০।
আমি হইলাম ম্যাংগো জনতা তাই আমার অনভূতি গুলো চড়া সুরে বাধা নয় কখনই। আন্ধার রাতের জ্যোৎস্না আমাকে মাতাল করে দেয় না কিংবা বৃষ্টির শব্দে আমার হাত দিয়ে মুড়মুড়িয়ে কবিতা ঝরে না। কিন্তু তারপরেও একটা কথা থেকে যায় কারণ স্মৃতি বলে একটা জিনিস রয়ে যায়।
০১।
বৃষ্টি নামটা আমার ব্যাপক পছন্দ তাই বলে বৃষ্টিতে ভিজা কিন্তু আমি একদম পছন্দ করি না। কিন্তু একেই বলে ভাগ্যের ফের। প্রতি বর্ষায় অন্তত ২০/২৫ এমন সময় আসবে যে আমাকে ভিজতেই হবে। দেখা গেল বাসার থেকে বের হবার সময় মেঘের কোন সগ্নী সাথী আশেপাশে নেই কিন্তু যেই মাত্র জায়গামত আসছি মানে এমন জায়গায় যেখানে এই অভাগার আশ্রয় নেবার স্থান নেই, তখনি ঠিক আগমন ঘটবে তার। এইসব দেখে নিজের ভাগ্যের উপর মেজাজ খারাপ করে খালি ভাবি শালা এই জীবনে যদি বৃষ্টি নামের কেও আসত…………
০২।
ছাত্র হিসেবে আমি ছিলাম ব্যাপক, প্রতিবারই কয়েক নাম্বারের জন্য ফেলের সদর দরজা আমাকে ছুতে পারত না। তাই প্রতিবার ভ্যাকেশনের থেকে আসার সময় আব্বু আম্মু করুন স্বরে আমাকে বলত- প্লীজ বাবা, এইবার কলেজে গিয়ে অন্তত একটু পড়াশুনা করিস। আমিও তখন ততোধিক করুন সুরে কথা দিতাম এইবার হবেই, কিছু একটা তো হবেই।
কিন্তু কথায় বলে মানুষের স্মৃতি নাকি ব্যাপক দূর্বল, তাই কলেজে আসার কয়েকদিনের ভিতরে সেই করুণ স্বর বা সুর সবি মনের গহীনে হারিয়ে যেত। তারই ফলস্রুতিতে একবার যখন টার্ম ফাইনালের রেজাল্টে ক্লাসে শেষ ৬ জনের ভিতর স্থান নিলাম ঠিক তখনি কেন যেন সেই করুন স্বর এর কথা মনে পড়ে গেল। তাই হঠাৎ মনটা খারাপ হয়ে গেল। ঠিক এইরকম একটা সময়ে কিছুই ভাললাগে না, মন একাএকা থাকতে চায়। কিন্তু উপায় নেই গেমসের বাঁশি তখন বেজে গেছে। হাউস বেয়ারা মোবারাক ভাই চিৎকার করছে- এই ক্লাস টুয়েল্ভ বাইর হও, তাড়াতাড়ি বাইর হও।
ঠিক এই সময়ে বৃষ্টি নামল, ঝুমঝুম করে, ফকফকা রোদের মাঝে। এমন বৃষ্টি যা কিনা মোবারক ভাইয়ের হাজার চিৎকারেও ক্লাস টুয়েলেভ কে নীচে নামাতে পারবে না কিংবা স্টাফদের হাজার বাঁশিতেও যেখানে গেমস হবার কোন সম্ভাবনা নেই। আর ঠিক তখনি কেন যেন মনটা ভাল হয়ে গেল, বড় তুচ্ছ ভাবে বৃষ্টির কারণে।
আর এখন পিছনে ফিরে দেখলে মনে হয় তুচ্ছ তুচ্ছ কারণে মন ভাল করার দিন গুলি বুঝি ফেলে এসেছি গত জন্মের ওপারে।
০৩।
আমি কখন গল্প লেখার চেষ্টা করিনা বরং বলার চেষ্টা করি। এটা আমি প্রথম শিখেছিলাম হয়ত আমার দাদীর কাছ থেকে। আমি এখনো চোখ বন্ধ করলে দৃশ্যটা যেন দেখতে পাই। এক বৃদ্ধ কথা বলে যাচ্ছে আপন মনে, মাঝেমাঝে হাত দিয়ে মুখের কোণায় জমে থাকা পানের রস মুছছে। আর তার পায়ের কাছে বসে আছে একটা কম বয়েসী রোগা-পাতলা বালক। সেই বালক চোখ বড় করে শুনছে কথা, কোন গল্প অবশ্য তা নয় যেমনটা বাকীরা শুনেছিল তাদের দাদা-দাদীর কাছে। তাও বালক শুনত কারণ সেই বৃদ্ধ কথার পিঠি কথা সাজিয়ে বকে যেত পারত অবিরাম। সেই রকম কিছু কথা বালকের মনে রয়ে গেল অক্ষত অনেক বছর পরেও।
আমাদের দ্বীপে তখনো রিক্সা আসেনি, হক সাহেব হয়ত তখনো প্রধানমন্ত্রী হননি কিংবা আমাদের দ্বীপের পাড়ে তখনো ভীড়েনা আলাউদ্দীন নামের কোন স্টীমার। সেই সব দিনের কোন এক বর্ষার কালে ঝুমঝুম বৃষ্টির মাঝে যখন চারিদিকে যতদূর দেখা যায় চারাচর শুধু পানি আর পানি। ঠিক সেই সময় আমাদের দ্বীপের কোন গ্রামের ভিতর এক তরুণী অপেক্ষায় ছিল, অপেক্ষায় ছিল একদল মানুষের বা ঠিক করে বললে একটা নির্দিষ্ট মানুষের। যে বা যারা তাকে নিয়ে যাবে অন্য গ্রামে তার নতুন ঠিকানায়। যা কিনা পরের সত্তর বছরের জন্য তার স্থায়ী ঠিকানা হয়ে থাকবে। যে দিনের কথা সেই তরুণী তার উত্তরসূরী কে বলবে ঝুলে যাওয়া চামড়ার উপর থেকে পানের রস মুছতে মুছতে।
আমি যেন অনেক বছর আগে শুনা সেই গল্পের দৃশ্য দেখতে পাই, দেখতে পাই ভীষন বর্ষার মাঝে ১৫/২০ জনের একটা দল চলছে ছাতা মাথায়, শুনতে পাই হাটু পানির ভিতর মানুষের পা ফেলার শব্দ, ঝপঝপ-ঝপাঝপ। যেমনটা গল্পটা বলার সময় শুনতে পেতেন সেই বৃ্দ্ধ।
আমি মাঝেমাঝে ভাবি, কিভাবে আমার বৃদ্ধা দাদী দেখতে পেত বহু বছর আগের সেই বর্ষা, শুনতে পেত ঝুপঝুপ শব্দে হাটু পানি ভেঙ্গে আসা সেই মানুষ গুলোর আওয়াজ। আমিও কি একটা সময় অনুভব করতে পারব আমাকে ভালবেসে বৃষ্টি দিনে ছোয়া মানুষটার স্পর্শ কিংবা বিগত জীবনে ফেলে আসা সকল বর্ষার সুবাস।
একসাথে তিনজন লগড ইন। কে প্রথম হবে বলা যাচ্ছে না, ট্রাই নিতে দোষ কি?
নাহ, আমিই প্রথম। :grr:
এইবার পইড়া আসি। 🙂
:clap: (১ম হইতে হইতে টায়ার্ড হয়ে গেছি)
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
টায়ার্ড যে হইছোস বুঝা যাইতাছে :grr: :grr:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
টায়ার্ড ???
নাকি উঠান বাঁকা =)) =))
আজকাল কেও আর পইড়া প্রথম হয় না 😛
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
পইড়া যাওনের পরেও প্রথম হইতে হইলে বিশাল লিড লাগে। :-B :-B :-B আইজ কাইলকার ভেজাল খাওয়া পুলাপাইন হেইডা পারবো না। :-B :-B :-B
আহা!
