে দেয়া ঠিকানায় একটা উত্তর পাঠিয়ে দিল। টার্ম শেষ হওয়ার খুব বেশীদিন বাকি ছিল না, তাই খুব একটা বেশি চিঠি চালাচালি সম্ভব হল না সেই টার্মে। ছুটিতে গিয়ে একদিন টেলিফোন আসল, স্বাভাবিকের চাইতে একটু বেশী চিকন গলার এক মেয়ে ফোন করেছে। নাম বলল ডোনা। অঞ্জলী বেশ মজা পেলো পত্রমিতালী ডোনা কিভাবে তার ফোন নাম্বারটাও যোগাড় করে ফেলেছে ভেবে। সেদিন খুব বেশি কথা হয়নি, পরদিন আবার ডোনার ফোন… এভাবে কিছুদিন ওরা কথা বলল। একদিন ডোনা বলল সে ঢাকায় আসছে, তাই অঞ্জলীর সাথে দেখা করতে চায়। অঞ্জলী খুশি হয়ে নির্ধারিত দিন ওর আরেক ক্লাশমেট কে নিয়ে ইষ্টার্ন প্লাজার উলটা দিকের বিগ বাইটে অপেক্ষা করতে থাকল। এমন সময় দুইটি ছেলে এসে ওদের পাশের টেবিলে বসে ওদের সাথে “ইটিস পিটিস” করার চেষ্টা করছে। অঞ্জলীরাও ব্যাপারটাকে খুব যে অন্যায় বা গর্হীত কাজ ভেবে দেখছিলো তাও না, কারণ ছেলে দুটি দেখতে শুনতে ভালোই স্মার্ট ছিল। কিন্তু অঞ্জলী খেয়াল করলো ছেলে দুটির মধ্যে একজন হচ্ছে ড্যানী! অঞ্জলী নিজে গিয়েই উঠে কথা বলল। ড্যানীর সাথের ছেলেটিও ছিল অন্য কলেজের আরেক ক্যাডেটের। ভালোই আড্ডা জমে গেলো। এই কথা সেই কথার মধ্যে অঞ্জলীরা বলল ওদের আসার প্রকৃত কারণ, তখন ড্যানী জানতে চাইল অঞ্জলী ডোনা কে কিভাবে চিনবে? অঞ্জলী বলল ডোনা বলেছে সে নীল রঙের জামা পড়ে আসবে। ড্যানী হেসে বলল, ” আরে আমিও তো নীল পড়েই এসেছি,” এই বলে ড্যানী তার কন্ঠ বেশ অনেকটা মেয়েলী করে বলল, “দেখতো, আমিই আবার তোর ডোনা না তো?” আরে এতো পুরা ডোনার কন্ঠোস্বর!!! তার অর্থ হচ্ছে ড্যানীই এতোদিন দোনা নাম দিয়ে অঞ্জলীর সাথে কথা বলে গেছে!
ছুটি শেষে কলেজের ঠিকানা দিল ড্যানী, ক্যাডেট নাম রাজীব! আবারো রাজীব, একটু হোচট খেলো অঞ্জলী। তবে এর পর থেকে বলা বাহুল্য খুব দারুন বন্ধুত্ব হয়ে গেল ড্যানী আর অঞ্জলীর মধ্যে। এস এস স্যার ছুটির কথা, এক সময় তারা আবিষ্কার করল দুইজনের মনের মধ্যে দুইজনের জন্য অনুভুতিটা কেবল মাত্র বন্ধুত্বের মধ্যে আর সীমাবদ্ধ নেই। মন দেয়া নেয়া পর্বটা নিজেদের অজান্তেই কখন যেন সম্পন্ন হয়ে গেছে। খুবই ভাল বোঝাপড়া ছিল ওদের দুইজনের মধ্যে। ইন্টারের পরে কলেজ থেকে ফিরে এসে যখন ভর্তি কোচিং শুরু করল, তখন চুটিয়ে প্রেম যাকে বলে তাই করে বেড়ালো। কোচিং এর ক্লাশ ফাঁকি দিয়ে সংসদে বা ধানমন্ডি লেক…। কিন্তু নিশ্চই কারো না কারো চোখ লেগেছিল, অঞ্জলীর জীবনে এই রাজীবও দীর্ঘস্থায়ী হল না। ঘটনা কিছুটা জটিল ছিল, তাই সেদিকে আর যাচ্ছি না।
৩.
