আমার দার্শনিক সাজার বারোটা বাজা ও কিছু স্মৃতি

গতকাল রাত থেকে স্মৃতিকাতর হয়ে আছি।
গোফ-দাড়ি দুটোই স্বাভাবিক নিয়মে বাড়ছিলো। মাস দুই এর কম না।
চেহারায় কেমন একটা দার্শনিক দার্শনিক ভাব চলে আসছিলো। যদিও দুর্জনেরা নানান আকথা কুকথা বলে আমাকে খোচানোর চেষ্টা করেছেন। আমি তো আয়না দেখতে জানি। জানি আমাকে বেশ লাগছিলো দেখতে। কিন্তু অন্যদের তা সইবে কেনো!
যুগ চেঞ্জ হয়ে গেছে এখন পুরুষেরা গোফ-দাড়ি তো রাখেই না, বরং অনেকে বুকের লোম ও কামায়।
কলিকাল, ঘোর কলিকাল।

বৌ বলে, “তোমার সমস্যা কি?”
আমি বলি, “এইতো রাখলাম কয়দিনের জন্য।একটু চেঞ্জ আরকি।”
তারে খুশি করার জন্য আরো বলি, “আর দাড়িতে দেখো আমায় কেমন ধার্মিক ধার্মিক দেখায়।”
বৌ কয়, “তুমি ভন্ড।
দাড়ি রাইখা কি করবা?
আগে নামাজ পড়া শুরু করো।
বয়স হইতাছে সেই খেয়াল আছে!”
Screen Shot 2013-11-24 at 02.23.06

আমি দাঁত কেলাইয়া হাসি আর দাড়ি খিলাল করি।

এর মধ্যে গেছি এক ছোটভাইএর বাড়িতে। তারে জিগাইলাম লেবাসটা কেমন হইছে?
সে কইলো, “সব ঠিক আছে। শুধু গোফ ছোট করতে হবে। লিকুইড যা খাচ্ছি তা হারাম হয়ে যাচ্ছে। সো গোফ ছোট করতে হবে।”
আমি হাসি।
সে এরপর আমার বৌকে বলে, “ভাবী, ভাইয়া যখন ঘুমাইয়া থাকবে তখন গোফ কেটে দিবেন।”

বউ বলে, “দাড়ি গোফ তো বেশ বড় হইছে, এইবার সাইজ করো অন্তত, শেভ না হয় পরে করলা।”
আমি বলি, এইতো, দেখি, করতেছি। আর মেয়েদের ভোট নেবার চেষ্টা করি। ছোট মেয়ে বলে, “আব্বু ইউ আর মাঙ্কি। ইউ মাঙ্কি।”
আমি তারে উল্টা বলি, “নো আইএম ড্যাডি মাঙ্কি, ইউ আর বেবি মাঙ্কি।”
বড়মেয়ে তার মায়ের সামনে বলে, আব্বু তোমাকে ডার্টি দেখাচ্ছে। আর আড়ালে আমাকে বলে, “আব্বু আমি তোমাকে ভালোবাসি। তোমাকে সুন্দর দেখাচ্ছে।”
বুঝে যাই শেষের সেই ভয়ঙ্কর দিন আসিলো বলে।
গতকাল আমার বৌ আমার গোফ দাড়ি ছেটে দিয়েছে।
গোফটা খুব পছন্দ হইছিলো আমার। বললাম, “গোফে পুরুষ, গোছে ধান।”
সে বলে, “তুমি তো ধান চাষ করো না, তাইলে!
আমি তারে আরো বলি, “গোফ রাখার জন্য পুলিশ-সেনাবাহিনীতে ভাতা পর্যন্ত দেয়।”
সে বলে, “তুমি তো আর্মিতে না।”

