১
দৃশ্যপটঃ ১ – মাস্তির জলসা ।
ওপেনিং শট – শব্দ করে বিয়ারের ছিপি খোলা হবে।
ঝাঁকুনী খাওয়া বিয়ারের ফেনা বোতলের শরীর বেয়ে গড়গড়িয়ে নেমে আসবে।
ফেনার দিকে তাক করে জুম ইন করে ব্ল্যাক আউট।
জুম আউট- নিঝুম রাতে জংগলের মাঝে ক্যাম্পফায়ার জ্বলছে দাউদাউ করে।
(সেটঃ আউটডোর- গুন্ডাদের আস্তানায় মাস্তির জলসা মঞ্চ। )
ক্যাম্পফায়ার ঘিরে আয়েশী স্টাইলে বসে আছে অঞ্চলের কুখ্যাত গুন্ডারা। সবার হাতে একটা করে বিদেশী বিয়ারের বোতল।
নেশা ধরানো ছন্দের তালে চিত্তে হর্ষ উৎপাদনকারী নাচের ভঙ্গীতে মত্ত নাচনেওয়ালী। চকচকে চোখে গুন্ডারা সেই নাচ উপভোগ করছে। থেকে থেকে হাত তুলে হৈ হৈ করে বাহবা দিবে হিংস্র সুন্দরীকে।
[এই পর্যায়ে ফ্রেমে আসবে-]
গুন্ডা সর্দার। তার নির্লিপ্ত চেহারা ক্যামেরায় ফোকাস করা হবে।
জুম ইন করে তার রক্তিম চোখ দুটিতে এসে ফ্রেম স্থির হবে।
তারপর সুপার-ইম্পোজ করে ফ্রেমে ভেসে উঠবে ক্যাম্পফায়ারের লেলিহান শিখা। উদ্দাম তালে সেই অগ্নি শিখাও যেন হেলে দুলে উঠবে দাউ দাউ করে।
(এরপর অ্যাঙ্গেলে স্লাইডিং ফ্রেমে আসবে )
অন্ধকার ঝোপঝাড়ে জোনাকী। তারপর – কালচে গাছের সারির মাথা ছুঁয়ে রাতের আকাশে পৌঁছে ফ্রেম আটকে যাবে।
টুকরো একটা মেঘ সরে গেলে বেরিয়ে আসবে একটা অর্ধেক পেট কাটা চাঁদ।
চাঁদে জুম ইন করে ব্লারড হয়ে যাবে ফ্রেম।।
দৃশ্যপটঃ ২ – ব্ল্যাক ফোর্সের স্পেশাল অপারেশনের প্রস্তুতি
ওপেনিং শট – ৩০ ডিগ্রীতে অ্যাঙ্গেল করে ফ্রেম।
জুম ইন করে ফ্রেমে আসবে- ব্ল্যাক ফোর্সের হেড কোয়ার্টার এর সম্মুখ ভাগ। সেখানে বাংলাদেশ আর ফোর্সের পতাকা উড়ছে পতপত করে ।
(সেটঃ ইনডোর- ব্ল্যাক ফোর্সের অফিস আর অস্ত্রাগার।
শেলফের ভেতরে রাখা ক্যামেরা রোলিং।)
শেলফের ডালা খুলবে একজন স্মার্ট অফিসার।
চকিতে হাতে নিবে তার হোলস্টার আর পিস্তল।
আর সাথে অতিরিক্ত দুইটা ভরা ম্যাগাজিন।
(স্ক্রীনে ক্লকওয়াইজ বিল্ড হয়ে পরের ফ্রেম।)
ঠাস্ করে অস্ত্রাগার এর গেট খোলা হবে।
সারি সারি রাখা অস্ত্র একে একে তুলে নেবে
সুসজ্জিত ব্ল্যাক ফোর্সের চৌকস সদস্যরা।
(পিক আপ ভ্যানের মেঝেতে ক্যামেরা রোলিং।)
ক্যাঁচ করে শব্দ করে ভ্যানের ডালা খুলে যাবে।
ক্যামোফ্লাজ করা সশস্ত্র সদস্যরা লাফিয়ে উঠবে।
