পাকিস্তানকে বাংলাওয়াশ: বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ভয়াবহ অন্তর্কলহের অজানা অধ্যায় (একটি পুরোনো-দেরাজ প্রকাশনা)

বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবারের মত একটি প্রাক্তন বিশ্বচ্যাম্পিয়নকে বাংলাওয়াশ করবার কারণে সারা বিশ্বে তুমুল আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। এই প্রতিবেদকের নিদ্রাচ্ছন্ন অবস্থায় ব্যপক গবেষণার মাধ্যমে বেরিয়ে এসেছে বাংলাদেশ ড্রেসিংরুমের অভ্যন্তরের সুগভীর অন্তর্দন্দ্বের গোপন সংবাদ। অসংখ্য সময় ব্যয় করে শত শত বই-পুস্তক ও দেশ বিদেশের অগণিত ডকুমেন্টারির ভিডিও ঘাঁটা-ঘাঁটি করে দলের মাঝে পারস্পরিক মিথস্ক্রিয়ায় লিপ্ত তিন-চারটি গ্রুপ ও উপদলের উপস্থিতির সন্ধান জানা গেছে।

নিখিল বঙ্গ লোয়ার অর্ডার গ্যাং থেকে সদ্য পলায়ন করা মাহমুদুল্লা রিয়াদ নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, বর্তমানে টপ অর্ডারে ব্যাটিং করলেও মিডল ও লোয়ার অর্ডারকে ভুলই নাই। তাই তাদেরকে ব্যাট করার সুযোগ দেবার জন্য পাকিস্তানের ন্যায় ডাল-ভাত টিমের সাথেও ব্যাট করতে নেমে যত দ্রুত সম্ভব আউট হয়ে চলে আসছি । কিন্তু আমার ভায়রা ভাই মুশফিক একটা মূর্তিমান অভিশাপের ন্যায় পিচ আঁকড়ে ধরে ব্যাটিং করে যায়। এভাবে ষড়যন্ত্রমুলকভাবে টেল এন্ডারদের ব্যাটিং করার পথ রুদ্ধ করাকে ন্যাক্কারজনক কাজ আখ্যা দিয়ে একপর্যায়ে মাহমুদুল্লা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে গেয়ে ওঠেন, অতীত দিনের স্মৃতি কেউ ভোলে না কেউ ভোলে।

তবে টেইল এন্ডারদের এই আক্ষেপের ব্যাপারে আমাদের কাপ্তান খুবই সচেতন ছিলেন। তাঁরই মধ্যস্ততায় টেইল এন্ডারস সমিতি ও সুখী-বোলার গ্রুপের মধ্যে এক গোপন আঁতাত হয়। এর কারণেই দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ঝটপট ৭৭ রানে পাঁচ উইকেট পরে যাবার পরে অত্যন্ত দ্রুতগতিতে মাশরাফি তাঁর ভ্রম সংশোধন করে অনিয়মিত বোলারদেরকে দিয়ে বাকি ওভারগুলো বল করান। এর ফলে পাকিস্তান দল দেড়শ’ রান অতিক্রম করতে সক্ষম হয়। রুবেলকে দিয়ে মাত্র ৬ – ৭ ওভার বল করানোর কারণ হিসাবে মাশরাফি বলেন, ছেলেটার উপর দিয়ে ইদানীং অনেক বেশী খাটাখাটনি যাচ্ছে, তাই আমি তাঁকে মাঠে একটু কম খাটাখাটি করানোর চেষ্টা করেছি।

কিন্তু এতকিছুর পরেও বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়দের অন্তরে ধিকি ধিকি জ্বলতে থাকা রাবণের চিতার আগুণের আঁচ একটুও কমেনি। রক্ষণাবেক্ষণ-ই-টেইল-এন্ডারস সমিতির সভাপতি নাসির হোসেন জানান, মুশফিক একটা কুফা। তাঁর অত্যাচারে আমরা বার বার ব্যাটিং থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। আপনারা তাঁকে “রান মেশিন” নাম দিয়েছেন, কিন্তু এ ব্যাপারে আপনাদেরকে একটি কথা জানিয়ে রাখতে চাই – মনে রাখবেন, সব সময়ে সব মেশিন চালাতে নেই।