আহা টা কার জন্য ভাইয়া 😛
অফটপিকঃ আছেন কেমন ভাই? থিসিস লিখা কি শেষ?
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
আহা কপিরাইট করা। লেখা ভালো লাগলে দেই। 😛
ভালো আছি। শেষ হবে ইনশাল্লাহ। শেষটা দেখতে পারতেছি। ইনশাল্লাহ এই মাসেই।
তৌফিক ভাই,
পারমিশন দেন, একটু কপিরাইট করা আহা টা দিমু... 😀
আর তো কোন ভাষা পাইতেছি না 🙁
ভাল লাগল...
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া 😀
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
আহা!
(কপিরাইট - তৌফিক) 😛
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
বাহা 😛
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
সুন্দর লিখেছো রাশেদ ......... পড়ে ভালো লাগলো .........
পড়ার জন্য ধন্যবাদ মইনুল ভাই 🙂
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
খুব সুন্দর লিখছিস ব্যাটা। যদিও একটু বিষণ্ণ লেখা, তাও শেষে এসে ছুঁয়ে গেল ...
বিষন্নতা জিনিসটা কেন যেন আমার সাথে ঠিক যায় না কিন্তু গত কয়েক দিন ধরে যে কি হইছে বুঝতে পারতেছি না। লিখতে বসছিলাম গল্প কিন্তু শেষে দেখি অন্য জিনিস লিখে ফেলছি।
আসলটপিকঃ ঐ এত রাতে ব্লগে কি করস x-( তোগো কি পরীক্ষা টরীক্ষা নাই 😀 নাকি ব্লগেই সিলেবাস 😉
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
পরীক্ষা একটা নীল রঙের নিগার সুলতানা, তাকে ভালোবাসতে আর ভালো লাগে না 😀
পরীক্ষা তাইলে একটা ভ্রান্ত ধারনা 😛 তোদের হইছে কি মুহাম্মদরেও ব্লগে দেখা যাইতেছে এত রাতে :-B
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ফিজিক্সের নিগার সুলতানা? :))
ম্যাডাম আমারে কুব্বালা পাইতো :shy: ।
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
:shy: :shy: আমারে উনি, ভূগোল ম্যাডাম দুইজনই কুব্বালা পাইতো :shy:
রাশেদের লেখা সবসময়ই ভালো লাগে, এটিও ব্যতিক্রম হলনা :clap: :clap:
শেষের দিকে দাদীর গল্পের বর্ণনা মারাত্মক হইছে :hatsoff:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
আপনার প্রথম কথায় লইজ্জা পাইছি :shy: রাজনৈতিন পুরা আসল 😀
দাদীর ব্যাপারটা কিন্তু গল্প না, এইটা আসলেই আমার দাদীর গল্প। ঠিক যেমনে যেমনে বলছি ঠিক তেমনে তেমনে উনি আমকে বলছিলেন।
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
হ, সেইটার বর্ণনার কথাই কইছি 😀
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
🙂
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
বিষণ্ণতা একটি রোগ-সেবা গেইগি... :-B
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
জুনা ভাই পুরা ভস চিকিৎসক 😀
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ঐ ব্যাটা, আমি কই কি করলাম??