(বোর্ডিং হয়ে গেলে )
খাট খাট করে ডালা লাগানো হবে তিনটি ভ্যানের।
(প্রায় এক সাথেই স্টার্ট নেবে তিনটি ভ্যান। )
ইঞ্জিন তিনটি গড়গড় শব্দ তুলে বেরিয়ে যাবে দ্রুততার সাথে।
চলে যাওয়া শেষ ভ্যানটির ঘুর্ণায়মান চাকায় জুম শট।
সেই ঘূর্ণির টানে ফ্রেমটাও একটা পাক খেয়ে মিলিয়ে যাবে।
দৃশ্যপটঃ ৩ – আস্তানায় ব্ল্যাক ফোর্সের অতর্কিত হানা ।
ওপেনিং শট – দিগন্তে সূর্যটা ডুব দিবে টুপ করে।
জুম আউট করে ফ্রেমে আসবে-
কাচা রাস্তায় ধূলা উড়িয়ে ব্ল্যাক ফোর্সের ভ্যান তিনটি ছুটে চলেছে।
আলতো করে ছেয়ে যাবে আঁধার, আর জ্বলে উঠবে হেডলাইট গুলো।
(সেটঃ আউটডোর- মধুপুরের কাছে জনমানবহীন জংগল আর ভেতরে গুন্ডাদের আস্তানা।)
নিঃশব্দে ভ্যান থেকে নেমে-শাঁই শাঁই করে জংগলে ঢুকে পড়ে ব্ল্যাক ফোর্স। অন্ধকারকে কাজে লাগিয়ে বেড়ালের মতই চুপিসারে তারা পৌঁছে যায় ডেরায়। মূহূর্তেই চারদিক ঘিরে ফেলে সদস্যরা আর কড়া নজরে রাখে গুন্ডা সর্দারকে।
কমান্ডার এর ইশারার সাথে সাথেই শুরু হয় সশস্ত্র প্রহরীদের উপর গুলি বর্ষন। আকস্মিকতায় দিশেহারা গুন্ডা দলের অনেকেই গোলাগুলিতে ধরাশায়ী হলো। গুন্ডা সর্দার তার একান্ত সহচর নিয়ে গুলি বিনিময়ে আড়ালে যাবার চেষ্ঠারত।
কিন্ত শেষ রক্ষা হয় না; কৌশল এবং শক্তিতে শ্রেষ্ঠত্ব প্রমান করে ব্ল্যাক ফোর্স। আত্মসমর্পন করে হাতকড়া পড়ে শান্ত হতে হয় গুন্ডা সর্দার আর তার সহচরকে।
জুম ইন করে ফ্রেমে টীম কমান্ডার এর চেহারা; ক্লান্তি ছাপিয়ে প্রসন্নতায় ভরপুর। তিনি মিশন সাকসেস সংকেত জানিয়ে হতাহতের খোঁজ নিতে নির্দেশ দিবেন। এ পর্যায়ে ক্যামেরা কেন্দ্রে স্থির থেকে চারপাশটা একবার পাক খেয়ে ঘুরে আসবে।
ফ্রেম চক্কর খেয়ে নাচনেওয়ালীর কাছে এসে থেমে যাবে; সে গুলিবিদ্ধ হয়ে অজ্ঞান। কমান্ডার সংবাদ পেয়েই দৌড়ে ছুটে যাবেন সেখানে। আর ওয়াকি-টকি সেটে জরুরী চিকিৎসা সাহায্য চাবেন।
ফ্রেমে আসবে নাচনেওয়ালীর ফ্যাকাসে মুখ ।
আর শোনা যাবে কমান্ডারএর সিগন্যাল বার্তা-
“THIS IS TANGO CHARLEE. REQUESTING FOR IMMEDIATE MEDICAL EVACUATION. ONE OFFICER IS HIT AND SERIOUSLY INJURED.
( I REPEAT ONE OFFICER IS HIT AND SERIOUSLY INJURED. )REQUESTING FOR IMMEDIATE MEDICAL EVACUATION….”