এদিকে বাংলাদেশ ড্রেসিং রুমের এই সংবাদ আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়-মঙ্গল কমিটির কানে পৌঁছালে তারা তড়িঘড়ি করে পাঁচ মিনিটের মধ্যেই এক ঐতিহাসিক প্রেস ব্রিফিং এর আয়োজন করে ফেলেন। সিডনীর ট্রাফিক জ্যামে আটকে যাবার করনে সভাপতি টিম মে সেখানে উপস্থিত থাকতে পারেননি। তাঁর অবর্তমানে উপস্থিত একমাত্র টিভি ক্যামেরার সামনে টিম মের লিখিত ৪৭ পাতার এক বক্তব্যের পুরোটা আবৃত্তি করে শোনান সংঘটনের পাতি-সভাপতি জনাব নওরোজ মঙ্গল।

আবৃত্তিকৃত বক্তব্যে বার বার ঘুরে ফিরে বিপিএল, পারিশ্রমিক এবং ওয়াইজ শাহ্‌ এর প্রসঙ্গ আসতে থাকে। একপর্যায়ে উপস্থিত এক সাংবাদিক মনে করিয়ে দেন যে, ওয়াইজ শাহ্‌ বিসিবিকে ভুল একাউন্ট ডিটেইলস দিয়েছিল বলে যথাসময়ে তাঁর একাউন্টে পারিশ্রমিকের টাকা প্রদান করা সম্ভব হয় নি। জবাবে জনাব মঙ্গল রেগে গিয়ে বলেন, ম্যান ইজ মরটাল – মানুষ মাত্রেই ভুল করে। এখন ওয়াইজ শাহ্‌ না হয় একটা আন-ওয়াইজ কাজ করে ফেলেছেন, তাই বলে এত বকা-বকির কি আছে হে? অন্য এক সাংবাদিক তাঁকে প্রশ্ন করেন, আজকের প্রসঙ্গের সাথে বিপিএল, পারিশ্রমিক এবং ওয়াইজ শাহ্‌ এর কি সম্পর্ক? জবাবে জনাব মঙ্গল দৃপ্ত কণ্ঠে বলেন, “অনতিবিলম্বে খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিক প্রদান করতে হবে”। সাংবাদিক ভদ্রলোক তাঁকে আবারও মনে করিয়ে দেন যে, বিষয়টি পারিশ্রমিক সংক্রান্ত নয়, বরং মাঠে ব্যাট হাতে পরিশ্রম করার সুযোগ পাওয়া না পাওয়া বিষয়ক দ্বন্দ্ব। জনাব মঙ্গল তখন উত্তেজিত কণ্ঠে বলেন, “অনতিবিলম্বে খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিক প্রদান করতে হবে”। তাঁকে আবারও মনে করিয়ে দেয়া হয় যে, বিষয়টি সম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিক। এবার জনাব মঙ্গল হু হু করে কেঁদে উঠে পশতু ভাষায় টিম মের চৌদ্দ পুরুষকে গালিগালাজ করে আর্তনাদের সুরে বলে ওঠেন, “অনতিবিলম্বে খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিক প্রদান করতে হবে”। এরপর এখানেই অপ্রত্যাশিত ভাবে প্রেস ব্রিফিং এর ইতি টানা হয়।

আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়-মঙ্গল কমিটির উদ্বেগের কথা শুনে বড় বড় করে নিজের নাম প্রকাশের শর্তে বিসিবির এর মেজ-কর্তা জানান, “আমি দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই বিসিবির সবকিছুতে দানবীয় গতি সঞ্চারিত হয়েছে। এমনকি আমরা ইতিমধ্যেই আগামী জুনে অনুষ্ঠিতব্য ইন্ডিয়া-বাংলাদেশ সিরিজের জন্য খেলোয়াড়দের প্রাপ্ত পারিশ্রমিকও যথাসময়ে প্রদান করে ফেলেছি!” টিম ঘোষণার আগেই কিভাবে খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিক প্রদান করা হয়েছে – এরকম এক প্রশ্নের উত্তরে এই উচ্চপদস্থ গতিদানবকে অত্যন্ত দ্রুতগতিতে বাংলা-উর্দু-ইংলিশ মিশিয়ে কিছু শ্রবণ-দুরূহ কথাবার্তা বলতে বলতে দ্রুততার সাথে সটকে পরতে দেখা যায়। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত বহু অপব্যবহারে জীর্ন হয়ে যাওয়া একটি অব্যাবহৃত ডিসপোজিবল প্লেট হাতে নিয়ে তাঁকে কোন এক ক্যাসিনোতে জুয়ার টেবিলগুলোর আশেপাশে ঘুর ঘুর করতে দেখা গেছে বলে জানা যায়।

এদিকে বাংলাদেশের ছেলেদের দুর্দান্ত ব্যাটিং এর কারণে পর পর দুই ম্যাচেই ১০-১১ ওভার বাকি থাকতেই পাকিস্তানিদের ফিল্ডিং শেষ হয়ে যাবার ঘটনায় পাকি-প্রেমিক প্রমীলা সমাজের মাঝে গভীর হতাশার অন্ধকার নেমে এসেছে বলে গোপন সূত্রে জানা গেছে। গালে-মুখে-অন্তরে “ম্যারি মি আফ্রিদি” নিয়ে পাক-হৃদি প্রমীলাদের এক সর্দারনী বলেন যে, পুরো ৫০ ওভার ধরে মাঠে ১১ জন পেয়ারা-পাক নওজওয়ানের নর্তন-কুন্দন দেখে তৃপ্ত হবার বাসনাতেই পয়সা দিয়ে টিকেট কেটে মাঠে গিয়েছিলাম। কিন্তু অর্ধেক-আফ্রিদি উচ্চতার এক রান-মেশিনের অত্যাচারে আমাদের বুক ভেঙ্গে গেছে, অন্তর জ্বলে গেছে এবং টিকেটের পুরো টাকাটাই জলে গেছে। হাউ মাউ করে কাঁদতে কাঁদতে দেশ ও জাতির কাছে তিনি জানতে চান, এমন মেশিন কি আমরা চেয়েছিলাম?

পাকিস্তানের বাংলাওয়াশ হওয়ার ব্যাপারে অনুভূতি জানার জন্য বিশিষ্ট পাঁক-আম্পায়ার আলিমদ্বারকে খুঁজতে খুঁজতে আমাদের অনুসন্ধানী প্রতিবেদকদল ব্যাংককের এক বিশেষ এলাকায় এক বিলাসবহুল মোটেলর দ্বারের সামনে উপনীত হন। সেখানে সবাইকে কোনপ্রকার অবাক না করেই এক পাশে আলিমদ্বার ও অন্যপাশে ইয়ান গৌল্ড কে নিয়ে বিরক্ত মুখে বেরিয়ে আসেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের একমেবাদ্বিতীয়ম অধীশ্বর শ্রী শ্রী চ্ছিরিনিবাঁশON । তিনি চিৎকার করে বলতে থাকেন, “এটি ষড়যন্ত্র! ইন্ডিয়ান ক্রিকেটের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র!!” তাঁর এহেন দাবীর সপক্ষে ব্যাখ্যা দিয়ে তিনি জানান, আগামী জুনে ইন্ডিয়ার সফরের প্রাক্কালে বাংলাদেশ দলের খেলোয়াড়রা দারুণ ম্যাচ প্রাকটিস করে নিয়েছে। তাদের এহেন নিবিড় ম্যাচ প্রাকটিসের কারণে ইন্ডিয়াকেও বাংলাওয়াশ করার একটা সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। ইতিমধ্যেই বেয়াদব সাকিবের কারণে পশ্চিমবঙ্গের ক্রিকেটপ্রেমিদের একটা বিরাট অংশকে আমরা হারাতে বসেছি। এর পরে যদি বাংলাওয়াশ হয় তাহলে সারা ইন্ডিয়া জুড়ে বিস্তৃত আমাদের মানি-মেশিন বন্ধ হয়ে যাবার উপক্রম হবে। এ পর্যায়ে তাঁকে থামিয়ে ক্রিকেটের মত একটি মহিমান্বিত খেলাকে মানি-মেশিন হিসাবে ব্যবহার করার নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন করা হয়। জবাবে তিনি মুচকি হেসে “মেশিন চলবে” বলে আলিমদ্বারকে নিয়ে ভিতরে ঢুকে বিলাস বহুল মোটেলের দ্বার বন্ধ করে দেন।

