ফাঁকিবাজি সিরিজের দুইটা পোস্ট দিয়েছিলাম অনেকদিন আগে। কেন এটাকে আমি ফাঁকিবাজি পোস্ট বলি তার পেছনে একটা কারন আছে। এধরণের পোস্ট লিখতে খুব একটা মাথা খাটাতে হয়না। রেডিমেড ছবি , এরসাথে স্মৃতি থেকে কিছু লিখে দিলেই হয়। বাড়তি ঝামেলা কম। এধরণের স্মৃতিচারণা মূলক লেখা লিখতেও আরাম লাগে। হাতে কিছু সময় পরে আছে.. ফেসবুক এর নিউজফিডে ও নতুন কিছু নেই। তাই ভাবলাম হাবিজাবি কিছু লিখে ফেলি আর কি !
১)আমাদের কলেজে সবার লকারে হাউজ কালারের পোস্টার পেপার লাগাতে হতো.. সোহরাওয়ার্দী হাউজের ছেলেপিলের লকারে লাল, নজরুল হাউজের ক্যাডেট দের লকারে সবুজ আর ফজলুল হক হাউজের ক্যাডেট দের লকারে নীল পোস্টার পেপার।তবে ঘটনা হলো একটু সিনিয়র দের লকারে শুধু পোস্টার পেপার ই যে লাগানো থাকে তা না ! বরং তাদের লকারে শোভা পায় আর বিভিন্ন রং বেরং এর ছবি। নিচের ছবিটা আমার এক বন্ধুর লকারের ছবি। দেখাই যাচ্ছে যে লকারে হরেক দেশের হরেক রকমের লাস্যময়ী রমণী দের ছবি শোভা পাচ্ছে। এধরণের লকার গুলোর পাশের স্পেসটা আড্ডা দেওয়ার জন্য খুবই জনপ্রিয় জায়গা। ধুম্রতাসের আসর আর মাঝে চোখ তুলে দু-দন্ড লকারের পাল্লার দিকে তাকিয়ে আকাশ পাতাল ভাবা !
এখন প্রশ্ন উঠতে পারে যে “আচ্ছা , তাইলে তোমার লকারে কার ছবি লাগানো ছিল ?”
“ইয়ে মানে আমি , আমি এসএসসি পরীক্ষার সময় মোরাল এর জন্য লকারে মারিয়া শারাপোভার ছবি লাগিয়েছিলাম.. ঘুমাতে যেতাম শারাপোভার মুখ দেখে, ঘুম থেকে উঠতাম ও শারাপোভার মুখ দেখে। এই একটা ব্যতিক্রম বাদে আমার লকারে সবসময় ফুটবলার দের ছবি লাগানো থাকতো ! ( একদম সত্যি কথা কিন্তু 🙂 )
২)এই ছবিটা আমাদের কলেজ লাইফের শেষ নাইট প্রেপ এর সময় তোলা। ডিনার শেষ করে একাডেমিক ব্লকে যাচ্ছি। ক্যাডেট লাইফের বার্ধক্য চলে এসেছে। সব জায়গায় ডিসিপ্লিন এ ঢিল.. যার ই প্রভাব আমাদের ফল ইন ! মানব রেলগাড়ি। একজনের কাধে আরেকজন হাত দিয়ে সিঙ্গেল লাইন করে বাংলা-হিন্দি-আরবি-উর্দু নানা রকমের গান গাইতে গাইতে আমরা ব্লকের দিকে যাত্রা শুরু করতাম। তেমন কেউ বাগড়া দেয়নি। কদিন পরেই চলে যাবো, কিসে আর কি আসে যায় !স্টাফ বা স্যার রাও মনে হয় এরকমই ভাবতেন।