এরপর আহত নাচনেওয়ালীকে (ওরফে ব্ল্যাক ফোর্সের অন্যতম চৌকস অফিসার) ফোর্সের সদস্যরা স্ট্রেচারে করে নিয়ে আসবে খোলা আকাশের নীচে। ফার্স্ট এইড দিয়ে আহত অফিসারের হাতটি খুব শক্ত করে ধরে আছেন কমান্ডার।
তিনি হলুদ ফ্লেয়ার জ্বালিয়ে রাতের আকাশের দিকে তাকিয়ে প্রতীক্ষারত।
(ফ্রেমে আসবে জ্বলন্ত হলুদ ফ্লেয়ার।
হলুদ আলো জুম ইন করে হোয়াইট আউট।)
দৃশ্যপটঃ ৪ শেষ দেখা
ওপেনিং শট – ফ্রেমে রাতের আকাশে লাইট জ্বেলে একটা হেলিকপ্টারের ঢিকি ঢিকি শব্দ করে ঊড়ে যাচ্ছে। ঘূর্ণায়মান রোটরে জুম ইন করে ফ্রেম সুপার ইমপোজ হবে হেলিকপ্টারের ভেতরে।
ফেড ইন-ফ্রেমে অক্সিজেন মাস্ক পরিহিত আহত সদস্যা। তার ডানে ফ্রেম মুভ করলে ভেসে উঠবে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের পালস্ মনিটরে তখনও রেখাগুলো লাফালাফি করছে।
(সেটঃ ইনডোর- একটি আধুনিক অপারেশন থিয়েটার।)
ভার্টিকাল ব্লাইন্ড করে পরের ফ্রেমে অপারেশন থিয়েটারের দরজা ঠেলে ট্রলিতে ভেতরে নিয়ে যাওয়া হবে নায়িকাকে।
দপ করে অপারেশন থিয়েটারের লাইট জ্বলে উঠবে।
মাস্ক পরিহিত ডাক্তার ছুরি কাচি চালিয়ে শেষে
চিমটা দিয়ে দুইটা বুলেট বের করে টুং টাং করে পটে ফেলবেন।
তারপর হঠাৎ করে পালস্ মনিটরের বিপ বিপ করে ওয়ার্নিং শোনা যাবে। একজন নার্স উৎকন্ঠিত কন্ঠে বলে উঠবে- স্যার আমরা বিট মিস করছি। ডাক্তার ব্যস্ত হয়ে একবার মনিটরে দেখবেন । তারপর বলবেন- ‘Prepare Defibrillator. Charge…….. (Ready)… Apply.’ (হৃৎপিন্ডের কাছে প্যাড দুটি চেপে ধরতেই বৈদ্যুতিক আবেশে ঝাকুনী খাবে নায়িকার শরীর।) ‘Another Attempt…. Charge…….. (Ready)… Apply.’
(হৃৎপিন্ডের কাছে প্যাড দুটি চেপে ধরতেই বৈদ্যুতিক আবেশে আবার ঝাকুনী খাবে নায়িকার শরীর।)
পালস্ মনিটরে তখন কেবল একটি সরল রেখা ফুটে উঠবে !
নায়িকার নিথর দেহটা আধুনিক অপারেশন থিয়েটারকে পরিহাস করে চিরদিনের মত নিস্তেজ হয়ে পড়ে রবে অপারেশন থিয়েটারের বেডে।
(দপ করে নিভে যাবে হাই পাওয়ারের লাইট); ক্লান্ত ডাক্তার হতাশ হয়ে বেরিয়ে এসে হসপিটাল ওয়েস্ট বিনে ছুঁড়ে ফেলে দিবেন মাস্ক আর তার হ্যান্ড গ্লাভস দুটি।
(ডাক্তার এর চলে যাওয়া দেখিয়ে ফ্রেমটা তারপর ঝির ঝির করে মিলিয়ে যাবে।)
দৃশ্যপটঃ ৫ শেষ দেখা
ওপেনিং শট – ওয়াইড আঙ্গেলে ফ্রেম এসে পরে জুম ইন হবে – একটি চৌকস দল বাংলাদেশ আর ব্ল্যাক ফোর্সের পতাকায় ঢাকা একটি কফিন ধীর গতিতে বহন করে মাঝ বরাবর এনে রাখবে।
(সেটঃ আউটডোর- ব্ল্যাক ফোর্স সদর দপ্তরে হার্ড গ্রাউন্ডে সুসজ্জিত ফিউরেনাল প্যারেড।)
সজোরে একটা আদেশের সাথে সাথে সশস্ত্র সালাম জানানো হবে।