আন্তর্জাতিক শান্তি ও মানবাধিকার বাহিনী কর্তৃক আয়োজিত “বাংলাওয়াশ ও নারীর মুক্তি” শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ দলকে “বিড়ালের দল” বলে অভহিত করা, বিশিষ্ট শান্তির পায়রা, নিখিল বিশ্ব নারী প্রগতির প্রবাদকন্যা, নোবেলজয়ী ও মৃত্যুঞ্জয়ী মালালা উইসুফজাই। টাইগারদেরকে অভিনন্দন জানিয়ে এই শান্তির পায়রা গেয়ে ওঠেন, “মাঝে মাঝে শান্তির জন্য শক্তি প্রয়োগ … ” এ পর্যায়ে তাঁর মাইক সাময়িক ভাবে বন্ধ হয়ে যায়। তখন তিনি তাড়াতাড়ি তাঁর ভুল শুধরে বলেন, “oops… sorry … wrong script! ও হ্যাঁ, যা বলছিলাম, আজ এই বাংলাওয়াশের কারণে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশি নারী মুক্তি লাভ করেছেন। বিশ্বজুড়ে নারীদের এহেন মুক্তি দেখার জন্যেই যেন আমি এতদিন বেঁচে আছি!” বাংলাওয়াশের সাথে নারীমুক্তির কি সম্পর্ক জানতে চাইলে আবেগাপ্লুত মালালা বলেন, কিছু বাংলাদেশি নারী পাকি খেলোয়াড়দের মাঠের ভালো পারফর্মেন্স দেখে মনে করেন যে তারা খাটেও ভালো। এই ধ্যান ধারনার থেকেই তারা পাকিদের প্রতি মোহাবিষ্ট হয়ে পড়েন। এবার বাংলাওয়াশকালে মাঠে পাকিদের দুর্দশা দেখে সেই সব নারীদের অনেকেই তাদের পাক-পেয়ারের মোহপাশ থেকে মুক্তি পাবেন। তারা এখন থেকে মুক্তমনে বাংলাদেশ দলকে সাপোর্ট দিতে পারবেন। এটিকে তিনি পৃথিবীর ইতিহাসে নারীমুক্তির অনেক বড় একটি ঘটনা বলে দাবি করেন। এমন সময়ে উপস্থিত একজন সরবরাহকৃত কোয়েশ্চেন ব্যাঙ্কের বাইরে থেকে তাঁকে একটি প্রশ্ন করে বসেন। সেই শ্রোতা জনাতে চান যে, তিনি এখনও বাংলাদেশ দলকে বিড়াল মনে করেন কিনা? উত্তরে তিনি বলেন, দেখুন আমি একজন শান্তির পায়রা, আর একজন পায়রার কাছে বিড়াল হচ্ছে জগতের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর প্রাণী। বাঘ-হাতি-কুমির-ভাল্লুক – এরা সবাই আমাদের জন্য খুবই নিরাপদ প্রাণী। এজন্যই আমি বাংলাদেশ দলকে জগতের সবচেয়ে বড় ভয়ঙ্কর প্রাণী – বিড়াল – বলে অভিহিত করেছিলাম। এর পড়ে সহসাই তিনি খুশিতে আত্মহারা হয়ে “পেহলি বার ম্যায়নে আপনা স্পীচ আপনি বানায়া দিয়া!” বলে চিৎকার করতে করতে দৌড়ে সেমিনারস্থল ত্যগ করেন।

