১৮ টি মন্তব্য : “অন্তঃসারশূন্য”

  1. সুষমা (১৯৯৯-২০০৫)

    মীম, এখন কষ্ট লাগবে, এটাই স্বাভাবিক কিন্তু আর দশজন গতানুগতিকের বাইরে গিয়ে তুমিই যখন তাদের গরবের বিশয়বস্তু হবা, তখন তাঁরাও মনে হয় এই কষ্ট টা মনে রাখবেন না 🙂

    জবাব দিন
  2. এতো সুন্দর করে যে মেয়ে উপলব্ধি করতে পারে তার উপর কি কোন বাবা রাগ নিয়ে থাকতে পারে নাকি? আর আজ নতুন তথ্য জানলাম। আঙ্কেল যে মুক্তিযোদ্ধা সিলেন। উনার প্রতি শ্রদ্ধা আরও বেড়ে গেল। :boss: :boss: :boss: :boss:

    জবাব দিন
      • আহমদ (৮৮-৯৪)

        শান্তাপু, আপনি আমার মনের কথাটা বলে দিয়েছেন। কিন্তু এই কথাটাই আসলে আমি সাজিয়ে-গুছিয়ে বলতে পারছিলাম না।

        আমি যখন আমার প্রথম চাকরি থেকে রিজাইন করেছিলাম, বাবা বেশ রাগ করেছিলেন। মনে মনে তিনি হয়তো সেই মুহূর্তে বেশ কষ্টও পেয়েছিলেন। বাবার ধারনা ছিল আমি চাকরির কষ্ট থেকে পালাচ্ছি। আমি সেসময় বাবাকে বোঝাতে পারছিলাম না কেন আমি এমনটা করলাম। আসলে করেছিলাম মনের শান্তির জন্য। এখন সময় অনেক পাল্টেছে। বাবাও আমার সেই মুহূর্তের মনের অবস্থাটা এখন বুঝতে পারেন।

        মীমের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। দোয়া করি অনেক বড় হও। দেখবে তখন তোমার বাবা-মা তোমাকে নিয়ে অনেক গর্ব করছেন। তখন আর তাদের মনে কোন আফসোস থাকবে না।


        চ্যারিটি বিগিনস এট হোম

        জবাব দিন
  3. সুশান্ত (০৩-০৯)

    পড়তে পড়তে আমার নিজের ক্ষেত্রের কথা গুল মনে আসছিল। বাবার কথা নতুন করে মাথায় আসলো। কতটা সময়, ভালবাসা, ত্যাগ তিনি করে গেছেন আমাকে বড় করে তুলতে। লেখাটা পরে অনেক অনেক ভাল লাগল। আঙ্কেলের প্রতি শ্রদ্ধা রইল। 🙂
    আর সামনে এগিয়ে যাও। শুভ কামনা। :thumbup:

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : ফখরুল (১৯৯৭-২০০৩)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।