শেষে কলেজের একটা বুদ্ধি এপলাই করলাম।
আমাদের সময় আমাদের চুল কাটতো দাদু আর দুলাল এন্ড কোং।
কলেজ থেকে ডানদিকে গেলে মহাসড়ক ধরে একটা বাজার পড়ে। সেই বাজারের কোন এক গাছ তলায় চেয়ারে বা টুলে বসাইয়া এরা চুল কাটাতো বা শেভ করাতো। মানে এদের দোকান পর্যন্ত ছিলো না। তাই ভাবি এতো কম পয়সায় কলেজে আমাদের চুল কাটতো কি করে?
তো দাদুর কাছে কেউ চুল কাটাতে চাইতো না। সে মুটামুটি বাটি ছাট দিয়ে দিতো।
একবার তো মনে আছে আমাদের এক ব্যাচ সিনিওর শেরে বাংলার আসাদ ভাই টুপিতে করে তার কাটা চুল নিয়ে এসেছিলো হাউজে। তার সেই নিখাদ দুঃখময় চেহারা এখনো চোখের সামনে ভাসে।
সেভেন-এইটে সাধারণত চুলের সাইজ নিয়ে বা সামনে কতোটুকু বড় চুল আছে সেইটা মাথায় আসে না। নাইন বা টেন থেকে এসব ভাবনা শুরু হয়। সেই সময়ে আমি করতাম কি, বোম্বে সুইটস এর চানাচুর এর প্যাকেট নিয়ে বারবার শপে যেতাম। আমি নিজে খেতাম আর দাদুকে খাওয়াতাম। দাদুকে ঘুষ হিসাবে বিড়ি ও খাওয়াইছি কিনা তা আর এখন মনে করতে পারতেছি না। আমাদের ব্যাচের শেরে বাংলার জোবায়েদুর ভালো বলতে পারবে। জোবায়ের কে একটা নক করতে হবে।

তো করলাম কি বৌএর জন্য স্কয়ারের ঝাল চানাচুর বানাইয়া নিয়া আসলাম। কিন্তু হায় নারীর মন আর দাদুর মন তো আর এক জিনিস নয়।
ছিলাম দার্শনিক আর বৌ আমায় বানাইয়া দিলো মৌলবাদী।

Screen Shot 2013-11-28 at 10.38.57
ইদানিং কলেজের বেশ ভালো স্মৃতিচারণ হচ্ছে ভাবলাম চোথা মেরে দিই।

০১
আমরা অনেক কিছুতেই ক্যাডেট নম্বর টা খুঁজি..ইউনিভার্সিটি আইডি, ব্যাংক একাউন্ট, ন্যাশনাল আইডি ইত্যাদি …. ইউনিভার্সিটি আইডি কার্ড হাতে পাওয়ার পর ফার্স্ট এর নম্বর চেক করেছিলাম… ক্যাডেট নম্বর এর সাথে কোনো মিল আছে কি না ? অনেক ভালো লাগছিলো অন্তত শেষ দুই ডিজিট মিলে গিয়েছিলো…যদি সামান্যতমও মিল কোথাও পাই…আমাদের অনেক ভালো লাগে ..মনে হই এই নম্বর টা আমাদের জীবনেরই একটা অংশ… কেমন যেন একটা অধিকার জন্মে গেছে এর প্রতি।
– এস শফি

০২
মির্জাপুরের নজরুল হাউজের ভাল কোন ছবি আছে কোন মির্জাপুরের ভাইয়ের কাছে? কাভার ফটুক দিতাম। আসন্ন মেকা ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে সাম্প্রদায়িকতা তুঙ্গে উঠায় লাল ও নীলের ভিড়ে সবুজের অস্তিত্ব আজ হুমকির সম্মূখীন।
কবি বলেছেন, ‘বিদ্রোহী রণক্লান্ত, আমি সেইদিন হব শান্ত।’
– এম সরকার

1453502_10151682838696106_1269230274_n

1450769_10153525847190005_1435125267_n

 

০৩
আমার কলেজ ও আমার হাউজের ব্যাপারে আমি বরাবর পার্সিয়ালটি করতাম । ডিউটি ক্যাডেট যখন ছিলাম প্রতি মিল শেষে ডাইনিং থেকে ক্যাডেট বের করার সময় প্রতিবার আমার হাউজ কে আগে বের করতাম “শরিয়ত উল্লাহ হাউজ প্লিজ গেট আপ” ব্যাপারটা সবার কাছে চোখে পড়লেও আমি কেয়ার করতাম না। শত হলেও আমার প্রিয় হাউজ তো। (৮৭-৯৩) – ম হাসান