তথ্যসূত্রঃ
গুগল
ফেসবুক
উইকিপিডিয়া
সুমেরু এলাকার নানুকদের ভাষায় রচিত সহস্রাধিক ইউটিউব ডকুমেন্টারি

===
(গতিদানবকে নিয়ে জুনায়েদের লেখাটি দেখার পরে হঠাৎ মনে পড়ল, গত এপ্রিলে পাকিস্তানকে বাংলাওয়াশ করার পরে খুশির দমকে কিছু একটা লিখে ফেলেছিলাম যেখানে গতিদানবকে নিয়েও দু’চার লাইন ছিল। দেরাজ ঘেঁটে পাণ্ডুলিপিটা পেয়েও গেলাম। এর পরে আরও অনেক বড় বড় দলকে নিয়মিতভাবে নাস্তানাবুদ করার কারণে আজকাল আর বড় দলের বিরুদ্ধে জয়ে খুব বেশি একটা উল্লসিত হই না। সেকারণেই হয়তো এই লেখাটার আবেদন আমার কাছে অনেক খানি ফিকে হয়ে গিয়েছিল। আর তাই এতদিন তাকে দেরাজবন্দি থাকতে হল। টুকটাক কিছু ঘষা-মাজা করে অবশেষে দিয়ে দিলাম এখানে)

৬,৩৬৭ বার দেখা হয়েছে

১০ টি মন্তব্য : “পাকিস্তানকে বাংলাওয়াশ: বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ভয়াবহ অন্তর্কলহের অজানা অধ্যায় (একটি পুরোনো-দেরাজ প্রকাশনা)”

  1. মোকাব্বির (৯৮-০৪)

    ফুটবল জ্বরে আক্রান্ত সময়ে একটু ভিন্নতার স্বাদ এনে দেয়ায় আপনাকে :hatsoff:

    লেখা পড়ে পেটে খিল ধরে গেল। =)) =))


    \\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
    অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\

    জবাব দিন
  2. রাজীব (১৯৯০-১৯৯৬)

    ব্রেশ হয়েছে।
    ভাবছি এইগুলার ভিডু করা দরকার। বাইরের দেশের কমেডি গুলার মতোন।
    সামনে অভিনয়, পিছনে হাসির রোল জায়গা/বেজায়গা মতো।


    এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ

    জবাব দিন
    • মুজিব (১৯৮৬-৯২)

      আইডিয়াটা মন্দ না। আছে নাকি সেরকম কোনো ভিডুরের দলের সাথে জানাশোনা?


      গৌড় দেশে জন্ম মোর – নিখাঁদ বাঙ্গাল, তত্ত্ব আর অর্থশাস্ত্রের আজন্ম কাঙ্গাল। জাত-বংশ নাহি মানি – অন্তরে-প্রকাশে, সদাই নিজেতে খুঁজি, না খুঁজি আকাশে।

      জবাব দিন
    • মুজিব (১৯৮৬-৯২)

      বেশ একটা কবিগান কবিগান আমেজ পাচ্ছি লুৎফুল ভাই! :boss:


      গৌড় দেশে জন্ম মোর – নিখাঁদ বাঙ্গাল, তত্ত্ব আর অর্থশাস্ত্রের আজন্ম কাঙ্গাল। জাত-বংশ নাহি মানি – অন্তরে-প্রকাশে, সদাই নিজেতে খুঁজি, না খুঁজি আকাশে।

      জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : মুজিব (১৯৮৬-৯২)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।