বাংলার বাঘদের ভারত-বধ নিয়ে কোন সাড়া নেই?!!!

অন্তর্জালের সর্বত্র বাংলার বাঘদের ভাতরবধের কাহিনীতে সয়লাব, কিন্তু সিসিবিতে কিছু নেই!

দেশ-বিদেশের তাবৎ বাঙ্গাল উৎসবে মাতোয়ারা, কিন্তু সিসিবিতে কোন কিছু নেই!!!

সবাইরে কি রোজায় ধরেছে?

১,৭২০ বার দেখা হয়েছে

৯ টি মন্তব্য : “বাংলার বাঘদের ভারত-বধ নিয়ে কোন সাড়া নেই?!!!”

  1. মোকাব্বির (৯৮-০৪)

    খেলাধুলা, আলোচনা, চলচ্চিত্র/সঙ্গীত রিভিউ এই ধরনের লিখাগুলো নিয়ে লেখকদের সিসিবিমুখী করতে বেগ পেতে হচ্ছে। এসব নিয়েও যে লিখা যায় এটা অনেকের মাথায় রেজিস্টারই করে না। তবে আশা কবি বড় লিখা আসবে। আনন্দের আতিশয্যে সিরিজ জয়ের পরবর্তী ১২ ঘন্টায় কেউ লিখালিখির চিন্তা করে নাই। ফেইসবুকের স্ট্যাটাসগুলো দেখে মনে হয়েছে বেশীরভাগই অনুভূতি প্রকাশের জন্য শব্দ খুঁজে হয়রান হচ্ছেন! 🙂 সময় দিতে হবে। সময় দিলে আশা করি বড় লিখা আসবে! 🙂


    \\\তুমি আসবে বলে, হে স্বাধীনতা
    অবুঝ শিশু হামাগুড়ি দিল পিতামাতার লাশের ওপর।\\\

    জবাব দিন
  2. জুনায়েদ কবীর (৯৫-০১)

    একটা অডিও ব্লগ দিতে চাচ্ছিলাম! যেটায় আধা ঘন্টা ধরে খালি চিলা-চিল্লি থাকবে, আর কিচ্ছু না...এই জয়ের পর কোন কিছু গুছিয়ে লেখা কঠিন! 😀


    ঐ দেখা যায় তালগাছ, তালগাছটি কিন্তু আমার...হুঁ

    জবাব দিন
  3. লুৎফুল (৭৮-৮৪)

    প্রথম কথা হচ্ছে বাধ ভাংগা আবেগ-উচ্ছ্বাসকে সাধ করে লাগাম পরাবে কে গুছিয়ে দু'লাইন লিখবে বলে!
    তার ওপর স্পোর্টস নিউজ রাইটার না হলে এমন ইন্সট্যান্ট লেখা কিছুটা চাপযুক্ত বিষয়। যা সেধে ঘাড়ে নিতে কেউ না চাওয়াটা অস্বাভাবাবিক নয়। তার উপর দুটো লেখা যাদের আছেই প্রথম পাতায় তারা তো চাইলেই আর পারছেন না। আর তারাই কিন্তু তেমন পোস্ট দেবার সম্ভাব্য লোক।
    তার উপর ফেসবুকে চিতকার চেঁচামেচি করেই সবাই ক্লান্ত। তবে ভবিষ্যতের কথা আর আমাদের যারা পেশাগত ভাবেই এমন কাজে আছেন তাদের গরহাজিরার কারণ অনুসন্ধান করে কিছু এক্সট্রা ড্রিলের ব্যবস্থা করাটাও দরকার।

    জবাব দিন
  4. নূপুর কান্তি দাশ (৮৪-৯০)

    ফেসবুকে লাফালাম একটু। একটা দুটা স্ট্যাটাসে যা বলা হল তো হল -- কিন্তু আস্ত একটা ব্লগের কথা ভাবতে গেলে তো জ্বর আসে। খেলা তো বুঝিনা -- এমনি এমনি লাফাই।
    আমার এখনো বিশ্বাস হচ্ছেনা। বরং সিরিজের আগেই যখন লোকজন লাফাচ্ছিল তখন ভাবছিলাম এই যে এত লাফাচ্ছে আগে থেকে, কি বুঝে লাফাচ্ছে?

    অভিনন্দন টাইগার্স!

    জবাব দিন
  5. খায়রুল আহসান (৬৭-৭৩)

    প্রথম দুটো ওডিআই দেখে খুব তৃপ্তি পেয়েছি। এ দুটো জয় এসেছে তারুণ্য আর জ্যেষ্ঠতার মিশেলে। তৃতীয়টা শুরু থেকেই কেমন যেন খাপছাড়া ছিলো। সেই টসে জিতে ব্যাটিং না নেয়া থেকে শুরু করে। যারা উইকেট থ্রো করে এসেছিলো তারাই তো আবার আগের দুটোতে দারুণ খেলেছিলো। তেমন দোষও তো দিতে পারিনা।
    বাংলা ওয়াশ হলো না, তাই একটু অতৃপ্তি তো রয়েই গেলো! তবে যেটুকু হয়েছে, সেটুকুই উজ্জ্বল গৌরবের স্মৃতি হয়ে অনেকদিন ধরে বাঙালীকে আনন্দ দিয়ে যাবে।

    জবাব দিন

মওন্তব্য করুন : মোস্তাফিজ (১৯৮৩-১৯৮৯)

জবাব দিতে না চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

দয়া করে বাংলায় মন্তব্য করুন। ইংরেজীতে প্রদানকৃত মন্তব্য প্রকাশ অথবা প্রদর্শনের নিশ্চয়তা আপনাকে দেয়া হচ্ছেনা।