পৃথিবী প্রায় ৪ বিলিয়ন বছর পুরোনো।
আর আমরা বা মনুষ্য প্রজাতি এর পৃষ্ঠে চড়ে বেড়াচ্ছে প্রায় ২০০ হাজার বছর ধরে।
অন্যান্য হাজার হাজার প্রজাতিকে পিছে ফেলে আমরাই এখন এই পৃথিবীর বিধাতা। জ্ঞান-বিজ্ঞানের রথে চেড়ে শনৈ শনৈ এগিয়ে চলছে সভ্যতা।
কিন্তু আসলেই কি আমরা এগুচ্ছি?
নাকি ক্রমশঃ এগিয়ে চলছি ধবংসের দিকে?
ফ্যাক্ট ০১
ফ্যাক্ট ০২
ফ্যাক্ট ০৩
ফ্যাক্ট ০৪
ফ্যাক্ট ০৫
ফ্যাক্ট ০৬
ফ্যাক্ট ০৭
ফ্যাক্ট ০৮
ফ্যাক্ট ০৯
ফ্যাক্ট ১০
ফ্যাক্ট ১১
ফ্যাক্ট ১২
তাহলে এখন আমরা কি করবো???
???
???
???
আমাদের কি ছিলো আমরা কি হারিয়েছি সেদিকে না বৃথা সময় দিয়ে বরং আজ এখনো আমাদের যা কিছু আছে এবং কিভাবে তা থেকে আরো সমৃদ্ধি আনা যায়, কিভাবে একসাথে এগিয়ে যাওয়া যায় সেই লক্ষ্যে সবাইকে একসাথে কাজ করে যেতে হবে।
সূত্রঃ বিবিসি ৪
কিছুদিনের ভেতর জনসংখ্যা হবে ১১ বিলিয়ন ... সত্যিই যদি এখনি কিছু করা না যায়, আমরা কি আদৌ টিকে থাকবো কিনা কে জানে?
🙁
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
আমার ধারনা আগামী ১০০ বৎসরের মধ্যে পৃথিবীকে আমরা নরক বানিয়ে ফেলবো... :brick: :brick: :brick:
মানুষ* হতে চাই। *শর্ত প্রযোজ্য
🙁
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
:brick: :bash:
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
:teacup:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
অনেক কিছু বলতে চাইতেসিলাম। নিজের পড়াশোনার লাইনের জিনিস। কিন্তু কই থেইকা যে শুরু করবো বুইঝা পাইলাম না। বিজ্ঞানীরা ৫০ বছরের এস্টিমেট দেয়। আমার হিসাবে ৫০ বছর না আগামী ২০-২৫ বছর বাঁইচা থাকলেই এমন কিছু দেইখা যাইতে হবে যেগুলা নিজেদের ধ্বংস করার আলামত মতান্তরে কেয়ামতের আলামত হিসাবে গন্য হবে। কিন্তু ঘটনাগুলা এত ধীরে ধীরে হবে যে ক্রনোলজিকালী তুলনা না করলে বোঝা যাবে না। ক্লাইমেট ডিনায়াররা সবসময় কয় কই তাপমাত্রা তো বাড়ে না। এইবার বেশী ঠান্ডা পড়সে। কিন্তু ১৯০০ সালের তাপমাত্রার সাথে তুলনা দিলে চান্দি গরম হওয়া শুরু হইতে বাধ্য। যাই হোক আপাতত যা বললেন তার সাথে গলা মেলাই (যদিও আমার মনে হয় না মনুষ্য জাতির পক্ষে বৈশ্বিক ও একতাবদ্ধভাবে কিছু করা সম্ভব। করলে আরো আগেই শুরু হতো)
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
🙁
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