একটা গোপন কথা ছিল বলবার

মায়ের কাছে শোনা; আমার জন্ম নাকি এক ঝড়ের রাতে, কালবৈশাখী ঝড়। মুষুলধারে বৃষ্টি আর ঝড়ো হাওয়ার তান্ডব উপেক্ষা করে তুমি বাইরে বসেছিলে, নানাবাড়ির বারান্দায়, চওড়া বেঞ্চিটির উপর। ভেতর বাড়ি থেকে আমার গগনবিদারী কান্না শোনবার জন্য তোমার অধীর উৎকন্ঠা। আমি নাকি পৃথিবীর আলোয় এসে ছোট্ট চোখ দুটো পিটপিট করে কিছু খুজছিলাম, বোধহয় তোমাকেই। আমায় দুহাতে জড়িয়ে তুমি প্রাণভরে দেখছিলে, আর আমি, পরম মমতার ছোয়া পেয়ে যেন নিজের অস্তিত্বের মর্মার্থ উপলব্ধি করে নিচ্ছিলাম।

এখনো মনে পড়ে, ছোটবেলায় হাঁটতে গিয়ে পড়ে গেলে আমি উঠতে চাইতাম না। কেউ তুলতে গেলেই রাবণবধ কাব্যের সাতকাহন শুরু করতাম, থেকে থেকে বলতাম, “আব্বু না উঠিয়ে দিলে উঠবো না।” প্রতিদিন তোমার অফিস থেকে ফেরার সময় হলে দরজায় কান পেতে বসে থাকতাম, তোমার পায়ের আওয়াজ শুনবো বলে। কখন তুমি আসবে, কালো চামড়ার ব্যাগ খুলে আমার জন্য আনা চকলেট দুধ কিংবা মিমি চকলেটের বারটা বের করে হাতে ধরিয়ে দেবে, কোলে নিয়ে আদর করতে করতে সারাদিনের ফিরিস্তি শুনবে। এখন তো আমি অনেক বড় হয়ে গিয়েছি, তোমার কোলে চড়া আর হয়ে ওঠে না।

তুমি যেবার লন্ডনে পড়তে গেলে, প্রতিসপ্তাহে ফোন করে আমার সাথে কথা বলতে। সেবার আমার হঠাৎ নিউমোনিয়া হলো, হাসপাতালে নিতে হয়েছিল। ফোন করে সেখান থেকে তোমার সে কী মন খারাপ, অসুস্থ ছেলেটাকে একবার কোলে নেবার জন্য তোমার ডুকরে কেঁদে ওঠাটা আমার শোনা হয়ে ওঠেনি। বছরখানিক পর যখন আমরাও তোমার সাথে থাকবার জন্য যখন হিথ্রোতে নামলাম, তোমায় দেখে নাকি আমি খুব লজ্জা পাচ্ছিলাম। আম্মুর কোল থেকে আমায় বুকে নিয়ে তুমি কত আদর করলে, সব কিছু ভুলে গেলেও ওটা আমি ভুলিনি, হয়তো শেষ নিশ্বাসের আগেও ভুলবো না।

ক্লাস ফাইভে পড়ি, সেবার রোযার ঈদের পর হঠাৎ ডাক্তার বললো আমার নাকি জন্ডিস হয়েছে। রক্ত পরীক্ষার জন্য আমায় কোলে করে তুমি এ হাসপাতাল, ঐ ক্লিনিক ছুটে বেড়ালে। কিন্তু ঈদের পর দিন, সবকিছু বন্ধ। রিকশা না পেয়ে মৌচাকের সামনে থেকে সেই পীর জঙ্গি মাজারের কাছে ইসলামী ব্যাঙ্ক হাসপাতাল পর্যন্ত তুমি আমায় কোলে নিয়ে তুমি হেঁটে গিয়েছিলে। রোদের তাপে তোমার গা থেকে ঘাম ঝরছিল, সব কিছু উপেক্ষা করে তুমি বারবার জিজ্ঞেস করছিলে, “বাবা, তোমার কষ্ট হচ্ছে?” সেদিন হচ্ছিল কি না জানি না, কিন্তু আজ নিজের উপর খুব রাগ হচ্ছে তোমায় ওভাবে জ্বালাবার জন্য। জানি শুনলে তুমি হেসে বলবে, “পাগল ছেলে আমার।” আমি তো আসলেই পাগল।

কোন আবদার তুমি অপূর্ণ রাখোনি। সত্যি বলতে চাওয়ার আগেই পেয়ে যেতাম। প্রাচুর্য হয়তো ছিল না, কিন্তু অভাবের কোন আঁচ কখনই গায়ে লাগতে দাওনি। এখনো মনে পড়ে ৯-৫ টা সরকারী অফিস টাইমের ভারটা খালি করে তুমি বিভিন্ন প্রজেক্টের কাজে ওভারটাইম করতে। ছেলেদের খানিকটা সুখের জন্য, আমাদের চাহিদা, সাদ-আহলাদের প্রসন্নতা খুজতে তুমি নিজের জন্য বরাদ্দ সময়টুকু বারেবারে জলাঞ্জলী দিয়েছো। বিনিময়ে, আমার হাসি মুখটাই তোমার পরম আকাংখিত ছিল। তোমাকে মুখের হাসির জন্য তো আমার কিছুই করা হলো না।

তোমার আদর্শ কিন্তু আমি অনেক আগেই নিজের পাথেয় করে নিয়েছি। দুর্নীতিতে বাধা পড়বার ভয়ে সচিবালয়ের চাকুরী ছেড়ে যোগ দিলে ব্যাংকে। বেসরকারী ব্যাংকের লোভনীয় প্রস্তাবগুলো বোকার মতো ছেড়ে দিলে, জিজ্ঞেস করলে বলতে, এইতো বেশ আছি। অত টাকা দিয়ে কি হবে। পড়তে গিয়ে তোমার সহপাঠীদের অনেকেই রয়ে গেলো লন্ডনে। কিন্তু তুমি, ওখান থেকেও চলে এলে, দেশের মাটি গায়ে না মাখলে তোমার নাকি ভালো লাগে না। আদিখ্যেতা বলবো না, তবে থেকে গেলে হয়তো আমার রোনাল্ডো-রুনিদের ম্যাচগুলো দেখা হতো। সরকারী ব্যাঙ্কের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা হওয়া স্বত্ত্বেও তোমার অতি সাধাসিধে পোষাক (একটুও বাড়িয়ে বলছি না, তুমি আজো সেই তেমনটিই রয়েছো) হয়তো তোমার পদবীর সাথে যেত না; কিন্তু দিব্যি করে বলছি, আমার কিন্তু ঐ সাধাসিধে তোমাকেই ভালো লাগে। ঈদে মা জোর করে তোমায় পাঞ্জাবী কিনে দিতো। তুমি বলতে, “গত ঈদেরটা তো পড়েই আছে, বরং ছেলেদুটোকে আরো কিছু কিনে দাও।” আমি কি কখনো পারবো এভাবে বলতে? পৃথিবীর সব বাবাই যে তোমার মতো তা আমার তখনো জানা হয়ে উঠেনি।

