কুয়ালালুমপুর থেকে মাত্র ২ ঘন্টার রাস্তা কাঁকড়া দ্বীপ । ক্রাব আইলান্ড, মাল্লাকা উপ সাগরের একটা দ্বীপ। এই দ্বীপ এ মাত্র ৮০০০ লোক বাস করে, এবং সবাই চাইনিজ। মূলত জেলেদের আবাস স্থল। একনকার কাঁকড়া খুব বিখ্যাত, এক কেজি কাঁকড়ার দাম ৪০ রিংগিত (৮০০ টাকা )।
চাইনিজ নিউ ইয়ারের ছুটি ৯ দিন। গতকাল ছুটির দিনের সকালের ঘুমের মায়া কাটিয়ে সকাল ৭টায়, চলে গেলাম কে এল সেন্ট্রাল। কিছুক্ষনের মধ্যে ট্রেন চলে আসল। ৪৫ মিনিটের ঝামেলাহীন ট্রেন যাত্রা। কুয়ালালুমপুর, শাহ আলাম আর ক্লাগ শহর আর শহরতলীর মজার মজার দৃশ্য দেখতে দেখতে চলে আসলাম পোট ক্লাং। এখান থেকে ফেরি। কিছুক্ষন হেটে চলে আসলাম ফেরি জেটি তে।
জেটিতে আমাদের জন্য তৈরি আমাদের ক্রুজলাইনার। ৩০ মিনিটের মিনি সমুদ্র যাত্রা শেষ করে চলে আসলাম কাঁকড়া দ্বীপে। এই দ্বীপে গাড়ি চলে না, চলে না মোটর সাইকেল। শুধু পা আর সাইকেল ভরসা। দোকানে দোকানে আবার সাইকেল ভাড়া দেয়। আমরা হেটে হেটে ঘুরলাম। খুব ছোট একটা দ্বীপে। এবার কিছু ছবি দেখুন …
(কিছু ছবির জন্য মিঃ গুগল এর কাছে কৃতজ্ঞ)
১ম!!!!!!!!
আমি কাঁকড়া খাপো!!!!!! জিনিসটার নাকি খুব টেস্ট!!
কাঁকড়া দ্বীপে গিয়া কাঁকড়া'র ছবি না দেয়ায় মেহেদী'র ব্যাঞ্চাই।
এক কেজি কাঁকড়া’র ছবি তুললে ... ২০ রিংগিত ...
খামাখা খরচ করার কি দরকার
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
কাঁকড়া’র ছবি দিলাম 😀
বাহ! চমৎকার।
খাইতে ক্যামন? 😀
বেশি জোশ
ভাই, ছবি দেইখা বিশাল লোভ লাগতেছে।
আমার ১টা কথা আছে, Next- CCB গেট টুগেদারে কাঁকড়া’র তরকারি খাওয়ানোর প্রস্তাব দিচ্ছি।
যারা একমত হাত তুলেন. :thumbup: :thumbup: ...
:thumbup: :thumbup:
তিনবার আইসা ঘুইরা গেছি ... কমেন্ট অপশান বন্ধ ছিল।
মেহেদি তো চামে ফুর্তি কইরা ঘুইরা বেড়াইতেছিস। চালায়া যা।
কে এল সেন্ট্রাল আমার চরম লাগছে ... রাস্তা গুলা ঘুরায়া ঘুরায়া এত সুন্দর কইরা প্রতিটা ফ্লোরে নিয়া গ্যাছে ... সব ফ্লোররেই গ্রাউন্ড ফ্লোর মনে হয়।
পথ ভাবে 'আমি দেব', রথ ভাবে 'আমি',
মূর্তি ভাবে 'আমি দেব', হাসে অন্তর্যামী॥
আফসুস একা একা ঘুরি ...
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
আমার সাথে আমার এক কলিগ ছিল ... বাংলাদেশি এবং ছেলে
ছেলেদেরকে মানুষ না মনে করায় আপ্নের ব্যান চাই.. 😛
🙂
ভ্রমন পোস্টটি ছবি সমেত বেশ ভাল লাগলো।
:thumbup:
সৈয়দ সাফী
=)) =)) =))
"মানুষে বিশ্বাস হারানো পাপ"
আহারে লোকটার কি যে হইল??? :no:
খালি দেখি হাসে...কারনে...অকারনে... :dreamy:
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
শয়নে...স্বপনে... :no: :no:
দিবসে ...নিশীথে... :no: :no:
চিংড়ি খাইতে এত মজা... 😀
কিন্তু, কাঁকড়া খাইতেই ইচ্ছা করে না... :no:
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
তোরে কি কেউ দিছে খাওয়ার জন্যে ? :grr:
সহমত... :thumbup:
ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ
নীরব পাঠক থেকে সরব প্রদায়কে রুপান্তরের জন্য মেহেদী ভাইকে সংগ্রামী শুভেচ্ছা।
আপনি আপনার মালয়েশিয়া জীবন নিয়ে লিখতে থাকেন। আমরা আগ্রহভরে পড়বো। 🙂
thanks
হুমম...ভ্রমণকাহিনী আমারো খুব ভালো লাগে...সচিত্র হইলে তো কথাই নাই...
মালয়েশিয়ার ডাইরী চলুক...
"আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস"
মেহেদী, জায়গাটা বেশ আকর্ষনীয় মনে হল।
আর যদি কখনও মালয়েশিয়া যাই, তাহলে ওখানে যেতে পারি।
কাঁকড়া খাইতে দারুণ মজা। 😀
সিসিবির কেউ মালায়েশিয়া আসলে আমাকে ফোন দিয়েন ... আমার নাম্বার ০১৪৩-৬০৮১২০ / ০১৪৬-৩৩৪৩১৯ ।।
আর ইমেইল mehedi895@yahoo.com ...
দেখি পার্সেল কইরা কয়ডা মালেয়শিয়ান কাঁকড়া পাঠাও তো। 😉 😉
:(( :(( :(( :(( :(( :((
আমি দেশে আসব ২১ মাচ ... কাকড়া নিয়ে আসব
ভাই আমার জন্য একটুখানি চকলেট আনিয়েন? :shy: