প্লট

রেডিওতে বিবিসি সংলাপ শুনছিল আসিফা।হঠাৎ কে যেন তার পাশে এসে বসল।অপরিচিত একটা কণ্ঠস্বর বলে উঠল, ‘আসিফা আপু।’

‘কে?’

‘আমাকে চিনবেন না আপু।আমি মার্জিয়া।পাঁচতলায় থাকি।ডাইনিংয়ে, ক্যান্টিনে, জামালের দোকানে আপনাকে প্রায়ই দেখি। আমার এক বান্ধবী- সুমনা, চেনেন বোধহয়।ও আমাকে বলল আপনার একজন ভলান্টিয়ার দরকার।’

‘হ্যাঁ আপু, তা তো দরকার।দু’জন আমাকে রেকর্ডিংয়ে সাহায্য করত। একজন বাড়ি গেছে। আরেকজনের পরীক্ষা। তা কখন কখন সময় দিতে পারবে ? পড়াশুনার অসুবিধা হবে নাতো?’

‘আমার তো ফাইনাল শেষ। সারাদিনই ফ্রী আছি। আপনার যখন সুবিধা…’

‘না না! আমার সুবিধা-অসুবিধা কিছু নেই। যখন ইচ্ছা চলে আসবে। তোমাকে অনেক ধন্যবাদ আপু।নিজে থেকে এসেছ!’

আরও কিছুক্ষণ আলাপ করে মার্জিয়া চলে গেল।আসিফা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে।রেকর্ডিংয়ের জন্য কাকে বলবে বুঝতে পারছিল না। এদিকে একজন নিজে থেকেই চলে এল তাকে সাহায্য করতে।

 

তখন পড়ন্ত দুপুর। বিছানায় শুয়ে আছে আসিফা।তন্দ্রা মতন এসেছে।গতকালের সেই কণ্ঠস্বর শুনে ধড়মর করে ওঠে।মার্জিয়া এসেছে।ওর হাত ধরে আসিফা রিডিংরুমে যায়।সাধারণ ছাত্রীদের রিডিংরুমের পাশে দৃষ্টিপ্রতবন্ধীদের বিশেষ রিডিংরুম। রেকর্ডিংযের কাজ এখানে করতে হয়।আসিফা তার ডেস্ক হাতড়ে হাতড়ে একটা বই বের করে মার্জিয়ার সামনে ধরে, ‘দেখোতো এটা ‘জরাবিজ্ঞান’ কিনা ?’ ‘হ্যাঁ আপু।’ সাড়া দেয় মার্জিয়া।

‘এটার পাঁচ নম্বর অধ্যায়টা তুমি আমার মোবাইলে রেকর্ড করে দাও।আগামী সপ্তাহে একটা ক্লাসটেস্ট আছে। অথচ এটা এখনো রেকর্ডই করা হয়নি।’

আসিফা পার্স থেকে মোবাইল সেটটা বের করে মার্জিয়ার হাতে দেয়।মার্জিয়া মোবাইল ঘেঁটে রেকর্ডার চালু করে পাঁচ নম্বর অধ্যায় পড়ে যেতে থাকে। টানা এক ঘন্টা পড়ে যাওয়ার পর রেকর্ডার ‘pause’ করে।

‘আসিফা আপু ! গলা শুকিয়ে গেছে।’

আসিফা তাড়াতাড়ি পাশের টেবিল হাতড়ে পানির বোতল এনে দেয়।মার্জিয়া পানি খেয়ে হাপাতে থাকে।আসিফা বলে,‘ আহা আপু, তোমার খুব কষ্ট হয়ে গেল, না?’

