ও কি ও হে কলংকিনি রাধা
কদমগাছত উঠিয়া আছে
কানু হারামজাদা
মাই তুই জলে না যাইও..
বারাইতে না করসিলো হ্যারা –
তোর লিগা তবু ছ্যারা
রুটি বেলছি আরো দুইখান
মারে আরাল দিয়া
কাজল দিছি,
লিপিস্টিকের বদ্লে খিলি পান
আতখা মোড়ে
তর টেম্পো
আতখা যমুনাত
ঢেউ দিছে,
রাধাচূড়াত কম্প
এক আওয়াজ এমুন সোমায়
পানের খিলি টিফিনবাটি
গড়াগড়ি খায় –
লাজে না পিরিতে না,
কানুরে এ এ এ
কিয়ে মোর অঙ্গ জ্বলি যায়?
ইদিক
জর্দার কৌটোখান
মোরে চুপিচুপি কয়,
আ’ট্টু ভালো কইরে
পান সাজাতি হয়!
ছুডো মানুষ, কম বুঝি।
তয় যেট্টূক বুঝছি, খুব ভালা লাগছে।
😀
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!
ধন্যবাদ সামিউল।
এই লেখাটা নাসিমাদের জন্যে, যাঁরা হরতালের বলি হচ্ছেন -- হতেই থাকবেন।
এবার আরেকটু ক্লিয়ার হল।
নাহ, আমি কবিতার ব্যাপারে এখনো নাবালক আছি। 🙁
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!
আমি খোদা-ভগবান খুঁজে বেড়াই।
না, মান-সম্মান চাই না, ধন-সম্পদ চাই না,
সুখ-শান্তি সেটাও চাই না।
প্রভু দুমুঠো খাবার আগে প্রাণ ভিক্ষা চাই।
\\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\
🙁
বিষন্ন সমকাল =((
হরতাল, হরতাল
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
😛 😛
:clap:
ক্যাডেট রশীদ ২৪তম,প ক ক
🙂
এতো লুকনো জর্দার কৌটা !!!
রাধার কি আর হবে কোনদিন কৃষ্ণের সাথে মিলন ???
সুন্দর কবিতা !
আমি চোখ মেললুম আকাশে
জ্বলে উঠলো আলো পূবে পশ্চিমে
মিলন হয়না বলেই তো বিরহ নিয়া এত রমরমা ব্যাবসা। 😛
আরাল
আড়াল
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
এই বানানটা তো অমনভাবেই নির্বাচন করা, ইচ্ছাকৃতভাবেই!
🙂
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