আস্ত বনাঞ্চলটাই হাঁটিহাঁটি পায়ে
ইটভাটার পেটে ঢুকে গিয়ে
কবে হয়ে গেছে অংগার
শ্বেতবর্ণ দলা দলা মেঘ,
রঙমহলের ঠুমরি শুনবে বলে
শুয়ে আছে
সারসার অভিজাত ইট
পথের দুধার থেকে
হ্যাঁচকাটানে বিদ্যুতের খুঁটিগুলো
কেউ উপড়ে নিয়ে
তারগুলোকে
সেতারের মতো টানটান ধরে
মেঘের আড়ালে
আড়াআড়ি চলে গেছে।
আমি
মাঠে শুয়ে থেকে
ভাটার লকলকে আগুনে
চোখ রেখে
নিখিল ব্যানার্জিকে
আকাশে শুধাই
রাগ হেমন্তের আলাপটা
আরেকবার বাজাবেন প্লিজ?
দুর্দান্ত কল্পনাশক্তি আপনার। দারুন দারুন লাগলো 🙂
আরে না!কল্পনাশক্তি টক্তি কিছু না।
ফ্লিকারে দেশী একজন ফটোগ্রাফারের দুর্দান্ত একটা ছবি দেখে এই আইডিয়াটা এলো। 😛
অদ্ভুত। :clap:
🙂
কি খবর শিশির!
এইতো ভাই মাঝে মধ্যে আপনাদের কবিতা পড়ি। কেমন আছেন?
খুব ভালো লাগলো নূপুর ভাই... দুর্দান্ত
অসংখ্য ধন্যবাদ জিয়া।
নুপুর ভাই, অনেক দিন পর ব্লগে আবার নিয়মিত হলাম। শুরুতেই আপনার এই কবিতাটা পড়লাম। কিছু বলার নেই, অন্য সব বারের মতই অসাধারন। খুব অন্য রকম কিছু মনে হল।
ওয়েলকাম ব্যাক রিদওয়ান।এবারে দারুণ একটা গল্প ছাড়ো।
অনেক ধন্যবাদ তোমার মন্তব্যের জন্যে।