(১)
জল না ঝরে গ্রীষ্ম চলুক
বছর জুড়ে তোর চোখে
দুঃখ গুলো হোক আমারি
থাক তবু তুই খুব সুখে।।
(২)
সুখ হোক তোর বর্ষাকালের
রোজ অবিরাম বৃষ্টি
আমার উপর পড়ুক যত
দুখের কটু দৃষ্টি।।
(৩)
শরৎকালে নীল আকাশে
স্নিগ্ধ রোদের খেলা
সুখে রাখুক তোকে আমায়
করুক অবহেলা।।
(৪)
হেমন্ততে নতুন ধানের
সুখটুকু তোর হোক
সব চিটা হোক আমার ধান
হোক আমারি শোক।।
(৫)
শীতের শীতে মরুক তোর
দুঃখ আছে যতো
তাতে না হয় বাড়লে বাড়ুক
আমার সকল ক্ষত।।
(৬)
বসন্ত রাজ ভাসাক তোকে
স্বপ্ন সুখের ভেলায়
বিনিময়ে আমায় না হয়
মারুক অবহেলায়।।
কে এত অবহেলা করল? যে যাই করুক কিছু কবিতা তো হল। সুন্দর, আরো লিখ, :clap: । অনেক শুভকামনা রইল।
কেউ না ভাই। এমনিই... 😛
ধন্যবাদ ..দোয়া করবেন .....।। 🙂
😀
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
🙂
চমৎকার লেখা, নাজমুল! 🙂
ধন্যবাদ আপু। 🙂
চমৎকার :clap: :clap: :clap:
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
ধন্যবাদ ভাই 🙂
প্রথম লাইনটাতে 'ঝড়ে'-র অর্থ নিয়ে চিন্তায় আছি। যদি 'ঝড়' অর্থেই বলা হয়ে থাকে, তাহলে পুরো বাক্যের অর্থই বা কি দাঁড়াচ্ছে।
কান্নাকাটির জল ঝড়ার কথা বলছি ভাইয়া, ভুল করে ফেললাম নাকি? ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখে শুধরে দিলে ভালো হয় ভাইয়া। 🙂 🙂
ঝরে হবে, ঝড়ে না
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
ধন্যবাদ জিহাদ ভাই 🙂
খালি ধন্যবাদ দিলে তো হবেনা, তাড়াতাড়ি এডিট করে ঠিক করে দাও
সাতেও নাই, পাঁচেও নাই
🙂