অন্যমনে,
যেনবা
নিতান্ত অনিচ্ছায়
দুলকিচালে
গড়াতে গড়াতে
অভিকর্ষের ডাকে
পাকিয়ে ওঠে
রশির মতন;
শেষে কিনারায় এসে
নিরুপায় লটকে যায়
বিনিদ্র
বিস্ফোরণ!
স্ফটিকের সহস্র কুচো
দ্রুতলয়
সন্তুরে চড়ে
ওইই নীচে
নেমে গেলে
টলটল
সুবোধ জল
ডাকে আয়!
তন্ময়তা
ভেঙে খানখান।
তরুণী পাতাদের
সন্মোহিত গাল
লালচে আঁচে
পুড়ে
বনভূমি জুড়ে
আত্মাহূতির
ধুম লেগে যায়…
——————————————-
ব্র্যাণ্ডিওয়াইন প্রপাত,ক্লিভল্যাণ্ড দেখে ফিরে।
ব্র্যাণ্ডিওয়াইন প্রপাত ! 🙂
নামখানা কোনো এক উইকেন্ডের মাঝরাতে রাখা হয়েছিল বলে মনে হচ্ছে।
:)) :)) :)) :))
ভালো বলসো!
:clap: :clap:
নূপুরদা, একটা ছবি যদি সাথে জুড়ে দিতেন... :dreamy:
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
ছবি জুড়ে দেয়া যেতো, কিন্তু কবিতায় আমি ছবি দেবার পক্ষপাতী নই। তাতে কল্পনাকে বাধাগ্রস্ত করা হয়, উসকে দেবার চাইতে --এটা একেবারেই আমার নিজস্ব মত। তাছাড়া এই ব্রাণ্ডিওয়াইন ফলস একেবারে ছোট, তবুও একে খুব যত্নের সঙ্গে সংরক্ষণ করা হয়েছে। ইন্টারনেট থেকে একটা ছবি দিলামঃ
(সম্পাদিত)
নূপুরদা, ছবিটি কি সরিয়ে দিয়েছেন?
এখন আর দেখতে পাচ্ছি না...
ছবি দেয়াটা আমারও ভাল লাগে না...বিশেষ করে খালি বেঞ্চ, দূরে কোন মেয়ে একা দাঁড়িয়ে আছে, দু'জন হাত ধরাধরি করে হেঁটে যাচ্ছে-টাইপ... 😛
যাই হোক, আমার আসলে ''তরুণী পাতাদের সন্মোহিত গাল লালচে আঁচে...''ভিজুয়ালাইজ করতে সমস্যা হচ্ছিল...পরে ছবি (আর এস এস রিডারে) দেখে বুঝতে পেরেছিলাম...:D
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
ছবি সরাইনি। এখন দেখা যাচ্ছেনা কেন কে জানে।
এখন এখানে ফল এর সময় - চারদিকে পাতারা সব লালচে লালচে হয়ে এসেছে, আর বাতাসে ভর দিয়ে ঝরা পাতারা নেমে আসছে -- এখানকার এই সময়টা বড় দৃষ্টিনন্দন, মনে হয় আগুন লেগে গেছে। এখানকার বুলিতে ওই লালচে আঁচের নাম fall color
ভাল্লাগলো।
ধন্যবাদ সামিয়া।
প্রবাসজীবনের কি খবর?
ভালই। 🙂 আর কয়দিন পরই দেশজীবন শুরু হয়ে যাবে। সেই উত্তেজনার প্রহর গুনি। 🙂
কি দারুণ খবর!
অনেকদিন পর সিসিবিতে ফিরে এলাম, এসেই আপনার কবিতার চমক। খুব ভাল লাগল ভাই। :clap: :thumbup:
অসংখ্য ধন্যবাদ রিদওয়ান। এবারে একটা গল্প ছাড়ো।
:boss: :boss: :boss:
আমি চোখ মেললুম আকাশে
জ্বলে উঠলো আলো পূবে পশ্চিমে