১।
গত তিন চার দিন ধরে বাসা থেকে বের হই না। থিসিসের “কে কি করছে” পার্ট শেষ, সুতরাং ইউনিভার্সিটিতে থেকে কাজ করার বাধ্যবাধকতা নাই। এখন লিখতেছি “আমি কি করছি” পার্ট, যেটা আছে মাথার ভেতরে আর ল্যাপির মধ্যে। সুতরাং বাসা থেকেই কাজ করি। বাসা থেকে কাজ করার সুবিধা হলো ক্ষিদা লাগলেই কিচেনে গিয়ে কিছু একটা বানিয়ে নেয়া যায়। দিন কাল ভালোই যাচ্ছে, ক্ষিদা লাগলে কিচেনে যাই। আর বাকি সময় বিছানায় উবু হয়ে শুয়ে ল্যাপটপের কিবোর্ডের সাথে ভাব ভালোবাসা করি। এর মধ্যে আবার দিনের হিসাব হারিয়ে ফেলেছিলাম। সামনের সোমবার সুপারের সাথে দেখা করবো, মিটিং আছে। সেই মিটিং-এর জন্য কিছু জিনিসপাতি তৈরী করা দরকার। ওইটাই করতেছিলাম। দিনের হিসাব হারিয়ে ভালোই হয়েছে, একদিন আগেই নিজের জন্য ঠিক করে রাখা লক্ষ্য অর্জিত করে ফেলছি। তাই আজকে ভাবলাম একটু ব্রেক নেই। জাহিদ ভাইয়ের কাছে দেওয়া কথা অনুসারে একটা পোস্ট দিলাম, ফাকিঁবাজি করে। এখন নিজের কথা লিখি।
২।
আমি যেখানে থাকি ওইটা আটলান্টিকের পাড়ে। যদিও নাম সেন্ট জনস সিটি, আসলে একটা শহর। পাহাড়ের গায়ে গড়ে ওঠা শহর। মানুষজনের সংখ্যা ঢাকা শহরের ১০০ ভাগের এক ভাগ। মজার ব্যাপার হলো, ঢাকা শহরের থেকে সাইজে বড় এই শহর। এতোদিন ছিল শীতকাল। আটলান্টিকের পাড়ে থাকার জন্য এখানের আবহাওয়া কানাডার অন্য জায়গার সাথে মিল খায় না। শীত আসে দেরিতে, যায়ও দেরিতে। সেপ্টেম্বরের শেষে পুরো কানাডা ছিল বরফে সাদা, সেন্ট জনস ছাড়া। আর এখন, পুরো কানাডায় বসন্ত আর এখানে কালকেও হালকা বরফ পড়েছে। কই যে যাই!
সেন্ট জনসে থেকে আবহাওয়া বিষয়ে আমার ব্যক্তিগত স্ট্যান্ডার্ড অধঃপাতে গেছে। ওইদিন সকালে ড্রাইভিং শিখতে যাব, বাইরে বেরিয়ে দেখি কি সুন্দর রোদ উঠেছে। মনটাই ভালো হয়ে গেল। হালকা হাওয়া বইছে, তবে শীতে কামড় নেই কোন। আল্লাহর কাছে সুন্দর একটা দিনের জন্য শুকরিয়া আদায় করলাম। কাজ শেষ করে বাসায় এসে ইন্টারনেটে চেক করে দেখি তাপমাত্রা ছিল -২। সূর্য, রোদ আর গরম আবহাওয়ার দেশের একটা ছেলে আর কত নিচে নামতে পারে?
