স্মৃতিরা গানের ভাঁজে

দুটি মন আর নেই দুজনার। রাত বলে আমি সাথী হবো যে। গানটি মনে পড়লো খুব উদ্ভট এক সময়ে। কমোডে বসে ছিলাম বেশ কিছুক্ষণ। হঠাৎ একরকম গলা ছেড়েই কিছুটা ভুল হলেও গেয়ে উঠলাম। চার লাইন গেয়েই থেমে গেলাম। সুর বাদে আর কিছু মনে নেই। ২৩ বছর আগেকার কোন এক সকালে প্যানাসনিক ক্যাসেট প্লেয়ারে বাজতে থাকা গানের কলি এভাবে মনে পড়ায় অনেকটাই হতহম্ভ আমি। ঘুরেফিরে চারলাইন বেশ কিছুক্ষণ গাইবার চেষ্টা করলাম। ধূমপান ছেড়েছি মাস তিনেকের মত। বিরি২৯ ধানের মোটা চালের মত পানসে গলায় সুর না থাকলেও জোর ফিরে এসেছে। অনেক সময়ই একটি বিষয় চিন্তা করি। আবারো সেটা শুরু করলাম। কমোড একটি চিন্তাবান্ধব বসার জায়গা। এই জমজমাট ঠান্ডার দেশে স্নানের সময় ঝর্ণার তল থেকে বের হবার চিন্তা ছাড়া আর কোন চিন্তা আসে না। তাই কমোডই ভরসা। চিন্তা করে দেখলাম আমার জীবনের উল্লেখযোগ্য স্মৃতির সাথে কোন না কোন গানের সম্পর্ক আছেই। সব ক্ষেত্রেই সেই বিশেষ সময়ে সেই গানটি বাজছিল। তাই সেই রকম কোন গান আবার শুনলে কিংবা, কোন গান মনে পড়লে লেজ হিসেবে সেই বিশেষ স্মৃতিগুলো এসেও হাজির হয়। এবং সেটি একটি চমৎকার উপভোগ্য বিষয় আমার জন্য। আর কারো কি এরকম হয় নাকি? হওয়া উচিৎ।

ইদানিং বাবাকে খুব মনে পড়ছে। বেশ কয়েকবার মনে হয় স্বপ্নও দেখেছি। থিসিসের কাজ নিয়ে দৌঁড়ঝাঁপ দুশ্চিন্তা ছাড়া আর কোন কারণের সাথে এই হঠাৎ মনে পড়াকে মেলাতে পারলাম না। বাবার কথা মনে পড়লেই বেশ কয়েকটি গান এসে হাজির হয়। শুরুতে দেয়া চিত্রা সিং এর গানটিও হয়তো সেই ভাবেই মাথায় উঁকি দিয়েছে। ৯০ এর দিকে সকালের ঘুম যে কয়টি গানের মাঝে ভাঙতো তার মাঝে আরো আছে ক) যে বাঁশি ভেঙে গেছে তারে কেন গাইতে বলো, খ) আজ দুজনার দুটি পথ, গ) তোমার বাড়ির সামনে দিয়ে আমার মরণ যাত্রা যেদিন যাবে, ঘ) আমি দূর হতে তোমারেই দেখেছি, ঙ) পথের ক্লান্তি ভুলে, এবং আরো বেশ কয়েকটি গান যেগুলো মনে পড়ছে না। কিন্তু যা মনে পড়ছে তা হলো আধো ঘুমের মাঝে জুতোর কালি ও মেটাল পলিশের হালকা কিন্তু কটু গন্ধ। তারপরে হঠাৎ গান বন্ধ। “…সময় এখন সকাল সাতটা। খবর পড়ছি আমি …।” এরমাঝে হঠাৎ ওল্ড স্পাইসের ঝাঁঝালো মিষ্টি গন্ধ। ক্ষুদে চোখ দুটি খোলা দেখে আলতো করে কপালে চুমু এঁকে দিয়ে নিচতলায় ডাইনিং টেবিলে নাস্তায় বসছে বাবা এবং আরো একটি দিনের মত আমার শৈশবের অখন্ড অবসরে দ্বিতীয় দফা ঘুমের শুরু।

