নুসরাত ফতেহ আলি শুনে শুনে

“উনকি নজরোঁ নে কুছ এয়সা জাদু কিয়া
লুট গয়ে হাম তো পেহলি মোলাকাত মেঁ”

আপনাকে শুনে শুনে সারাদিন
প্রণয়ের বাঁধ ভেঙে
গলগল শরাবে
হেডফোন ল্যাপটপ যথেচ্ছ ভেসে যায়

বেহেড কলম ফুঁড়ে ও জি
কেবলি আঁসু ঝরে হায়,
বিরহের মতো মধু

একা হারমোনিয়ম আ হা
তেরছা দেখে প্রেম, ভাঙে
আড়মোড়া শুধু

২,৮৮৬ বার দেখা হয়েছে

২৭ টি মন্তব্য : “নুসরাত ফতেহ আলি শুনে শুনে”

  1. সাবিনা চৌধুরী (৮৩-৮৮)

    :clap: :clap: :clap: :clap:

    সুন্দর একটি গান, একখানি মধুর কথা অথবা আ পিস অব মিউজিক মাঝেমধ্যে মন আচ্ছন্ন করে রাখে। তোমার মত কবিতা লিখতে শিখিনি নূপুর, কিন্তু জানো, কাল মধ্যরাত্রি পেরিয়ে যখন তুমি এই ব্লগ পোস্ট করেছো বহুদূরের শহরে তখন আমিও জেগে ছিলাম। মজার ব্যাপার হলো, আমি কানে হেডফোন এঁটে ওস্তাদজীকে নিয়ে বসলাম, সাথে তুমি ও তোমার কবিতা অভিয়াসলি! বাইরে নিকশ কালো অন্ধকার। কাগজ কলম মিউজিয়ামে স্থান নিয়েছে বহুকাল আগে; তাই ফোনে রিদমিকে টেপাটেপি করছিলাম ভাবের আশায়। হায়! অকবিকে দেখে মায়াই লাগে! একটি সুর ছুঁতে চেয়ে কি করে লিখো তুমি সেটিই দেখতে চেয়েছিলাম। কি লিখলাম সেটি বড় কথা নয়, কিন্তু সতি্যই আমি কিছু একটা লিখলাম!

    Ahava hi pashut ahava. hi af pa-am lo musberet.
    אהבה היא פשוט אהבה. היא אף פעם לא מוסברת

    জবাব দিন
  2. জুনায়েদ কবীর (৯৫-০১)

    ছোটবেলায় প্রায়ই ছুটির দিনে ঘুম থেকে উঠেই মেহেদী হাসান, গুলাম আলী, ফতেহ আলি খান, জগজিৎ সিং... প্রমুখদের গজল শুনতে পেতাম!
    কিছু না বুঝলেও অদ্ভুত এক ভাল লাগায় আচ্ছ্বন্ন হয়ে যেত সকালটা...

    বিয়ে বাড়ির গিয়াঞ্জামের মধ্যে আছি। আপাতত শুনব না।
    কয়েকদিন পরে বাসায় ফিরে ঠাণ্ডা মাথায় শুনতে হবে।
    এরপর কবিতাটা আবার পড়ব!


    ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : সাবিনা চৌধুরী (৮৩-৮৮)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।