তখন আমি ক্লাস এইট এ পড়ি।আব্বা বিদেশ থেকে আসছে ,অনেক চক্লেট নিয়া আসছিল parents day তে। পরের দিন ছিল ফখরুল স্যার এর ক্লাস।উনি আবার ক্লাস টাইম এ ডেস্ক চেক করতো।কিন্ত হাউসে নিতে পারবোনা কারণ আমি মাত্র ক্লাস এইট এ পড়ি এবং জুনিয়র ও আসেনাই।কি আর করা ডেস্ক এ রেখেই চলে গেলাম।রাতে ডিনার এর পর এসে আমি,মেহেদি এবং রেজা প্লান করলাম যে আমরা একাডেমি তে যাব যার যার খাবার আনতে।তো প্লান করে একটা লোহার স্কেল,খাবার এর জন্য প্যাকেট এবং ডাইনিং হল প্রিফে্কট ইয়াদনান ভাই এর দোয়া নিয়া রওনা হলাম একাডেমির পথে।গিয়ে স্কেল দিয়ে জানালা খুললাম,জানালার ভিতর দিয়ে হাত দিয়ে খুললাম দরজা।তারপর যার যার খাবার নিয়ে আবার দরজা লাগিয়ে হাউসে এর দিকে রওনা হলাম খুব খুশি আমরা এত বড় কাজ করলাম।একাডেমি ক্রস করে সামনে আগাব সেই সময় দেখলাম কে যেন সাইকেল এর উপর বসে আসে।আমাদের তিনি ডাক্লেন গিয়া দেখি রাশেদ স্যার(নাহিদা আপার জামাই)।ব্যাগ চেক করলেন তারপর খাবার গুলা নিয়া বললেন শেরে বাংলা হাউসে এ গিয়া হাউসে অফিসে দাড়াতে।আমরা তাড়াতাড়ি হাউসে এ গিয়া ভাইয়াদের বললাম বাচাতে,ভাইয়ারা বলল দেখি কি করা যায়???এক টু পর মোল্লাহ স্যার এবং রাশেদ স্যার এসে আমাদের ডাক্লেন হাউসে অফিসে।ভাব্লাম আজকে মোল্লাহ স্যার কি মাইর ই না দে আল্লাই জানে।কিন্ত কি জন্য যানিনা মোল্লাহ স্যার সেবার আমাদের মারলেন না শুধু একটা করে statement লেখালেন।পরের দিন সকালে ফরম ক্লাস এর পর রাশেদ স্যার আবার আমাদের ডাকলেন কারন কিছুক্ষণ আগে ভাইয়ারা গিয়া স্যার কে request করল যেন আমাদের মাফ করে দেয় এবং খাবার গুলা ফেরত দিয়া দেয়।তো স্যার আমাদের ডেকে বলল তোমাদের খাবার আমি ফিরত দিয়া দিব কিন্ত আস্তে আস্তে।“”””প্রতিদিন সকালে ফরম ক্লাস এর পর আসবা এবং আমি মারার পর এগুলা খাবা””””তো প্রথম দিন হিসেবে আমাদের বেশি মারা হল।এভাবে ২/৪ দিন গেলাম তারপর আর যেতে হয়নাই কারণ স্যার এর transfer হয়ে scc চলে গেল যাবার আগে আমাদের কাছে মাফ চাইল এবং খাবার গুলা ফেরত দিয়া গেল।কিন্ত খাবার পাওয়ার পর দেখলাম খাবার বলতে গেলে কিছুই নাই বিশেষ করে আমার চক্লেট গুলা।স্যার এর বাসায় তখন চক্লেট খায় এমন ২ টা বাচচা এবং একটা সুন্দরি বউ ছিল।
প্রতিদিন সকালে ফরম ক্লাস এর পর আসবা এবং আমি মারার পর এগুলা খাবা
:))
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
নাহিদা আপা কে? টিচার?
কার বাচ্চা, রাশেদ স্যার নাকি মোল্লাহ স্যার? কার বউ?
নাহিদা আপাই কি "সুন্দরি বউ"?