এলআরবির প্রথম দিককার এ্যালবাম ঘুমন্ত শহরের গানগুলো ইউটিউবে খুঁজলাম। বেশীরভাগই পাওয়া যায় না। বলতে গেলে কোনটাই পাওয়া যায় না। যা পেয়েছি তার মধ্যে টিভি থেকে রেকর্ড করা নাম সঙ্গীত ঘুমন্ত শহরে, এবং ইদানিং টিভি চ্যানেলগুলোতে নতুন করে গাওয়া ঘর ছাড়া এক সুখী ছেলে। “কিন্তু বেইলী রোড”, “বদলে গিয়েছ তুমি” এই গান গুলো পেলাম না। মজাদার একটি গানের নাম বেইলি রোড। ৯০ এর দশকের বেইলী রোড সম্পর্কে ধারণা পেতে এই গানটি যথেষ্ট। ছড়ার মত করে শান্তিনগর চৌরাস্তা থেকে শুরু করে বর্ণনা করে গিয়েছে গানটি। মামার সংগ্রহে থাকা ক্যাসেট গুলো ছিল আমার গান শোনার জগতে হাতেখড়ি। ঘুমন্ত শহরে এ্যালবামের যে কয়টা গান বললাম প্রায় সবগুলোর লিরিক এখনো সম্পূর্ণ মনে আছে। ফিতা ক্যাসেটের যুগে মানুষ একটি এ্যালবামের সব গান শুনতো। হয়তো শিল্পীরাও যত্ন নিয়ে প্রত্যেকটি গান লিখতেন, সুর করতেন। হয়তো একই গান অনেকবার শোনার ফলে এক সময়ে ভালোলাগাটা মাথায় গেঁথে যেত। এখন গান শুনতে গেলে ইউটিউবে হিট দেখি, টপচার্ট দেখি। বিশেষ অনুভূতির সাথে বিশেষ প্লে লিস্ট তৈরী করা থাকে। সয়ংক্রিয় সবকিছু কিন্তু কোথাও হয়তো একটুখানি অপূর্ণতা। প্রযুক্তি অনেক কিছু দিয়েছে, কিন্তু মূল্য হিসেবে নিয়েছেও অনেক কিছু। যদিও সেটা নিয়ে আক্ষেপ নেই। আর যেসব ক্যাসেট ছিল তারমধ্যে সেই সময়কার বিখ্যাত পপ শিল্পী মডার্ন টকিং, আরো কিছু মিক্সড ইংরেজি। বয়সের তুলনায় গানস্ এ্যান্ড রোজেস এর প্রতি আমার ভালোবাসা অনেক প্রাচীন। জ্বালা ধরানো এই ব্লুজ রক ব্যান্ডের হাতেখড়ি করেছি ৯৫ সনে তাদের ভাঙনের ঠিক আগ দিয়ে ছাড়া এ্যালবাম স্প্যাগেটি ইনসিডেন্ট দিয়ে। Since I Don’t Have You শোনা হলেই গ্রীষ্মের কোন অলস, গরম বিকালে বিছানায় লেগো নিয়ে বসে নতুন কিছু বানানোর চেষ্টায় মাথা চুলকানোর ছবি ভেসে উঠে চোখের সামনে। ১৯৯৭ সালের দিকে জন বোনজভি তার ব্যান্ড থেকে সাময়িক ইস্তফা দিয়ে একটি একক এ্যালবাম বের করেছিল নাম ডেস্টিনেশন এনিহোয়ার। প্রথম গান কুইন অফ নিউ অরলিনস শুনছিলাম এতক্ষণ। চোখের সামনে ভেসে উঠলো পাপ্পা তোড়ন, তার নিচে লেখা “মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ।” মাইক্রোবাস বামে মোড় নিলো। পেছনে ভর্তি আত্মীয়-স্বজন। আমি সামনের সীটে। সাদা শার্ট কালো প্যান্ট পরা। পছন্দের ক্যাসেট বাজাতে বাজাতে এসেছি। শুরু হতে যাচ্ছে নতুন এক জীবন ১৭ জুন ১৯৯৮ সাল থেকে। এই এ্যালবামের গান গুলোর সাথে সপ্তম শ্রেণীর বেশীরভাগ স্মৃতি জড়িত। আমরা জিহ্বা দিয়ে স্বাদ গ্রহণ করি। মানসিক স্বাদ গ্রহণেরও মনে হয় একটা ব্যাপার আছে। অন্তত আমার আছে। আমার সপ্তম শ্রেণীর স্বাদ নেবার উপায় হলো এই গানটি সহ এই এ্যালবামের আরো কিছু গান। মজার ব্যাপার হলো গানটি কিন্তু শুনছিলাম গাড়িতে। এরপরে কলেজে গান শোনার সুযোগ হতে প্রায় তিন বছর চলে গিয়েছে। কিন্তু এই এ্যালবামের গান শোনা মাত্রই সপ্তম শ্রেণীর পুরোটা চোখে ভাসা শুরু হয়। মনে হয় যেন সেই নতুন সবকিছুর গন্ধ পাই।