মনে পড়ে ক্যাডেট কলেজে যাবার পর প্রতি সপ্তাহে তোমার চিঠি পেতাম। ক্লাশ টুয়েলভ পর্যন্ত তার কোন হেরফের দেখিনি। তুমি কি জানো, তোমার সবগুলো চিঠি আমি একটা ব্যাগে রেখে দিয়েছিলাম, সবগুলো। মাঝে মাঝে পুরানো চিঠিগুলো খুলে খুলে উলটে পালটে দেখাতাম। হোম-সিকনেসে আমি কখনো ভুগিনি, কিন্তু তোমার চিঠি পেতে দেরী হলেই কেমন যেন এলোমেলো লাগতো সবকিছু। আমি হাতে গুণে রেখেছি, মাত্র ৪ টা প্যারেন্টস-ডেতে তুমি আসতে পারোনি। কিন্তু আসিফের বাবার মোবাইলে ফোন করে বারবার আমাকে মন খারাপ করতে মানা করেছো। দিব্যি করে বলছি, আমি জানি আমার যতটুকু না মন খারাপ ছিল, তোমার পাল্লাটা তার চেয়ে হাজার গুনে ভারী ছিল সেদিনগুলোতে। শুক্রবার ৫টা পর্যন্ত অফিস করে ঢাকা থেকে তুমি সরাসরি বাসে উঠে যেতে। মাঝরাতে দাদাবাড়ি পৌছে কোনমতে চারটে খেয়ে, হালকা একটা ঘুম দিয়ে আবার ভোরেই ছুটতে ঝিনাইদহের দিকে। দেরী হলে ছেলে হয়তো মন খারাপ করে বসে থাকবে, এই চিন্তায় সকালে নাস্তাও করা হতো না তোমার। তারপর পাশে বসিয়ে আমায় খাওয়াতে। খাইয়ে দিতে চাইলে একটু লজ্জা হতো, আমি না বড় হয়ে যাচ্ছি। আমি জানি যত বড় হই না কেন, তোমার ভালোবাসার গন্ডীটা ছাড়াতে পারবো না। ওটার পরিধি আকাশ ছোঁয়া।

তুমি চাইতে আমি ডাক্তারী পড়বো। কিন্তু কিভাবে যেন জীববিজ্ঞানের সাথে এক অসম্ভব শত্রুতা হয়ে গিয়েছিল, যেন আমি ডালিমকুমার, আর সে দুয়োরাণী। শেষতক আমি তোমার স্বপ্ন গড়তে রাজি না হয়ে নিজের ইচ্ছেকে প্রাধান্য দিয়েছি। জানি তোমার মন খারাপ হয়েছিলো, কিন্তু মাথায় হাত বুলিয়ে বলেছিলে আমি যা পড়বো তাতেই ভালো করবো। আমি জানি, তুমি সবসময় আমার সাথে ছিলে, আছো এবং থাকবে। তোমার ছায়া হয়েই যে বাঁচতে চাই, তোমার স্বপ্নগুলো আঁকড়েই নিজের স্বপ্নের তুলিতে আচড় টানার স্বপ্ন দেখি। আয়নার সামনে দাঁড়ালে তোমার ভঙ্গিতে চুলটা নেড়েচেড়ে সিথি কাটি। জানি তোমার মতো কখনো হতে পারবো না, তোমার স্নেহের মায়াডোরের কোন বিনিময় খুজে দেয়া সম্ভব নয়, কিন্তু এটুকু জেনো আর কিছু না পারি তোমার মতো করে ভালোবাসতে চেষ্টা করবো। চেষ্টা বলছি, কারণ তোমার ভালোবাসার পাল্লাটা যে দিগন্তছোয়া।

ক’দিন আগে মাঝরাতে ঘুম ভেঙ্গে গিয়েছিলাম, মাইনাস টেম্পেরেচারে জানালা খুলেই ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। রুম থেকে বের হয়ে আমার রুমে উকি দিয়ে তুমি বিছানার কোণে জড়োসড়ো আমায় দেখে, পায়ের কাছে পড়ে থাকা কম্বলটা গায়ে ঠিক করে তুলে দিয়েছিল। আমি কিন্তু তখন জেগে গিয়েছিলাম, আধো ঘুম, আধো জাগরণে তোমার চলে যাওয়া দেখছিলাম। সেদিন খুব করে একটা গোপন কথা তোমায় জানাতে ইচ্ছে করছিল, কিন্তু জানানো হয়ে উঠেনি। আজ সেই গোপন, চিরসত্য কথাটা তোমায় বলে এসেছি। বড় হয়েছি তো, তাই ছেলেবেলার যা নির্দ্বিধায়, নিঃসঙ্কোচে বলে ফেলতাম, আজ তা মুখ ফুটে বলতে লজ্জা পাচ্ছিলাম।তাই আমি আর অয়ন মাথা খাটিয়ে তোমার আধপড়া বইটার মাঝে একটা কার্ড গুজে দিয়ে এসেছি। তাতে গোটা গোটা অক্ষরে লেখা, ” বাবা, তোমায় খুব খুব খুব বেশি ভালোবাসি। দিব্যি করে বলছি, এখন থেকেআমরা দু’ভাই আর তোমার অবাধ্য হবো না।