মাথাটা আউলায় গ্যাছে, একটু বুঝাই বলবা?
নাহিদা আপা টিচার,রাশেদ স্যার এর বউ।উনিই “সুন্দরি বউ”।বাচ্চা রাশেদ স্যার এর
হায়ের নািহদা আপা...
েহের টীীীীীীচ কইর্রা কীীীীীীীীীীীীীীীীীীীীীীীীীীীীীীী মাইরটাই না খাইিছলাম........
েকমন আছ, নাজমুল?
ওই নাজমুল চকলেটের লগে সুন্দরী বউয়ের সম্পর্ক কি?
both are.....cute & contains milk জাতীয় কিছু...
লেখা ভাল হইছে। :clap: :clap: চালায়া যাও। & আর একটু গুছায়া লেখ..
আপনারে আমি খুঁজিয়া বেড়াই
😮 নাউযুবিল্লাহ-সাহিত্যিক মানুষ এক্টু লুইচ্চা টাইপ হয় এতো দিন জান্তাম আজকে পোরত্যাক্ষো কর্লাম 😮
=)) =)) =))
:shy:
:pira:
নাজমুল
লেখার সময় আরেকটু সচেতন থেকো। 🙂
বানান, বিষয়বস্তু এবং প্রকাশভঙ্গি এই ব্যপারগুলিতে।
তাড়াহুড়ো করে লেখার দরকার নেই। একটু সময় নিয়ে লিখো, যাতে আমরাও সময় নিয়ে পড়তে পারি।
ভালো থেকো।
নাহিদা আপা ( ম্যাডাম ) তো ছিল বোরখাওয়ালি, যতদূর মনে পড়ে সে একবার পুরা ক্লাশ সেভেন কে ইডি খাইয়েছিল এই বলে কমপ্লেইন করে যে তার প্রেপ ডিউটির সময় তারা তাকে উদ্দেশ্য করে ব্যাড সাউন্ড করেছে।
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আমাদের এক ব্যাচ সিনিয়র দের ইডি দিসিলো।এবং তারা সত্যি সত্যি বিট দিসিলো
we whole batch got ED for that job...
but special EDs from Mehfuj vai & Jaman vai make the situation more tough for us. actually, these two persons played a "punishment-punishment" game with us...
আমরা ডাইনিং এ খাছড়া টাইপ স্যারদের বেঞ্চ দিয়া সাউন্ড দিতাম ধাম ধাম কইরা বেঞ্চ ফালায়ে। এবার রিউনিয়নে যায়া দেখি সব বেঞ্চ উঠায় দিসে, সেখানে এখন প্লাস্টিকের চেয়ার 😛
চলুক...চলতে থাকুক :clap: :clap:
Life is Mad.
@নাজমুল, তুমি তলে তলে এতদূর তা তো জানতাম না। সেভেন তো খুব শান্তশিষ্ট লেজবিশিষ্ট ছিলে। ি কর এখন?
এখন কিসু করিনা issb rejected :((
ISSB তে রিজেক্ট তো কিয়া হুয়া... আবার দেও... জীবনের এখনো অনেক বাকি।
বেশীদিন হয়নি এখানে এসেছি।
পুরোনো লেখাগুলো তাই ঘুরে ঘুরে পড়ি।
খুব মজা পেলাম এটা পড়ে।
ধন্যবাদ নাজমুল।
মন্তব্যকারীদের জন্যে: শোনা যাচ্ছে, আমাদের শিক্ষকরাও এখানে
হানা দিচ্ছেন মাঝেমধ্যে। ব্যাপারটা বিবেচনায় রেখে একটু সচেতন হতে
পারিনা আমরা? উপরন্তু অনেক শিক্ষকের সন্তান আবার এক্স-ক্যাডেটও বটে। আমাদের নির্দোষ মজাগুলো নিয়ে বোধ করি তাঁরাও আনন্দ পাবেন,
কিন্তু খুব কষ্ট পেতে পারেন আমাদেরই কিছু কিছু মন্তব্য পড়ে।
ধন্যবাদ ভাইয়া 🙂
আপনার সাথে একমত