সবাই বলে মাশরাফি নাকি একটাই হয়। আমি বলব একটু ভিন্ন কথা।দেশে মাশরাফি অনেক। প্রতি বছরই ৬০০ মাশরাফির জন্ম হয়। সাতটা সার্জারি নিয়ে দেশে জন্য দৌড়ানো।। সহজ কিছু না।। তবে এসব ভাবতে গেলে আমার চোখে ভাসে সেই বালকের চেহারা। ১৬ বছরের সেই বালক।মাত্র গত বছরই লিগামেন্টের অপারেশন করানো সে বালক যখন হাটুতে এংলেট পরে প্রস্তুত হাউসের জন্য ১০০ মিটার স্প্রিন্ট দিতে। কিংবা গত দুইদিন যাবত খুড়িয়ে হাটতে থাকা সে বালক যে আজ বিকালে ফুটবল মাঠে নামবে হাউসের জন্য গোল দিতে।কিংবা ইন্টার হাউস ভলিবল কম্পিটিশন চলাকালীন সময়ে হাসপাতালের বেডে কাতরাতে থাকা সে বালক যখন হাউসমেটদের আশ্বস্ত করে “আরে চিন্তা করিস না।। ম্যাচের আগেই রিলিজ নেব ইনশাল্লাহ। ” ব্যাটিং করতে যেয়ে মুখে আঘাতপ্রাপ্ত সে বালককে যখন মেডিক্যাল অফিসার সেলাই করানোর কথা বলে তখন তার উত্তর ” স্যার, একটু শুধু ব্যান্ডেজ লাগায় দেন। সময় নাই। ব্যাটিং এ নামতে হবে।।” পেইন কিলার নিয়ে যখন সে বালক কলেজের জন্য মাঠে নামে।।অতঃপর দিন শেষে ওভাল অল ট্রফি হাতে কন্ঠের সবটুকু আবেগ উজাড় করে দেয়।।। মাশরাফিদের জন্ম এখানেই।।
:clap:
ঠিক বলেছো।
... কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে!
🙂 🙂 🙂 🙂
সিসিবিতে সুস্বাগতম, ছোট ভাইয়া! আশা করি তোমাকে আমাদের মাঝে পাবো নিয়মিত।
চমৎকার ঝরঝরে লেখা বলতেই হবে।
থ্যাংক ইউ আপু।। দোয়া করবেন। ।
হারিয়ে যাইনি তবু এইত জরুরী খবর
আকাঙ্ক্ষা আর হতাশায় হারিয়ে যাওয়ার কোন মানে নেই।
ব্লগে স্বাগতম ইশরাক। দারুন একটা লেখা দিয়ে শুরু করলে, আশা করি নিয়মিত তোমার লেখা পাব।
নামটা বাংলায় করে দিও
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার
আমি সব দেখে শুনে, ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার ৷
ধন্যবাদ ভাইয়া। । আশা করি আপনাদের সবাইকে সব সময় পাশে পাব 🙂
হারিয়ে যাইনি তবু এইত জরুরী খবর
আকাঙ্ক্ষা আর হতাশায় হারিয়ে যাওয়ার কোন মানে নেই।
লেখাটা পড়ে গর্বিত বোধ করছি। ধন্যবাদ, ক্যাডেটদের এই সাহসিকতা ও অবদানের কথা তুলে ধরার জন্য।
:clap: :clap: :clap:
এখনো বিষের পেয়ালা ঠোঁটের সামনে তুলে ধরা হয় নি, তুমি কথা বলো। (১২০) - হুমায়ুন আজাদ
দারুণ : thumbs up
পুরাদস্তুর বাঙ্গাল
ভালো লিখেছো। ব্লগে স্বাগতম। এবার কিছু ফ্রন্ট রোল দাও 🙂
ভাইয়া হাতে ব্যাথা 😀
হারিয়ে যাইনি তবু এইত জরুরী খবর
আকাঙ্ক্ষা আর হতাশায় হারিয়ে যাওয়ার কোন মানে নেই।