আচার০০২: অণুকাব্য

বুকের ভেতর জমাট জল,
অকস্নাৎ নিহারকণা…
পাঁজরা ভাঙে, পাঁজরা ভাঙি।
টুপটাপ, তারপর নৈঃশব্দ।
ভীষণ ধ্বংসস্তূপের উদর হতে
বেরিয়ে আসেন কালপুরুষ।
গায়ে মেখে নয়া রোদ,
আবার গড়েন, হার না মানা,
সৃষ্টিসুখের উল্লাসে অবোধ।।

(আমার সিরিজটার নাম তারেক ভাইয়ের কাছ থেকে ধার করা। যখন শুরু করেছিলাম তখন কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করা হয়নি, এখন করছি, ধন্যবাদ সহ।)

২,৯৬৪ বার দেখা হয়েছে

৩২ টি মন্তব্য : “আচার০০২: অণুকাব্য”

  1. জুনায়েদ কবীর (৯৫-০১)

    কবিতাটার একটা উলটা পালটা ব্যাখ্যা দেবার লোভ সামলাতে পারলাম না-

    বুকের ভেতর জমাট জল,
    অকস্নাৎ নিহারকণা…

    --এর মানে হচ্ছে কারো (ধরলাম ক্লাস সেভেনের একজন ক্যাডেট!)প্রচন্ড কাশি হয়েছে, বুকে কফ তো জমছেই নাক দিয়েও পানি(নিহারকণা!) পড়ছে...!!!

    পাঁজরা ভাঙে, পাঁজরা ভাঙি।
    টুপটাপ, তারপর নৈঃশব্দ।

    --কাশতে কাশতে জান শেষ, পাজর পর্যন্ত ব্যাথা হয়ে গেছে...অনেকক্ষণ কাশির পর থেমে যাবার কারনে সুনসান নিরবতা...!!!

    ভীষণ ধ্বংসস্তূপের উদর হতে
    বেরিয়ে আসেন কালপুরুষ।

    --কাশি থামার কারন এখন বোঝা যাবে-শব্দে ঘুমাতে না পেরে ডর্মলীডার ক্লাস নাইনের 'কালাপাহাড়' ভাইএর আগমন...

    গায়ে মেখে নয়া রোদ,
    আবার গড়েন, হার না মানা,

    --লাইট জ্বালিয়ে শুরু করলেন আচ্ছামত পাঙ্গানি- সিক রিপোর্ট না করার অপরাধে...!!!

    সৃষ্টিসুখের উল্লাসে অবোধ।।

    --পাঙ্গানি চলল অনেকক্ষণ ধরে...পাঙ্গানোর মাধ্যমে ঘুম না হবার দুঃখ ভুলে ভাইজান খুশি হয়ে গেলেন!!!

    কি তৌফিক ব্যাখ্যা কেমন লাগল???


    ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ

    জবাব দিন
  2. কামরুলতপু (৯৬-০২)

    তৌফিক দোস্ত কেমন আছস। তোর কবিতা সেইরকম হইছে ( এইটা না বুইঝা কইছি। যেটা না বুঝি সেটাকেই সেইরকম কইতে হয় এবং একটা বিজ্ঞের ভাব নিছি এই মুহুর্তে।
    জুনায়েদ কবীর ভাই আপনাকে ভাই পাঞ্জেরী বাংলা গাইড লেখার আহ্বান জানাচ্ছি। পিলিজ অনুরোধটা রাখেন। আর ঝটপট সোনার তরীর শানে নুযূলটা লেখেন ওইটা নিয়ে সেই আমলে বহুৎ কষ্টে ছিলাম আর ভাবছিলাম কোনদিন রবীবাবুকে পেলে জিগামু। আজকে মনে হইল আপনারে জিগাইলেও কামে দিব

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : সামিয়া (৯৯-০৫)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।