‘ না না! এটা আর এমন কি ! আমি বরং কিছুক্ষণ গলাটাকে রেস্ট দিই। আপনি কথা বলেন।’

‘কি শুনতে চাও।’

‘আপনার কথা।’

‘হুম…সবাই এসবই শুনতে চায়- অন্ধ হওয়ার কাহিনী, স্কুলে পড়ার কাহিনী, এতদূর আসার কাহিনী।কয়েক লক্ষ বার এসব আমার বলা হয়ে গেছে।’ হেসে ওঠে আসিফা।

‘আপনার বিরক্ত লাগলে বলতে হবে না।’

‘আরে নাহ্! এতবার বলতে বলতে আমি এক্সপার্ট হয়ে গেছি।খুব গুছিয়ে বলতে পারি সব ঘটনা।’

‘আপনি সব কথাই খুব গুছিয়ে বলেন।’

‘এটা কিভাবে হয়েছে,জানো ? ছোটবেলায় আমি তো আর আমার বয়সীদের সাথে খেলাধুলা করতে পারতাম মা।মাঠে-ঘাটে ছোটাছুটি করতে পারতাম না।তখন বাবার রেডিওটা নিয়ে সারাদিন বিভিন্ন অনুষ্ঠান শুনতাম।ঘোষক-উপস্থাপকদের নকল করতে করতে এ অবস্থা!’

‘আপু আপনি বলতে থাকেন।আপনার ব্যাপারে আমার অনেক কৌতূহল।’

আসিফা এক এক করে অনেক কথাই বলে যায়।

‘জানো,অন্ধরাও যে পড়াশুনা করতে পারে এটা আমরা জানতামই না।গ্রামে বাড়ি তো।একদিন রেডিওতে একটা অনুষ্ঠান শুনছিলাম-‘অদম্য’ নাম।সেখানে পাঁচজন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী এসেছিলেন।সবাই প্রতিষ্ঠিত।তখনই বুঝলাম অন্ধরাও পড়াশুনা করতে পারে।একটা জেদ চেপে গেল আমার।আমার এক দূর সম্পর্কের ফুপুও ছিলেন অন্ধ।ভাইয়ের সংসারে পড়ে থাকতেন।এরকম পরিস্থিতিতে যা হয় আরকি!আত্মীয়-স্বজনেরা মুখ ঝামটা দেয়। আমার ভেতরেও এই ভয় কাজ করতে- যদি একটা চাকরি-বাকরি না করতে পারি,আমার অবস্থা এই ফুপুর মতই হবে !’

মার্জিয়া খুব আগ্রহী শ্রোতার মত সবকিছু শুনে যায়।মাঝে মাঝে প্রশ্ন করে।ওর কৌ্তূহলী স্বভাব আসিফার ভাল লাগে।মেয়েটার কথা-বার্তায় আন্তরিকতা আছে।

এরই মধ্যে আসিফার মোবাইল বেজে ওঠে।টকিং সফটওয়্যারের ধাতব কণ্ঠ বলে ওঠে ‘রাসেল কলিং’। রাসেলের সাথে কথা সেরে আসিফা মার্জিয়াকে বলে ‘এই রাসেল ছেলেটা ‘আঁধারে আলো’ নামের একটা সংগঠনে আছে।ও-ই খবর দিল দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের ওপর একটা সেমিনার হবে মঙ্গলবার, আরসি মজুমদার অডিটোরিয়ামে।’

‘তাই নাকি আপু! আপনি যাবেন তো ? আপনার সাথে আমি যাব কিন্তু!’

‘তাহলে তো ভালই হল।যাতায়াতের জন্য আর চিন্তা করতে হল না আমার। তুমি মঙ্গলবার ১১টায় আমার রুমে চলে এসো।’

‘ঠিক আছ আপু। এই দেখেন…আপনার সাথে গল্প করতে করতে রেকর্ড করার কথা ভুলেই গেছি!’ মার্জিয়া আরও ঘন্টা খানেক রেকর্ড করে দেয়।