৩।
সিসিবি গেট টুগেদার হলো গত ১৭ তারিখ। ছবি দেখেই সন্তুষ্ট থাকতে হলো। মনে অনেক বদদোয়া এসেছিল। কিন্তু অনেক কষ্টে থামায়া রাখছি। আমি পোলা ভালো কিনা। সামনের অগাস্ট সেপ্টেম্বরে আবার একটা হলে মন্দ হয় না। তপু যাবে দেশে, মাহমুদ ভাই যাবে, ইনশাল্লাহ আমিও যাব। তখন আমরা গেট টুগেদার করবো। তারপর দাঁত কেলাইতে কেলাইতে ছবি তুলবো। আইসক্রিম খাবো, পাটিসাপটা খাবো। নিচে গিয়ে সিগারেট খাব। আমাদের কেউ দমায়া রাখতে পারবে না। তবে মরতুজা ভাইয়ের মনে হয় তখন দেশে যাওয়া হবে না, হাজার হইলেও তিনি ক্ষুদ্র এবং নরম , তার এতো সময় কোথায়। আমাদের পোস্টে তিনি শকুন টাইপ দোয়া করবেন, এবং অবধারিতভাবে গরুরুপী আমরা মরিব না। চিন্তা করলেই মন হইতেছে লম্ফ দিয়া আটলান্টিক পাড়ি দেই……
৪।
এন বি এর প্লে অফ শুরু হইছে। কালকে দেখলাম শিকাগো বুলস আর বস্টন সেল্টিক্সের খেলা। বস্টন গতবারের লিগ চ্যাম্পিয়ান। এইবার একটু ইনজুরি প্রোবলেমে আছে। তাদের তারকা খেলোয়াড় কেভিন গার্নেট হাঁটুর ইনজুরিতে পড়ছে (লম্বা লোকের আসলেই সব সমস্যা হয় হাঁটুতে)। তাই তাদের শক্তি কিছুটা কম। তবু পল পিয়ার্স, রে এলেন এবং ফাটাফাটি কিছু বেঞ্চিগরম প্লেয়ার তাদের আছে। অন্যদিকে, বুলস খুব সাধারণ একটা টিম। অনেক কষ্ট করে প্লে অফে উঠছে। মাইকেল জর্ডান বুলস ছাড়ার পর তাদের সেই জৌলুশ আর নাই। স্টার্টার পাঁচজনের মধ্যে তিনজনের বয়স খুব কম। তাদের প্রফেশনাল বাস্কেটবল খেলার অভিজ্ঞতা যথাক্রমে এক, দুই এবং তিন বছর। সুতরাং আমি খুব একটা লড়াই আশা করি নাই এই দুই টিমের মধ্যে। তবু কাজ করার পাশাপাশি মাঝে মধ্যে স্কোর কার্ডে গিয়ে ঢুঁ মারছিলাম। থার্ড কোয়ার্টার শেষ হওয়ার পরও যখন দেখি দুই টিমের মধ্যে পয়েন্ট ব্যবধান এক, তখন মনে হইল খেলাটা দেখতেই হয়। খেলা দেইখা আমি বুলসের ডেরিক রোজ-এর ভক্ত হয়ে গেলাম। বুলসের স্টার্টারদের মধ্যে তার বয়স সবচেয়ে কম। তবু রেগুলার সিজনে তার খেলাই বুলসকে প্লে অফে তুলেছে। জীবনের প্রথম প্লে অফ গেমে তার পয়েন্ট ৩৬ এবং এসিস্ট ১১ টা। এই রেকর্ড আর একজনের কেবল আছে, তিনি হলেন বাস্কেটবলের লিজেন্ড করিম আব্দুল জব্বারের। খেলা শেষে ডেরিক রোজের সাক্ষাৎকার নিল এক মহিলা রিপোর্টার। ব্যাটা বিনয়ী অনেক, কথা বলে এতো আস্তে যে শোনা যায় না। আর রিপোর্টারকে সে “ম্যাম, ম্যাম” বইলা অস্থির। মনে হইতাছিল, সেই রিপোর্টার আর মহিলা হইতাছেন গিয়া হিলারি ক্লিনটন। আজকে খেলা আছে আমার প্রিয় লেকারস এবং ইউটাহ জ্যাজ-এর। আর তিন ঘন্টা পরেই। থিসিস লেখা বাদ দিয়া ব্লগ লিখতেছি এবং তারপর খেলা দেখবো। আমার যে কি হবে……………………
মিয়া থিসিস হয়ে যাবে এত্তো চিন্তা করো ক্যান। আর কানাডার আবহাওয়া আর বলো না, আমার আসার পর থেকে মনে হচ্ছে এখানে শুধু মাত্র পোলার বিয়াররা থাকতে পারে। তোমার দিনলিপি পড়ে খুব ভালো লাগলো।
শুভ কামনা তোমার থিসিসের জন্য।
থিসিস নিয়া চিন্তা করি না সামি ভাই। থিসিসটা তাড়াতাড়ি শেষ করতে পারলেই বাড়ি যেতে পারব। এইটাই ফুয়েল হিসাবে চালায়া নিতেছে।