সাত বার আকাশে গুলি ছুঁড়ে শেষবারের মত সম্মান প্রদর্শন করা হবে –
ব্ল্যাক ফোর্সের অকুতোভয় শহীদ লেডি অফিসারকে।
সারিবদ্ধ প্যারেডের পেছনে ক্যামেরা চ্যানেলের উপর এক পাক খেয়ে জুম করে ফ্রেমে আনবে সেদিনকার সফল টীম লীডার এর মলিন মুখ।
অভিযানের বিরাট সফলতায় তার চেহারা বা মননে কোন উচ্ছ্বাস নেই।
স্মৃতিতে ভেসে উঠে প্রিয় সহকর্মীর সাথে তাদের ফেলে আসা দিন গুলি।
শ্রদ্ধাঞ্জলী জানাতে মাথার ক্যাপ খুলে হাতে নিয়ে প্রার্থনা করার সময় তাই ব্যথিত নায়কের অন্তরে শুধুই প্রতিধ্বনিত হবে কয়েকটি লাইন বারংবার-
‘আজ এনকাউন্টার স্পেশালিস্ট এর রাজ্য ভরা হাহাকার
ভালবাসায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এ হৃদয়ে কেন এই এনকাউন্টার ! ‘
নায়কের চেহারা ফ্রেমে ফেড আউট হয়ে ব্লক বিল্ডিং হয়ে পরবর্তী ফ্রেম।
দৃশ্যপটঃ ৬ শেষ দৃশ্য ।
(সেটঃ আউটডোর- জনমানব হীন সমাধি স্থল। )
ফ্রেমে একটি বিশেষ সমাধির সামনে শ্বেত পাথরের এপিটাফ।
সেখানে কালো গোটা গোটা অক্ষরে লেখা-
‘এখানে যে শুয়ে আছে~
তার নাম একদিন মুছে যাবে।
কিন্তু সমাজের জঘন্য ক্ষত গুলো
অপসারনের প্রয়াস আর প্রচেষ্ঠা
অব্যাহত থাকবে যুগে যুগে…’
( ডান দিক থেকে বাংলাদেশের পতাকা হাওয়ায় ভেসে এসে এপিটাফ এ জড়িয়ে যাবে।)
ফ্রেম স্টিল।।। তারপর ব্ল্যাক আউট।
(কাট । অল প্যাক আপ।)
পরিশিষ্টঃ
আবহ সঙ্গীতঃ হায়েনা, ঝিঁঝিঁ পোকা আর অটোম্যাটিক অস্ত্রের গোলাগুলি। ২১২ এয়ার আম্বুলেন্স আর পালস মনিটরের শব্দ।
এবং প্যারেডের আদেশ ও সাতবার তোপ ধ্বনি।
আলোক সজ্জাঃ পেট কাটা চাঁদ এবং হলুদ ফ্লেয়ার, তারকারাজি এবং সূয্যি মামা।
ক্যামেরাঃ পাঠকের দৃষ্টি।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ সামু।
পরিকল্পনা আর পরিচালনাঃ উত্তরাধিকার।
আমার এই পাগলামি টা বেশ আগের। সামুতে ব্লগার ফয়সল নোই এর সাথে মন্তব্য চালাচালি থেকে শুরু করে পুরো প্লটটা নামাইছিলাম।
আজ ফয়েজ ভাইয়ের ছোট বেলার নায়ক পড়েই মনে হলো এইখানে দিয়া দেই এইটা।
ব্যাপারটা পুরাটাই আজাইরা।
তাই ডাইরেক্টর কামরুল :-B ভাইজান - তুমি এর পোস্ট মর্টেম করলে আমারে আর খুঁইজে পাওয়া যাবে না।
(তয় ভাল লাগলে অবশ্যই ভাল ভাল কথা লিখে এই স্ক্রীপ্ট টা হিট বানায় দিতে পারো... ; কেন পরিবারের সর্ব শেষ নিবেদন - এনকাউন্টার কেন হৃদয়ে? ... কেন... কেন কেন...???)
🙂
সবাই ভাল থাকুন।
সৈয়দ সাফী
ও মাই গড!! এইটা কে? হা...হা...
পাইছি তোরে, খাইছি তোরে, পালাবি কোথায়......ইত্যাদি বাংলা সিনেমার নামে আপনাকে জড়ায়া ধরতে ইচ্ছা করতেসে বস্।
লেখা বিষয়েঃ এখনো পড়ি নাই। পড়ছি।
হ্যাঁ রে,
কি খবর তোর?