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
বাঁচতে হলে জানতে হবে জুনায়েদ ভাই 😀
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
জুনায়েদ ভাই রে পচাইল রাশেদ
=)) =)) =))
ওরে নারে না, আমার কথার মর্ম কেও বুঝিল না 😉
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ভাবনায় পড়ে গেলাম। সাথে এল নস্টালজিয়া।
খুব ভাল লেখছিস। আমি মুগ্ধ।
হুম...... মাঝে মাঝে পুরান দিনের কথা গুলো অনুভূতিকে ধরা দিয়ে যায়, উদাস করে যায়। তোর কাছ থেকে শেষ লাইনটা শুনে খুব ভাল লাগতাছে 😀
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
তুমি ছাত্র হিসাবে যতটা ব্যাপক লেখক হিসাবে তার চেয়ে বেশি ব্যাপক।
ঈস্ !! সেই বৃষ্টির প্রতীক্ষার দিনগুলি মনে পড়ে গেলো। এখনও সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে বৃষ্টির শব্দ শুনলে প্রাণটা জুড়িয়ে যায়। শেষটা অসাধারন লেগেছে।
বিঃ দ্রঃ প্রথম লাইনে ব্যাপক শব্দটি ২ বার ২ অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে।
ওয়ে হোয়ে আমাগো হাসান ভাই আইসা পড়ছে B-) ভস আপ্নেরে নিয়মিত দেইখা পরাণ্টা জুড়াই গেল 😀
হুম...... ধরতে পারছি। আমি ব্যাপক ভাবে ব্যাপক শব্দের অর্থ ধরতে পারছি 😉
বৃষ্টির শব্দ এখনো খুব ভাল লাগে কিন্তু ভিজতে একদম ভাললাগে না 😕
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
দোস, আমার সবসময় এরকম মনে হয় রে !!
মন তাই বেশিরভাগ সময়তেই খারাপ থাকে 🙁 🙁
জটিল লিখছিস, হৃদয় ছুঁয়ে গেল।
খুব খ্রাপ কথা। মাঝে মাঝে এমন মনে হওয়া ভাল কিন্তু সব সময় হওয়া ভাল না। এইটারে কয় নাগরিক বিষন্নতা x-(
এর থেকে বাচতে হলে জানতে হবে তাই আমার চারপাশ০১ পইড়া আস 🙂
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
রাশেদ, খুব সুন্দর করে লিখেছ। :thumbup:
আহারে! আমার জীবনেও যদি আসত...... :dreamy:
একদম সত্য কথা। এখন অনুভূতিগুলো অনেক ভোঁতা হয়ে গেছে।
দোয়া করি, অনেক বড় হও। 😛
প্রথম কথার জন্য ধন্যবাদ ভাই 🙂
কোন স্বাতি যে এখনো আপনার গতি করে নাই তা বুঝুব কেমনে 😀
হক কথা, একদম হক কথা :thumbup:
ছোট খোকা বড় হও 😛
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
=)) =))
রবিন ভাই হাইসেন না 😀 কোনখান দিয়ে আপনার কি যে ফাস হয়ে যায় ;;;
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
বরাবরের মতই অসাধারণ লাগলো। অনুভূতি প্রকাশের ভঙ্গিটা অসামান্য ভাই। কোন একটা বিচিত্র কারনে প্রথম প্যারাটা মাথায় ঢুকে গিয়েছে।
আবার বলছি, ভালো লাগলো :boss: ।
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
কোন জিনিস বেশিক্ষণ মাথার ভিতরে রাখতে নেই 🙂 পড়ছ তাই ধন্যবাদ ছোট ভাই 🙂
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
শুধু ভালো না। ব্যাপক ভালো লাগসে।
আমিও সকল বর্ষার কথা মনে রাখতে চাই ;;;
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
ভাল লাগছে শুনে আমারো ব্যাপক ভাল লাগসে 😀
আমাদের মনে রাখার কেও নাইরে 🙁
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
জিহাদ সবসময়ই বর্ষারে ভালা পায় 😡 😡 😡
আর তুই 😉
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
:boss: :boss:
তুমি বস পাব্লিক।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আয়হায় কে কারে কি কয় 😕
আপ্নে হইলেন গুরু, লাল সেলাম আপ্নারে :salute:
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
রাশেদ ভালো লাগলো লেখাটা।