২০০০ সালে বাসায় প্রথম নতুন কম্পিউটার কেনা হয়। তখনকার সময়ের তুলনায় বেশ শক্তিশালী কম্পিউটার কেনা হয়েছিল। পেন্টিয়াম ।।। ৬৫০ মেগাহার্টজ প্রসেসর। জিফোর্স প্রো ১২৮ মেগাবাইটের আলাদা গ্রাফিক্স কার্ড। বড় মনিটর। স্বভাবতই হার্ডডিস্ক হাবিজাবি অনেক কিছু দিয়ে বোঝাই করে দিয়েছিল দোকানদার। উইন্ডোজ ৯৮ এর শুরুর বজ্রপাতের শব্দ শুনলে শিরদাঁড়ায় বিদ্যুৎ খেলে যেত। খুব পছন্দের একটি গান নভেম্বর রেইন। আমি নিশ্চিত অনেকের পছন্দের তালিকায় এটি আছে। এখনো এই গানটি শোনা শুরু করলে মনে হয় যেন তাকিয়ে আছি বাজারে প্রথম আসা ১৭ ইঞ্চি স্যামসাং মনিটরের দিকে আর ভাবছি কি সুন্দর ভিডিও! হঠাৎ ফেরিওয়ালার হেঁড়ে গলায় চিৎকারে বিরক্ত হয়ে টেনে আবার একটু আগে থেকে শোনা শুরু করছি। ছুটিতে প্রতিদিন প্রায় ডজনখানেক বার এই গানটি নিয়ম করে দেখা ও শোনা হতো। আর খেলতাম সুপারবাইক ২০০০। একটা ছবি মনে হয় আছে আমার, বাসায় গিয়ে খাকি ছাড়ি নাই শুধু কালো জুতা আর বেল্ট খুলে বসে গিয়েছি খেলতে। কম্পিউটার তখন এক অপার বিস্ময় আমার কাছে। এক অদ্ভূত নেশা।

তবুও জীবন যাচ্ছে কেটে, জীবনের নিয়মে। কথাগুলো বড় সত্য। এই একটি গান শুধু শুনেই গিয়েছি — কোয়াইট আওয়ারে, সন্ধ্যার প্রেপে, নৈশ প্রেপের পর হাউজে গিয়ে। গভীর রাতে তিনতলায় সিগারেট হাতে। মিউজিক ক্লাবের ভেতরে। আরো একটি কর্ড, আরো একটি নোট ঠিক মত বাজানোর ইচ্ছাকে দমাতে পারতাম না। মূল আসরে যদিও শেষ রক্ষা হয়নি। তবুও গানের শেষের শিসের সাথে এখনো চলে যাই ২০০৩ সালের ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজের অডিটরিয়ামে। শিস দেয়ার দায়িত্বটা ছিল আমার। গায়ক মহসিন ঠিক মত শিস বাজাতে পারতো না তাই দায়িত্বটা উদ্ভট হলেও আমার ঘাড়ে চেপেছিল। ক্যাডেট কলেজের স্মৃতির অনেক বড় অংশ জুড়ে আইসিসিএলএমএম থাকার কথা থাকলে আমার নেই। কেন নেই তার উত্তর জানা নেই। হয়তো পরাজয়ের গ্লানি ঢেকে দিয়েছে সবকিছু। শুধু মনে আছে শুরু থেকে প্রচুর হাসাহাসি করতাম যেটা প্রতিদিন চক্রবৃদ্ধি হারে বাজে ফলাফলের দরুণ কমে যাচ্ছিলো। যাই হোক, শেষ করবো এই গানটি দিয়ে। আমার সমসাময়িক ব্যাচের অনেকেরই এটি প্রিয় একটি গান ছিল কিন্তু উপুর্যপুরি ব্যবহারের পরেও যখন বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় নজরুল হাউজের ক্যাডেটরা তৃতীয় স্থান লাভ করা থেকে নিজেদের বাঁচাতে পারলো না, তখন আশির দশকের সুইডিশ ব্যান্ডের এই বিখ্যাত গানটি সকলের হাসির খোরাকে পরিণত হল‌ো। গানের জগতে এ এক মর্মান্তিক অধ্যায়।

বিঃদ্রঃ
১) একজন ভালো বন্ধুকে অনেকেই অনেক ভাবে সংজ্ঞায়িত করে থাকেন। অনেক ভাগে ভাগ করে থাকেন। যেসব বন্ধু আমাকে নতুন গানের নাম দিয়ে শুনতে বলে, তাদের আমি ভাল বন্ধুর তালিকায় ধরি। এই একটি গান সম্প্রতি খুব শোনা হচ্ছে। আলবেনিয়ান বান্ধবী ইয়েজেরসা শুনতে বলেছে। গানের লাইন গুলো খুব হৃদয়স্পর্শী। গানটি শুনে দেখতে পারেন। কারণ, আমিও একজন ভালো বন্ধু হতে চাই।