রাজীব নং ২ এর পর অনেক ভেঙ্গে পরল অঞ্জলী। প্রেমে না পরার না, তবে আর জীবনেও রাজীবমুখী না হওয়ার প্রতিজ্ঞা করল। আরো কয়েকজন ক্লাশমেটকে সাক্ষী রেখে প্রকৃত অর্থেই কিবলামুখী হয়ে শপথ নিল। যাই হউক, মাঝে বেশ কিছু সময় ভালোই প্রেম এবং রাজীব ছাড়াই কাটল। মাস্টার্সে পড়ার সময় এক সিনিয়ার মাঝে সাঝে টুকিটাকি পড়াশুনার ব্যাপারে সাহায্য করত। এমনিতেই বাসা থেকে তখন বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছিল আর সেই সিনিওর কে নিয়ে সিরিয়াস কিছু না ভাবলেও খারাপও লাগত না অঞ্জলীর। তাই একসময় যখন সেই সিনিয়ারটি অঞ্জলীর অঞ্জলীভিক্ষা চাইল, আর তার নাম যখন শহীদ আহমেদ এবং রাজীব না দেখে ভয়ের কিছু নাই ভেবে অঞ্জলী বাসসায় জানাল। দুই বাসায় কথা পাকাপাকি হয়ে গেল। বিয়ের দিন তারিখ ধার্য হল, কার্ড ছাপান হল। বিয়ের কার্ডের ডিজাইন অঞ্জলীই ঠিক করেছিল, তাই কার্ড ছাপানোর পর যখন দেখান হল অঞ্জলীকে, খুব খুশি হল, সব ঠিকঠাক আছে, হাতে নিয়ে কার্ডটা খুলল। ভেতরে লেখা, “Mr. X and Mrs.Y cordially invites you to the wedding ceremony of their only daughter
…Anjali
with
Shahid Ahmed Rajib
……”
মানে কি? শহিদের নাম রাজীব কবে হল, নিশ্চই প্রিন্টিং মিসটেক। অঞ্জলী দৌড়ে গিয়ে ওর বাবা কে জানালো, ওর বাবা বলল, শহীদরা যা ইনফর্মেশন দিয়েছে, তাই লিখেছে কার্ডে। এক মুহুর্ত দেরী না করে শহিদকে ফোন করল অঞ্জলী।
: তোমার নাম কি?
: মানে কি?
: মানে হচ্ছে তোমার পুরো নাম কি?
: ওহ, এই কথা, কেনো শহিদ আহমদ রাজিব! তুমি জাননা?
: তোমার নাম রাজিব কবে থেকে হল, আমাকে আগে কেন বলনি যে তোমার নাম রাজিব?
: হঠাত তোমার কি হল বল তো? আগে বললে কি হত?
: আগে জানলে আমি কখনই এই বিয়েতে রাজী হতাম না!
: অসুবিধা নাই, এখন তো হয়ে গেছ, শোন, মাথা থান্ডা কর…বুঝতে পারছি তোমার উপর খুব প্রেসার যাচ্ছে। তোমার না আজ পার্লারে যাওয়ার কথা ছিল, আমি রাখছি ফোন, পরে কথা হবে।
বিরাট ঝামেলায় পড়ে গেল অঞ্জলী। এখন শেষমেষ কিনা নামের কারণে বিয়ে ভেঙ্গে দিবে? কার সাথে ব্যাপারটা নিয়ে শেয়ারও করতে পারছে না, পাগোল ভাব্বে সবাই। অনেক ভেবে চিন্তে সৃষ্টিকর্তার উপর আস্থা নিয়ে বিসমিল্লাহ “কবুল কবুল কবুল” এবং আলহামদুলিল্লাহ হয়ে গেল।
অনেক দিন পর অঞ্জলীর সাথে কথা হল। স্বামী সন্তান নিয়ে ঘর করছে। বিয়ের পর শহীদ ভাইকে রাজীব উপাখ্যান শুনিয়েছে এবং সাবধান করে দিয়েছে যেন তিনিই যেন ওর জীবনের শেষ রাজীবই হন! অবশ্য ওর সাথে কথা বলে বঝা গেল অর মন থেকে এখনও রাজীব ভীতি পুরোপুরি কাটেনি। বারবার বলছিলো, “দোয়া করিস”। আমি তো দোয়া করবই, সেই সাথে আপনারাও একটু অঞ্জলীর জন্য দোয়া করবেন!
গল্প ভালো হয়েছে।
অঞ্জলী আপুর জন্য রইল শুভেচ্ছা!