সামি ভাই, বসন্ত কিন্তু জোস। এতো সুন্দর যে বলার না। আমার টাকা হইলে দুইটা বাড়ি করবো। একটা বাংলাদেশে আর একটা সেইন্ট জনসে। শীতকালে থাকবো বাংলাদেশে আর গরমকালে সেইন্ট জনসে। সারা বছরই আমার জন্য ন্যাচারাল এয়ার কন্ডিশন থাকবে। ভাবতেছি, আইডিয়াটা প্যাটেন্ট কইরা ফেলব। 😀
দোয়ার জন্য ধন্যবাদ।
আনি এট্টু বেশি দূরে থাকেন, চিন্তা করতেছিলাম সামারে আপনি তো আসবেন না, আমিই চলে আসবো!!! কিন্তু সামারে লিবারেল কোর্স নিয়া ফাইসা গেসি। তারপরো চান্সে আছি, আফটার অল আপনারে জ্বালানো বলে ব্যাপার :grr: :grr: :grr:
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
অবশ্যই আসবি। তবে ড্রাইভিং লাইসেন্সটা যদি পেয়ে যাই তাইলে খুবই ভালো হবে। তোরে নিয়া সেইন্ট জন্সের চারপাশ ঘুরায়া নিয়া আসবো তাইলে। পরীক্ষা কেমন চলে?
পরীক্ষা সুবিধার না, খালি ঘুম আসে পড়তে বসলেই 😐
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
লঙ আপ হয়া পড়াশুনা করতে পারস... :grr:
ঘুম আইবে না। :gulli2:
তাইলে এইজন্য সিসিবিতে কম দেখা যেত আপ্নারে 🙂
মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়
হ রে ভাই। তবে এখনো কাজ শেষ হয় নাই। দিল্লি ইজ স্টিল এ লং ওয়ে টু গো। 😛
🙂
ভালো লাগলো লেখাটা ...
আমার মনে একটা দূরবর্তী আশা ছিল যে সেপ্টেম্বরে দেশে একটা ঢু দিয়া আসবো আপাতত সেই আশা অটোয়া রিভারে জলাঞ্জলী দিয়াসছি ... দেখা যাক কবে কি করা যায় :-s
তবে দোস্ত তোর আইডিয়াটা আমার ভাল্লাগসে ... আমারো এখন মাথায় ঘুরতেসে যদি কোনদিন পয়সা হয় তাইলে নোভা স্কশিয়ার কান্ট্রিসাইডে একটা ছোটখাট বাড়ি বানায়া থাইকা যামু ... নোভা আর তোদের নিউফাউন্ডল্যাণ্ডের স্প্রিং আর ফলের আসলেই কোন তুলনা নাই 😀
আরে কিংকং ভাই কি আমাদের ব্যাচ নাকি? আমি তো এতদিন ভাই ভাই কইতাছি।
@তৌফিক
অনেকদিন পরে আচার দিলি।তোর আচার বেশ মজা লাগে। তবে বাস্কেটবল দেখিনা কখনো তাই কাউরেই চিনিনা। কতদিন খেলিনা ...
দেশে গিয়াও মনে হয় তোর সিসিবি গ্যাদারিং এ আসা হইব না, বউ এর সাথে ডেটিং নিয়া ব্যস্ত থাকবি। শালা আজীবন শুনলাম তৌফিক কই? ডেটিং এ গেছে। সেই ধারা বজায় রাখবি মনে হয়।
তোর শরীর এখন কেমন দোস্ত? তোর কথা ভাবতেছিলাম কয় দিন ধরে। দেখি না ব্লগে।
বাস্কেটবল এই ব্লগে আর কেউ দেখে বইলা মনে হয় না।
এতোদিন তো বউরে টাইম দিছি ভজায়ে ভুজায়া বিয়া করার জন্য। এখন বিয়া যেহেতু কইরা ফেলছি, আমার পালা শুরু হইছে। :grr: সুতরাং কোথায় কত পার্টি আছে সব কয়টাতে হাজির হইয়া যাব। 😀
আমি তো ব্লগে থাকি সবসময়, লেখালেখি হয় না।শরীর মন ভাল না তার উপর ক্লাস, ল্যাব সব শুরু হয়ে গেল একগাদা ঝামেলা।
বাস্কেটবল নিয়ম করে দেখা হয়না। কিন্তু এই খেলাটা আমার জান। লেকার্স আর উতাহ'র খেলা অল্প অল্প দেখলাম। লেকার্স এগিয়ে ছিল কিন্তু লাস্ট কোয়ার্টারে এসে উতাহ লিড নিল। তারপর আর দেখা হয়নি। কে জিতল শেষ পর্যন্ত???