তোমার লেখা দেইখ্যা ভাবতেসি বর্ষা বাদল আর বৃষ্টি এই তিনজনরে নিয়া একটা ত্রিভুজ প্রেমের গল্প লিইখ্যা ফেলি। কী কও??? 🙂 🙂 🙂
:thumbup :thumbup:
ত্রিভুজ?? ছাগুরাম কে এইখানে আইনেন না। বারি নামের আরেকটারে আইনা চতুর্ভুজ বানান, সেইডাও ভাল।
বাংলা ব্লগ জগতে আমার দেখা অন্যতম সেরা চীজ হইল এই ত্রিভুজ 😀
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ভাল লাগছে শুনে ভাল লাগল 🙂
ত্রিভুজ না লিখে চর্তুভুজ লিখতে পারেন 😉 বর্ষা, বাদল, বৃষ্টি আর জিহাদ 😛
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
:clap: :clap: :clap:
খুবি ভাল্লাগছে... :clap:
তোর লেখার ভঙ্গিতে আমি মুগ্ধ :boss:
অনটপিকঃ ফোন দিলে ধরস না ক্যান x-( 😡 :chup:
লইজ্জা পাইছি :shy:
অফটপিকঃ ফোনের রিংটোনে সমস্যা তাই বুঝা যায় না 🙁 আর কল করতে আলসেমী লাগে 😕 কথা দিতাছি আজকালের মধ্যে তোর ফোনে টেলিটক থেকে কল যাবে 😉
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
বাইরে ব্রিস্টি (রিকার কেমনে লেখে ফোনেটিকে?) হইতেসে, তাও আবার যেমন তেমন না পুরা ঝর, ভিজতে আমারো ভাল লাগেনা কিন্তু ভিজে আসলাম, মজা লাগসে..... লেখা ব্যাপক হইসে :boss: :boss:
ৃ > wr
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
এইটা আবার কি? 😕 😕
ফোনেটিকে ঋ-কার 😀
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
ও.... 😛 😛
:gulli2: :gulli2:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
ও ;))
টেস্ট---- বৃষ্টি, হইসে :awesome: :awesome: :awesome:
কাইয়ূম ভাই ধন্যবাদ।
আজকেও বৃষ্টিতে ভিজতে হইছে 😕 খেলুম না 🙁
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
রাশেদ,লেখা ভালো হইছে।
😀
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
:bash: :bash: :bash: :bash:
আমি কেন এইরকম ভালো লিখতে পারি না?
সহমত।একেবারে দেওয়ালে মাথা ঠোকা পর্যন্ত সহমত।
অনেক ভাল লাগল।
@ছানা-পোনা
তুমিতোখুবভাললিখতাইলেএইকথাকেনকও???? 😀
@কামরুল তপু ভাই
পড়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই 😀
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
কি সুন্দর একটা লিখা 🙂
এতএত মন্তব্যের মাঝে হঠাৎ একখান বোমা পড়িল 😀
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
আবার পড়লাম ...
আবার ভালো লাগলো...
🙂 🙂
নে তোরে ইস্পিশাল চা দেই :teacup:
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
লেখাটা পছন্দ হইছে। :clap:
www.tareqnurulhasan.com
আপনার কথা শুনে অনুপ্রাণিত হইলাম 🙂
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
লেখাটা ভাল লাগসে, বেশি ভাল লাগসে দাদীর অংশটা । কিন্তু মনে হল তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে গেল । দাদীর স্মৃতি নিয়ে আরেকটা ব্লগ নামায় ফেল ।
অনেকদিন পর দেখলাম আপনারে 🙂
হুম...... আসলেই তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে গেছে, আমি এক বসাতে টাইপ করে ফেলি তাই বেশীক্ষণ ধৈর্য রাখতে পারি না। 🙁
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
ব্যস্ত ছিলাম, কিন্তু নিজের বাড়ি ছ্বেড়ে কতদিন থাকা যায়, এজন্য ব্লগ নামিয়ে ব্যাক করলাম ।
খুব ভালো লাগলো লেখাটা পড়ে, বিশেষ করে দাদীর গল্প বলাটা অনেক ভালো লাগছে।
সামি ভাই কই গেলেন আজকাল? দেখি না বহুদিন হল 🙁
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
অনেকদিন পরে এইখানে ঢুকে তোর লেখাটাই আগে পরলাম...।ভাল লিখসিস।