কাইয়ুম ভাইয়ের (ফৌজিয়ান) কাছ থেকে একটা দারুণ বই পেলাম। ১৯৭২ সালে প্রথম বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার বইটি প্রকাশ করেছিল। বই না বলে স্মারকও বলা যায়। কাইয়ুম ভাই নিলক্ষেত থেকে সংগ্রহ করেছেন। বইয়ের কয়েক পাতা উল্টিয়ে মনে হল, মুক্তিযুদ্ধের পর আমরা পুরোদমেই পুনর্গঠন কাজ শুরু করেছিলাম। কি কারণে যেন সব উলপটপালট হয়ে গেল। যে কয়জন বুদ্ধিজীবী বেঁচে ছিলেন তাদের প্রত্যয়ও লক্ষ্য করার মত। কেন সবকিছু উলটপালট হল, নাকি আমরা আসলে কখনই উঠে দাঁড়ানোর যথেষ্ট চেষ্টা করতে পারিনি তা জানি না। তাই সে নিয়ে বোধগম্য কিছু লিখতে পারব না।
কিন্তু এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই যে, জাতির মস্তিষ্ক হিসেবে পরিচিত বুদ্ধিজীবীদের অবদান সবচেয়ে বেশি। তারাই হয়ত কোন কারণে যথার্থ অবদান রাখতে পারেননি, যারা বেঁচে ছিলেন তাদের কথাই বলছি। তারাই ১৯৭২ সালের ১৬ই ডিসেম্বর এই স্মারকটি প্রকাশ করেছিলেন। এতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে নিহত শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা আছে। সবার নাম অবশ্য নেই, সেটা একসাথে করা বোধহয় সম্ভবও হয়ে উঠেনি। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যারা নিহত হয়েছেন তাদের নাম আছে, সাথে বিশিষ্ট শিল্পী-সাহিত্যিক-সাংবাদিক ও চিকিৎসাবিদদের নামও আছে। আর বিভিন্ন জেলায় পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসররা যেসব শিক্ষাবিদ ও শিক্ষকদের হত্যা করেছে তাদের একটি পরিসংখ্যান পাওয়া গেছে। সেটাই এখানে তুলে দিচ্ছি।
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের তালিকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
- এ এন এম মুনীর চৌধুরী
- ডঃ জি সি দেব
- মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী
- আনোয়ার পাশা
- ডঃ জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা
- আবদুল মুকতাদির
- এস এম রাশীদুল হাসান
- ডঃ এন এম ফয়জুল মাহী
- ফজলুর রহমান খান
- এ এন এম মুনীরুজ্জামান
- ডঃ সিরাজুল হক খান
- ডঃ শাহাদাত আলী
- ডঃ এম এ খায়ের
- এ আর খান খাদিম
- মোঃ সাদিক
- শরাফত আলী
- গিয়াসউদ্দীন আহমদ
- আনন্দ পয়ান ভট্টাচার্য
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
- অধ্যাপক কাইয়ুম
- হাবীবুর রহমান
- শ্রী সুখরঞ্জন সমাদ্দার
- ডঃ আবুল কালাম আজাদ
সাবেক গণপরিষদ সদস্য
- মসিউর রহমান
- আমজাদ হোসেন
- আমিনুদ্দীন
- নজমুল হক সরকার
- আবদুল হক
- ডাঃ জিকরুল হক
- সৈয়দ আনোয়ার আলী
- এ কে সরদার
সাংবাদিক
- সিরাজুদ্দীন হোসেন
- শহীদুল্লাহ কায়সার
- খোন্দকার আবু তালেব
- নিজামুদ্দীন আহমদ
- আ ন ম গোলাম মোস্তফা
- শহীদ সাবের
- শেখ আবদুল মান্নান (লাডু)
- নজমুল হক
- এম আখতার
- আবুল বাসার