আমার খবরটা সাক্ষাতে দিবানে।
ভাবী সাব রে সালাম দিস।
যখন আমার অনেক পয়সা হবে - এক দিন ছবি বানামু রে।
এই কাহিনী না রে - অন্য কিছু নিয়ে হয়তো।
অনেক শুভেচ্ছা নিস তুই আর ভাবীকে সালাম।।
সৈয়দ সাফী
:thumbup: :thumbup:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
ধন্যবাদ আহসান।
ভাল থেকো।
সৈয়দ সাফী
1st
Valo kore pore 1st place miss korleo dukkho nai 😀
chomotkar rupayon vaiya. Khub shundor laglo.
vaiya, uttoradhikar ki apnar nick?
হুম্ম ভাইয়া - আমিই উত্তরাধিকার। উপরের কালবেলা'র দেয়া আমাকে এটি একটি শ্রেষ্ঠ উপহার। একটি বছর কেটেছে সেই বাড়ীতে আমার।
এখন আর ঐখানে লিখি না।
এই ফেব্রুয়ারীর পর ঐ দিকে আর যাই না।
আর যেহেতু সিসিবি আছে - আর যেতে মন ও চায় না।
তবে অনেক কেই মিস্ করি।
থাক সে কথা -
ব্লগ ড্রেইনের আওতায় সামু'র লেখা গুলো ধীরে ধীরে এখানে নিয়ে আসছি।
আর, আমার এই পাগলামিটুকু কে সায় দেয়ার জন্য শুভেচ্ছা নিও অনেক।
B-)
সৈয়দ সাফী
ওরে বাবা, এতো দেখি বিশাল প্লটের গল্প। পুরা হলিউডি কাহীনি 🙂
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
থেংকু বস। অনেক থেংকু। 😀
আমারে এক ধাক্কায় হলিউড পাঠায় দিলেন।
দুষ্টামি করে লেখা এই পাগলামি টুকু আপনার ছোট বেলার হিরোদের পইড়া মনে হইলো - এখানে ছাপায় দিই।
তাই ধন্যবাদ আপনারে বস - আমারে এই ব্রেক দেওয়ার জন্য 😛 ।
শুভেচ্ছা নেন।
সৈয়দ সাফী
এইটা নিয়ে মুভি বানাবে কে? কামরুল ভাই নাকি?
প্লটটা সুন্দর ভাই। :clap: :clap:
ধন্যবাদ শার্লী।
কামরুল যদিও এখনও কোন আওয়াজ দেয় নাই - :ahem:
যাউক গা - এবিসি রেডিও মিডিয়া পার্টনার হইলে যে কোন প্লটকেই মার্কেটে নামায় দেওয়া যাইবো। :awesome:
লাবলু ভাইরে এই উসিলায় আরেকবার একটা পোক্ত :salute:
সৈয়দ সাফী
দারুন ওবায়দুল্লাহ ভাই, দারুন!
:thumbup: :thumbup:
ধন্যবাদ তানভীর ।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
🙂
সৈয়দ সাফী
পুরাই সিরাম। :clap: :clap: :clap: :clap:
'পুরাই সিরাম' একটা মন্তব্যের জন্য তোমাকে ধন্যবাদ জাহিদ।
সৈয়দ সাফী
পুরাই এ্যাকশন ধামাকা ডিচকাও । আর হৃদয় ভাঙার আওয়াজ ।
বলতে পারো ডিজিটাল অ্যাকশন। ;))
সৈয়দ সাফী
:))
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
ডাইরেক্টর ভাইজান ব্যাপক মজা পাইসেন।
:awesome:
সৈয়দ সাফী
:shy: নায়িকা বিপাশা বসু আর গুন্ডাদের সর্দার আমি হৈলে মন্দ হয়না :shy:
:)) :)) :)) =)) =))
আর নায়কটা কে হবে শুনি?
ঐ পারের লোকজনের ব্যাপারে তুই দেখি বেশ আগ্রহী... সবই কি সেই মিষ্টি-মধুর জার্নালিস্টের অবদান?
