রাজাকারের জ্বালায় বাঁচিনা: একদিকে পাকিস্তানি রাজাকার, আরেকদিকে ভারতীয় রাজাকার
আমি সেই সব মানুষদেরকে খুঁজি যারা বাংলাদেশকে ভালোবাসে। বাংলাদেশকেই ভালোবাসে, দেশের নাম করে অন্য দেশকে নয়। কিন্তু প্রায়ই হোচট খেতে হয়। অনেককেই দেখি পাকিস্তানের স্তুতি পাঠ করছে। আবার অনেককে দেখি ভারত মাতার বন্দনা করছে।
এই পাকিস্তান প্রীতিওয়ালাদের অনেকেই ‘৭১-এ সরাসরি রাজাকার ছিল। এই রাজাকারদের একটি গ্রুপ আমার দেশপ্রেমিক চাচাকে পিটিয়ে তক্তা বানিয়েছিল, আর আমার সাত বছরের বড় ভাই (তিনি এখন একজন শক্তিমান অভিনেতা) ছুটে গিয়ে তাকে জড়িয়ে ধরেছিল। অলৌকিকাবেই সেদিন তারা বেঁচে গিয়েছিলেন। তার কিছুদিন পরে চাচা মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করেছিলেন।এই রাজাকরদের সবাই যে টুপি দাঁড়িওয়ালা মাদ্রাসাওয়ালা ছিল তা নয়। অনেকেই স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় এমনকি ইংল্যান্ড-আমেরিকায় পড়ালেখা করা স্মার্টম্যানও ছিল। আবার ত্রিদিব রায় ও তার দোসরদের মত ভিনধর্মীরাও ছিল। পাকিস্তান প্রীতিওয়ালাদের যারা ‘৭১-এ জন্মায়নি, তারা তালিকাভুক্ত রাজাকার না হলেও, আজকের বিচারে তাদেরকে রাজাকারই বলতে হচ্ছে। যেহেতু তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধী। তারা পাকিস্তানী রাজাকার।
আর আছে ভারতীয় রাজাকার। এদের অনেকেই ‘৭১-এ মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়নি। পালিয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়ে হাফ ছেড়ে বেঁচেছিল। না সসস্ত্র যুদ্ধ না সাংগঠনিক কর্মতৎপরতা কিছুই তারা করেনি। নির্লজ্জ্ব অনেকে বিজয়ের পরে ফিরে এসে নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা দাবী করেছে। ভারত বন্দনাওয়ালাদের যারা ‘৭১-এ জন্মায়নি, তারা হয় পূর্বপুরুষদের অথবা কোন শিক্ষাগুরুর প্রভাবে ভারত মাতার একান্ত ভক্ত হয়ে গিয়েছে। এরাও রাজাকার – ভারতীয় রাজাকার।
একটু বাংলাদেশের জাতীয়তাবাদকে আশ্রয় করে, সমগ্র জাতিকে সংগঠিত করে, দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব, তার কি আর যো আছে। এই দুই রাজাকার গ্রুপের পাল্লায় পড়ে ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা।
যখনই বাংলাদেশের পক্ষ হয়ে একটু কথা বলছি, সাথে সাথে পাকিস্তানী রাজাকাররা বলে ভাই আপনি তো অনৈসলামিক কথা বলছেন। আর ভারতীয় রাজাকাররা বলে, আপনি তো সাম্প্রদায়িক কথা বলছেন। আরেকটা গ্রুপ আছে বেশী চালাক, বলে ভাই আপনি উগ্র জাতীয়তাবাদী কথা বলছেন। যেন, সব দেশের, সব জাতির পক্ষেই কথা বলা যাবে, কেবল বাংলাদেশের পক্ষে কিছু বলা যাবেনা।