ভাইয়া, থার্ড গেমে লেকারস হারছে। বিচ্ছিরি একটা গেম হইছে। দুই টিমেরই কোন অফেন্স ছিল না, ডিফেন্সও ছিল না। স্কোর লাইন ৮৬-৮৮।
ব্যাপার না, এইতো আর কয়দিন। আমার আইডিয়া কাজে লাগাইলে আমারে রয়্যালটি দিতে হইব। আইডিয়া প্যাটেন্ট করা। :grr:
অনেকদিন বাদে তৌফিকের আচার :clap: আজকে ছেলে টাইম পাইছে বুঝা যাইতাছে একই সাথে দুইটা লেখা নামায়া দেয়া দেইখা 😉
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
যাইহোক, কানাডা যাইতে মঞ্চাইতাছে ক্যান জানি
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
কাইয়ুম ভাই, আইসা পড়েন 😀 😀 😀
আমি তবু বলি:
এখনো যে কটা দিন বেঁচে আছি সূর্যে সূর্যে চলি ..
:hug:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
আপনের অর্ডার করা র্যাপিড প্রটোটাইপিং-এর পোস্টও আসবে। ওইদিন ছবি তুইলা আনছি। আর আইতে চাইলে আয়া পড়েন। এখানে বাঙালি পোলাদের খুব ডিমান্ড, খুব সংসারী কিনা। :-B
মেয়েরা আপনার পিছে লাইন দিবে। 😀
:thumbup: :thumbup:
:)) :)) কি কইলিরে, পিরা গিলুম :pira:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
ঘটনা পুরা সত্যি :shy: । সুদূর টরোন্টো থেকে এলএ'তে পর্যন্ত টান মারার ধান্দা করতাছে :grr: :grr:
তৌফিক,
খুব ভালো লাগল লেখাটা। ইচ্ছে করছিলো আমিও একটা লিখে ফেলি আমার আশেপাশে নিয়ে। কিন্তু এখনো একটা বই পুরা বাকি, হাতে সময় শুধু আগামীকাল :((
দেশে যামু জুনের শেষে, তিন মাসের কাছাকাছি থাকার জোর প্রচেষ্টা চালানো হইবেক 😀 ।
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
😀 বলেছিলুম কিনা? ;;;
ধন্যবাদ বস। দেশে গেলে দেখা হবে ইনশাল্লাহ। আর লিখে ফেলেন দিনলিপি সিরিজ। তবে আপনার সেইরকম লেখাগুলা থামায়েন না। ওইগুলা বড়ই ভালা পাই। 🙂
অনেক দিন পর তৌফিকের আচার। বেশ টক-ঝাল-মিষ্টি। 🙂
এনবিএ আগে নিয়মিত দেখতাম। এখন শুধু খবর দেখে স্কোরটা জেনে নেই। মাইকেল জর্ডানের শিকাগো বুলস এর সাথে ইউটাহ জ্যাজ এর সেই ফাইনালগুলোর কথা এখনও ভুলতে পারিনা। তখন থেকেই ইউটাহ জ্যাজকে পছন্দ করিনা। কাল দেখলাম লেব্রন জেমস এর ক্লিভল্যান্ড হেরে গেছে। অবশ্য কোবি ব্রায়ান্ট এর লেকার্স তো ভালো খেলতেছে। ওদের স্টার প্লেয়ারও আছে কয়েকটা। দেখা যাক এবার চ্যাম্পিয়ন কে হয়!
