সে আমার নয়, ছিলো কি কখনো?
প্রেম এক বহমান নদী, বাঁকে বাঁকে যার
অসংখ্য পুরুষ – নারীর জন্য
আসংখ্য নারী – পুরুষের জন্য।
বাঁক থেকে বাঁকে তারা ছুটে ছুটে যায়।
পুরুষ ছুঁয়ে যায় কত নারী,
নারী স্পর্শ নেয় কত পুরুষের!
গতকাল ইতিহাস আজ, আগামী রহস্যে ভরা
কিন্তু বর্তমান আমার আশীর্বাদ।
তুমি আজ অন্যের বাহুডোরে,
কিন্তু জেনে রাখো, প্রিয়তমা অতীত –
আমার মাথাও আজ অন্যের বুকে ডুবে,
আমার অধর তার ওষ্ঠে মিলে।
তুমি ইতিহাস আজ, সে আমার উপহার।
😀
১ম??
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
:grr: :grr: :grr:
আহ...এক্টুর জন্য
People sleep peaceably in their beds at night only because rough men stand ready to do violence on their behalf.
দোস্ত, কাহিনী কি? সব খুলে বল। ;;;
সাবাস বেটা বাঘের বাচ্চা। 😀 😀 😀
দোস্ত তর আগের লেখা একটা পড়লাম। সময় পাইলেই তোর বাকি লেখাগুলোও পড়ে ফেলবো। তুই তো পুরাই একটা জিনিস দোস্ত। :boss: :boss: :boss:
অনেকদিন পরে পড়লাম তোর লেখা.......চালায়ে যা :thumbup:
অনেকদিন নেট এর বাইরে সিলাম . আরেকটা লেখা লিক্তাসী, কেকদিন পর পোস্ট করমু
জটিল...!
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
লেখা ভালো হয়েছে ভাইয়া 🙂
ইশ! পিচ্চিগুলা দেখতে দেখতে কত বড় হয়ে গেলো! কি সুন্দর বড়দের কবিতা লেখে।
- আজ বাড়ি থেকে ঢাকায় ফিরবো, তাই মেজাজটা খারাপ। ইচ্ছে করছে,......না থাক। তারচেয়ে একটু আজাইর্যা চিন্তা-ভাবনা
করি, তাতেও যদি মন খারাপটা চলে যায়।
দেখা যাক এই কবিতায় নারীকে কিভাবে চিত্রায়ণ করা হয়েছে,-
কবিতাটা শুরু হয়েছে নারী-পুরুষের পারস্পরিক নির্ভরশীলতার দিকে নির্দেশ করে। কিন্তু এই সম্পর্কের মধ্যে পুরুষ কর্তা আর
নারী শুধুই কর্তারূপী পুরুষের object of action। যেমন-
এক, পুরুষ ছুঁয়ে যায় আর নারী স্পর্শ নেয়
দুই, পুরুষ বাহুডোরে বাঁধে আর নারী বন্দী হয়,
তিন, পুরুষ নারীর বুকে মাথা ডুবায় আর নারী তা গ্রহন করে।
প্রতিটা কাজেই দেখা যাচ্ছে পুরুষ active আর নারী passive। পুরুষ acts upon নারী। এই নারী-পুরুষের সম্পর্কের এই রূপটা
প্রথম লাইনেই স্পষ্ট- 'নারী পুরুষের অধিকারে'!
বেশিরভাগ কবিতাই কি এই রকম?
There is no royal road to science, and only those who do not dread the fatiguing climb of its steep paths have a chance of gaining its luminous summits.- Karl Marx
দারুণ বিশ্লেষণ..... :thumbup:
...কিন্তু তিন,-এ একমত না ভাইয়া.......পুরুষ সবসময় নারীর বুকে মাথা ডুবায় আর নারী তা গ্রহন করেনা......পুরুষ নারীর বুকে আশ্রয় খোঁজে, নারী তাকে আশ্রয়, ভরসা, সাহস দেয়.........নারী স্নেহ দেয়.....পুরুষ তার কাঙাল থাকে পাওয়ার জন্য......
আসলে যখন আমি পুরুষ কবিতা লিখি......তখন অবচেতনেও পৌরুষেরই গান গাই.......নিজেকে ছাড়িয়ে মানুষ বোধটা হয়তো এখনো দূর অস্ত!!!!