৩) ক্লাস ১২ এ আমাদের ফর্ম ছিল দোতালায়। এই ছবিটা সিড়ির মাঝপথের একটি জানালার। দেখাই যাচ্ছে কাঁচ গুলো ভেঙ্গে চৌচির। ঝড়ে- বৃষ্টিতে ভাঙ্গেনি। আমরাই নিজের হাতে ভেঙেছিলাম। ক্যান্ডিডেট টাইমে নানা কারনে কলেজ অথরিটির সাথে আমাদের নানা ঝামেলা হচ্ছিল। পরীক্ষার আগে আমাদের কিছু বাড়তি দাবি দাওয়া ছিল। সেগুলোর কোনটিই পূরণ না হওয়ায় সমস্ত রাগ-ক্ষোভ আমরা ঝারলাম বেচারা গ্লাসগুলোর উপর.. অবশ্যই অপরিণত সিদ্ধান্ত। তবে ১৭/১৮ বছরের সেই সময়ে মাথা সেভাবে খেলতো না কারোই। উচিত বা অনুচিত বিষয়গুলো নিয়ে কোনো পরিণত মস্তিষ্কের কোন মানুষ এসে আমাদের বোঝায়নি বা কাউন্সেল করেনি। অজুহাত দিচ্ছিনা তবে মাঝে মাঝে মনে হয় ক্যাডেট কলেজের মতন জায়গায় একজন পেশাদার সাইকোলজিকাল কাউন্সেলর থাকলে মন্দ হয়না।
৪)এইবার ঘটনাস্থল গ্যালারি। এই গ্যালারি গুলোতে মেইনলি দুই ফর্ম এর কম্বাইনড ক্লাস গুলো হতো.. এইচএসসি পরীক্ষা কাছাকাছি চলে আসার পর নিবিড় পড়াশুনার স্বার্থে অর্ধেক এর মতন ছেলেপিলেরা ক্লাসরুম ছেড়ে বই খাতা নিয়ে গ্যালারি তে চলে যেত।এখানে কোনো স্যার থাকতেন না। সো, নিবিড় পড়াশুনা তো দূরে থাক, ঐখানে পড়াশোনার প টাও হতোনা। মূলত আড্ডাবাজ ক্যাডেট রাই গ্যালারি তে যেত। একসাথে জম্পেশ আড্ডা বসতো ঐখানে। নানা টপিকে চলতো আড্ডা। ক্লাব ফুটবল, সিনেমা, বিপরীত লিঙ্গ , গুজব , ক্যারিয়ার প্ল্যান , সিভিলিয়ান মেয়ে বন্ধু, মোবাইল ফোন , হাবিজাবি কতকিছু। আড্ডা মারতে মারতে টায়ার্ড হয়ে একসময় ঘুম। এই ছবিটাও সেই ঘুম সেশনের একটা ছবি।
৫) এই ছবিটা দেওয়ার পেছনে একটা কারন আছে। একটা মজার ঘটনা। ছবিটা ড্রিল কম্পিটিশন এর। আমরা তখন ক্লাস ১২ এ। ছবিতে দেখা যাচ্ছে এডজুটেন্ট স্যার হাউজ কমান্ডার এর টার্ন আউট চেক করছেন। একটু ভালো করে যদি খেয়াল করেন তাহলে দেখবেন যে তিন হাউজের সামনেই এসিস্টেন্ট হাউজ লিডার দাড়ানো। কোনো হাউজের সামনেই হাউজ লিডার নেই।
