গোলাপকথা

লিখিয়াছিল:প্রাণনাথ,
প্রাণ দিতে পারি।

কবুতর উড়িল বটে,
অদূরেই পতিত হইল;
দুয়ারে উহার কর্তিত মুন্ডু লইয়া
তরবারি উপস্থিত হইতে
কহিল — গোলাপের উদ্যানে
সংগোপনে সমাহিত হইব
অন্তিম এই ইচ্ছা মিনতি করি…..

পক্ষ দুই পরে
অশ্বপৃষ্ঠ হইতে অবতরণ করিয়াই
যুবরাজ অনন্যার সন্ধান করিলে
গোলাপের চক্ষু রক্তে ভরিয়া উঠিল
মৃত পায়রার পালকে
আকাশ আচ্ছন্ন হইল;
রাণীমাতা কহিলেন —
পুত্র!বিবাহের আয়োজন সুসম্পন্ন হইয়াছে

৪,২৪৪ বার দেখা হয়েছে

১৮ টি মন্তব্য : “গোলাপকথা”

মওন্তব্য করুন : নূপুর কান্তি দাশ (৮৪-৯০)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।