অঞ্জলীর জন্যে শুভেচ্ছা। জামাইয়ের জন্যে কোনো পার্সোনাল নিকনেম ব্যবহার করার উপদেশ দিয়ে দেখতে পারো।
গুড আইডিয়া মইনুল ভাই, জানিয়ে দিব 🙂
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
ইয়ে.....মানে........না থাক, কিছু না 😛
ইমো ছাড়াই গল্পটা চমৎকার, ইমো বরং বিরক্তিকর লেগেছে।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
বস, শুধুমাত্র আপনার জন্য গল্পটা আবার এডিট করে পষ্ট দিচ্ছি।
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
গুড গার্ল।
এখন থেকে কেউ পাংগাইতে চাইলে আমার কথা বইলা ডাউট নিও। 🙂
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
:boss: :boss:
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
:clap: :thumbup:
:just: :thumbup:
Joss হইছে ... এর পর ও
১. "বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পরিনত বয়সের প্রেম হয় বিপরীত লিঙ্গের কলিগদের মধ্যে, ইউনিভার্সিটির ছাত্র ছাত্রীরা করেন নিজেদের ক্লাশমেট বা দুই এক বছরের ব্যাবধানে নিজেদের গন্ডীরই কারও সাথে প্রেম, ক্লাশ নাইন টেন বা ইন্টারমিডিয়েটের ছাত্র ছাত্রীরা প্রেমে পড়ে পাড়ার হার্ট-থ্রব নায়ক বা পাড়ার নায়িকার। আর কিশোর বয়সের প্রথম প্রেম সাধারনত হয়ে থাকে আত্মীয়দের মধ্যে। "
-- আপনার ক্ষেত্রে কোনটা প্রযোজ্য
২. বাকি রাজীবদের মতামত ও আমাদের জানা দরকার... জয় রাজীব জয় _____ (fill as u like)
১. ইয়ে ... মানে... :shy:
২. বুঝি নাই 😕
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
জিতুয়াপ্পিকে পাইছি এইবার...বলেন বলেন বলেন... 😀
লেখক এখানে সিন্সিয়ারলী ইন্সিন্সিয়ার হয়ে উদ্দেশ্য প্রনোদিত ডিসক্লেইমার দিয়েছেন বলে আমার ধারনা। গল্পের মধ্যে কেমন যেন চেনা চেনা একটা গন্ধ পাচ্ছি। এটা সুক্ষ বা স্থুল কারচুপি হতে পারে। সিসিবি ব্লগের বিবেক এবং সুশীল সমাজের কাছে আমার আর্জি, অতি সত্তর ১ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করতঃ এই রহস্য ভেদ করে তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশ করা হোক। :-B ;;;
ভালো 😀
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
:)) মজা পাইসি
ইয়ে মানে ভাইয়ার নাম কি আপু?
পোলার সাহস তো কম না 😡 😡 😡 আগে দে দশটা ফ্রন্ট্ররোল! :gulli2: :gulli2: :gulli2:
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
=)) শেষ পর্যন্ত রবিন ধরা ... =))
এক এক টা বয়সের মানুষের কিছু কিছু নাম চুড়ান্ত কমন থাকে।
স্কুলে আমাদের ক্লাসে গোটা ১০ ফারজানা/ফারহানা ছিল। সামিয়াও আমাদের ব্যাচে সেইরকম কমন। বুয়েটে কমন দেখছিলাম তন্ময়।
গল্প পছন্দ হইছে।
মেলিতা ভাবী, তাইলে আপনাকে একটা গল্প বলি, এক ছেলে কোনো সুন্দরী মেয়ে দেখলেই ভাব জমানোর জন্য বলে,
"আরে ...তুমি...কি যেন নাম, তুমি সুমীর ফ্রেন্ড না? আমি সুমীর কাজিন!"
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
আমি কিন্তু সিরিয়াসলি সুমির কাজিন 😕 😕 😛
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
আপু আমি কিন্তু খেলবো না :((
আপ্নি আমাকে আপ্নি বলতেছেন কেন? আমি আপ্নার ৩ ব্যাচ জুনিয়র। আমার বর আপ্নার ব্যাচমেট।
শত হইলেও ভাবী বইলা কথা, ঠিক আছে, তুমি যখন বলছ, এখন থেকে তোমাকে মেলিতা ভাবী তুমি বলব 🙂
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
এর চেয়ে আপু নাম ধরেই ডাকেন না 🙂
আমি আসলে শবনম জেরীনের(৯৬-০২) আন্ডার গ্রেড ক্লাসমেট ছিলাম। তাই ওর সিনিয়রদের নিজের সিনিয়র বলে মনে হয়!!!
আপ্নাকে সিনিয়র কাউন্ট করতে পারলে আখেরে আমারই লাভ, সময় সময় আব্দার করা যাবে।
:thumbup:দারুণ
সাবলিল লেখা :clap: :clap:
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
😀
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
পুরা নাম না জানিয়া বিবাহ-এর দরজায় পা... :-/ জাউজ্ঞা... ব্যাপার না...হেহেহে...
লেখা চমৎকার হইছে আপু 🙂
আহমেদ, ঘটনা হইতেছে এমন যে, ক্যাডেট নামের ভীড়ে যেমন আদরের আহ্লাদের নামটা হাড়ায় যায় আর কি ...