অল্প ক’দিনেই মার্জিয়া-আসিফার বন্ধুত্ব বেশ গাঢ় হয়ে যায়। মার্জিয়া ‘আপনি’ থেকে নামে ‘তুমি’তে, আর আসিফা ‘তুই’তে।সেদিনের সেই সেমিনারে গিয়েছিল দু’জন।আয়োজকরা হঠাৎই আসিফাকে জানায় বিকেলবেলা একটা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে।আসিফাকে কিছু একটা করতে হবে।মার্জিয়া বলে,

‘তুমি একটা গান গাও আসিফা’পু।তুমি তো মাঝেমাঝে গুনগুন করো।তোমার গলা কিন্তু খুব মিষ্টি।’

‘কোনটা গাইব বলতো? আমার মন কেমন করে-এটা গাওয়া যায়।কিন্তু অন্তরাটা তো ভুলে গেছি।’

মার্জিয়া তক্ষুণি তার মোবাইলে গানটা ডাউনলোড করে ফেলে।দু’জনে রিহার্সেল করে বেশ কিছুক্ষণ।অনুষ্ঠানে আসিফার মিষ্টি কণ্ঠে্র গান শুনে কথা বলতে আসে অনেকেই। এদেরই একজন জুবায়ের।সেও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী।মাস্টার্স শেষ করেছে সম্প্রতি।‘আসিফা,তুমি যে এত ভাল গান করো তা তো জানতাম না!’ কথাবার্তা শুরু হয় গানের প্রসঙ্গে, কিন্তু তা শেষ পর্যন্ত ডালপালা মেলে বহুদূর।হলে ফেরার পর মার্জিয়া আসিফাকে ক্ষেপিয়ে মারে।সব কথাতেই টেনে আনে জুবায়েরের প্রসঙ্গ।

কথায় কথায় আসিফা একদিন তার স্কুলের কথা বলে।মিশনারী পরিচালিত অন্ধদের স্কুল।সেখানকার সিস্টাররা তাকে ভালবাসতেন খুব।মার্জিয়া এবার বায়না ধরে, ‘আপু, চলো তোমার স্কুল থেকে ঘুরে আসি একদিন।’

‘সেটাতো অনেক দূর রে – আশুলিয়া।’

‘আরে! কি এমন দূর!’

মার্জিয়ার পিড়াপিড়িতে তারা সেই স্কুলে যায় একদিন।পুরনো পরিচিত পরিবেশে আসিফার মুখে যেন খই ফোটে।‘জানিস মার্জু এই স্কুলে বাবা আমাকে ভর্তি করে দিয়ে চলে যাওয়ার পর থেকে টানা দুই-তিন মাস শুধু কান্নাকাটি করতাম।তখন জেদ চেপে গেল।দাঁতে দাঁত চেপে ব্রেইল শেখা শুরু করলাম। মাত্র ১২ কি ১৩ দিনে ব্রেইল পুরোপুরি আয়ত্ত করে ফেললাম।তারপর শোন,এই স্কুলের একটা মেয়ে সবসময় ফার্স্ট হত।ওর সাথে পাল্লা দিয়ে আমি এমন পড়াশুনা শুরু করলাম যে ফাইনাল পরীক্ষায় সে আমার ধারেকাছে থাকতে পারল না!’ মার্জিয়া-আসিফা মেয়েদের রুমে রুমে যায়।তাদের কাছে মার্জিয়ার হাজারটা প্রশ্ন- এখানে কে্মন  লাগে?কি হতে চাও ভবিষ্যতে? খাওয়াদাওয়ার মান কেমন ? বাড়ি ভাল না এই হোস্টেল ভাল? আসিফা মার্জিয়াকে বল, ‘এই তুই কি শেষে সাংবাদিকতা শুরু করলি নাকি?’ এই পাগলী মেয়ের পাগলামো আসিফা উপভোগ করে।স্কুল থেকে ঘুরে আসার পর মার্জিয়ার মাথায় অদ্ভূত শখ চাপে। সে ব্রেইল শিখবে।আসিফার সহযোগিতায় ব্রেইল বোর্ড,স্টাইলাস,ক্যালেন্ডারের পাতা নিয়ে সে ব্রেইলের কসরৎ চালায়।৬-৭ দিনের মাথায় অল্প-স্বল্প শিখেও ফেলে।মার্জিয়া মাঝেমাঝে অদ্ভূত অদ্ভত প্রশ্ন করে আসিফাকে, ‘আপু তুমি তো অন্ধ হয়ে গেছ তিন বছর বয়সে, তুমি মনে করতে পারো তোমাদের বাড়ির পুকুরটা কেমন ? সূর্যাস্ত-সূর্যোদুয়ের সময় আকাশটা কেমন হয় সেটা কল্পনা করতে পারো?’ কিংবা ‘আকাশে রংধনু উঠলে তোমার কি দেখতে ইচ্ছা হয়?’ আসিফার সব অনুভূতি যেন তার পুরোপুরি বোঝা চাই!