- চিশতী হেলালুর রহমান
- শিবসদন চক্রবর্তী
- সেলিনা আখতার
চিকিৎসাবিদ
- মোহাম্মদ ফজলে রাব্বী
- আবদুল আলীম চৌধুরী
- সামসুদ্দীন আহমদ
- আজহারুল হক
- হুমায়ুন কবীর
- সোলায়মান খান
- কায়সার উদ্দীন
- মনসুর আলী
- গোলাম মর্তুজা
- হাফেজ উদ্দীন খান
- জাহাঙ্গীর
- আবদুল জব্বার
- এস কে লাল
- হেমচন্দ্র বসাক
- কাজী ওবায়দুল হক
- মিসেস আয়েশা বেদৌরা চৌধুরী
- আলহাজ্জ্ব মমতাজ উদ্দীন
- হাসিময় হাজরা
- নরেন ঘোষ
- জিকরুল হক
- সামসুল হক
- এস রহমান
- এ গফুর
- মনসুর আলী
- এস কে সেন
- মফিজ উদ্দীন
- অমূল্য কুমার চক্রবর্তী
- আতিকুর রহমান
- গোলাম সরওয়ার
- আর সি দাশ
- মিহির কুমার সেন
- সালেহ আহমদ
- অনীল কুমার সিংহ
- সুশীল চন্দ্র শর্মা
- এ কে এম গোলাম মোস্তফা
- মকবুল আহমদ
- এনামুল হক
- মনসুর (কানু)
- আশরাফ আলী তালুকদার
- লেঃ জিয়ায়ুর রহমান
- লেঃ কঃ জাহাঙ্গীর
- বদিউল আলম
- লেঃ কঃ হাই
- মেজর রেজাউর রহমান
- মেজর নাজমুল ইসলাম
- আসাদুল হক
- নাজির উদ্দীন
- লেঃ নূরুল ইসলাম
- কাজল ভদ্র
- মনসুর উদ্দীন
অন্যান্য
- জহির রায়হান (সাহিত্যিক)
- পূর্ণেন্দু দস্তিদার (সাহিত্যিক)
- ফেরদৌস দৌলা (সাহিত্যিক)
- ইন্দু সাহা (সাহিত্যিক)
- মেহরুন্নেসা (সাহিত্যিক)
- আলতাফ মাহমুদ (শিল্পী)
- দানবীর রণদাপ্রসাদ সাহা
- ধীরেন্দ্র নাথ দত্ত (রাজনৈতিক নেতা)
- যোগেশ চন্দ্র ঘোষ (আয়ুর্বেদ শাস্ত্রী)
- শামসুজ্জামান (চিফ ইঞ্জিনিয়ার)
- মাহবুব আহমদ (সরকারি কর্মচারী)
- খুরশীদ আলম (ইঞ্জিনিয়ার)
- নজরুল ইসলাম (ইঞ্জিনিয়ার)
- মোজাম্মেল হক চৌধুরী (ইঞ্জিনিয়ার)
- মহসিন আলী (ইঞ্জিনিয়ার)
- মুজিবুল হক (সরকারি কর্মচারী)
শহীদ শিক্ষাবিদ (বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া) ও আইনজীবীদের জেলাওয়ারী তালিকা
সকল বুদ্ধিজীবীদের কে হাযার :salute: :salute: :salute: :salute: :salute:
মুক্তিযুদ্ধের সকল শহীদদের :salute: :salute: :salute: :salute:
"আমি খুব ভাল করে জানি, ব্যক্তিগত জীবনে আমার অহংকার করার মত কিছু নেই। কিন্তু আমার ভাষাটা নিয়ে তো আমি অহংকার করতেই পারি।"
সকল শহীদদের সশ্রদ্ধ :salute: :salute: :salute: :salute: :salute:
সকল শহীদদের সশ্রদ্ধ :salute: :salute: :salute: :salute: :salute:
জীবিত মুক্তিযোদ্ধারা কেন নিজেদের মধ্যে মারপিট শুরু করছিলেন, একজন আরেকজনকে ধরে ধরে মেরে ফেলেছিলেন এইটা আমার কাছে বিরাট রহস্য।
এ ব্যাপারে খুব বেশি কিছু জানি না। একটা বই লিখেছিলেন মে।জে। মইনুল (জানি না নামটা ঠিক লিখলাম কিনা) সামরিক বাহিনী ভিতরের দশ বছর কাভার করে (৭১ থেকে ৮১)। পড়ার আগ্রহ বোধ করিনি একদিন।
দেখি একটু সময় করতে পারি কিনা।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
"একদিন" না, "এতদিন" হবে।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
এজন্যই বোধহয় আহমদ শরীফ বলতেন,
ঐটা ভালো বই।
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
মুহাম্মদ, ধন্যবাদ অনেক কষ্টসাধ্য কাজটা করার জন্য।
আমি আমার প্রজন্মের অনেক উচ্চ শিক্ষিত পোলাপাইনের মুখেই আমাদের এই মেধাবী বুদ্ধিজীবিদের হত্যাকারীদের সম্পর্কে অদ্ভুত সব ধারণা দেখেছি। সেদিন এক আড্ডায় একজন যুক্তি দিচ্ছিলো ডিসেম্বরের ১৪ তারিখ বা তার আশেপাশের সময়ে খুনী পাকিস্তানী বাহিনি এবং তাদের এদেশীয় দোসরগুলো নাকি ব্যাপক কোনঠাসা হয়ে পড়েছিলো তাই এই ধরণের পরোকল্পিত হত্যাকান্ডগুলোর সাথে ভারতীয় গোয়ান্দাদের জড়িত থাকার সম্ভাবনাই বেশি!! স্তম্ভিত হয়ে বসেছিলাম কিছুক্ষণ! কত চমৎকারভাবেইনা একটা শিক্ষিত প্রজন্মকে আসল ইতিহাস থেকে দূরে রাখার চেষ্টাটা সফল হচ্ছে!! x-( বুদ্ধিজীবিদের হত্যা করাতো সার্চলাইটের প্রথম মুহুর্তথেকেই শুরু করেছিলো শয়তানগুলো। মুহাম্মদের উল্লেখিত বইটাতেই আছে একেবারে মার্চের শেষথেকেই সেটা শুরু হয়, আর ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে যখন পাকি হানাদার আর তাদের জারজ দোসরগুলো টের পেয়ে যায় আর বেশিদিন নাই আমাদের মুক্তির তখন তারা মরিয়া হয়েই শেষচেষ্টাটা চালায়।
স্মারক বইটা আমাদের প্রথম বিজয়দিবসে প্রকাশিত।
চমৎকার পয়েন্ট মুহাম্মদ। তখন একটা প্রবল গেরিলাযুদ্ধে বিপর্যস্ত একটা দেশের উঠে দাঁড়ানোর প্রয়াস বেশ লক্ষণীয় ছিলো। কোন কোন সেক্টর কিভাবে পুনর্গঠনের কাজ করবে সেই বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের প্রণোদনাও লক্ষ্য করার মতো। কিন্তু আমরা আসলেই সবকিছু উলটপালট হতে দেখএছি সেইসময়। শুরুর দিকের স্পিরিটটা মিইয়ে যেতে দেখেছি। ব্যক্তিগত ভাবে চেষ্টা করছি পেছনের খবরগুলো কিংবা স্মারক ধরণের কিছু তথ্য সংগ্রহের। আমাদের প্রজন্মের কাছে পুরো দেশগঠন প্রক্রিয়াটি শুধু ধোয়াশাই নয় অনেক ক্ষেত্রেই ভুলপথে চালিত। এর কিছুটা দায় আমাদের পূর্ববর্তী প্রজন্মটার উপরও বর্তায়। ফয়েজ ভাইয়ের পয়েন্টাও সেরকম ভাবনার একটা পয়েন্ট। যারা সবাই মিলে দেশটা মুক্ত করলো, কোন কোন প্রেক্ষাপটে তারাই আবার নিজেদের মধ্যেই সর্বনাশা হানাহানিতে জড়িয়ে পড়লো। এসব প্রশ্নের নিরপেক্ষ উত্তর দরকার। কারো আশায় বসে না থেকে আমাদের নিজেদেরই সেটা খুঁজে বের করতে হবে। ইতিহাসের সত্যগুলো আমাদের চোখের সামনেই কোথাও হয়তো পড়ে আছে। শুধু অস্তিত্ত্বের চোখ মেলে খুঁজে নেবার পালা এবার।
যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই।
সকল শহীদদের সশ্রদ্ধ :salute:
বইটা থেকে সময় সময় অনেক কিছু শেয়ার করতে পারেন কাইয়ুম ভাই। অনেকগুলো ভাল ভাল লেখা আছে। আপনার কাছ থেকে এ বিষয়ক পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম।
মাহফিল শেষে বইটা ভুলে ফালায়া আইছি :((
সংসারে প্রবল বৈরাগ্য!