একবার আমি একটা আড্ডায় বসে কথা বলছিলাম, আমাদের বাংলাদেশীদের যা স্বভাব, একটু পরেই আলোচনায় রাজনীতি চলে আসে। সেখানে কথাপ্রসঙ্গে আমি ভারতের বিমাতাসুলভ আচরণ, বাংলাদেশের উদ্বেল নদীগুলোতে বাঁধ দিয়ে দেশকে কারবালায় পরিণত করা, সীমান্তে হত্যা ইত্যাদি নানা বিষয় তুলে ধরলাম। সেখানে আমিসহ সর্বমোট ছয়জন ছিল। বাকী পাঁচজন আমার উপর ঝাঁপিয়ে পড়ল, ” না না আপনি এসব কি বলছেন, ব্যাপারটা এরকম নয়…..।”ভারত মাতার পক্ষে নানা বন্দনা গাইতে শুরু করলেন। এক পর্যায়ে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতের ভূমিকার কথা তুলে ধরলেন। আমি বললাম, “বিষয়টি আমার জানা আছে, পারিবারিক গুরুজনদের অনেকেই মুক্তিযুদ্ধ করেছিলেন তো। সেজন্য আমাদের সবারই কৃতজ্ঞতাবোধ আছে। আবার পাশাপাশি একথাও সত্য যে, বিজয়ের পর তারা ব্যপক লুটতরাজও করেছিল। আরেক দফা আমার উপর ঝাপিয়ে পড়ল তারা, “এগুলো সব অপপ্রচার, এমন কিছুই করেনি তারা।” আমি বললাম, “এগুলি আমি স্বচক্ষে দেখিনি সত্য, কিন্তু অনেক বীর মুক্তিযোদ্ধা এমনকি শিক্ষকদের কাছ থেকেও শুনেছি। তাছাড়া বই-পত্রেও পড়েছি। এদের মধ্যে মেজর জলিলের লিখিত, ‘অরক্ষিত স্বাধীনতাই , পরাধীনতা’, উল্লেখযোগ্য। কিন্তু তারা পাঁচজন মিলে আমাকে তুলোধুনো করতে শুরু করল। আমার চোখ ফেটে জল আসতে চাইছিল, নিজের জন্য নয়, দেশের এই করুণ অবস্থা দেখে। এক পর্যায়ে আমি বললাম, “এখানে কি আমি একাই বাংলাদেশী?” এই কথায় ঐ পাঁচজনের একজন (এম সি সি-র একজন এক্স ক্যাডেট) ম্রিয়মান হয়ে গেল।
আমি বারবার ভাবি কবে এদের হাত থেকে দেশ রক্ষা পাবে? কবে আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারব?
(চলবে)
রাজাকার বোধ হয় আমাদের রক্তের সাথে মিশে গেছে। নিজের ঘরে যখন রাজাকার দেখতে পাই, তখন অন্যকে কি বলব।
আমি কি ভুল করে সোনার বাংলা সামুব্লগে চলে এলাম?
:tuski:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
(৩ ভোট, ২.০০/ ৫)
হতাশাজনক।
আপনার লেখাটি পড়লাম। সবিনয়ে যে মন্তব্যটি করবো, তিনটি কারণে লেখাটির গ্রহনযোগ্যতা প্রশ্নের সামনে পড়েছে। প্রথমতঃ লেখার ভ্রান্ত হাইপোথেসিস, দ্বিতীয়ত লেখার ক্ষেদযুক্ত আন্ডার-টোন এবং তৃতীয়ত লেখায় অপ্রাসঙ্গিক আবেগ জোড়াতালি দিয়ে হাইপোথেসিসটারে প্রমাণ করার চেষ্টা যেটি কিছু পাঠক হয়তো খাবে এবং দাড়িকমা নির্বিশেষে উত্তম পুরুষের জাতির বিবেক সেজে বসা।
হাইপোথেসিসটি কি? রাজাকারের পাকিস্থানী এবং ভারতীয় বাইনারি কাঠামো। আপনার কথা যা বুঝলাম, রাজাকার একটি বাংলাদেশ বিরোধী প্রতিক্রিয়াশীল শক্তি। যার উৎপত্তি একাত্তরে পাকিস্থানপন্থী বাঙালিদের একটি শ্রেনী যারা ‘মাদ্রাসা’ (এখানে মাদ্রাসাকে রক্ষার চেষ্টাটা স্পষ্ট) এবং ‘মূলধারার মিশ্রন’ তাদেরকে বলা হচ্ছে “পাকিস্থানী রাজাকার”। কিন্তু পরষ্পর বিপরীত বাঙালিদের আরেকটি দল পালিয়ে শরনার্থী (সংখ্যা “অনেক”) হিসেবে ভারতে ছিল তারা যুদ্ধ না করে ভুয়া মুক্তিযুদ্ধের সার্টিফিকেট নিয়েছে, বলা হচ্ছে তারাও রাজাকার এবং তারা হচ্ছে “ভারতীয় রাজাকার”। এবার চলে আসি বর্তমানে, এখানেই আপনার মূল কথা - দুই দলেরই একটি পঙ্কিল রাজনৈতিক মতাদর্শের ধারা বর্তমান প্রজন্মগুলোতেও ক্রিয়াশীল, তাই তাদেরকেও যথাক্রমে “পাকিস্থানী রাজাকার” এবং “ভারতীয় রাজাকার” হিসেবে বিবেচনা এবং উপস্থাপন করা যায়। দুইটি ধারা যাকে বলে একেবারে মিউচ্যুয়ালি এক্সক্লুসিভ। এই কাঠামোয় পাকিস্থানী এবং ভারতীয় রাজাকার দুই দলের চাপে প্রকৃত দেশপ্রেমিক উধাও হয়ে পড়েছে, তাই আপনি যখন যারা বাংলাদেশকে ভালবাসে তাদের খুঁজে বেড়ান এবং ঠিক সেই সময়ে পাকিস্থানী এবং ভারতীয় রাজাকারের চাপে ত্রাহি ত্রাহি হয়ে আপনার চোখ ফেঁটে পানি আসতে চায়।