৭১ টি মন্তব্য : “একটা গোপন কথা ছিল বলবার”

  1. শার্লী (১৯৯৯-২০০৫)

    এত অসাধারন একটা লেখা না পড়ে মন্তব্য করায় আমি আমার ব্যাঞ্চাই।

    আব্বু তোমায় যে বড্ড ভালবাসি। আমি জানি তুমি তা জানো কিন্তু আমার কখনও যে বলা হল না।

    বাবা দিবসে পৃথিবীর সকল বাবাদের প্রতি শ্রদ্ধা।

    জবাব দিন
  2. কামরুল হাসান (৯৪-০০)

    সিসিবির সব বাবাদের বাবা দিবসের শুভেচ্ছা।
    হবু বাবাদেরকেও জামাই এবং নতুন জামাইয়ের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা।

    আর কাইয়ূম ভাইয়ের নেতৃত্বে আমাদের পক্ষ থেকে সকল বাবাদের শুভেচ্ছা।

    রকিব
    তুই আজকাল কি খাচ্ছিস?
    এতো সুন্দর লিখছিস কিভাবে? নাহ! তোকে হিংসা হচ্ছে। দেখি ১০টা :frontroll: লাগা তো।


    ---------------------------------------------------------------------------
    বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
    ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।

    জবাব দিন
  3. রবিন (৯৪-০০/ককক)

    কালকে রাতেই চিন্তা করতেছিলাম বাবা দিবস নিয়ে লিখবো। পরে আর লেখা হয় নাই।
    অসাধারন লেখা।

    আর কাইয়ূম ভাইয়ের নেতৃত্বে আমাদের পক্ষ থেকে সকল বাবাদের শুভেচ্ছা।

    জবাব দিন
  4. সানাউল্লাহ (৭৪ - ৮০)

    রকিব : অসাধারণ লিখেছিস ব্যাটা :hatsoff: । তো এইডা গোপন কি? সবার সামনে চিৎকার করে বল, গলা জড়িয়ে ধরে বল বাবা আমি/আমরা তোমাকে ভীইইইষঅঅঅঅণ ভালবাসি

    আমিও এককালে একটা লিখেছিলাম।
    বাবাকে নিয়ে দুবছর আগের আমার লেখাটা


    "মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"

    জবাব দিন
  5. রকিব, তুই তো জানিস তোর লেখা আমার অসম্ভব ভালো লাগে 🙂
    নতুন করে কিছু বলবো না। শুধু বলব সবসময়ের মতোই ভালো লেগেছে।

    ছেলেদের খানিকটা সুখের জন্য, আমাদের চাহিদা, সাদ-আহলাদের প্রসন্নতা খুজতে তুমি নিজের জন্য বরাদ্দ সময়টুকু বারেবারে জলাঞ্জলী দিয়েছো। বিনিময়ে, আমার হাসি মুখটাই তোমার পরম আকাংখিত ছিল। তোমাকে মুখের হাসির জন্য তো আমার কিছুই করা হলো না।

    একদম আমার মনের কথা মনে হইলো...

    কোনদিন বলা হয়নাই কিছু। বাবার সাথে আমার বয়সের দুরত্ব অনেক। আমি ৪ নাম্বার সন্তান। বাবার বয়স ৬৫ মতন। মুখ ফুটে ছোট ছোট গল্প, দুঃখ-কষ্ট ভাগাভাগি কখনও করা হয়নি।
    আজকে বাসায় নাই আমি। হয়ত বলাও হবে না...।
    তবু তো তাকে অনেক ভালোবাসি...