বই তো কামরুল ভাইয়ের হেফাজতেই আছে। আনায়া নিয়েন কোন একস সময়
বাচ্চু এক্কইরে মনের কথাটা কইছে।
পালটে দেবার স্বপ্ন আমার এখনও গেল না
শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা। :salute:
মুহাম্মদঃ তোমার অন্য আরেকটা পোস্টে কে যেন মোহর আলী স্যার সম্পর্কে সন্দেহ প্রকাশ করেছিল। আমার বন্ধু কিংকু কিছুটা ঘাটঁঘাটিঁ করে বের করেছে যে এই ডঃ মোহর আলী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের। আমাদের সবার শ্রদ্ধেয় ম্যাটেরিয়াল ইঞ্জিনিয়ার ডঃ মোহর আলী নন। আমার আরেক বন্ধু যে কিনা এই ব্লগে নিয়মিত পাঠক সে ব্যাপারটায় দুঃখ পেয়েছে। পেছনে শক্ত প্রমাণ না থাকলে বোধ হয় এই রকম স্পর্শকাতর কথা বলা ঠিক না, হোক না তা সন্দেহের আদলেই। আমাদের সবারই ব্যাপারটা মনে রাখা উচিৎ।
আরেকবার এই নাম কইলে তোর জিনিস ফেরত দিমু না কয়া রাখলাম :grr:
তৌফিক ভাই, আমিই করেছিলাম। সচলে এক পোস্টে মোহর আলীর নাম জানতে পারি, সেখানে বুয়েটের এক ভাইয়া এই " মোহর আলী " বুয়েটের মোহর আলী কিনা তাতে সন্দেহ করেন। আমিও নিশ্চয়তার জন্য মূল লেখককে ব্যক্তিগত মেসেজ পাঠাই। যদিও উনি ব্যস্ত থাকায় উত্তর দেন নাই। পরে তাকে সামনা সামনি মোহর আলী সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে উনি একটু সময় চেয়ে নেন।
আর আমি খুব একটা আঘাতের সুরে মুহাম্মদের আগে বলে মন্তব্য করেছিলাম বলে মনে হয় না। আমি ওরে একটা জিনিস জানাইছিলাম খালি। চ্যাট বলতে পারেন। আর তা করার পেছনে একটা কারণ হলো, আমাদের EEE এর চিন্থিত কিছু জামাতের পোলাপান দেখলাম ফেসবুকে মোহর আলীর স্যারের ফ্যান। এরা জীবনেও মোহর আলী স্যারের ক্লাস পায় নাই সুতরাং আমি ভেবে নিয়েছি ডালমে কুচ...