০৪
ক্যাডেট কলেজের কম্বলের উপকারিতা দুইটি:
১. শীত নিবারনের জন্য
২. রুমের ভিতর লাইট অন রেখে বাইরে থেকে লাইটস অফের আবহ তৈরী করা।
রুমের ভিতর কম্বল দেখে ক্যাডেট কলেজের কথা মনে পড়ে গেল। (৮৭-৯৩)
– ম হাসান

০৫
ভাই কেউ কি,
৬০% এর নিচে নাম্বার পেলে কলেজ থেকে যেই প্রেম পত্রটা দিত,
তার একটা কপি দিতে পারবেন facebook এ ? অনেকদিন দেখি না চিঠিটা 
– এ উল্লাহ
“আপনার পুত্র/পোষ্য,
………………………………………………”

০৬
বৃস্পতিবার আফটার মাগরিব হাউসে আসতেই কারেন্ট চলে গেল। একে একে সবাই রুমে ঢুকলাম (আগেই বলে রাখি, তখন আমরা ক্লাস সেভেন)। রুমে রুম প্রিফেক্ট নেই। ফলশ্রুতিতে কিছুক্ষণের মধ্যেই ১৩ নাম্বার পরিণত হল লঙ্কাপুরীতে। প্রায় ১৫ মিনিট লঙ্কাকাণ্ড চলার পর যেই না একজনকে চ্যাংদোলা দিতে মাঝখানে নিয়ে এলাম, তখনই কারেন্ট চলে এল এবং প্রজ্জ্বলিত টিউব লাইটের আলোয় আমরা আমাদের রুম প্রিফেক্টকে আমাদের সামনে দণ্ডায়মান দেখতে পেলাম। একেবারে লাল হস্তে ধৃত। নাটকের বাকি দৃশ্য সহজেই অনুমেয়।
– এম হাসান এম

০৭
ক্যাডেট কলেজে হাজারো রকমের প্রতিযোগিতা আর গুটিকয়েক ছাত্র থাকায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পোলাপানদের জোর করে পাঠানো হত…তো একবার এক ক্যাডেটকে পাঠানো হলো ক্বিরাত প্রতিযোগিতায়।

ক্যাডেট আবার সেই মকরা… ১০ লাইনের সূরা মুখস্থের ধৈর্য্য নাই…প্রথম লাইনটা হাল্কা মুখস্ত করে, কুলহু..ফাতিহা…নাস আর সূরা কাওসার আর কাইফা হালুকা জাতীয় কিছু আরবী যোগ করে বেদম পাঠ করে আসলো…
ক্যাডেটের গলার স্বরে মধু ছিল… হুজুর বাদে বাকি দুই স্যারের কাছেই সে হাইয়েষ্ট মার্ক পেলো!!!

সেই একই ক্যাডেট কে নিয়ে আরেকবার গেমস টাইমে স্টাফ এডজুটেন্টের সামনে হাজির। এডজুটেন্ট আমাদের সাথেই ফুটবল খেলছিলেন, আর ক্যাডেট এক্সট্রা ড্রিল খাচ্ছিলো। আমরা ভাবলাম, শিউর সে স্টাফের সাথে বেয়াদবী করছে। স্টাফেরও ভয়ানক মেজাজ খারাপ।
হম্বিতম্বি করে এডজুটেন্ট কে বললেন, “স্যার, ক্যাডেট তো নজরুল হাউস ভাইঙ্গা ফালাইছে। “
আমরা সবাই হতবিহ্বল। একবার স্যারের দিকে তাকাই, একবার স্টাফের দিকে তাকাই আর রাগত দৃষ্টি নিয়ে ক্যাডেটের দিকে তাকাই। হারামজাদা! রাতে ঘুমামু কই?