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
নায়ক আমি B-)
একটু নেচে নেই এই আনন্দে :awesome: :tuski: চাকভুম চাকভুম।
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
😀 নায়কের খালি ফাউল শিভালরি কামের কাম কিছুই নাই।ভিলেনের লগে নাচনেওয়ালীবেশী নায়িকার যেই সেন্সর্ড সিন আছে সেইটার জন্যই তো ভিলেন হৈতে মঞ্চায় ;;; ;;; ;;;
মাস্ফু,
:thumbup: আমি কাস্ট অ্যাপ্রুভ করলাম -
বাকি টা কামরুল কে রাজি করাও।
সৈয়দ সাফী
:shy: :shy: :shy:
ভাইয়া, ভাল লাগলো। :clap:
কেম ভাইয়া কি ছবি বানাবে নাকি এই প্লট নিয়ে? 🙂
~x( :no:
---------------------------------------------------------------------------
বালক জানে না তো কতোটা হেঁটে এলে
ফেরার পথ নেই, থাকে না কোনো কালে।।
ধন্যবাদ দিহান।
ছবি হয়তো একদিন হবে - কিন্তু ছবি বানানোর এই নেপথ্য কাহিনী তার থেকে কম কিছু না :hatsoff:
শুভেচ্ছা নিও অনেক।
সৈয়দ সাফী
বাংলাদেশী কাহিনী হলে নায়িকা মরত না... :-B
নায়ক 'এ হতে পারে না, তুমি আমাকে ছেড়ে যেতে পার না...' বলে এমন ঝাঁকি দিত যে, নায়িকার হার্ট আবার বিট করা শুরু করত... ;;)
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
:khekz: :khekz: :thumbup: :thumbup: :khekz: :khekz:
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
x-( হ খালি বাংলাদেশী ছিঃনেমা হৈলেই সব দুষ আর ম্যাট্রিক্স রিলোডেডে ট্রিনিটির এক্কেরে শইলের ভিত্রে হাত ঢুকাই দিয়া হৃৎপিন্ড চাইপা ধইরা যে জীবিত করল সেইটা কিছু না,না? x-(
:goragori: :goragori: :pira:
খুব হাছা কইছো রে মাস্ফু -
তেনাগোর সব টির ব্যান চাই ।
সৈয়দ সাফী
আসল কথা তো কইলামই না... :bash:
বস, জটিল লাগছে... :thumbup:
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
জুনা,
তোমারেও একটা নগদে থেংকু দিয়ে দিলাম।
🙂
সৈয়দ সাফী
:thumbup:
বস,
:salute:
আপনার প্রশ্রয়ে অক্ষয় কুমারের :thumbup: (thumbs up) জোশ ও আমার কাছে ফিকে হয়ে গেল।
:tuski:
তাই আবার :salute:
সৈয়দ সাফী
ওবায়দুল্লাহ ভাইয়ের জন্য আই ইউ টি ০২ প্রোডাকশনের একটা সিনেমাঃ
(সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ অল বয়েজ ইন্সিটিউটের প্রোডাকশন হিসাবে স্থুল কৌতুক একটু বেশি 😉 )
ধন্যবাদ তৌফিক।
ভাল ছিল - 😛
সৈয়দ সাফী
ওবায়েদ ভাই আপনার স্ক্রিপ্ট সিরকম হইছে। ছবির নায়িকা অপি করিম রে নিয়েন :grr: উনার উপর আমার বহুত দিনের একটু ক্রাশ আছে :shy:
আইচ্ছা সামি।
তুমিও আইসো মহরৎ অনুষ্ঠানে। পরিচয় করায় দিমুনে।
😉
সৈয়দ সাফী
ওবায়দুল্লাহ : তোমার যে কামরুলের রোগ আছে তা তো জানতাম না!! :boss: পাগলামি আরো কয়েকটা নামাইয়া ফালাও দেখি। 😀 স্ক্রিপ্ট এবং বর্ণনায় বেশি মজা পেলাম। :clap:
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
:frontroll:
বস,
সালাম।
দেরীতে জবাব দেয়ায় আগে শরীর গরম কইরে নিলাম। 😛
আপনার আদেশ শিরোধার্য।
নতুন স্ক্রীপ্ট নামাইছি।
সময় করে দেইখে আইসেন।
আর আপনেরেই Producer মানলাম। :awesome:
:salute:
সৈয়দ সাফী