ব্যাপারটায় আমি ক্ষমাপ্রার্থী।তবে পরবর্তীতে শক্ত প্রমান ছাড়া কিছু বলবোনা, এমন আশা আমিও করি না 😛
ব্যাপার না, রায়হান। মোহর আলী স্যারের একটা কোর্স পেয়েছিলাম। প্রডাকশনের পোলাপাইন আরো একটা। স্যার জটিল পড়ান। আই ইউ টির সাথে বহিরাগত শিক্ষকদের সম্পর্কটা টাকার থাকলেও তিনি ছিলেন অন্যরকম। এক্সট্রা ক্লাস নেয়ার জন্য, যেটার জন্য তিনি কোন টাকা পাবেন না, ঢাকা থেকে চলে আসতেন। আর ম্যারাথন মার্কা ক্লাসগুলো নিতেন। স্যার খুব ভালো মানুষ। তোমার সন্দেহ দেখে আমি একটু ধাক্কা খেয়েছিলাম। কিন্তু বিশ্বাস করিনি। আমার আরেক যে বন্ধুর কথা বললাম, সে বলেছিল, ব্যাপারটা ক্যারেক্টার এসাসিনেশনের সামিল। আমিও চিন্তা করে দেখলাম, যে স্যারের সম্পর্কে অতোটা ভালো জানে না, সে শুধু শুধুই এই ভালো মানুষটার সম্পর্কে একটা বিরূপ ধারণা করবে। তাই এ কথা বলা।
আই ইউ টি-তেও জামাত ঘাঁটি গেড়েছে!!!
একটা সত্যি কথা বলতে কি, জামাতের একটা মিশন আছে- ইসলামিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা। ওদের এই মিশনটা অনেকের জন্যই আকর্ষণীয়। আর অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মিশন হচ্ছে, ক্ষমতায় যাওয়া। তা যেভাবেই হোক। আমরা সাধারণ বাঙ্গালিরা অন্য রাজনৈতিক দলগুলোতে যোগ দিচ্ছি না আদর্শগত কারণে। এদিকে জামাত ঠিকই এগিয়ে যাচ্ছে। এদেরকে ঠেকাবে কে? উত্তরটা জানা আছে- আমাদেরই। কিন্তু আমরা কিভাবে সংঘবদ্ধ হবো? এই উত্তরটা জানা নেই। মাঝে মাঝে বড় হতাশ লাগে।
শুধু ঘাটি গাড়ে নাই। আমাদের এক পোলা সংগঠনের কাজের সুবিধার জন্য হোন্ডা পর্যন্ত পাইছে 😛
হিপোক্রেট আর কাকে বলে?
ওপস... লিংক দিতে গিয়ে কোট করে ফেলেছি।
লিংক
সকল শহীদ ও জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রদ্ধা জানাই।
সেইসাথে একজন শহীদ বুদ্ধিজীবীর নাম সংযোজন করতে চাই।অধ্যক্ষ নূতন চন্দ্র সিংহ।কুন্ডেশ্বরী ঔষধালয়,চট্টগ্রাম এর প্রতিষ্ঠাতা।১৩ এপ্রিল ১৯৭১ এ তিনি শহীদ হন নিজ বাড়ির সামনে।
উনার হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সাকার নাম জড়িয়ে আছে। (আমি ঠিক বলছি তো?)
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
সকল শহীদদের সশ্রদ্ধ :salute: :salute: :salute:
ধন্যবাদ
রাজীব তুই কেমন অাছসি ফােন দসি 🙂
আমার ওয়ালে এই কমেন্ট টা এসেছে, একটু খোজ করিস
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
যশোরের সন্তান, যে সমস্ত বুদ্ধিজীবী শহীদ হয়েছিলেন তাদের নামের তালিকা আলাদাভাবে পাওয়া যাবে কিনা? আর তালিকাগুলো যারা সংগ্রহ করেছেন তাদেরকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আর এভাবেই হয়ত কিছুটা হলেও আমরা আমাদের পূর্বসূরিদের ঋণ শোধ করতে পারি যদিও এই ঋণ শোধ হবার নয়। আমি আমার সশ্রদ্ব ভালোবাসা জানাই শহীদ বুদ্ধিজীবীদের জন্য।