মার্জিয়া জ্যোৎস্না রাতগুলোতে আসিফাকে নিয়ে হলের মাঠে যায়।বলে, ‘চোখের দৃষ্টি নেই তো কি হয়েছে, মনের দৃষ্টি দিয়ে দেখে বলতো কেমন লাগছে জ্যাোৎস্না ? দেখি তোমার কল্পনার দৌড় কতদূর।’ কখনোবা আসিফার হাতে ধরিয়ে দেয় কোন ফুল।বলে, ‘শুঁকে দেখ।কি মিষ্টি গন্ধ!পাঁপড়িগুলো ছুঁয়ে দেখ কি নরম!’ তারপর ফুলটা আসিফার গালে ছুঁইয়ে বলে, ‘জুবায়ের ভাই তোমার এই পাঁপড়ির মত গালে আদর করবে।’ লজ্জায় লাল হয়ে যায় আসিফা।স্রষ্টাকে ধন্যবাদ জানায় মার্জিয়ার মত এমন ভাল একটা বন্ধু পেয়েছ বলে।দুই বন্ধুতে রান্নাও করে মাঝেমাঝে।আসিফা সব মশলা শুঁকে শুঁকে হাতের তালুতে ঢেলে মেপে তরকারিতে দেয়। ওর রান্নাবান্নার পদ্ধতি মার্জিয়া অবাক হয়ে দেখে।সে অনেকবার চেষ্টা করেও আসিফার মত ভাল রাঁধতে পারে না।এভাবেই চলতে থাকে বেশ কিছুদিন। কিন্তু দুই বন্ধুর হই-হুল্লোড়,খুনসুঁটির ছন্দপতন হয় একদিন।

‘আসিফা আপু,মা বারবার বলছে বাড়িতে যাওয়ার জন্য।টিকেট পেলে কালই চলে যাব।’

‘যাবি তো যা।তাড়াতাড়ি ফিরিস কিন্তু।তোকে মিস করব খুব।বাড়ি গিয়ে আবার ভুলে যাস না। সময় করে কল দিবি।’

মার্জিয়া বাড়িতে যাওয়ার পর যোগাযোগ করেনা ।আসিফা কল দিয়ে যায় বারবার কিন্তু প্রতিবারই একই কথা ‘মোবাইল সংযোগ দেয়া সম্ভব হচ্ছে না।’ হয়ত মার্জিয়ার বাড়িতে নেটওয়ার্কের সমস্যা- নিজেকে এই বলে প্রবোধ দেয় আসিফা।বেশ কয়েকদিনের চেষ্টার পর একবার কল ঢোকে মার্জিয়ার নম্বরে।আসিফার কণ্ঠে অভিমান ঝরে পড়ে।

‘কি ব্যাপার মার্জিয়া? আমাকে এভাবে ভুলে গেলি ? ঢাকায় এসেও যোগাযোগ নেই!’