    জবাব দিন
    • রকিব (০১-০৭)

      ভাইয়া, এইটা টাইম নিয়ে লেখা হয়নি, ঘুমুতে যাবার আগে মনে হলো, ফট করে লেখাটা ছেড়ে দিলাম।

      তবু তো তাকে অনেক ভালোবাসি…

      :hatsoff: :hatsoff:
      ভাইয়া, একটা কাজ করেন। আঙ্কেলের মোবাইলে একটা এস,এম,এস দিয়ে দেন প্লীজ।


      আমি তবু বলি:
      এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..

      জবাব দিন
  6. ধন্যবাদ রকিব অসাধারণ একটা লেখার জন্য।
    অপেক্ষা করছিলাম বাবা দিবস নিয়ে লেখা পড়ার জন্য।

    @ যারা শরম্পাইতেসেনঃ খালি একবার বলেই দেখেন, আর না হয় আমার বরের মত পীর ধরেন, ওর হয়ে আমি প্রথমে ফোন করি আর আমার শ্বশুরকে বাবা দিবসের শুভেচ্ছা জানাই, তারপরে ও ফোন নিয়ে মিন মিন করে একটা কি যেন।

    আমার ছোট ভাই সে আব্বার মোবাইলে কিছু টাকা ফ্লেক্সি লোড করে এস এম এস সহ পাঠিয়েছে।

    আরো একটা কথা বাবারা কিন্তু অপেক্ষা করেন, আমার বাবা যেমন করছিলেন।

    সব বাবাদেরকে সালাম।

    জবাব দিন
  7. দিহান আহসান

    ভাইয়া, খুব ভাল হয়েছে। নাও এক কাপ :teacup: ।
    আমার ইছে হচ্ছিল বাবা দিবসের জন্য একটা লিখা দিতে, লিখলে ও তোমার মত করে পারতাম না। লজ্জা না করে বলে ফেল জলদি।
    আমি কিন্তু আমার বাবাকে রাত ১২টাই শুভেচ্ছা জানিয়ে দিয়েছি। আমার ভাই পাশে বসে থেকে ও দিতে পারলনা। 😀
    সকালে উঠে আমার ছেলে ও তার বাবাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে এক কাপ চা দিল।
    সবাইকে বাবা দিবসের শুভেচ্ছা। 🙂

    জবাব দিন
    • রকিব (০১-০৭)
      আমার ইছে হচ্ছিল বাবা দিবসের জন্য একটা লিখা দিতে, লিখলে ও তোমার মত করে পারতাম না।

      ভাবীপ্পু, আপনি কষ্ট করে পড়েছেন, অনেক অনেক ধন্যবাদ।
      এবার ছোট ভাইটির একটা অনুরোধ রাখুন, প্লীজ আপনিও বাবা দিবসের একটা লেখা দিয়ে দিন, প্লীজ 😀 😀


      আমি তবু বলি:
      এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..

      জবাব দিন
  8. শাওন (৯৫-০১)

    একবারের জন্য হলেও আজ-ই বলে ফেলুন বাবাকে, অন্তত একটা এস,এম,এস করে জানিয়ে দিন ভালোবাসার গল্পটুকু। বাবা নিশ্চই অনেক খুশী হবেন

    মনে হচ্ছে গ্রামীন ফোনের বিজ্ঞাপণ..................... 😀 :))


    ধন্যবাদান্তে,
    মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান শাওন
    প্রাক্তন ক্যাডেট , সিলেট ক্যাডেট কলেজ, ১৯৯৫-২০০১

    ["যে আমারে দেখিবারে পায় অসীম ক্ষমায় ভালো মন্দ মিলায়ে সকলি"]

    জবাব দিন
  9. কাইয়ূম (১৯৯২-১৯৯৮)

    দারুন লেখছিস ব্যাটা রকিব।
    দৌড়ের উপ্রে থাকায় সময়মত না পিড়া মিস করছি।
    সকল বাবাদের শ্রদ্ধা মিশ্রিত :salute:
    সাথে হবু বাবা, হইতে পারতো বাবা, একটু হইলেও চান্স আছে বাবা সবাইরে শুভেচ্ছা 🙂


    সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : ইউসুফ (১৯৮৩-৮৯)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।