তারপর হাউসের দিকে তাকায়ে দেখি হাউস তো ঠিকই আছে! এডজুটেন্ট স্যারও অবাক… পরে স্টাফ বুঝালেন, আসলে হাউস না। হাউসের নাম লেখা নজরুল হাউস বোর্ড ভাইঙ্গা ফালাইছে টাচ এন্ড ব্যাক কইরা!
– রা আলভী

০৮
হঠাৎ করে করে কলেজ লাইফ এর ইসলামিয়াত পরীক্ষার কথা মনে পড়ে গেল।আমাদের ইসলামিয়াত পরীক্ষার খাতা কে বাইরের যে কেউ দেখলে ভুল করে আর্ট কিংবা ড্রইং খাতা করে ফেলতে পারত!কারণ খাতা জুড়ে থাক কমপক্ষে ৫/৬ রকমের কালার সাইন পেন এর মার্কিং থাকতো ।আর ইসলামিয়াত পরিখ্যায় আমরা যেই স্টাইলে উত্তর দিতাম,সেটা এখন ভাবলে বলতেই হবে,আমরা ওই সময় একেক জন ছিলাম জাকির নায়েক এর মতন সর্ব জ্ঞানী …

যাই হউক ১৯৯২ তে এস.এস.সি পরীক্ষা আমাদের।এই ইসলামিয়াত পরীক্ষায় লেটার পেতে হলে ১০ টা প্রশ্নের উত্তর এর সাথে অবশ্যই ১০ টা হাদিস আরবিতে হবে তর্জমা সহ! এই টা র কোনই সর্ট কাট নাই। এখন আমি বহু চেষ্টা করে একটি মাত্র হাদিস আরবি তে লিখা শিখলাম। যা ছিল: “তলাবুল ইলমি ফাজিদাতুন আলা কুল্লি মুসলিম”.বাংলা তর্জমা: “সকল মসুলমান এর উপর বিদ্যা অর্জন করা ফরজ”।

কিন্তু চ্যালেঞ্জ টা ছিল, এই একটা মাত্র হাদিস, কি ভাবে ১০ তা প্রশ্নে এক বা একাধিক ভাবে লিখা যায়? আফটার অল ক্যাডেট বলে কথা,তাই চ্যালেঞ্জ ই ব্যাপার না! ৮/১০ টা সাইন পেন নিলাম ৮/১০ রকম কালার এর মধ্যে ছিল আবার ৩/৪ তা বিভিন্ন রকমের সেপ এর। একই প্রশ্নের উত্তরে ওই একই হাদিস ২/ ৩ বার করে লিখলাম মাল্টি কালার এর সাইন পেন দিয়ে! সব শেষে যখন আমি রিভিশন দিলাম,আমার কাছেই মনে হচ্ছিল,আমি যেন ১২/১৫ তা সেপারেট হাদিস লিখে ফেলেছি!! ..শেষমেষ এস.এস.সি তে ইসলামিয়াত এও স্টার মার্ক টাও কেউ আটকে রাখতে পারল না ….
– জি হো মি

০৯
আজ বুধবার রাত। ক্যাডেট কলেজে ক্লাস টুয়েলভে থাকা কালিন রাতের প্রেপ ফাকি দিয়ে টিভিতে ম্যাকগাইভার সিরিয়াল দেখতে যেতাম। কখন ও কখনো স্যারদের অতর্কিত হামলা হত। তখন দিকবিদিক হয়ে যে যেদিকে পারে দৌড়াতাম। হাউজ বেয়ারা মফিজ ভাই স্যারদের সামনে এমন ভাব করত সে কিছুই জানে না “ক্যাডেট রা কিভাবে কমন রুমের চাবি পেল।” ব্যাটা বজ্জাত। still missing those wonderful moments….(87-93)
– ম হাসান

 

১০
শীতের সকালে ঘনকুয়াশার মধ্যে প্রিন্সিপাল প্যারেডে শুধুমাত্র গাধারাই জুতায় ওয়াটার পালিশ করে!
– সাই রফিক

১১
মঙ্গলবারের ইংলিশ ডিনারের কথা মনে পরতেই ৪ বছর ধরে মনের মাঝে গেঁথে থাকা একটা আফসোস আর দুঃখের ঘটনা মনে পরলো।