২) ভালো লাগছিলো না। এদিকে মাদক ফেবুতে মুখ দেখানো সাময়িক স্থগিত রেখেছি। তাই বেহুদা প্যাঁচালের জায়গা হিসাবে সিসিবিই এখন ভরসা।

৩,০২৯ বার দেখা হয়েছে

২৯ টি মন্তব্য : “স্মৃতিরা গানের ভাঁজে”

  1. সামিউল(২০০৪-১০)

    দুটি মন আর নেই দুজনার। রাত
    বলে আমি পাখি হবো যে।

    এই গান টা ক্লাস সেভেনে আমাদের কলেজ এর ডাইনিং এ বাজত। সাথে আর ও অনেক পুরনো গান।এই গান শুনলেই সেভেনের কথা মনে পড়ে যায়।


    ... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!

    জবাব দিন
  2. সামিউল(২০০৪-১০)

    দুটি মন আর নেই দুজনার। রাত
    বলে আমি সাথী হবো যে।

    এই গান টা ক্লাস সেভেনে আমাদের কলেজ এর ডাইনিং এ বাজত। সাথে আর ও অনেক পুরনো গান।এই গান শুনলেই সেভেনের কথা মনে পড়ে যায়।


    ... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!

    জবাব দিন
  3. মুয়াজ (২০০৭-২০১৩)

    সুদূর অতীতে যখন ফৌজদারহাটে হাউসে সিডি প্লেয়ার রাখা যেত, তখন প্রতি শুক্রবার বা ছুটির দিনে ঘুম ভাঙত গানের শব্দে। আর সারা দিন তো গান বাজতই। এখনো কিছু কিছু গান শুনলে ঐ সময়ের কথা মনে পড়ে যায়। কিন্তু বর্তমান ক্যাডেটরা এই আনন্দ থেকে বঞ্চিত।

    জবাব দিন
  4. রাজীব (১৯৯০-১৯৯৬)

    এডিটে গিয়া গানের লিঙ্ক্গুলায় এইটা দেখ তো করা যায় কিনা -
    লিঙ্কে ক্লিক করলে নতুন ব্রাউজার ওপেন হয়ে গান বাজবে।
    এতে করে লেখা পড়া যাবে আবার গান ও শোনা যাবে।


    এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ

    জবাব দিন
  5. রাজীব (১৯৯০-১৯৯৬)

    আমি প্রায় সারাক্ষণ মেয়ে দুইটার সাথে রাগারাগি করি।
    আমারে ভালোবাসা দেখাইয়া ছোট মেয়ে স্যান্ডেল আগাইয়া দেয়।
    আমি হায়ারো গ্লিফিক্সে চেচাই।

    আমি আসলে হৈচৈ শুইনা অভ্যস্থ না তাই বইলা হয়তো দুই মেয়ে বিছানায় বা সোফায় লাফাইলে কাউ কাউ করি।
    বেশি ভালোবাসা দেখাইলে কখনো বৈলা উঠি, বড় হইলে তো বান্দর হবি। এতো ভালোবাসা দেখাস ক্যান!

    এনিওয়ে পজিটিভ হইতে হবে। আরো পজিটিভ।


    এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ

    জবাব দিন
  6. রাজীব (১৯৯০-১৯৯৬)

    ঘুমন্ত শহরে সহ আরো বেশ কিছু চমৎকার গান আমাদের বিসিসির এঞ্জেল শফিক ভাই ৮৭-৯৩ এর লেখা।

    আর ওদের ফাষ্ট ডাবল ক্যাসেটের অনেক্গুলা গান ৮৪ ইনটেকের বাপ্পি খান ভাইএর লেখা।


    এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ

    জবাব দিন
  7. রাজীব (১৯৯০-১৯৯৬)

    আমার এল আর বি র বেষ্ট এলবাম মনে হয় তবুও; একটু রক টাচের। বাট তখন পাবিকের জন্য তেমন চলে নাই।
    আর বাচ্চু হিসাব করলে কষ্টের উপর এলবাম নাই।
    একটা সময় মনে হইছিলো বাচ্চু শ্যাষ। ঐ সময়ৈ বাজারে আসলো মেয়ে।
    সো বাচ্চু ভাই এতো সহজে ফুরাবার না। ">মেয়ে


    এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ

    জবাব দিন
  8. রাজীব (১৯৯০-১৯৯৬)

    তখন অবশ্য জেমসের গান বেশি ভালো লাগতো।
    সেইরকম একটা ">আকাশি


    এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : রাজীব (১৯৯০-১৯৯৬)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।