আসলেই কি বিষয়টি তাই? রাজাকার শব্দটি একটা রাজনৈতিক বিশ্বাস এবং কার্যধারা, মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট এবং কালকে ব্যক্তির মধ্যদিয়ে প্রতিনিধিত্ব করে। এটার যত্রতত্র অপ্রয়োজনীয় ব্যবহার করে একটা কাঠামো দাড় করানোর চেষ্টা রাজাকার শব্দটির রাজনৈতিক এবং ঐতিহাসিক যে তাৎপর্য তাকে লঘু এবং তুচ্ছ অর্থে সহজ এবং গ্রহনযোগ্য করে দেয়। একাত্তরে যেসব বাঙালি রাজনৈতিকভাবে পাকিস্থানের সমর্থক এবং পাকিস্থানের অখন্ডতা রক্ষায় ক্রিয়াশীল ছিল তাদের সাথে যারা ভারতে শরনার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়ে যুদ্ধের পর ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সেজেছে তাদেরকে বাইনারি কাঠামোতে দাড় করিয়ে দুই দলকে সমানভাবে রাজাকার বলা কোন অর্থেই সঠিক না। যে মুক্তিযুদ্ধ না করে ভারত থেকে এসে মুক্তিযুদ্ধের সার্টিফিকেট নিয়েছে আর যে রাজাকার ছিল তারা দুটি ভিন্ন দল এবং তারা কোনভাবেই সমসত্ত্ব দল না। তাই দুই দলকে একই মাত্রায় রাজাকার বলা যায় না।
ভারতের ভূমিকাকে একাত্তর থেকে বর্তমান পর্যন্ত বহু অমীমাংসিত এবং চলমান বিষয় নিয়ে সমালোচনা করা যেতে পারে। কারো অযাচিত ভারতপ্রীতি থাকলে সমালোচনা অবশ্যই হতে পারে। তবে কারো ভারতপ্রীতির জন্য তাকে বর্তমানের কারো পাকি-সমার্থক রাজনৈতিক চেতনার বিপরীতে "ভারতীয় রাজাকার"/ “পাকি রাজাকার” ট্যাগ লাগালে আখেরে লাভের ফসল প্রকৃত রাজাকারদেরই ঘরেই যায়। তাদের মতাদর্শ পরোক্ষভাবে জায়েজ হয় এবং তাদের অপরাধ এবং রাজনৈতিকভাবে ভুল অবস্থান তখন সাধারণ মানুষের কাছে তুচ্ছ এবং স্বাভাবিক বলে প্রতীয়মান হয় এবং তুলনামূলক গ্রহনযোগ্যতা পায়। প্রকৃত রাজাকাররা তুলনামূলক আরেকটি কল্পিত রাজাকার দলের কার্যক্রমের বিচারে নৈতিক আনুকূল্য লাভ করে। তাই আপনার লেখাটি মিসলিড করছে বলে আশংকা করি।
আমার বন্ধুয়া বিহনে
দারুন বলেছো রাব্বী। বিশেষ করে, 'পাকিস্তানী/ভারতীয়' রাজাকারের এই বাইনারী বিভাজনের অসারত্ব সম্পর্কে।
তবে মন্তব্যের শেষে যে আশংকা প্রকাশ করেছো (রাজাকারদের গ্রহনযোগ্যতা পাওয়া), সেটা আধূনিক 'চেতনাজীবি'দের কার্যকলাপেও কম হচ্ছে বলে মনে করিনাঃ যেকোন কিছু ইসলাম-সম্পর্কিত হলেই, যেকারো দাড়ি-টুপি থাকলেই তা' দলীয় স্বার্থ-থবিরোধী হওয়ার জন্য 'পাকিস্তানী রাজাকার', পাকিপ্রেমী, ইত্যাদি ট্যাগ লাগিয়ে সাময়িক তৃপ্তি পেলেও আখেরে মোটাদাগে ইসলাম/মুসলিমকে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে দাড় করিয়ে মুক্তিযুদ্ধে পারিস্থান+দোসরদের অপরাধকে লঘু+গ্রহনীয়/সহনীয় করে তুলছে।