তখন অষ্টম শ্রেনীতে অধ্যয়নরত ক্যাডেট ছিলাম। জেপির পানিশমেন্টের কারনে এক ইংলিশ ডিনারে ডাইনিংএ একটু পরেই ঢুকতে হল। গাইডলাইনে থাকার জন্য মেঘনা হাউজের এক জেপি গুনে গুনে মাত্র ৬ টা থাপ্পর মারছিল সেদিন। দেরিতে ঢুকছি দেখে আগে ভাগেই এক্সট্রা ব্রেড নিজের প্লেটে গুজতে পারি নাই। দুঃখ আর ভারাক্রান্ত মনে , চাঁপায় ব্যথা নিয়েই শক্ত ব্রেড কয়টা চিবুচ্ছিলাম আর আমার টেবিল লিডারের নাক ডুবিয়ে খাওয়া দেখছিলাম।
দুই হাই টেবিল থেকেই বন-প্লেটে করে তার জন্য ব্রেড আসতেছে। আমি চুপ চাপ খাওয়া শেষ করে তার খাওয়া দেখে মন ভাল করার ব্যর্থ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
অতপর , ভাইএর খাওয়া শেষ হল। দুঃখটা তখনই আরও তীব্রভাবে আঘাত করলো যখন দেখলামঃ “ভাই খাওয়া শেষে প্লেটে হাত ধুয়ে একটা ব্রেড দিয়েই টিস্যুপেপারের মত মুখ মুছতেছেন”!

জুনিওর ক্লাস গুলোতে এরকম অগনিত আফসোস মিটাতেই হইত দ্বাদশ শ্রেনীর ক্যাডেট গুলা এরকম উদ্ভট কাজ কর্ম করে। 
– র আ খান সা

১২
মাসরুফ হোসেন

সহকারী পুলিশ কমিশনার
পেট্রোল -উত্তরা
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ
০১৭১৩৩৭৩১৫৯
(এবং আপনাদের চিরপরিচিত মাস্ফ্যু)

এপিসোড ১

এপিসোড ২ পর্ব ১

এপিসোড ২ পর্ব ২

এপিসোড ৩ পর্ব ৩


১৩
একদা রেক বুক নামক একখানা বহি ছিলো; লাল সালু কাপড়ে মোড়ানো। এই ফেসবুক জেনারেশন এই বহির নাম জানে কিনা বলিতে পারি না। আমাদের পানিশমেন্ট দেয়া হইতো আর এডজুট্যান্ট মহাশয় হাসিমাখা মুখে লাল বহি থেকে রেফারেন্স উদৃত করতেন।

আজ হয়তো এর কোন অস্তিত্বই নাই কিন্তু আমাদের কঠোর শৃংখলা বদ্ধ জীবনের সূর্য্যদয় থেকে সূর্যাস্ত সব কিছুই এই লাল বহি অনুসারে চলিত।
সময় পরিবর্তিত হচ্ছে।
জীবনের মান পরিবর্তিত হচ্ছে।
আরো অনেক কিছুরই পরিবর্তন হবে।
(আমার কাছে লাল বহির একখানা কপি আছে। এক অমূল্য কালেকশন)
– ম এ বাপ্পী
1424399_10151790268153027_400881726_n

1426232_10151790269213027_2135276705_n
(কৃতজ্ঞতাঃ কলেজ জীবন এবং সেইসব ক্যাডেট- শিক্ষক দের। )

১১ টি মন্তব্য : “আমার দার্শনিক সাজার বারোটা বাজা ও কিছু স্মৃতি”

  1. সামিউল(২০০৪-১০)
    যুগ চেঞ্জ হয়ে গেছে এখন পুরুষেরা গোফ-দাড়ি তো রাখেই না, বরং অনেকে বুকের লোম ও কামায়।
    কলিকাল, ঘোর কলিকাল।

    ::salute::
    ভালো ছিল ভাই। আমার "রেড বুকের" একটা কপি দরকার। PDF হলেও চলবে। কার কাছে পাবো বলতে পারেন???


    ... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : আলী ইমরান (১৯৯৯-২০০৫)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।