তো ঘটনা হলো ঐসময় টিভি ডিবেট এর প্র্যাকটিস চলছিল। খুব সম্ভবত বিটিভির পার্লামেন্টারী ডিবেট। বিটিভির প্রোগ্রাম টা ছিল বুধবার। ড্রিল কম্পিটিশন মঙ্গলবার। টিভি ডিবেটে তিন হাউজ লিডার এর যাওয়ার কথা। তো আমরা তিন হাউজ প্রিফেক্ট মিলে মিউচুয়াল একটা চুক্তি করে নিলাম। ড্রিল কম্পিটিশন এড়াতে হবে.. তো প্ল্যান মাফিক আমরা সিএসএম স্টাফ এর কাছে গিয়ে ধর্না দিলাম। বললাম,” স্টাফ, হাউজ রেডি না। একদিন বেশি প্র্যাকটিস লাগবে। ড্রিল কম্পিটিশন একদিন পেছাতে হবে। ”
স্টাফ বলেন,” কি বলো? তোমরা তো বুধবার ঢাকা যাবা। তাইলে ড্রিল করাবে কে ? ”
আমরা বললাম,” কোনো সমস্যা নাই স্টাফ। কম্পিটিশন বুধবার নেন.. আমরা না থাকলেও এসিস্টেন্ট হাউজ লিডার রা আছে। ওরা ড্রিল করাবে। ওরা অলরেডি প্র্যাকটিস করাচ্ছে।”
স্টাফ মোটামুটি নিমরাজি। কম্পিটিশন বুধবার এ মুভ করানো হয়ে গেল। এসিস্টেন্ট হাউজ লিডার দের ফাঁসিয়ে আমরা তিন মকরা হাউজ প্রিফেক্ট ভেগে গেলাম 🙂
এই ছবিটা দেখে কেন জানি একধরনের আনন্দ চলে আসে মনে।
আলসেমি চলে আসলো। :dreamy: ৫ টা ছবি নিয়ে হাবিজাবি অনেক বকবক করে ফেলেছি। আজ এখানেই থাকুক। আরেকদিন আরো কিছু ফাঁকিবাজি করা হবে। 😀
(সমস্ত ছবি আমি বন্ধু জাফরির ফেসবুক প্রোফাইল থেকে কিডন্যাপ করেছি। বন্ধু জাফরিকে সেই সময় কলেজে ক্যামেরা নিয়ে যাওয়ার জন্য একটা নোবেল প্রাইজ দেওয়া যেতে পারে বি.. 🙂 )
আগের পোস্টগুলো
ফাঁকিবাজি ব্লগ ১
ফাঁকিবাজি ব্লগ ২
:clap: :clap: :clap:
এরকম ফাঁকিবাজি আরো চাই!
অনেক ধন্যবাদ।
ঐদিন আপনার পোস্ট টা দেখে এইটার কথা মনে গেলো 🙂 সামনে আরো ফাঁকিবাজি করার ইচ্ছে আছে...
:clap: :clap: :clap: :clap:
বিনয় করে বলছো বটে কিন্তু আমার কাছে একবারও মনে হয়নি এটি ফাঁকিবাজি কোন ব্লগ, ভাইয়া। আমার কাছে বেশ লাগলো পুরো আয়োজনটি।
লেখকের পরিমিতি বোধ থাকাটা জরুরি ভীষণ। কোথায় থামতে হবে সেটি জানতে হবে শুরুতেই নয়তো নেতিয়ে পড়বে আমূলে।
অনেক ধন্যবাদ আপা ! কলেজ লাইফের স্মৃতিচারণা মূলক পোস্ট গুলো আমার পার্সোনাল ফেভারিট। এগুলো পড়তেই প্রথম সিসিবিতে আসা। আপনিও একদিন এই টপিকে কিছু লিখে ফেলেন না। 🙂
🙂 🙂 🙂 🙂
আপাতত ছোট ভাইয়াদের গল্পগুলো উপভোগ করছি, নাফিস। আমার ঠাকুমার ঝুলিটি খুলবো না হয় পরে। তোমার লেখা দেখতে চাই আরো।
চমৎকার। এই ফাঁকিবাজি চলুক।চলতে থাকুক
যে কথা কখনও বাজেনা হৃদয়ে গান হয়ে কোন, সে কথা ব্যর্থ , ম্লান
অনেক ধন্যবাদ !