দেশে আইসা হারাইয়া যাইওনা। যোগাযোগ রাইখ। 🙂
আপনে তাইলে বাস্কেটবল দেখেন 😮 🙂
আমি ভাবছিলাম আর কেউ দেখে না। ইউটাহ জ্যাজের কোন চান্স নাই লেকার্সের বিরুদ্ধে। ৭ গেম সিরিজে ৪ টার মধ্যেই হারবে দেখবেন। জ্যাজের পয়েন্ট গার্ড ডেরন উইলিয়ামসের খেলা যদি ৪ গেমের মধ্যে ৫ গেম করতে পারে তাইলে ভালোই। কিন্তু বেচারা একা আর কত পারবে? ওদের সেন্টার মুহাম্মদ ওকুর ইনজুরড। না হইলে সে একটু পেইন দিতে পারত, ৭ ফুট লম্বা হইলেও তার রেঞ্জ ভালো। লেকার্সের পাওয়ার ফরোয়ার্ড পাও গেসল আর সেন্টার বাইনামকে বের করে নিয়ে আসতে পারত পেরিমিটারের কাছে, জ্যাজের পাওয়ার ফরোয়ার্ড কার্লোস বুজার তখন রিবাউন্ডগুলা ধরতে পারত। মোদ্দা কথা, মুহাম্মদ ওকুর থাকলে লেকার্স একটু স্ট্র্যাটিজিক্যালি বিপদে পড়তো। আর কালকে সেকন্ড ম্যাচ দেখলাম বুলস আর সেল্টিক্সের। কি ম্যাচ হইলো আরেকটা। বুলস হারছে অবশ্য। ডেরিক রোজরে সেল্টিক্স একেবারে অফ করে রেখেছিল। তারপরও, ম্যাচের ২ সেকেন্ড বাকি থাকতে রে এলেনের একটা থ্রি পয়েন্টারই খেলার ফলাফল ঠিক করে দিছিল। অভিজ্ঞতার কাছে মার খাইছে বুলস। ওদের খেলা দেখলে অবশ্য স্পিরিট আপ হইয়া যায়, কি এফোর্ট দেয়!!!
ক্লিভল্যান্ড হারে নাই তো। ডেট্রয়েট পিস্টনের সাথে জিতছে সিরিজের প্রথম ম্যাচে।
ভালো আছেন তানভীর ভাই? আপনারে কয়দিন দেখা যায় নাই।
:thumbup: :thumbup: :thumbup:
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
:salute: :salute: :salute:
আইতে মন চায়
রবিন ভাই, আপনি যেই ড্যাশিং। কি বাংলাদেশ, কি কানাডা- আপনার পিছের লাইন সবসময় বড়ই থাকবে। 🙂
সিসিবিতে খুব একটিভ থেকে ভালো কাজ করছেন। :salute: আপনার লেখাগুলা পড়ি, মন্তব্য করা হয় না আরকি।
শুধু লাইন না, পুরা পিরা কন্ডিশনে থাকবে ;;;
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
ভাল আছেন নি বস ??
অনেক দিন পর দেখলাম আপনাকে :salute:
আমারে কানাডা নেওন যায় না বস 😀
:salute:
আইতে চাইলে কাইয়ূম ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ কর। এইখানে মাইয়াগুলার ছোটবইনের তো আর অভাব নাই। 😛
রেজওয়ান, রংপুর থেইকা যেমনে আইলি ঠিক তেমনেই কানাডা যা গা, কি আছে দুইন্ন্যায় :grr:
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
এইজন্যই ভাইজান এত কম আইতেন। ভালো আছেন তৌফিক ভাই?
হ্যাঁরে ভাই, আছি একরকম আল্লাহর রহমতে। তোমার কি খবর? আই ই এল টি এস কবে দিতে যাবা? 🙂
এই পেটেন্টের বেইল নাই বুঝছ, বিদেশের মাটি খুব উর্বর, শিকড় গজাই যায় তাড়াতাড়ি, তখন দেশের বাড়িতে ইদুর-তোলাপোকার ঘরবসতি।
আমার বাবা বিদেশ যাইতে ডর করে।
তোমার লেখা দুদিন আগেই পড়ছি, কমেন্টাইতে পারি নাই।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
আপনেরে কম কম দেখা যাইতেছে। কারণ কি? ভালো আছেন তো?