‘আসিফা আপু। রাগ করো না।আমি আসলে একটা অ্যাসাইনমেন্ট নিয়ে খুব ব্যস্ত। তোমাকে বোধহয় আর সেভাবে সময় দিতে পারব না। তুমি একটা ভলান্টিয়ার খোঁজ করো।’

মার্জিয়ার আচরণে আসিফা হতভম্ব হয়ে যায়। এভাবে আরো কিছুদিন যায়।আসিফা শেষমেশ মার্জিয়ার বন্ধু সুমনাকে ডেকে বলে,‘মার্জিয়ার কি হয়েছে জানো?ও কি কোন কারণে আমার ওপর রাগ রাগ করেছে?ইদানীং আর আসেই না।ও কি আর হলে থাকে না ?’

‘না না, হলে থাকে। কালই তো কথা হল। আপনার সাথে ওর কাজ তো বোধহয় শেষ।তাই আর আসে না।কেন ও আপনাকে বলেনি কিছু?’

‘না তো!’

‘ও আপনাকে নিয়ে একটা উপন্যাস লিখতে চাইছিল। আমাকে বলল একদিন। আমি আপনার রুম নম্বর দিয়ে দিলাম।কিন্তু আপনাকে কিছু জানায় নি কেন?…হয়ত ভেবেছিল সত্যিটা বললে আপনি যদি হেল্প না করেন…অথবা শুধু নিজের ভাল দিকগুলোই তুলে ধরেন।ও অবশ্য এমনটা মাঝে মাঝেই করে।এই যে এখন হলের বামপন্থী মেয়েগুলোর সাথে মিশছে। ওদের নিয়েও লিখবে বোধহয়।আপ্নি মন খারাপ করছেন কেন? আপনাকে নিয়ে কেউ একজন লিখছে এটা তো খুবই আনন্দের ব্যাপার!আপনি কি রেকর্ডিং নিয়ে চিন্তা করছেন ? ঝুমার তো পরীক্ষা শেষ। ও এখন হেল্প করতে পারবে।’

আসিফা বজ্রাহতের মত বসে থাকে।রক্ত-মাংসের মানুষ না,মার্জিয়ার চোখে সে শুধুই একটা উপন্যাসের প্লট!

১০ টি মন্তব্য : “প্লট”

  1. জিহাদ (৯৯-০৫)

    পড়তে পড়তে ভাবছিলাম মার্জিয়ার মত এমন ভালো মানুষ আসলেই বাস্তবে আছে কীনা। গল্প শেষে সব পরিষ্কার হলো। এমন মানুষ বাস্তবে, গল্পে কোথাওই নেই আসলে 🙂

    গল্প ভালো লেগেছে। শেষের টুইষ্ট ভালো ছিলো। আমি ভেবেছিলাম হয়ত সেও এক্সিডেন্ট করে অন্ধ হয়ে যাবে 😛


    সাতেও নাই, পাঁচেও নাই

    জবাব দিন
  2. শিবলী (১৯৯৮-২০০৪)
    আমি ভেবেছিলাম হয়ত সেও এক্সিডেন্ট করে অন্ধ হয়ে যাবে

    আমিও অবাক হচ্ছিলাম খুব...সেই সাথে অন্য অপশনগুলোও ভাবছিলাম । তবে লেখকের চিন্তা একেবারেই ভিন্ন ।
    তুমি চমৎকার করে লেখ । মনে হয় যেন পাশে বসে কেউ বলে চলেছে, আর আমি মুগ্ধ শ্রোতার মত শুধু শুনেই যাচ্ছি । :clap: :clap:

    জবাব দিন
  3. মোকাব্বির (৯৮-০৪)

    এই না হইলে টুইস্ট! গল্পের নাম পড়ে খুব চালাকের মত ধরে ফেলা উচিৎ ছিল কিন্তু ধরতে পারি নাই। ভালো লাগলো। লেখা চাই আরো! :hatsoff:


    \\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
    অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : শিবলী (১৯৯৮-২০০৪)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।