যথাযথ বলেছ। অতীব আবশ্যকীয়। ক্লাস সেভেনের ছোট ছোট ছেলে-মেয়েগুলোর কথা একবার ভাবো। তারা তখন শৈশব ও কৈশোরের মাঝামাঝি সময় পার করছে। এমন সময় বাবা-মার স্নেহের নীড় ছেড়ে সম্পুর্ণ অপরিচিত এক পরিবেশে আচমকা এসে পড়া। তাদের সেই কচি-নরম মনগুলোর যথাযথ পরিচর্যার জন্যেও তো একধিক কাউন্সেলর প্রয়োজন। ক্ষেত্রবিশেষে হাউস টিউটর কিম্বা হাউস মাস্টারগণ হয়ত সেদিকটার দেখভাল করতেন, তবে তা পরিমাণে ও পেশাদারিত্বে নিতান্তই অপ্রতুল।
দেখেছি সবুজ পাতা অঘ্রানের অন্ধকারে হতেছে হলুদ
হাউজ টিউটর বা মাস্টার দের কিছু কোর্স করানো যেতে পারে। উনাদের একটু পার্সেপশনে চেঞ্জ আসলেও কিন্তু অনেক লাভ।
নাফিস লেখা টা দারুণ। পড়ে ভাল লাগছে। তবে শিল্পিত লকার জিনিসটা দেখতে হলে পাবনা কলেজে যাইতে হবে। অবশ্য চলনটা এখন আছে কিনা জানি না। আমাদের সময় লকারে পোলাপান ছবি আঁকতো, মার্কার দিয়ে হেনতেন লিখতো, টুকটাক জীবনানন্দ, সুনীল, হুমায়ূন পাওয়া যাইতো, বেশী প্রো রা স্বরচিত কবিতা লিখে রাখতো কপাটের সাদা কাগজের উপরে। মজার ব্যাপার হচ্ছে, ইন্সপেকশনের টাইমে লকারের কোন লুক চেঞ্জ করা হত না। যা আছে তাই। আমার রুমমেট ছিলাম হাছিব- উন্মাদ ছিল না ঢং করতো জানি না। ক্লাস টুয়েলভের মাঝে এসে মানসিক কারণে লং লিভে চলে গেছিলো- ওর লকার ছিল একটা অদ্ভুত! কি কী সব যে লেখা থাকতো সেখানে। প্যারিসের ডাউন টাউনের দেয়ালেও বোধহয় এতো বিচিত্র সব লেখা আমার চোখে পড়েনি, যেটা উন্মাদটার লকারের দুই কপাটের সাদা কাগজের উপর লেখা ছিল। তাঁকে আমি ভীষণ মিস করি। তোমার লেখা পড়ে, ওর কথা মনে পড়লো বোধহয়।
এর মানে কিন্তু এই না, নায়িকা- মায়িকাদের চলাচল জীবনে ছিল না। পোস্টারগুলা (দুষ্টু পোস্টার পড়তে হবে) সব তোষকের নীচে রাখা থাকতো বোধহয়। বেশী দুষ্টু হলে আরও গহীনে। এতো ভদ্র সেসব ছিল না যে, লকারে সাঁটানো যায়। এটা ভাল ছিল, ব্যাপারটা যখন নেহাতই ভালো লাগার, আর এখানে চিন্তা ভাবনার যেহেতু একটা সুযোগ আছে, বিশাল একটা স্বাধীনতা আছে- তাই প্রি নাহয়ে প্রো হওয়া ভাল।
অনেক ধন্যবাদ ভাই।
দেয়াল লিখন বা গ্রাফিটির প্রতি আমার একধরণের বিশেষ দূর্বলতা আছে। ইউরোপে এই জিনিসের প্রচলন মনে হয় বেশি।
আমাদের একাডেমিক ব্লকের ক্লাসরুমে পোস্টার পেপার আর নরমাল আর্টওয়ার্ক এর নিচে একটা গোপন ওয়ালপেপার ছিল। পুরা বোর্ড এর সমান। প্রিন্ট করা ও বিভিন্ন কালেক্টেড ছবি লাগানো ছিল। দীপিকা আপা, শারাপোভা আপা, প্রভা আপা। খুব ডাইভারস কালেকশন। ছেলেপিলে প্রেপ এর শুরুতে বোর্ড পিন খুলে ঢাকনা তুলে একনজর দেখে নিতো এই গোপন কালেকশন। মোরাল বুস্টিং জিনিস। 😛
