মোস্তাফিজের হাইকু পাঠের পর অনুভূতি

ভালবাসায় অরুচি যখন
===================
সে চাইতো, প্রেমের উত্তাপ
ছুঁয়ে যাক তাকে।
অথচ প্রেম নাকি
সারাক্ষনই থাকে তার
ধরা ছোয়ার বাইরে
কারন –

বারবার নাকি
ভুল মানুষের সাথে
ভুল সময়ে
ভুল সব প্রেম হয়ে যায় তার।

প্রেমে তাঁর তাই
ভীষণ অরুচি আজকাল…

কিন্তু যেদিন –
ঠিক মানুষের সাথে
ঠিক সময়ে
ঠিক ঠাক এক প্রেম হলো তার…
মুখ ফিরিয়ে চলে গেল সে।
কারন –

প্রেমে তার যে
ভীষণ অনীহা আজকাল…

[মূল হাইকুটি দেখা যাবে এখানে]

১,৩০৬ বার দেখা হয়েছে

৫ টি মন্তব্য : “মোস্তাফিজের হাইকু পাঠের পর অনুভূতি”

  1. নূপুর কান্তি দাশ (৮৪-৯০)

    একজন সহলেখকের লেখার উত্তরে আরেকটি লেখা! দারুণ।
    পারভেজ ভাই, আপনার লেখার যে বৈশিষ্ট্যটি যুগপৎ ভালো লাগে এবং লাগেনা -
    লাগে - বাস্তব চরিত্র ঘটনা নিয়ে কথা বলা
    লাগেনা - বড় স্পষ্ট আর প্রকট। সেই এক কারণেই

    পাঠকের নির্দয় অভিমত মাত্র। আপনার সাম্প্রতিক কবিতা প্রবণতা দেখে এ ঢালাও মন্তব্য করছি।
    আর এ লেখাটা ভালো লেগেছে ।আপনার বলার ধরণে পশ্চিমের স্টাইলের আভাস - direct, pretension নেই। ভাবালু বাংগালি বলেই কি ইংগিতময়তার প্রত্যাশা করি? কি জানি!
    লেখালেখি চলুক অবিরাম।

    জবাব দিন
    • পারভেজ (৭৮-৮৪)

      সত্যি বলতে কি, বাঙ্গালি সুলভ ভাবালুতা আমাকেও কিন্তু খুবই আকর্ষণ করে।
      সেটার প্রকাশ ঘটানোর চেষ্টাও যে করি না, তা না।
      কিন্তু মাঝে মাঝে সোজা কথা সোজা করে বলার জন্য যে ঘোরে পেয়ে যায়, সেটাকেও উপেক্ষা করতে পারি না।
      এটা তো লিখেছি এমন একজনকে নিয়ে, যে মূলতঃ ছিল এক অতি ঘনিষ্ট বন্ধুর আসনে।
      কেন যে সে সেই আসন ছেড়ে স্বেচ্ছায় চলে গেল, এখনো তার কিছুই জানি না।
      আর যা নিজেই জানি না, তা নিয়ে ভাবালুতা করবো ক্যামনে, বল দেখি?

      ব্যাপারটা মনে রাখলাম, ভবিষ্যৎ লিখালিখির জন্য.........

      সুচিন্তিত মতামতটার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ তোমাকে!!!


      Do not argue with an idiot they drag you down to their level and beat you with experience.

      জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : মোস্তাফিজ (১৯৮৩-১৯৮৯)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।