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
মাহমুদ ভাই, আপনি যে ট্রেন্ডটার কথা বলেছেন সেটার কিছুটা অর্ন্তজাল এবং বাইরে একটা ধারা/উপধারা চালু আছে। কিছুটা র্যাডিক্যাল হয়ে মিসলিড করে। তবে মুক্তিযুদ্ধ, ইসলাম, রাজনীতি, মাদ্রাসা, টুপি-দাড়ি, ধর্মীয় অন্ধতা এসবের যে নানারকম লাইনস এবং টেকচারস সেটা আমার দেখায় তারেক মাসুদ দুর্দান্তভাবে ধরেছেন।
অ.ট. - আপনার এই + এবং / ব্যবহারের একটা অপেনসোর্স রাইট করতে হবে কপিরাইটেড হবার আগেই 🙂
আমার বন্ধুয়া বিহনে
১৯৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়, 'রাজাকার' নামে একটি বাহিনী ছিল। এরা নিজের জাতির প্রতি দরদ না দেখিয়ে পাকিস্তানিদের প্রতি দরদ দেখিয়েছিল। নানা অপকর্মে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীকে সহযোগীতা করেছিল। আজ থেকে অনেক বৎসর আগে, ক্লাস এইটে থাকতে, কলেজের দেয়াল পত্রিকায় এই ঘৃণ্যদের নিয়ে আমি একটি আর্টিকেল লিখেছিলাম। সব পাকী দালালই এই বাহিনীর সদস্য ছিল না। কেউ ছিল আল-বদর, কেউ ছিল আল শামস্, ইত্যাদি, আবার কেউ বা ছিল কোনরূপ তালিকাভুক্তি ছাড়াই স্রেফ দালাল। পরবর্তিতে, বিজয়ের পর থেকে এখন পর্যন্ত যে কোন পাকী দালালকেই রাজাকার বলা হচ্ছে। রাজাকার টার্মটির মানে দাঁড়িয়েছে, নিজ দেশ ও জাতি বিরোধী ভিন দেশী দালাল। এই অর্থেই আমি ভারতীয় দালালদের ক্ষেত্রেও ঐ টার্মটি ব্যবহার করেছি। পাকী দালালরা যেমন ঘৃণ্য, ভারতীয় দালালরাও ঘৃণ্য। শুধু পাকী বা ভারতীয় কেন? নিজ দেশের ক্ষতি করে অন্য যে কোন দেশের দালালী করাই ঘৃণ্য অপরাধ। তাদের ক্ষেত্রেও রাজাকার শব্দটি ব্যবহৃত হতে পারে।
Prio Romit bhai,
Even cadets of cadet colleges are becoming pro-Indian (you wrote about the MCC Cadet). 75,000 Taka koroch kore cadet college theke VADA ar PADA prepared hoi. I know two army haters pro-Chakma cadets in this blog.
Probashi
এইটা কি ধরণের কমেন্ট?? প্রো-চাকমা শব্দটার মানে কি?
:thumbup:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
কিছু বলার থাকলে যুক্তি দিয়ে, স্বনামে লিখুন। না হলে আপনার মন্তব্যের গ্রহণযোগ্যতা বলে কিছু থাকবেনা। আর হ্যা, দয়া করে বাংলায় লিখুন।
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
Please remove my comment if you do not like it.
Pro-Chakma means supporting Shanti Bahini blindly.
জনাব Bluesapper2012,
সিসিবিতে আমরা বাংলায় কমেন্ট করা, লেখাকেই উৎসাহ দিয়ে থাকি। বিশেষ ক্ষেত্র ছাড়া ইংরেজী বা রোমান হরফে লেখা কমেন্ট বা ব্লগ প্রকাশ করা হয় না। আপনি দয়া করে বাংলা ব্যবহার করুন, নতুবা কমেন্ট প্রকাশের কোন নিশ্চয়তা দেয়া হচ্ছে না।
ধন্যবাদ।
:awesome: :dreamy:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
এই বই অন্য কোথাও না থাকলেও প্রায় প্রতিটা জামাতি সাইটে আছে। :goragori:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