অন্ততঃ এই ব্লগটাতে কোন ফাঁকিবাজী দৃশ্যমান হলোনা, বরং লেখায় নিষ্ঠার ছাপ রয়েছে।
আমাদের সময় সবার লকারে হাউজ কালারের পোস্টার পেপার লাগানোর প্রচলন ছিলোনা। ছিলনা কম্পালসরি মাঘরিব এর নামাজ, তবে জুম্মার নামায কম্পালসরি ছিলো। প্রথম প্রথম প্রেপ টাইম শুধু সন্ধ্যার পর থেকে ডিনারের আগে পর্যন্ত হতো, নিজ নিজ কক্ষে, পড়ার টেবিলে, বিছানার পাশে। খুব বেশী ঘুম চলে এলে কখনো কখনো একটু রিস্ক নিয়ে বিছানায়ও গা এলানো যেতো। তবে ধীরে ধীরে সব নিয়ম কানুন কঠিনতর হতে শুরু করে। ডিনারের পর আমরা হাঁটতে হাঁটতে কখনো কখনো কলেজ গেট পর্যন্ত চলে যেতে পারতাম। শুধু লাইটস আউট এর আগে রুমে ফিরে আসলেই চলতো।
আপনাদের কলেজ লাইফ এর স্মৃতি নিয়ে কিছু একটা লিখে ফেলুন না ভাই 🙂 ওই সময় এবং তখনকার ক্যাডেট লাইফ নিয়ে অনেক আগ্রহ। আপনাদের কাছ থেকে শুনতে পারলে ভালো লাগতো।
আমি এখন একটা সিরিজ লিখে চলেছি, নাম 'জীবনের জার্নাল'। এ পর্যন্ত চারটি পর্ব সিসিবিতে প্রকাশিত হয়েছে। পরের পর্বগুলোতে আমার কলেজ জীবনের অনেক স্মূতিচারণ থাকবে। আশা করি, সময় পেলে পড়ে দেখবে।
ফাকিবাজি ভাল লাগলো 🙂
আমার লকার সবসময় পোস্টারে ঢাকা থাকতো, শচিন, বার্গক্যাম্প, আইসিসি ট্রফি হাতে আকরাম সহ অনেকের পোস্টার ঈ ঝুলেছে। পরের দিকে পুরো লকার সাইজ পোস্টার লাগিয়ে দিতাম, কষ্ট করে আর কালার পেপার লাগাতে হতো না আর 😛
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
২০০৬ এর ওয়ার্ল্ড কাপ এর পুরা টাইম ধরে ডেইলি স্টার এর "পিকচার অফ দা ডে" এর পেপার কাটিং করেছি লুকিয়ে লুকিয়ে। এরপর বাছাই করে সব লকারে লাগিয়ে ফেলছিলাম ওয়ার্ল্ড কাপ এর পর 🙂
আমাদের লকারের উপরে কিছু রাখার নিয়ম ছিল না। আর ওগুলো এত উঁচু ছিল যে আমরাও চেষ্টা করতাম না।
আমার লকারে ৩/৪ বছর ধরে প্রায় লাইফ সাইজের কেভিন সর্বোর (হারকিউলিসের) ছবি ছিল। ফলে, কষ্ট করে আর কিছু লাগানো লাগত না।
প্রচণ্ড ফাঁকি মেরেছিস। এরকম আরো ফাঁকি'র অপেক্ষায় থাকলাম। 😀
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
হারকিউলিস 🙂
রাত ১০ টার ইংরেজি খবরের পর দেখাইত না বিটিভি তে ?
হেই,
তোমার সমস্যা হচ্ছে ফাঁকিবাজিও ফাঁকি মেরে মেরে কতদিন পরে দাও। একটু সিরিয়াসলি ফাঁকি দিবা এবার থেকে, বুঝছ?
খুবই ভালো লাগলো নাফিস -- প্রতিবারের মত।
এই রকম ফাঁকিবাজ আরো একটু ঘন ঘন ফাঁকি দিয়ে গেলে মন্দ হয় না ।