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
মজা পাইছি 🙂 🙂
ইয়ে মানে,,,, 😕
দুলা ভাই কিমুন আছে 😀
অ ট আমি অন্য কিছু মিন করি নাই কিন্তু :-B (সম্পাদিত)
সাব্বির, ইয়ে মানে... দুষ্টু লোকেরা সদা সর্বদা ভালো থাকেন 😐
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
জিতু,
গল্পটা ভাল লেগেছে। তবে শেষ হইয়াও হইল না শেষ। পাঠকের মনে অনেক প্রশ্ন রেখে গেলে। যেমন, তোমার হাসব্যান্ডের নামটা যেন কি? 😀
চ্যারিটি বিগিনস এট হোম
আহমেদ ভাই, আপনি ও 🙁
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
জনতা জবাব চায়
শেষ হইয়াও হইল না শেষ।
সবাই অপেক্ষায় :teacup: :teacup: :teacup:
ঐ
তানভীর আর মেহেদি... ১০০ ফ্রন্টরোল x-( 😡 :gulli: :gulli2: এক্ষুনি।
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
গল্প ভালো হইছে।
অফটপিকঃ আল্লাহ বাঁচাইছে। আব্বা হুজুর নামটা রকিবের বদলে ক্যারিকেচার কইরা রাজীব বানাইলে না জানি কি বিপদেই না পড়তাম 😉
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
গল্প ভালো হইছে।
অফটপিকঃ আল্লাহ বাঁচাইছে। আব্বা হুজুর নামটা নাজমূল এর বদলে ক্যারিকেচার কইরা রাজীব বানাইলে না জানি কি বিপদেই না পড়তাম
কিঞ্চিত সংশোধিত কপি-পেস্ট।
কাল্পনিক চরিত্র অঞ্জলীর বর্নাঢ্য ক্যারিয়ারের গল্প ভাল পাইলাম।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
অঞ্জলী এখন তার বর্নাঢ্য ক্যারিয়ার থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নিয়েছে O:-)
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
অল্পসময়ের মধ্যে তিন তিনটা প্রেম - মেয়েটার অনেক ক্ষমতা।
“Happiness is when what you think, what you say, and what you do are in harmony.”
― Mahatma Gandhi
শান্তা আপা এইডা কি কইলেন আফনে??? এই ব্যাপারে ক্ষেমতা কি খালি পোলাগো সম্পত্তি :-/ ? ইয়ে, মানে বেঁফাস কিছু কি বলে ফেললাম 😕 😕
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
এক্কেরে ফাটাফাটি............! হাসি পাচ্ছে.... disclaimer টা নিয়ে একটু সন্দেহ আছে। "ঠাকুর ঘরে কে রে? কলা আমি খাইনা"-র মত শোনাচ্ছে।
সিনা, শেষমেষ তুই ও? 😡 😡 😡 :gulli: :gulli2: :chup: :chup: :chup:
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
তোর লিখাটা না আরেকবার পড়লাম...খুব মজার হয়েছে......বাঙালি মেয়েদের লিখায় একটা সীমাবধ্যতা আছে ... সেটি হলো মেয়েরা সাধারনত মজার কিছু লিখতে পারেনা বা চায়না....তারা তাদের পলিশ, ভদ্র type ইমেজ ধরে রাখতে চায়...তুই যে সুন্দর করে খুব টিপিকাল একটা মেয়ের কথা লিখলি....মাঝে মাঝে কিছু বেফাস (অতি সত্য) কথা লিখলি এটার জন্য জন্য তোকে সাধুবাদ জানাই , মেয়েরা আরও সাহসী হোক , এটা-ই তো চাই....!
কল্পিত চরিত্র অঞ্জলী আপুর জন্য একরাশ বাস্তব সম্মত শুভকামনা... O:-)
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
(কপিরাইট : ফয়েজ)
নিজেরে ফয়েজের জায়গায় খুজেঁ পেলাম!! কোনটা ছাইড়া কোনটায় মন্তব্য করি!! ~x(
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
আপু ভাল ছিল... :thumbup: :thumbup: :thumbup:
apu josssss but unfinished..........waiting for remaining
:clap: :clap: :clap:
ইয়ে.. মানে .. কলিগ পর্বটা কি পর্যায়ে আছে ? জানতে মন চায়..
ডিসক্লেইমার সহ দিলেও চলবো.. 😀
মনজুর ভাই, দুঃক্ষের কথা কি আর বলবো, কলিগ সবই মহিলা। নারীদের ক্ষমতায়নের যুগে বেচারি দুর্ভিক্ষের মধ্যে আছে 😛 😉 :frontroll:
You cannot hangout with negative people and expect a positive life.
আসলেই মধুর "রাজিব" সমস্যা!!!
আমিও দোয়া করছি রাজিব থুক্কু শহিদ আর অঞ্জলির জন্য 😛 😛 😛
Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.